মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২১ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

রাহুল আনন্দের বাড়িতে আগুন, বেরিয়ে এলো ‘আসল ঘটনা’

রাহুল আনন্দের বাড়িতে আগুন দেওয়ার ঘটনার আসল সত্য জানা গেছে। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এরপর বিভিন্ন সরকারি স্থাপনা ও আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। কিছু কিছু জায়গায় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার খবরও এসেছে।

এর মধ্যেই ‘জলের গান’ এর সংগীতশিল্পী, অভিনয়শিল্পী, বাদ্যযন্ত্রী রাহুল আনন্দ ও খুঁতের অন্যতম স্বত্বাধিকারী ও চিত্রশিল্পী ঊর্মিলা শুক্লার ধানমন্ডি ৩২–এর ভাড়া বাড়িতে আগুনের ঘটনাকে ভারত ও ঢাকার কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে ‘সাম্প্রদায়িক হামলা’ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও তেমনটাই ছড়িয়েছে।

রাহুল আনন্দের বাড়িতে আগুন ও লুটপাট। ছবি: সংগৃহীত

আর এ ঘটনায় দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়। কারণ ব্যক্তিগতভাবে এই সংগীতশিল্পী কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না। এমনকি ধর্মের জায়গা থেকেও সবসময় নিরপেক্ষ থাকার চেষ্টা করেছেন। তবুও জলের গানের অন্যতম এই প্রতিষ্ঠাতার বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ধর্ম, সাম্প্রদায়িক উসকানিমূলক নানা তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার শুরু হয়।

বিষয়টি নিয়ে আরও বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছে জলের গান। সেদিন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে রাহুলের পরিবারের সঙ্গে কী ঘটেছিল, সেটা তুলে ধরে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন রাহুল আনন্দের পারিবারিক বন্ধু ফারহানা হামিদ।

যেই লেখা নিজেদের ভেরিফায়েড ফেসবুকে পেজে শেয়ার দিয়ে সাম্যের বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান জানিয়েছে জলের গান। ফারহানা হামিদ লিখেছেন, রাহুল আনন্দের বাসা উদ্দেশ্য করে আগুন দেওয়া, লুটপাট বা ভাঙচুর করা হয়নি। আগুন দেওয়া হয়েছে ৩২ এর ‘বর্তমান বঙ্গবন্ধু মিউজিয়াম ও তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার অংশ’ সেটুকুতে।

রাহুল আনন্দের বাড়িতে আগুন ও লুটপাট। ছবি: সংগৃহীত

অগ্নিকাণ্ডের বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি লেখেন, রাহুলদা একটি একতলা বাসায় ভাড়া থাকতেন। একপাশে তাদের সংসার, অন্য পাশে জলের গানের স্টুডিও (অনেকের ভিডিওতে এই বাসা নিয়ে ভুলভাল কথা বলতে দেখেছি আমি)। সেই বাড়িটা ব্যক্তি মালিকানায় ছিল। ৩২ এর সেখানে আরো অনেক এমন বাসা আছে। রাহুলদা ও তার পরিবারের দুর্ভাগ্য এই মায়াময় বাসাটা নতুন মিউজিয়ামের দেয়াল ঘেঁষে এবং সান্তুরের পেছনে ছিল, তাই তার বাসাতেও আগুন দেওয়া হয়।

ফারহানা হামিদ দাবি করেন, রাহুলদাকে উদ্দেশ্য করে আগুন দিলে তারা এই পরিবারকে এভাবে বের হয়ে যাওয়ার সুযোগ দিতো না। আর সুযোগ না দিলে সেই বাসা থেকে বের হওয়া অসম্ভব।

রাহুল আনন্দ। ছবি: সংগৃহীত

যারা এই সংগীতশিল্পীর বাড়িতে আগুন দেওয়ার পেছনে ধর্ম, বর্ণ বা সংস্কৃতিকে টেনে আনছেন, তাদের উদ্দেশ্য করে রাহুল আনন্দের বন্ধু আরও লেখেন, রাহুলদার বাসায় আগুনের সাথে ধর্ম, বর্ণ, জাত, সংস্কৃতির কোনো সম্পর্ক নেই। তাই এমন গুজব না ছড়ানোর অনুরোধ করছি। দেশের এই পরিস্থিতিতে যেকোনো গুজব ভয়াবহ রূপ নিতে পারে। আমরা সচেতন হই।

সবার প্রতি ভালোবাসার বার্তা দিয়ে ফারহানা হামিদ লেখেন, একটা সংসার, একটা দলের বহুদিনের সাধনা, একজন বাচ্চার শৈশবের সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। আর কারো কোনো কিছু পুড়ে না যাক। ভালোবাসা নেমে আসুক মানুষের মনে, আপনারা তাদের পাশে থাকলে আবার জলের গানের সাথে গলা মিলিয়ে গান গাইবো- “এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি, সকল দেশের রানী সে যে- আমার জন্মভূমি।”

সবশেষে তিনি অনুরোধ জানিয়ে লিখেছেন, জলের গানের প্রতিটা বাদ্যযন্ত্র দীর্ঘ সময় নিয়ে হাতে বানানো এবং প্রায় সকলের চেনা। কোথাও কেউ, কোনো কারণে খুঁজে পেলে তা ফেরত দেওয়ার অনুরোধ করছি।

ফারহানা আরও লিখেছেন, আমি ব্যক্তিগতভাবে কোথাও আগুন দেওয়ার পক্ষেই না। বঙ্গবন্ধু মিউজিয়ামের মতো দেশের একটা গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসে আগুন দেওয়ার পক্ষে তো অবশ্যই না। এই সময়ে সংখ্যালঘুর ওপর আক্রমণের বিষয়ে আমি অবগত এবং এর ঘোর বিপক্ষে। কিন্তু তার মানে এই নয় যে ভাষা, ধর্ম, বর্ণ, জাত, সংস্কৃতির কারণে আক্রমণ করা হয় নাই কিন্তু কোনো কারণে গুজব ছড়াচ্ছে আর সেই গুজবকে গুজব বলা যাবে না।

Header Ad
Header Ad

বৃহস্পতিবার থেকে রাজধানীতে ২১ কোম্পানির বাস চলবে টিকিট-কাউন্টার ভিত্তিতে

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকায় সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে আব্দুল্লাহপুর থেকে রাজধানীর বিভিন্ন গন্তব্যে চলাচলকারী ২১টি কোম্পানির বাস আগামী বৃহস্পতিবার থেকে টিকিট-কাউন্টার ভিত্তিতে পরিচালিত হবে। এই উদ্যোগের ঘোষণা দিয়েছেন ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. সাইফুল আলম।

মঙ্গলবার রাজধানীর কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউতে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, “আগামী বৃহস্পতিবার থেকে টিকিট-কাউন্টার ভিত্তিতে বাস চলাচল শুরু হবে। এই রুটে প্রায় ২,৬১০টি বাস চলবে, এবং প্রতিটি বাসের রঙ হবে গোলাপি। এসব বাসে টিকিট ছাড়া যাত্রী উঠতে পারবেন না এবং যত্রতত্র ওঠা-নামাও নিষিদ্ধ থাকবে।”

মো. সাইফুল আলম আরও বলেন, “গত ১৬ বছর ধরে ঢাকা শহরে বাস-মিনিবাস চুক্তিতে যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছিল, যা সড়কে অসম প্রতিযোগিতা সৃষ্টি এবং যানজট, বিশৃঙ্খলা, দুর্ঘটনার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত ১৯ ডিসেম্বর সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সভাপতিত্বে এক সভায় এই পরিস্থিতি নিরসনের জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে গাড়ির মালিকরা চালকদের সঙ্গে ট্রিপ ভিত্তিক চুক্তির বদলে পাক্ষিক বা মাসিক ভিত্তিতে চুক্তি করবেন।”

এই কার্যক্রমের আওতায় প্রথমে গাজীপুর থেকে ঢাকার বিভিন্ন গন্তব্যে বাস চলবে এবং বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় আব্দুল্লাহপুর থেকে কাউন্টার সার্ভিসের উদ্বোধন করা হবে। চলতি মাসের মধ্যে মিরপুর, গাবতলী, মোহাম্মদপুর এলাকাতেও একই পদ্ধতি চালু হবে।

এছাড়া, বাসচালক ও সহকারীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে, যাতে তারা টিকিট পদ্ধতি অনুসরণ করে যাত্রী পরিবহন করতে পারেন এবং যাত্রীদের সঙ্গে ভালো আচরণ করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি এম এ বাতেন, কোষাধ্যক্ষ এ এস এম আহম্মেদ খোকন, এবং দপ্তর সম্পাদক কাজী মো. জোবায়ের মাসুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে কানাডার সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস

পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে কানাডার সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে কানাডার সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) রাষ্ট্রীয় অতিথি যমুনায় ঢাকায় নিযুক্ত কানাডার হাইকমিশনার অজিত সিংয়ের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি পাচার হওয়া সম্পদ শনাক্তকরণ, ফ্রিজ ও উদ্ধারে সহায়তা প্রার্থনা করেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের সাথে সংশ্লিষ্ট অভিজাত শ্রেণি, ঘনিষ্ঠজন ও রাজনীতিবিদরা বাংলাদেশ থেকে শত শত বিলিয়ন ডলার চুরি করেছে এবং টরন্টোর কুখ্যাত ‘বেগমপাড়া’ এলাকায় সম্পদ কেনাসহ এর একটি অংশ কানাডায় পাচার করা হয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “তারা আমাদের জনগণের কাছ থেকে টাকা চুরি করে বেগমপাড়ায় সম্পদ কিনেছেন। এই সম্পদ পুনরুদ্ধারে আপনার সহায়তা প্রয়োজন। এটি আমাদের জনগণের টাকা।”

কানাডার হাইকমিশনার অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা করে বলেন, চুরি হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে কানাডার সহায়তার জন্য প্রক্রিয়া রয়েছে, যার মাধ্যমে চিহ্নিত ব্যক্তিদের কাছ থেকে অর্থ ফ্রিজ করে পুনরুদ্ধার করা সম্ভব।

তিনি আরও বলেন, “কানাডা বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য সম্প্রসারণ এবং আরও বিনিয়োগে আগ্রহী।” রাষ্ট্রদূত জানান, শিগগিরই কানাডার একজন মন্ত্রী বাংলাদেশের সফর করবেন পারস্পরিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে।

প্রফেসর ইউনূস নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে তার বৈঠক স্মরণ করেন এবং জানান, “ঢাকায় কানাডার আরও বিনিয়োগ প্রয়োজন। বাংলাদেশ ব্যবসার জন্য প্রস্তুত। আমরা চাই কানাডিয়ান কোম্পানিগুলো তাদের কারখানা বাংলাদেশে স্থানান্তর করুক।”

এ সময় তিনি কানাডার ভিসা অফিস ঢাকায় স্থাপনের প্রস্তাবও দেন, কারণ অনেক বাংলাদেশি বর্তমানে কানাডায় বসবাস ও পড়াশোনা করছেন।

এসডিজি-বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক ও সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

২০ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে হবে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা

২০ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে হবে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা। ছবি: সংগৃহীত

চলতি শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তত ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়। মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) গুচ্ছভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

গুচ্ছ ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক এবং মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ারুল আজিম আখন্দ গণমাধ্যমকে জানান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এ বছর গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

তবে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় এখনো গুচ্ছ পরীক্ষায় থাকা বা না থাকার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়নি বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃপক্ষ।

অন্তত ৭টি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ পরীক্ষা পদ্ধতি থেকে বের হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর এ পদ্ধতি অব্যাহত রাখার দাবিতে বিক্ষোভ করেন ভর্তিপ্রার্থীরা। সেই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবারও ইউজিসি কার্যালয়ে জড়ো হয়ে দুটি গেট অবরোধ করেন তারা। তবে বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত জেনে তারা গেট খুলে দেয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বৃহস্পতিবার থেকে রাজধানীতে ২১ কোম্পানির বাস চলবে টিকিট-কাউন্টার ভিত্তিতে
পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে কানাডার সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস
২০ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে হবে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা
নিহত যুবদল নেতা তৌহিদুলের পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস সেনাবাহিনীর
১৭ বছর পর বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে নেই সাকিব
সিরিয়ায় নির্বাচন হতে লাগবে আরও ৪-৫ বছর: অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল শারা
ভোটার তালিকা হালনাগাদে যুক্ত হচ্ছে ৫০ লাখ নতুন ভোটার: ইসি সচিব
রাঙামাটিতে তৃতীয় লিঙ্গের একজনকে গলা কেটে হত্যা
টিকটকে প্রেম নওগাঁর মোমিনের সাথে পালায় সুবা  
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহত প্রায় ৬২ হাজার, ধ্বংসস্তূপের নিচে হাজারো মরদেহ
অন্তর্বর্তী সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মূল্যস্ফীতি কমানো : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বছর থেকে বিশ্ব ইজতেমা করতে পারবে না সাদপন্থীরা
প্রেমিকের সাথে নওগাঁয় পালিয়েছে নিখোঁজ স্কুলছাত্রী সুবা বলছে পুলিশ
মোদীকে হোয়াইট হাউজে ট্রাম্পের আমন্ত্রণ, আগামী সপ্তাহেই বৈঠক
লায়লাকে হত্যাচেষ্টা, টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জমি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
বাংলাদেশ ব্যাংকে কর্মকর্তাদের সব লকার স্থগিত
প্রেস সচিবের দাওয়াতে ময়ুখ জানালো বাংলাদেশে এসে কাচ্চি, পায়েস, ফিন্নি খাবেন
জাবিতে ইন্টারনেট কর্মীর রহস্যজনক মৃত্যু  
দেশে অবৈধ ৫০ হাজার বিদেশির মধ্যে ১৫ হাজার দেশ ছেড়েছেন