সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

‘শুধুমাত্র রস আস্বাদনের জন্য আমাদের নাটক নয়’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার অ্যান্ড পারফরমেন্স স্টাডিজ বিভাগে চার বছরের অনার্স ও এক বছরের মাস্টার্স কোস চালু আছে। মঞ্চ ও অভিনয় শেখার এই শ্রেণীকক্ষের ছাত্র, ছাত্রীদের ‘১৫তম বার্ষিক নাট্যোৎসব ২০১৯’ শুরু হয়েছে গতকাল ২১ মার্চ। চলবে ১ এপ্রিল পর্যন্ত। বিভাগীয় প্রধান ও সহকারী অধ্যাপক আশিকুর রহমান লিয়ন বলেছেন, ‘আমাদের এবারের নাট্যোৎসবটি ১৫তম হলেও সবমিলিয়ে ১৮তম উৎসব। ফলে বাংলাদেশের অন্যতম নাটোৎসব। তার বাদেও ছাত্র, ছাত্রী এবং তাদের ক্লাসরুমের শিক্ষকদের মাধ্যমে উৎসব হয় বলে অনেক গুরুত্ব রয়েছে।’

‘নাটকগুলো বাছাই করা, আমাদের ক্লাসরুমের অনেক দিনের পাঠ্যও থাকে কোনো, কোনোটি। যেমন এবারের স্যামুয়েল বেকেটের ‘ওয়েটিং ফর গডো’। এত বছর ধরে আমাদের দেশে কোনো নাট্য দলেরও কোনো উৎসব টাকার অভাবে, নানা কারণে চলতে পারেনি। সেটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাতিষ্ঠানিক ছাত্র, ছাত্রীরা করে দেখাচ্ছে। উৎসবের আরেকটি বিশেষত্ব হলো, আমরাই এর আয়োজক, প্রস্তাব থেকে শুরু করে সব কাজ ও উৎসব আয়োজনের দায়িত্ব নিজেদের।’

‘উৎসবটি মূলত ছাত্র, ছাত্রীদের প্রযোজনা, তাদের শ্রমের ফসল। তারা অভিনয় ও নির্দেশনা করেন। শিক্ষকদের নাটকেও তারাই প্রাণ। আমাদের সারা বছরের কাজ এভাবে দর্শকের সামনে নিয়ে আসা হয়। অনাস ফাইনালের ছাত্র, ছাত্রীদের এখানে নাট্য নির্দেশনা থাকে, তাদের ব্যবহারিকের পরীক্ষা কেবল শিক্ষক নয়, টিএসসির অডিটোরিয়ামের দর্শকদের সামনেও ঘটে। এবার পরিবর্তিত পরিস্থিতির কারণে আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নাটমন্ডল-এই খোলা চত্বরে আয়োজন করছি। ২০১৯ সালে করার কথা থাকলেও এখন করতে হচ্ছে।’
‘ছাত্র, ছাত্রীদের আবিশ্যিক কোস আছে অনেক। সব পড়ে তারা। সেই জ্ঞান এখানে প্রকাশিত হয়। তাদের নির্দেশিত নাটকগুলোই উৎসবে প্রদর্শন করা হয় বলে এর আরেকটি গুরুত্ব আছে। আমাদের বিভাগের সব ছাত্র, ছাত্রীরা তাদের বার্ষিক নাট্য উৎসবে অভিনয় করে। এছাড়াও শিক্ষকদের পাশে তারা নির্দেশনায় নামে। এবারও শিক্ষকদের নাটক আছে। গতবারও নিয়মে ছিল। সাবেক সভাপতি ও অধ্যাপক ড. ইস্রাফীল শাহীন এবং সহকারী অধ্যাপক তানভীর নাহিদ খানের নাটক আছে।’

‘এবারে বাইরের কোনো নাটক আসতে পারেনি। দুঃখজনক হলেও এবারের বিশেষত্ব। কোনো, কোনো বছর আমাদের যোগাযোগ ও চেষ্টায় ভারত, ইতালির নাটক এবং নাটকের দল আসে। বাংলাদেশের অন্যান্য সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও আমাদের উৎসবে নাটক নিয়ে আসতে আমন্ত্রণ জানাই। এবার তারা আসতে পারেননি, দুঃখজনক। ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার অ্যান্ড পারফরমেন্স স্টাডিজ বিভাগের নাটক উৎসবটি সবার জন্য খোলা থাকে। আমাদের উৎসব জাতীয়ভাবে গুরুত্ব লাভ করে চলেছে।’

‘টিএসসিতে আমরা বাংলাদেশের গুণী ব্যক্তিত্বদের থিয়েটার অ্যান্ড পারফমেন্স স্টাডিজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্মাননা প্রদান করে গর্বিত হই। এবার রামেন্দু মজুমদার পুরস্কারটি লাভ করবেন। তার সম্পর্কে বলার প্রয়োজন খুব বেশি কারোরই নেই।’

‘নিয়মে প্রতি ডিসেম্বরে আমাদের উৎসব হয়। তবে করোনাভাইরাসের আক্রমণে কোভিড ১৯ মহামারি রোগে এবার সময়টি আমরা পাইনি। তারপরও ২৪ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খুলবে আশা করে আমরা উৎসবের প্রাথমিক সময় ঠিক করেছিলাম কিন্তু তৃতীয় ঢেউ আবার থামিয়ে দিয়েছে। এরপর পরিস্থিতি প্রায় স্বাভাবিক হয়েছে। ফলে এই উৎসব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুনভাবে প্রাণ ফেরাবে বলে আমরা সবাই আশা করি।’

‘টিএসসি সারা বছরের মতো এবারও বুকড হয়ে আছে। যেটি আমাদের আশা ছিল না। তবে আমাদের দারুণ নাটকগুলো নাটমন্ডলে হচ্ছে বলে আশপাশের সবাই দেখতে পারছেন। এখানে ২শ থেকে ২শ ২০ জন দশক বসতে পারছেন। উৎসবের জন্য ছাত্র, ছাত্রীরা সবসময় শিক্ষকদের নিয়ে শেষ পর্যন্ত কাজ করে যাবেন বরাবরের মতো। শুরু হবে ড. শাহীনের ওয়েটিং ফর গডো দিয়ে, শেষ হবে নাহিদের রবীন্দ্রনাথের বিসর্জন-এ। তার নাটকটি ৩০, ৩১ ও ১ এপ্রিল তিনদিন টানা হবে। এর কারণ হলো, যাত্রাপালা রীতিতে নাটকের মঞ্চায়ন করছেন।’

‘আমাদের এখানে আর সাতটি নাটক হলো ছাত্র, ছাত্রীদের। তারা সবাই অনার্স ফাইনালের। এখন মাস্টার্স প্রথম সেমিস্টারে পড়ে। ১৫ জন নির্দেশক তারা থাকার কথা ছিল। ১৫ বছর হিসেবে। তবে আটজন চাকরিতে চলে গিয়েছে, অন্য বিষয় নিয়েছে মাস্টার্সে। তারপরও আমাদের সাতজন খুব ভালো। তারা চারটি বছর পড়ালেখা করেছে, নাটক ও অভিনয় শিখেছে। তাদের কাজগুলোতে পেশাদার ও সৃজনশীল আছে বলে আমরা বিশ্বাস করছি। তাদের মেধা, পেশাদার দৃষ্টিভঙ্গি, অভিনবত্ব, বিশ্লেষণ, আঙ্গিক, উপস্থাপনা-আমাদের গর্বিত করবে অভিনেতা, অভিনেত্রীদের মতোই।’

‘এই নাটকগুলোর মাধ্যমেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ছাত্র, ছাত্রীরা সমাজ, রাষ্ট্র, সম্পর্ক ও নিজেকে বরাবরের মতো বিশ্লেষণ করে যাবে। শুধুমাত্র রস আস্বাদনের জন্য আমাদের নাটক নয়।’

Header Ad
Header Ad

গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান

ছবি: সংগৃহীত

চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে বলে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রেজাউল করিম। তিনি জানান, বিদ্যমান সব বিদ্যুৎকেন্দ্র সচল রাখতে কাজ করে যাচ্ছে কর্তৃপক্ষ, যাতে গ্রীষ্মকালে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন নিশ্চিত করা যায়।

বার্তা সংস্থা বাসসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, বর্তমানে গড়ে দৈনিক ১৪,০০০ থেকে ১৪,৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে, যেখানে গড় চাহিদা প্রায় ১৫,০০০ মেগাওয়াট। গ্রীষ্মে এই চাহিদা সর্বোচ্চ ১৭,৮০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যেখানে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৭,২৬০ মেগাওয়াট।

গত শনিবার দেশে উৎপাদিত বিদ্যুৎ ছিল ১১,৯৭১ মেগাওয়াট, যার বিপরীতে চাহিদা ছিল ১৪,৪৫১ মেগাওয়াট। রবিবার কর্মদিবস হওয়ায় চাহিদা আরও বেড়ে যায়। যদিও গ্রীষ্মে প্রায় ৭৫০ মেগাওয়াট ঘাটতির আশঙ্কা রয়েছে, বিপিডিবি মনে করে এই ঘাটতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।

চেয়ারম্যান জানান, বিদ্যুৎ বিভ্রাটের পেছনে কারিগরি ত্রুটি বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ (যেমন ঝড় বা বৃষ্টিপাত) একটি বড় কারণ। এছাড়া গ্যাসের চাহিদা পূরণে সরকার তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করছে, যা বিদ্যুৎ উৎপাদনের অন্যতম প্রধান জ্বালানি। ইতোমধ্যে স্পট মার্কেট থেকে দুটি কার্গো এলএনজি আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন করেছে সরকার। এর আগে মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের একটি কোম্পানি থেকেও এলএনজি আনা হয়েছে।

বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, লোডশেডিং কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সরকারি অফিস, ব্যাংক, বাসাবাড়ি ও মসজিদে এসির তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে না নামানোর পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এভাবে প্রতিদিন ২,০০০ থেকে ৩,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।

সরবরাহ ও চাহিদার ভারসাম্য রক্ষায় সরকারের নানা উদ্যোগের কারণে চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সূত্র: বাসস

Header Ad
Header Ad

পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের

ছবি: সংগৃহীত

ইরান তার পরমাণু কর্মসূচি থেকে একচুলও সরছে না বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ইরানের আইন ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম ঘারিবাবাদি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার অধিকার ইরানের জন্য একটি ‘লাল রেখা’। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে পরোক্ষ আলোচনাতেও এই অবস্থান থেকে কোনোভাবেই সরে আসা হবে না।

রবিবার ইরানের সংসদের জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্র নীতি কমিশনের এক বৈঠকে এই মন্তব্য করেন ঘারিবাবাদি। বৈঠকে তিনি ইতালির রোমে তেহরান-ওয়াশিংটনের মধ্যে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় দফার পরোক্ষ আলোচনা সম্পর্কে আইনপ্রণেতাদের বিস্তারিত অবহিত করেন।

কমিটির মুখপাত্র ইব্রাহিম রেজাই জানিয়েছেন, ঘারিবাবাদি আলোচনার মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন। বৈঠকে তিনি পুনরায় জোর দিয়ে বলেছেন, ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে চায় না এবং দেশটির পরমাণু কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে।

ঘারিবাবাদি আরও বলেন, আলোচনার অন্যতম প্রধান বিষয় ছিল ইরানের ওপর আরোপিত বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা—বিশেষ করে মার্কিন কংগ্রেসের আইন এবং সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ। ইরান চায়, এসব নিষেধাজ্ঞা যেন সম্পূর্ণরূপে এবং কার্যকরভাবে প্রত্যাহার করা হয়। শুধুমাত্র প্রতীকীভাবে নয়, বরং ইরানি জনগণের জন্য বাস্তব অর্থনৈতিক সুফল নিশ্চিত করতে হবে।

সূত্র: প্রেস টিভি

Header Ad
Header Ad

পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার

ছবি: সংগৃহীত

পর্যটকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এক সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি আরব সরকার। এখন থেকে সৌদিতে অবস্থানকালে পণ্য ও সেবার উপর পরিশোধিত ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) দেশে ফেরার সময় ফেরত পাবেন পর্যটকরা। সংশ্লিষ্ট ভ্যাট বিধিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে এই নিয়ম গত ১৮ এপ্রিল থেকে কার্যকর করা হয়েছে।

নতুন নিয়ম অনুযায়ী, অনুমোদিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো পর্যটকদের জন্য প্রদত্ত উপযুক্ত পণ্য ও সেবার উপর শূন্য শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপ করবে এবং সৌদি আরব ত্যাগের সময় পরিশোধিত ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে। এতে পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় হ্রাস পাবে এবং সৌদির পর্যটন খাত আরও চাঙা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সৌদি আরবের জাকাত, ট্যাক্স ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ (জেডএটিসিএ) জানিয়েছে, কর ফেরতের পুরো প্রক্রিয়া পরিচালনার জন্য এক বা একাধিক অনুমোদিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দেওয়া হবে। এসব প্রতিষ্ঠান পর্যটকদের পক্ষে কর ফেরতের আবেদন এবং তা কার্যকর করবে। তবে নিয়ম লঙ্ঘন বা অনিয়ম হলে, পর্যটক ও সেবাদাতা—উভয়ই ফেরত নেওয়া অর্থের জন্য যৌথভাবে দায়ী হবেন।

জিসিসিভুক্ত (গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিল) দেশগুলোর পর্যটকরাও এই কর ছাড়ের সুবিধা পাবেন। তবে এই সুবিধা চলমান থাকবে যতদিন না পর্যন্ত ইলেকট্রনিক সার্ভিস আইন কার্যকর হয়। জেডএটিসিএ’র গভর্নর এই কর ফেরতের প্রক্রিয়া ও নিয়মাবলি নির্ধারণ করবেন।

নিয়মাবলির মধ্যে থাকবে—পর্যটকদের কর ফেরতের ধাপসমূহ, পর্যটক হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার শর্ত, কোন পণ্য এই সুবিধার আওতায় আসবে, ন্যূনতম ক্রয়মূল্য, কোন বিক্রেতারা সুবিধা দিতে পারবেন এবং কর ফেরতের আবেদন পদ্ধতি।

অন্যদিকে, সংশোধিত ভ্যাট বিধিমালায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যবসা কার্যক্রম অন্যের কাছে হস্তান্তর করা হয়, তাহলে নতুন মালিককে ৩০ দিনের মধ্যে জেডএটিসিএ-কে তা জানাতে হবে। তবে পূর্ববর্তী মালিকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল হয়ে থাকলে এ নিয়ম প্রযোজ্য হবে না। এমনকি রেজিস্ট্রেশন বাতিল হলেও, আগের মালিক পুরনো কর সংক্রান্ত দায়-দেনা থেকে অব্যাহতি পাবেন না এবং তাকে প্রয়োজনীয় নথিপত্র সংরক্ষণ করতে হবে।

সূত্র: সৌদি গেজেট

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ভুল বোঝাবুঝিতে গাজায় ১৪ জরুরি সেবাদাতা কর্মীকে হত্যা!
জেলা প্রশাসকের দফতরে স্মারকলিপি দিল আওয়ামী লীগ
বিয়ের আশ্বাসে স্বামীর ১১ লাখ টাকা নিয়ে ঘর ছাড়লেন নারী, প্রেমিকের ফাঁদে পড়ে দলবেঁধে ধর্ষণের শিকার
বিয়ে না করেই পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা অভিনেত্রী, তোলপাড় নেটদুনিয়া
পারভেজের মৃত্যুতে গ্রামের বাড়িতে মাতম, পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করলেন নুর
২০২৫ শেষ হওয়ার আগেই ৫০ সেঞ্চুরিতে দেশের প্রথম এনামুল হক
ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভারতীয় ও চীনা শিক্ষার্থীদের মামলা
একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু