শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আসছে জিনাল মোনের নতুন অ্যালবাম

মার্কিন কৃষ্ণাঙ্গ ও শ্রমজীবি পরিবারের, ক্যানসাসের মেয়ে জিনাল মোনে একটি অ্যালবামের কাজ করছেন। আটবারের গ্র্যামি অ্যাওয়াডের জন্য মনোনীত এই গায়িকা, অভিনেত্রী ও র‌্যাপারের বয়স এখন ৩৭।

তিনি ২০১৮ সালের অ্যালবাম ‘ডার্টি কম্পিউটার’ এর পরের অ্যালবামটি করছেন। তিনি জানিয়েছেন, ‘আমার একটি দ্বৈত সত্ত্বা আছে।’ যখন তিনি অভিনয় করেন, তার গানের সত্ত্বাটিকে আলাদা করে রাখে। আবার যখন গান করেন, তখন অভিনয় প্রতিভাটি লুকিয়ে থাকে।

এনএমই’র সঙ্গে একটি সাক্ষাৎকারে এই গানের তারকা, ‘গ্লাস ওনিয়ন: আ নাইফ আউট মিস্ট্রি’ ছবির হিট নায়িকা, বলেছেন, ‘আসলেই আপনারা নতুন গান পাবেন।’ তিনি মজা করেছেন তার সত্ত্বা নিয়ে, ‘আমি আপনাকে বলতে পারছি না সেটি আমি হব না, হব না।’

আর অ্যালবামের বিষয়ে বলেছেন, ‘ঠিক এখন তারা স্টুডিওতে আছে।’ তিনি আরও বলেন ‘আমি এখন এত গর্বিত ও খুব ভালো বোধ করছি যে, এতকিছুর পর গানের কোনো কাজ করা আমার কাছে আর্শীবাদ মনে হচ্ছে। এমন কিছুই করছি যাকে আপনারা হালকাভাবে নিতে পারবেন না।’

তিনি তার ‘ডার্টি কম্পিউটার’ করার সময় স্টুডিওতে তুমুল চাপ অনুভবের পর উত্তেজনার রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন এবং চিকিৎসা করে ভালো হয়েছেন। তারপর আবার তার স্টুডিওতে প্রবেশ করেছেন। তার উচ্চ প্রশংসিত এই অ্যালবামটির কাজ তার জন্য তখন আরও কঠিন ছিল এই কারণে বলে তিনি জানিয়েছেন, ‘তখনকার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্য দেশের রাজনৈতিক পরিবেশও কঠোর হয়েছিল। দারুণ উত্তেজনা ও উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে।’

এনপিআরকে তখন একটি স্বাক্ষাৎকারে বলেছিলেন তিনি, ‘এই প্রথম আমি ভয় পেয়ে গেলাম সত্যিকারভাবে। আমি খুবই ভয় পেয়েছিলাম। আমাদের বিরাট দেশটিকে তখন অনেককিছু ঘটে চলেছিল একের পর এক। আমি জানতামও না তাদের সঙ্গে উৎসাহিত হয়ে চলব কী না বা করব কী না? তবে আমার মতো এবং সাধারণ মানুষদের জন্য কিছু করতে খুব মন চেয়েছিল। যারা বর্ণবাদের বিপক্ষে স্বোচ্চার, যারা যৌনতার বিপক্ষে সংগ্রামী, বিদেশিদের হামলে পড়ার বিপক্ষে কাজ করেন এবং ইসলামফোবিয়া বা ইসলামের আতঙ্কে কাতর, সেসব তো ছিলই, সবকিছুই তখন ছিল দেশের প্রধানের সংকটের কারণে। আমি কী ঠিক জানতাম আসলেই কী হচ্ছে। ফলে আমার দিনের পর দিন ভুগে উত্তেজনার রোগ হয়ে গেল। তবে সেগুলো যেন আমাকে শেষ করে দিতে না পারে, থামিয়ে না দেয়, সেজন্য কাজ করেছি আমি। সেসব হতে দেইনি। তাও আমার গানের মাধ্যমে। তখনকার সময়ে আমার কাজ আছে আমার অ্যালবামটিতে। একটি বিশেষ গানের কথা আমি বলতে পারি-আমেরিকানস, ডিলস উইথ দ্যাট।’ যারা এই দেশকে গড়ে তুলেছেন, সেজন্য কাজ করছেন, তাদের কাঁদতে দেওয়া যায় না।’

তিনি আরও জানান, আমার পূর্বপুরুষরা এই দেশটিকে গড়ে তুলেছেন। তারা হোয়াইট হাউজ নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ফলে আমি তাদের পরের প্রজন্ম হিসেবে গেয়েছি, ‘আই অ্যাম আমেরিকান অ্যান্ড ইউ ইউল নেভার টেক দ্যাট অ্যাওয়ে ফ্রম মি। উই আর নট রানিং। উই আর নট হাইডিং। উই আর নট অ্যালাউয়িং ইউ টু ডমিনেট আস’।

জিনাল মোনে গানের আইকন ‘প্রিন্স’র সঙ্গে তার কাজের স্মৃতিও মেলে দিয়েছেন এখানে। তিনি ৫৭ বছর বয়সে মারা গিয়েছেন অতিরিক্ত মাদক গ্রহণের ফলে ২০১৬ সালের ২১ এপ্রিল। প্রিন্সকে তার প্রজন্মের সবচেয়ে সেরাদের একজন হিসেবে মনে করা হয়। তিনিও একজন কালো গায়ক, গীতিকার, সুরকার ও রেকর্ড প্রযোজক। মোটে ছয়টি অ্যালবাম আছে তার।

জিনাল মোনে বলেন, তিনি আমার সঙ্গে আমার ‘ডার্টি কম্পিউটার’-এ কাজ করছিলেন। তার অবস্থার পরিবর্তন হওয়ার আগে পর্যন্ত। প্রিন্স ছিলেন সাহায্যপ্রবণ। তিনি আমাকে গানের মাধ্যমে উদ্দীপনা লাভ করতে সাহায্য করতেন।’

ওএফএস/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত