বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কনসার্ট মাতাবে ‘চন্দ্রবিন্দু’ ও ‘ফসিলস’

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবিন শিক্ষার্থীদের গানে গানে স্বাগত জানাতে আয়োজন করা হয়েছে কনসার্টের । আর এই কনাসারর্ট মাতাতে আসছে পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় দুই ব্যান্ড ‘চন্দ্রবিন্দু’ ও ‘ফসিলস’। আগামী ৮ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে জমবে কনসার্ট । আর এই আয়োজন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ। ‘চন্দ্রবিন্দু’ ও ‘ফসিলস’ ছাড়াও কনসার্ট মাতাবে বাংলাদেশের ওয়ারফেজ ও ব্যান্ড আভাস।

চন্দ্রবিন্দুর গান মানেই হই-হুল্লোড়, সহজ কথায় গভীর বিষয়ের স্বাদ। শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, তিন দশকের বেশি সময় ধরে এ ব্যান্ডের গান সমান জনপ্রিয় বাংলাদেশের শ্রোতাদের কাছেও। ‘বন্ধু তোমায় এ গান শোনাব’, ‘যদি বলো হ্যাঁ’, ‘ত্বকের যত্ন নিন’, ‘আদরের নৌকা’, ‘ভিনদেশি তারা’, ‘অঙ্ক কী কঠিন’, ‘এভাবেও ফিরে আসা যায়’, ‘জুজু’, ‘এইটা তোমার গান’সহ চন্দ্রবিন্দুর অনেক গান শ্রোতাদের মুখে মুখে ফেরে।

 

গানের বাইরেও এ ব্যান্ডের প্রধান তিন সদস্য চন্দ্রিল ভট্টাচার্য, অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায় ও উপল সেনগুপ্ত নানাভাবে জনপ্রিয়। বিতর্ক ও বক্তৃতা দিয়ে পরিচিতি পেয়েছেন চন্দ্রিল, অনিন্দ্য চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে নাম করেছেন আর উপল ছবি এঁকে জয় করেছেন মানুষের মন। সামনাসামনি তাঁদের দেখা ও গান শোনার সুযোগ হবে, তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এ কনসার্ট নিয়ে উৎসাহী শিক্ষার্থীরা।

ভিন্ন ধরনের গান গেয়ে জনপ্রিয়তা পাওয়া চন্দ্রবিন্দু কয়েকবার বাংলাদেশে গাইতে এসেছে। এর আগে ঢাকা ক্লাব, ফ্যান্টাসি কিংডম, চট্টগ্রামের ফয়’স লেকে শ্রোতাদের গান শুনিয়েছে ব্যান্ডটি। সর্বশেষ ২০১৪ সালে দেশ টিভির আমন্ত্রণে ঢাকা সফরে এসেছিল তারা। সে হিসাবে প্রায় এক দশক পর ঢাকায় পা রাখছে চন্দ্রবিন্দু।

ব্যান্ড ফসিলস । ছবি: সংগৃহীত

অন্যদিকে গায়ক রূপম ইসলামের প্রতিষ্ঠিত রক ব্যান্ড ফসিলস। ১৯৯৮ সালে এ ব্যান্ডের আত্মপ্রকাশের পর পশ্চিমবঙ্গে রক মিউজিক নতুনভাবে প্রাণ ফিরে পায়। ‘নীল রং ছিল ভীষণ প্রিয়’, ‘তোমার চোখের কালো চাই’, ‘কমল মেঘের ওজন’, ‘আরও একবার’, ‘হাসনুহানা’, ‘বিষাক্ত মানুষ’, ‘খোঁড়ো আমার ফসিলস’সহ এ ব্যান্ডের জনপ্রিয় গানের সংখ্যা অনেক।

সংগীতের হাত ধরে এত দূর আসার পেছনে রূপম ইসলাম বাংলাদেশের ব্যান্ডশিল্পীদের প্রতি নানা সময়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। ২০১১ সালে দেশ টিভির এক অনুষ্ঠানে গাইতে এসে রূপম বলেছিলেন, ‘আমার অ্যালবাম প্রথম হিট হয়েছিল বাংলাদেশে। ‘‘তোর ভরসাতে’’ নামের অ্যালবামটি ১৯৯৮ সালে প্রকাশ পায়। তখন কলকাতার লোকদের আগে বাংলাদেশিরা আমাকে কাছে টেনে নিয়েছিল। বাংলাদেশের ফিডব্যাক, মাইলস, জেমস ভাই, আইয়ুব বাচ্চু ভাইয়ের গান শুনে শুনে বড় হয়েছি, অনেক কিছু শিখেছি তাঁদের কাছে।’

ব্যান্ড আভাস । ছবি: সংগৃহীত

উল্লেখ্য, এর আগে শোনা গিয়েছিল গত মাসের ২ তারিখ কনসার্টটি অনুষ্ঠিত হবে। তখন সেখানে গান গাওয়ার কথা ছিল ‘নগর বাউল’ জেমসের। কিন্তু নতুন তারিখের এ সময় কনসার্টের জন্য লন্ডনে অবস্থান করবেন জেমস। তাই ‘নগর বাউল’ জেমসকে ছাড়াই হচ্ছে এ আয়োজন।

ব্যান্ড ওয়ারফেজ। ছবি: সংগৃহীত

কনসার্টের বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন গনমাধ্যমকে বলেন, ‘নতুন বর্ষের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানাতে আয়োজন করা হয়েছে কনসার্ট। নবীনদের জন্য আলাদা জায়গা থাকবে, বিশ্ববিদ্যালয়ের যারা শিক্ষার্থী তাদের জন্যও আলাদা জায়গা থাকবে, ছেলে-মেয়ে আলাদা থাকবে। এর বাইরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বন্ধুরাও আসতে পারবে তবে তাদেরকেও নির্দিষ্ট স্থানে অবস্থান করতে হবে। এ ক্ষেত্রে আমাদের কঠোর নিরাপত্তা বলয় থাকবে।’

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত