মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫ | ১৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বসন্তের আগেই স্তব্ধ কোকিল

ছবি- আনন্দবাজার পত্রিকা

বাবা ডাকতেন লক্ষ্মী বলেই। অর্থের তাগিদেই ১৩ বছর বয়সে মেকাপ, জমকালো আলো, লোকজন, গ্লামারের প্যাঁচে পড়তে হয়েছিল তাকে। অভিনয় করতে হয়েছিল সিনেমায়। কিন্তু ঝলমলে জগতের কৃত্রিম আলো সহ্য করতে পারেননি তিনি। কী করেই বা পারবেন! তিনি নিজেই তো আলো। যদিও তখন তিনি জানতেন না, তার আলোতেই একদিন আলোকিত হবে উপমহাদেশের সংগীত জগত। কণ্ঠে ভর করেছিলেন সরস্বতী। মন-প্রাণ ঢেলে দিলেন সুরসমুদ্রে। হয়ে উঠলেন উপমহাদেশের কোকিল। খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছে গেলেন বিশ্ব দরবারে। তিনি লতা মঙ্গেশকর।

সংগীতপ্রেমীরা ভালোবেসে কোকিলকণ্ঠী নামে ডাকতেন। বসন্তের আর মাত্র কয়েকদিন বাকি। তার আগেই তিনি চলে গেলেন অন্য জগতে। রোববার সকালে মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে এ সংগীত কিংবদন্তী শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

সুর সম্রাজ্ঞী, কোকিল কণ্ঠী, বিখ্যাত সংগীত শিল্পী, সংগীতের কিংবদন্তী- কোনো বিশেষণেই যেন সম্পূর্ণ প্রকাশ পায় না তার পুরোটা। লতা মঙ্গেশকর, লতা মঙ্গেশকরই।

ভারতীয় গীতিকার ও চিত্রনাট্যকার জাভেদ আখতার একবার বলেছিলেন, ‘মাইকেল অ্যাঞ্জেলো মানেই যেমন চিত্রকলা, শেক্সপিয়ার মানেই যেমন ইংরেজি সাহিত্য, তেমনই ভারতীয় সিনেমার গান মানেই লতা মঙ্গেশকর।’

১৯২৯ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর ভারতের ইন্দোরে এক মরাঠি পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন লতা মঙ্গেশকর। মাত্র নয় বছর বয়সে বাবার সঙ্গে প্রথম মঞ্চে উঠেছিলেন তিনি। বাবার কাছেই শুরু অভিনয় ও গান শেখা। কিন্তু ১৩ বছর বয়সে বাবার মৃত্যুর পর তাকেই ধরতে হয়েছিল পরিবারের হাল।

এ কিংবদন্তীকে বই প্রকাশ করেছেন ভারতীয় লেখক যতীন মিশ্র। তার বই ‘লতা সুর গাথা’তে লতা মঙ্গেশকর বলেছেন, ‘প্রায়ই রেকর্ডিং করতে করতে ভীষণ ক্লান্ত হয়ে পড়তাম আমি, আর ভীষণ খিদে পেত আমার। তখন রেকর্ডিং স্টুডিওতে ক্যান্টিন থাকত। নানা রকম খাবার পাওয়া যেত কি না, সে বিষয়ে আমার মনে নেই। তবে চা-বিস্কুট খুঁজে পাওয়া যেত তা বেশ মনে আছে। সারা দিনে এক কাপ চা আর দু-চারটে বিস্কুট খেয়েই কেটে যেত। এমনও দিন গেছে, যে দিন শুধু জল খেয়ে সারাদিন রেকর্ডিং করছি, কাজের ফাঁকে মনেই আসেনি যে ক্যান্টিনে গিয়ে কিছু খাবার খেয়ে আসতে পারি। সারাক্ষণ মাথায় এটাই ঘুরত— যে ভাবে হোক নিজের পরিবারের পাশে দাঁড়াতে হবে আমাকে।’

১৯৪২ সালে মারাঠি গান গেয়ে ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন এ সুর সম্রাজ্ঞী। এরপর ১৯৪৬ সালে তিনি প্রথম হিন্দি সিনেমার জন্য গান করেন। বসন্ত জোগলেকরের ‘আপ কি সেবা মে’ ছবিতে তিনি ‘পা লাগু কার জোরি’ গানটি গেয়েছিলেন। দুই বছর পর সুরকার গুলাম হায়দারের সহযোগিতায় গান ‘মজবুর’ ছবিতে ‘দিল মেরা তোরা’ গানটি। এরপর লতাকে আর পেছনে তাকাতে হয়নি।

তবে পরের পথটি সোজাও ছিল না। অনেক বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করেই এগোতে হয়েছে তাকে। ‘বড্ড সরু গলা’ বলে তাকে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন মুম্বাইয়ের বাঙালি প্রযোজক শশধর মুখোপাধ্যায়। উর্দু সিনেমায় গান গাওয়ার পর দিলীপ কুমার আপত্তি তুলেছিলেন উর্দু উচ্চারণ নিয়ে। এরপর উচ্চারণ ঠিক করতে উর্দুর শিক্ষক রেখেছিলেন লতা।

ভারতের ৩৬টি আঞ্চলিক ভাষার পাশাপাশি গেয়েছেন বিদেশি ভাষার গানও। ৩০ হাজারেরও বেশি গান গেয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়েয়েছেন সংগীতের এ কিংবদন্তী। ১৯৭১ সালের মধ্যেই লতা রেকর্ড করে ফেলেছিলেন প্রায় ২৫ হাজার গান!

পুরস্কারের ঝুড়িও বেশ ভারী। শ্রেষ্ঠ প্লে-ব্যাক শিল্পীর পুরস্কার পেয়েছেন ২৩ বার। পেয়েছেন মধ্যপ্রদেশ সরকারের তানসেন পুরস্কার,  ভারত সরকারের চলচ্চিত্র ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সম্মান 'দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার' ও 'পদ্মভূষণ'। ২০০১ সালে ভারতের সর্বোচ্চ পুরস্কার 'ভারতরত্ন'! এর বাইরে রয়েছে দেশ-বিদেশের অগণিত ভক্তদের ভালোবাসা। এ ছাড়া পুরস্কারের ক্ষেত্রে ছাড়িয়েছেন দেশের গণ্ডি। পেয়েছেন ফ্রান্সের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান অফিসার দে লা লিজিয়ঁ দ্য ’নর।

সংগীত পরিচালনার জন্যও পেয়েছেন পুরস্কার। মারাঠি চলচ্চিত্রে ‘আনন্দ ঘন’ ছদ্মনামে গানের পরিচালনাও করেছেন তিনি। পুরস্কার পাওয়ার পরই রহস্য ভেদ হয় মারাঠি চলচ্চিত্রের সংগীত পরিচালক আনন্দ ঘন-র।

ভারতের আরেক সংগীত কিংবদন্তী মান্না দে বলেছিলেন, ‘যে যত ভালো গানই গাক। লতা মঙ্গেশকরের কণ্ঠে ঈশ্বর বাস করেন। ওর মতো কেউ গাইতে পারবে না।’ এভাবেই তিনি বেঁচে থাকবেন ভক্ত-শ্রোতার হৃদয়ে। যার কণ্ঠে ঈশ্বরের বাসা তিনিই তো পারবেন মানুষকে প্রভাবিত করতে, উজ্জীবিত করতে, মানুষের হৃদয়ে বাসা বাঁধতে। 

১৯৬৩ সালে ভারত ও চীনের যুদ্ধে ভারতীয় সেনাদের উজ্জীবিত করেছেন লতা গেয়েছিলেন ‘ইয়ে মেরে ওয়াতান কি লোগো’ গানটি।  তার একই গান ব্যবহার করা হয়েছিল কার্গিলের যুদ্ধেও।

মৃত্যু সইতে পারতেন না তিনি। তাই চিকিৎসকের কড়া নির্দেশ ছিল কোনো মৃতদেহের সামনে যেন তিনি না যান। অবশেষে মৃত্যু পৌঁছে গেল তার-ই দুয়ারে। পাড়ি দিলেন অন্য সুরের জগতে। অগণিত ভক্ত-শ্রোতার কণ্ঠে-কানে-মনে রেখে গেলেন নিজের অবিনশ্বর সুর। শেষ হলো সংগীতের শুধু একটি নয়, কয়েকটি অধ্যায়ের।

লতা মঙ্গেশকরের প্রয়াণে দুদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে দেশটির সরকার। জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে। রোববার সন্ধ্যায় মুম্বইয়ের শিবাজি পার্কে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্পন্ন হবে তার শেষকৃত্য।

এসএন

 

Header Ad
Header Ad

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সবাই মিলে দেশ পরিচালনা করা হবে: এ্যানী

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, বিএনপি আগামী দিনে ক্ষমতায় আসলে সবাইকে নিয়ে, বিশেষ করে যারা আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলন করেছি, তারা সবাই মিলে জাতীয় ঐক্যমতের সরকার গঠন করবো। এটাই বিএনপির পরিকল্পনা। তাই সবাইকে ঐক্য ধরে রাখতে হবে। ঐক্য যাতে বিনষ্ট না হয়।

মঙ্গলবার (৪মার্চ) বেলা ৩টায় লক্ষ্মীপুরে মরহুম আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি টি-টুয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এ্যানি বলেন, বর্তমানে একদিকে সংস্কার আর অন্যদিকে নির্বাচন খুব বেশি জরুরি হয়ে পড়েছে। কারণ চারদিকে আমরা অস্থিরতা লক্ষ্য করছি। এগুলো আমাদের দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলছে। এসব ব্যাপারগুলোকে প্রতিহত করার জন্য আমাদের সুদৃঢ় ঐক্যটা থাকা প্রয়োজন। এটাই হোক আমাদের আগামী দিনের অঙ্গীকার।

তিনি বলেন, বিগত ১৫-১৬ বছর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ মানুষকে জিম্মি করেছেন, গুম-খুন করেছে, লুটপাট করেছে এবং এ লুটপাটের টাকা তারা দেশের বাইরে পাচার করেছে। হাসিনা পালিয়ে গেছে, কিন্তু হাসিনার দোসররা সবাই পালিয়ে যায়নি। তারা ওই লুটের টাকা দিয়ে এদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। দেশ যেন একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় না থাকে এবং সঠিক সময়ে যাতে নির্বাচন না হতে পারে এজন্য ষড়যন্ত্র করছে। তাই আমাদের খুব বেশি সজাগ এবং সতর্ক থাকতে হবে।

পুরস্কার বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ফুটবল এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি ওয়াহিদ উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও কলেজ রোড ক্রীড়া সংঘের উপদেষ্টা মাহাবুব আলম মামুনের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এড. হাসিবুর রহমান, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আবদুল মোন্নাফ, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক রেজাউল করিম লিটন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সৈয়দ রশিদুল হাসান লিংকন, ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব আবদুর রব শামীম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এড. মহসিন কবির, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হাসান মাহমুদ ইব্রাহীম, সাধারন সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন সিএনজি চালক

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে বাসের ধাক্কায় বিল্লাল হোসেন (৩৮) নামে এক সিএনজি চালক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২ জন।

মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সকালে টাঙ্গাইল-জামালপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের উপজেলার নল্যা বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত বিল্লাল জামালপুরের চাকথহ সরদারবাড়ী এলাকার জাহেদ আলীর ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, জামালপুরগামী রাজ-রাজীব এন্টারপ্রাইজের যাত্রীবাহী একটি বাস উপজেলার নল্যা বাজার এলাকায় পৌঁছলে মধুপুরগামী একটি সিএনজির সংঘর্ষ হয়।

এতে সিএনজি চালকসহ তিনজন গুরুত্বর আহত হয়। পরে আহতদের ধনবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সিএনজি চালক বিল্লালকে মৃত ঘোষণা করে। আহত দুইজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন।

এ ব্যাপারে ধনবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস.এম শহিদুল্লাহ বলেন, ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ, দুর্ঘটনা কবলিত বাস ও সিএনজিটি উদ্ধার করা হয়েছে। তবে, বাসের চালক ও হেলপার পলাতক রয়েছে। নিহতের মরদেহ আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

Header Ad
Header Ad

স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটা বাতিল করলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের পরিবারের সদস্যদের জন্য সরকারি বিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে নির্ধারিত ৫ শতাংশ কোটার আদেশ বাতিল করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে নতুন নিয়ম অনুযায়ী, লটারির মাধ্যমে নির্ধারিত আসনের অতিরিক্ত প্রতিটি শ্রেণিতে একজন করে আসন সংরক্ষিত থাকবে।

সোমবার (৩ মার্চ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (মাধ্যমিক-১) মোসাম্মৎ রহিমা আক্তার স্বাক্ষরিত এক আদেশে আগের নিয়ম বাতিল করে নতুন নির্দেশনা জারি করা হয়। এতে বলা হয়, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে গণ-অভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের পরিবারের সদস্যদের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির বিষয়ে পূর্বের ৫ শতাংশ কোটার আদেশ পরিবর্তন করে নতুন নিয়ম চালু করা হয়েছে।

নতুন নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে, আহত বা শহীদ পরিবারের সদস্যদের জন্য সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে লটারির মাধ্যমে নির্ধারিত আসনের অতিরিক্ত প্রতিটি শ্রেণিতে একজন আসন সংরক্ষিত থাকবে। ভর্তির জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই সংশ্লিষ্ট প্রমাণপত্র বা সরকারি গেজেটের সত্যায়িত কপি সংযুক্ত করতে হবে এবং ভর্তি প্রক্রিয়ার সময় মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে।

এছাড়া, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে ইস্যুকৃত গেজেট যাচাই করেই ভর্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। যদি নির্ধারিত কোটা অনুযায়ী উপযুক্ত আবেদনকারী পাওয়া না যায়, তাহলে ওই আসন মেধাতালিকা থেকে ভর্তি করিয়ে পূরণ করতে হবে। কোনো অবস্থাতেই আসন শূন্য রাখা যাবে না।

উল্লেখ্য, এর আগে ২ মার্চ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক আদেশে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের পরিবারের জন্য ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষণের ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল, যা নতুন নির্দেশনার মাধ্যমে বাতিল করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সবাই মিলে দেশ পরিচালনা করা হবে: এ্যানী
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন সিএনজি চালক
স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটা বাতিল করলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়
সংসদ নির্বাচনের পর অনুষ্ঠিত হবে স্থানীয় নির্বাচন!
৬৭ কোটি টাকার লটারি জিতলেন দুবাই প্রবাসী বাংলাদেশী
মব নিয়ে কড়া বার্তা দিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
নিজের তৈরি হেলিকপ্টারে আকাশে উড়লেন মানিকগঞ্জের তরুণ উদ্ভাবক জুলহাস মোল্লা
শিক্ষা উপদেষ্টার দায়িত্ব পাচ্ছেন ঢাবি অধ্যাপক সি আর আবরার
যাত্রীদের নিরাপত্তায় মেট্রোরেলের ভেতরে পুলিশ মোতায়েন
ভারতের কারাগারে বন্দি ১০৬৭ বাংলাদেশি এবং পুলিশ লাইনে বন্দিশালার খোঁজ পেয়েছে গুম কমিশন
জনকল্যাণে কাজ করাই বিএনপির মূল লক্ষ্য: আমিনুল হক
মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান ও শেখ হাসিনার বৈঠক, যা জানা গেল
৯১ দিনে কোরআনের হাফেজ ৬ বছরের আব্দুর রহমান
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে বাধ্যতামূলক ডোপ টেস্ট
উপদেষ্টা হচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম
নতুন দলের বেশিরভাগ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে: এম এ আজিজ
রোজাদারকে ইফতার করানোর বিশেষ পুরস্কার
প্রধান উপদেষ্টার আপত্তিতেই ‘ডেভিল হান্ট’ নাম বদলের সিদ্ধান্ত
ভারতের প্রতিশোধ নাকি আবার অস্ট্রেলিয়া?
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই চা শ্রমিক নিহত, আহত ১৮