বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মৃত্যুর ৪ দিন পর ঢাকায় শাফিন আহমেদের মরদেহ

শাফিন আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় ব্যান্ড তারকা শাফিন আহমেদ গত ২৫ জুলাই সবাইকে কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। এদিন বাংলাদেশ সময় ভোর ৬টা ৫০ মিনিটে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আমেরিকার ভার্জিনিয়ার একটি হাসপাতালে মারা যান তিনি। মৃত্যুর চার দিন পর মাতৃভূমিতে ফিরলে তার মরদেহ।

সোমবার (২৯ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৫টায় তাকে বহন করা উড়োজাহাজটি যুক্তরাষ্ট্র থেকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। খবরটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন এরশাদুল হক টিংকু; যিনি মাইলস সদস্যদের সঙ্গে যুক্ত লম্বা সময় ধরে।

 

শাফিন আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

টিংকু জানান, শাফিন আহমেদের কফিন সন্ধ্যা ৬টার কিছু পরে বিমানবন্দর থেকে বের করা হয়। নিয়ে যাওয়া হয় উত্তরায়, শিল্পীর বাসায়। এরপর দ্রুত সময়ের মধ্যে নিয়ে যাওয়া হবে একটি হাসপাতালের হিমঘরে। সেখান থেকে ৩০ জুলাই জোহরের নামাজের সময় নেওয়া হবে গুলশান আজাদ মসজিদে।

এরশাদুল হক টিংকু বলেন, ‘শাফিন আহমেদের পরিবারের সদস্যরা এরই মধ্যে জানাজা, দাফন ও কুলখানির সময় সূচি ও স্থানের বিষয়ে পারিবারিকভাবে জানিয়েছেন সবাইকে। ফলে তার আগে শাফিন আহমেদের মরদেহ ঘিরে ভক্ত বা গণমাধ্যমের কোনো ভিড় প্রত্যাশা করছেন না তারা। এই সময়টুকু তারা নিজেদের মতো করে থাকতে চাইছেন।’

আগেই শাফিন আহমেদের বড় ভাই হামিন আহমেদ জানিয়েছেন, মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) বাদজোহর গুলশান আজাদ মসজিদে হবে জানাজা। এরপর বনানী কবরস্থানে হবে দাফন। যেখানে শায়িত আছেন তাদের বাবা সংগীতগুরু কমল দাশ গুপ্ত এবং মা কিংবদন্তি নজরুলশিল্পী ফিরোজা বেগম।

পরিবারের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে কুলখানির বিষয়েও। শাফিন আহমেদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় কুলখানি হবে শুক্রবার (২ আগস্ট) জুমার নামাজের পর বনানী কবরস্থানের পাশে গুলশান কমিউনিটি মসজিদে।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের সংগীত অঙ্গনের দুই মহারথী সংগীতশিল্পী ফিরোজা বেগম এবং সুরকার কমল দাশগুপ্তের ছেলে শাফিন আহমেদ। পারিবারিক ঐতিহ্যের কারণে ছোটবেলা থেকেই গানের আবহে বেড়ে ওঠেন তিনি। বাবার কাছে উচ্চাঙ্গ সংগীত আর মায়ের কাছে নজরুলগীতি শিখেছেন।

বড় ভাই হামিন আহমেদের সঙ্গে ইংল্যান্ডে পড়তে গিয়ে পশ্চিমা সংগীতের সঙ্গে সখ্যতা হয় শাফিন আহমেদের। শুরু হয় এই গায়কের ব্যান্ড সংগীতের যাত্রা। ১৯৭৯ সালে একরকম শখের বশেই গড়ে তোলেন ব্যান্ড দল ‘মাইলস’। প্রথম কয়েক বছর বিভিন্ন পাঁচতারা হোটেলে ইংরেজি গান গাইতেন তারা। পরে মাইলসের বাংলা গানের প্রথম অ্যালবাম বের হয় ১৯৯১ সালে।

মাইলসের সঙ্গে তিন দশকের পথচলার সমাপ্তি টেনে ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে বেরিয়ে আসেন শাফিন আহমেদ। তবে তার সংগীত যাত্রা চলতে থাকে। এ ছাড়া বিভিন্ন সলো অ্যালবামও জনপ্রিয় হয়।

পরে নিজের ব্যান্ড দল ‘ভয়েস অব মাইলস’ গড়ে তোলেন তিনি। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত সেই দলকেই এগিয়ে নিতে কাজ করে যাচ্ছিলেন শাফিন। তবে খুব বেশি দূর যাওয়ার আগেই সবাইকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন না ফেরার দেশে।

Header Ad
Header Ad

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম

সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব থেকে সরে দাড়িয়েছেন।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) নিজেই ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।

পোস্টে সারজিস লিখেন, জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আমি নেই ৷ এই ফাউন্ডেশনের গতি তরান্বিত করার জন্য ফাউন্ডেশনের গঠনতন্ত্র, কাঠামো ও কাজের প্রক্রিয়াতে পরিবর্তন আনা হয়েছে ৷

এখন থেকে ‘এক্সিকিউটিভ কমিটি' পুরো অফিসের সার্বিক বিষয় পরিচালনার দায়িত্ব পালন করবে ৷ চীফ এক্সিকিউটিভ অফিসার(CEO) সেখানে অফিসের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে ৷ মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বর্তমানে CEO হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে ৷

‘গভর্নিং বডি’ ফাউন্ডেশনের পলিসি মেকিংয়ে কাজ করবে ৷ যেখানে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা সহ ৪জন উপদেষ্টা (স্বাস্থ্য, সমাজকল্যাণ, স্থানীয় সরকার, ICT) রয়েছেন৷ ‘সাধারণ সম্পাদক’ নামে কোনো পদ এখন নেই ৷

এই ফাউন্ডেশন প্রথম আর্থিক সহযোগিতা শুরু করে ১ অক্টোবর, অফিস চালু হয় ১৫ অক্টোবর থেকে ৷ আমি সাধারন সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছি ২১ অক্টোবর ৷ ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রায় ২মাস ১০দিন আমি দায়িত্ব পালন করি ৷ এরপর আমি দায়িত্ব থেকে সরে আসি ৷ ফাইনালি আমার সাইনিং অথোরিটি ৭ জানুয়ারী হস্তান্তর হয় এবং অফিসিয়ালি আমার দায়িত্ব শেষ করি৷

৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভ্যারিফাইড ৮২৬ জন শহীদ পরিবারের মধ্যে ৬২৮জনকে আর্থিক সহযোগিতা করা হয় ৷ পাশাপাশি প্রায় ১১ হাজার ভ্যারিফাইড আহতের মধ্যে প্রায় ২ হাজার আহতকে আর্থিক সহযোগিতা করা হয় ৷

যতদিন পর্যন্ত আমি আমার সর্বোচ্চ সময় ফাউন্ডেশনে দিতে পেরেছি ততদিন আমি দায়িত্ব পালন করেছি ৷ যখন মনে হয়েছে- এখন থেকে ফাউন্ডেশনে প্রয়োজনীয় সময় দেওয়া আমার জন্য সম্ভব হবে নয় তখন আমি দায়িত্ব থেকে সরে এসেছি ৷ আমার কাছে নিজের সীমাবদ্ধতা এড্রেস করা এবং সে অনুযায়ী দায়িত্ব গ্রহন বা ত্যাগ করা কোনো দূর্বলতা নয় বরং এটাতে সৎ সাহস লাগে ৷ আমি চেষ্টা করেছি আমার চেয়ারের দায়িত্বের সাথে সৎ থাকতে৷

Header Ad
Header Ad

শিশুদেরও গোপন কারাগারে রেখেছিলেন হাসিনা, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ!

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ভয়াবহ চিত্র বেরিয়ে আসছে। এক চাঞ্চল্যকর প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, হাসিনার সরকারের অধীনে গোপন কারাগারে শিশুদেরও বন্দি রাখা হতো, এবং তাদের উপর নির্মম নির্যাতন চালানো হত। এসব শিশুদের মধ্যে এমনও ঘটনা রয়েছে, যেখানে তাদের মায়ের দুধ পান করতে দেয়া হয়নি, যাতে তাদের মায়েদের মানসিকভাবে চাপ সৃষ্টি করা যায়।

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে জোরপূর্বক গুমের ঘটনা তদন্তকারী একটি কমিশন এতথ্য দিয়েছে। তুরস্কের গণমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ডের এক প্রতিবেদনে সম্প্রতি একথা বলা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ৭৭ বছর বয়সী হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ঢাকা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে, যিনি ২০২৪ সালের আগস্টে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন বিপ্লবের মাধ্যমে তার পতনের পর পুরনো মিত্র ভারতে পালিয়ে যান।

হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে ব্যাপক মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে যার মধ্যে শত শত রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিচারবহির্ভূত হত্যা এবং আরও শত শত লোককে বেআইনিভাবে অপহরণ ও গুম অন্তর্ভুক্ত।

কমিশন বলেছে, তাদের কাছে এমন একাধিক যাচাইকৃত ঘটনা রয়েছে যেখানে নারীরা তাদের সন্তানদের সঙ্গে নিখোঁজ হয়েছে। এমন সর্বশেষ ঘটনা ২০২৩ সালেও ঘটেছে। একজন গর্ভবতী মহিলাকে তার দুই ছোট বাচ্চাসহ গোপন বন্দীশালায় আটকে রেখে মারধর করা হয়েছিল। এটি কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছিল না।

'কখনো ফিরে আসেনি'

টিআরটি ওয়ার্ল্ডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একজন প্রত্যক্ষদর্শী তদন্তকারীদেরকে গোপন বন্দীশালার সেই কক্ষটি দেখিয়েছেন যেখানে তাকে শৈশবে তার মায়ের সঙ্গে রাখা হয়েছিল। এই বন্দীশালাটি ছিল র‌্যাবের। তার মা আর ফিরে আসেনি।

আরেকটি ঘটনায়, এক দম্পতি এবং তাদের শিশুকে আটক করা হয়েছিল। শিশুটির বাবার উপর চাপ সৃষ্টি করার জন্য "মানসিক নির্যাতনের এক রূপ হিসেবে" শিশুটিকে মায়ের দুধ পান করতে দেওয়া হয়নি।

ক্ষমতায় থাকাকালীন হাসিনার সরকার জোরপূর্বক গুমের ঘটনা অস্বীকার করে দাবি করে যে নিখোঁজদের মধ্যে কয়েকজন ইউরোপে পৌঁছানোর চেষ্টা করার সময় ভূমধ্যসাগরে ডুবে মারা গেছেন।

কমিশন বলেছে, নিরাপত্তা বাহিনীর অপহরণ করা প্রায় ২০০ বাংলাদেশি এখনও নিখোঁজ।

কমিটির সদস্য সাজ্জাদ হোসেন টিআরটি ওয়ার্ল্ডকে বলেন, ‘কিছু ভুক্তভোগী তাদের নির্যাতনকারী অফিসারদের সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে না পারলেও, তাদের সাক্ষ্য ব্যবহার করে জড়িত বাহিনীকে শনাক্ত করা হবে। এক্ষেত্রে, আমরা কমান্ডারকে জবাবদিহি করার সুপারিশ করব।’

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ভুক্তভোগীদের পরিবারের উপর প্রভাব বহুমুখী। এর মধ্যে গুরুতর মানসিক আঘাত থেকে শুরু করে আইনি এবং আর্থিক চ্যালেঞ্জ পর্যন্ত সবধরনের প্রতিক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত।

Header Ad
Header Ad

অভিযানকালে জুয়াড়িদের হামলা, ডিবি পুলিশের ৭ সদস্য আহত

আহত ডিবি পুলিশের সদস্য। ছবি: সংগৃহীত

ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলায় মাদক ও জুয়া ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর সময় হামলার শিকার হয়েছেন ডিবি পুলিশের ৭ সদস্য। এ ঘটনায় ৩ জন পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত হয়েছেন, যাদের ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্য ৪ সদস্যকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ডুমাইন বাজারে মাদক ও জুয়া আসরে অভিযান চালাতে গেলে পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলা হয়।

হামলায় এসআই জব্বার হোসেন (৪৫), দেওয়ান মুহাম্মদ সবুর (৩৮), এবং এএসআই শফিকুল ইসলাম (৪০) গুরুতর আহত হন। তাদের মধ্যে জব্বারের মাথায় তিনটি ক্ষত রয়েছে, আর অন্য দুজনকে পিটিয়ে জখম করা হয়েছে। তবে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, সবাই আশঙ্কামুক্ত।

ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক মো: তৌসিফ সরকার প্রিয় জানিয়েছেন, আহতদের অবস্থা বর্তমানে স্থিতিশীল, তবে তাদের চিকিৎসা চলবে। রাত ১২টার দিকে জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা হাসপাতালে গিয়ে আহত পুলিশ সদস্যদের খোঁজ নেন।

ঘটনার সম্পর্কে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস) শৈলেন চাকমা বলেন, ডুমাইন বাজারে মাদক ও জুয়া আসরে অভিযান চালাতে গেলে দুইজনকে মাদকসহ আটক করা হয় এবং জুয়ার টাকা ও সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। ওই সময় বাজার কমিটির সভাপতিকে স্বাক্ষ্য দিতে ডাকা হয়, কিন্তু তার আগেই মাদক ব্যবসায়ী ও জুয়াড়িরা অতর্কিতভাবে হামলা চালায়, যার ফলে কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হন।

এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান পুলিশ কর্মকর্তা শৈলেন চাকমা। তিনি বলেন, পুলিশের ওপর হামলা চালানো হয়েছে, তাই মামলা দায়ের করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
শিশুদেরও গোপন কারাগারে রেখেছিলেন হাসিনা, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ!
অভিযানকালে জুয়াড়িদের হামলা, ডিবি পুলিশের ৭ সদস্য আহত
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে অবিশ্বাস্য জয়, নকআউট পর্বে বার্সেলোনা
চালের দাম বাড়ার আর সুযোগ দেব না, বরং কমবে: খাদ্য উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপন সম্ভব হচ্ছে না, চলছে বিকল্প চিকিৎসা
থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
জার্মান চ্যান্সেলরের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক
ব্যর্থতা স্বীকার করে ইসরায়েলি সেনাপ্রধানের পদত্যাগ
সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
তুরস্কে হোটেলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৬৬
ভোটের মাঠে ইসলামের পক্ষে একটিই বাক্স পাঠানোর প্রত্যয়
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তাকে বদলি
এবার জার্সিতে ‘পাকিস্তান’ লেখা নিয়ে ভারতের আপত্তি, খেপেছে পিসিবি
ভারত থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত এবং গায়েবি ও রাজনৈতিক মামলা নিয়ে যা বললেন আইন উপদেষ্টা
কেন ভ্যাট বাড়িয়েছি, কিছুদিন পর জানবেন: অর্থ উপদেষ্টা
পুতিন রাশিয়াকে ধ্বংস করছেন : ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাবা হারালেন সংগীতশিল্পী মনির খান
শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারে ইন্টারপোলে রেড অ্যালার্ট জারি
বিয়ে করতে আর ট্যাক্স দিতে হবে না: আইন উপদেষ্টা