শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইতিহাসের সবচেয়ে সফল কমেডি ছবির পরিচালক রাইটম্যান মারা গেছেন

হলিউডের প্রভাবশালী পরিচালক ও প্রযোজক আইভান রাইটম্যান মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।  তিনি ‘দি অ্যানিম্যাল হাউজ’, ‘গোস্টবাস্টারর্স’র মতো কমেডি ছবি পরিচালনা করেছেন।

১২ ফেব্রুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোনিয়া অঙ্গরাজ্যের মন্টোসিটোতে তার বাড়িতে ঘুমের মধ্যে মারা যান তিনি। পরিবারের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি) নিশ্চিত করেছে।


একটি যৌথ বিবৃতিতে তার ছেলে জেইসন রাইটম্যান, মেয়ে ক্যাথেরাইন রাইটম্যান ও ক্যারোলাইন রাইটম্যান জানান, ‘আমাদের পরিবার অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে, অপ্রত্যাশিতভাবে একজন স্বামী, বাবা ও দাদা-নানার মৃত্যুর খবর দিচ্ছি। তিনি আমাদের সবসময় জীবনের জাদু খোঁজার শিক্ষা দিয়েছেন।’

কমেডির মাধ্যমে পুরুষালী, ভাতৃত্ববোধ, জাতীয়তাকে তীব্রভাবে ব্যঙ্গ করা তার ‌এনিমেল হাউজ-এর মাধ্যমে তুলে এনেছেন আইভান রাইটম্যান। এটি তিনি প্রযোজনাও করেছিলেন।

বিখ্যাত কৌতুকাভিনেতা বিল মারিকে ‘ম্যাটবলস’ সিনেমার মাধ্যমে প্রথম অভিনয়ের সুযোগ দিয়েছিলেন আইভান রাইটম্যান। পরের ছবি স্টাইপসে অভিনয় করিয়েছেন তাকে দিয়ে। তবে ‘গোস্টবাস্টার্স ছবির মাধ্যমে সবচেয়ে সফলতা লাভ করেন তিনি। ছবিটি ১৯৮৪ সালে বানিয়েছেন।

বিভিন্ন বিষয়ের প্রতি অশ্রদ্ধা দেখানো অলৌকিক হাসির সিনেমা মারি, ড্যান অ্যাকরয়েড, হ্যারল্ড রামিস, অ্যানি হাডসেন, স্যাগোইন ওয়েভার এবং রিক মরানিসকে নিয়ে ছবি বানিয়েছেন তিনি। সারা বিশ্বজুড়ে প্রায় ৩শ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছে ছবিগুলো। দুইবার অস্কারের জন্যও মনোনীত হয়েছে তার ছবি।

সবশেষ তিনি কাজ করেছেন গেল বছর মুক্তি পাওয়া ‘গোস্টবাস্টার্স : আফটার লাইফ’ ছবিতে। এটি তার ছেলে চলচ্চিত্র নির্মাতা জেইসন রাইটম্যানের সঙ্গে যৌথভাবে পরিচালনা ও প্রযোজনা করেছেন।

তার পরিচালনা করা উল্লেখযোগ্য ছবিগুলোর মধ্যে আছে ‘টুইনস’, ‘কিন্ডারগার্টেন কপ’, ‘ডেইভ’, ‘জুনিয়র’, ১৯৮৮’ সালের ‘সিক্স ডেজ অ্যান্ড সেভেন নাইটস’।

চেকোস্লেভাকিয়ার কোমারমো শহরে ১৯৪৬ সালে তার জন্ম। তার বাবা দেশের সবচেয়ে বড় ভিনেগার কারখানার মালিক ছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কমিউনিস্টরা ক্যাপিটাললিস্টদের বন্দী করতে লাগলেন, রাইটম্যানরা পালিয়ে যাবার সিদ্ধান্ত নিলেন। তখন ইভানের বয়স মোট ৪ বছর। তারা একটি বড় নৌকা দিয়ে ভিয়েনায় চলে যান।

১৯৭৯ সালে এপিকে বলেছিলেন রাইটম্যান, ‘আমি সেই দৃশ্যগুলোর চমকে দেওয়া মুহূর্তগুলোকে মনে করতে পারি। পরে তারা আমাকে বলেছিলেন, কীভাবে কয়েকটি ঘুমের ওষুধ খাইয়ে দিলেন যাতে আমি কোনো আওয়াজ করতে না পারি। আমাকে এত ধাক্কা দেওয়া হয়েছিল যে, চোখ দুটি খোলা রেখেই ঘুমিয়ে পড়লাম। বাবা-মা ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন যে আমি মারা গিয়েছি।’

সেখান থেকে কানাডার টরেন্টোতে আত্মীয়দের সঙ্গে যোগদান করেন রাইটম্যানরা। 

কানাডায় একটি পাপেট থিয়েটার শুরু করেন তিনি। গ্রীষ্মকালীন অবকাশের তাঁবুগুলোতে মানুষদের বিনোদন দিতেন। পাশাপাশি একটি লোক গানের দলের সঙ্গে কফির দোকানগুলোতে পারফরমেন্স করতেন তিনি।

অন্টারিও’র হ্যামিলটনের ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটিতে সঙ্গীত ও নাটকের ওপর উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেন। ওই সময়ই তিনি সিনেমার দিকে ঝুঁকে গেলেন। স্বল্পদৈর্ঘ্য প্রামাণ্যচিত্রগুলো বানিয়ে নিজের মেধা ও হাত পাকাতে লাগলেন।

১২ হাজার ডলার ও বন্ধুদের সাহায্য নিয়ে নয়দিনের একটি ছবি বানান আইভান রাইটম্যান। নাম ‘ক্যানিবাল গার্লস’। যেটিকে আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল মুক্তি দিতে রাজি হয়েছিল। তিনি সপ্তাহে ৫শ ডলার বাজেটের একটি সমসাময়িক টিভি গীতিনাট্য প্রযোজনা করেছেন ড্যান অ্যাকরকেডের সঙ্গে, নাম ‘গ্রিড’। এরপর তিনি ‘দি ল্যাম্পুন গ্রুপে’র সঙ্গে সহযোগি হিসেবে কাজ শুরু করেন। তাদের মঞ্চ গীতিনাট্যটি বন্ধ হয়েছিল, সেখানে অভিনয় করতেন-বিখ্যাত কৌতুকাভিনেতা ও জাদুকর ‘জন বেলুশি’, একবারের অ্যামি অ্যাওয়ার্ডজয়ী বিখ্যাত কৌতুকাভিনেত্রী ‘গিল্ডা রাডর্নার’ ও রাইটম্যানের নিজের সৃষ্টি ‘বিল মারি’। পরে এই গীতিনাট্য ও অভিনেতা-অভিনেত্রীরা তাকে নিয়ে গেল অ্যানিমেল হাউজের দিকে।

এরপর থেকে দ্রুত সামনের দিকে চলতে শুরু করলেন আইভান রাইটম্যান। ১৯৯০ সালের ২১ ডিসেম্বর ইউনিভার্সেল পিকচার্সের ব্যানারে তার বানানো ‘কিন্ডারগার্ডেন কপ’ চারদিকে খ্যাতি আরও ছড়িয়ে দিলেন। নিজেকে ইতিহাসের সবচেয়ে সফল কমেডি সিনেমার পরিচালক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন আইভান রাইটম্যান। তিনটি ছেলেমেয়ের বাবা হওয়ার অভিজ্ঞতা থেকে ৩০ জন শিশুশিল্পীদের নিয়ে নিমাণ করেন ‘কিন্ডারগার্ডেন কপ’।

তাদের বয়স ছিল ৪ থেকে ৭ বছর। সেই ছবিতে অভিনয় করেছেন হলিউডের অ্যাকশনের বিখ্যাত তারকা আর্লন্ড শোয়ার্জনেগার। তার মতো মানুষকে কমেডি ছবিতেও অভিনয় করাতে সক্ষম হয়েছেন রাইটম্যান।

একজন পরিচালক হিসেবে রাইটম্যান পড়ে গেলেন ‘সিক্স ডেজ, সেভেন নাইটস’র পর।  ২০১৪ সালের পর তার চারটি ছবিই সফলতা পেয়েছে। সেগুলো হলো ‘মাই সুপার এক্স-গালফেন্ড’, ‘নো স্টিংস’, ‘অ্যাটাচড’ এবং‘ ড্রাফট ডে’। এরপর তিনি পরিচালনা না করলেও কিছু ছবি প্রযোজনা করেছেন। তবে শেষবারের মতো ‘গোস্টবাস্টাডর্স : আফটার লাইফ’ ছবি পরিচালনা ও প্রযোজনা করে তুমুল আলোচনায় আসেন তিনি।

Header Ad

অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের

ছবি: সংগৃহীত

গত অক্টোবর মাসে দেশজুড়ে সড়ক, রেল ও নৌ-পথে সর্বমোট ৫৩৪টি দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৫৭৫ জন এবং আহত হয়েছেন ৮৭৫ জন। এরমধ্যে ৪৫২টি সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৪৭৫ জন এবং আহত হয়েছেন ৮১৫ জন। একই সময়ে রেলপথে ৬৩টি দুর্ঘটনায় ৭৬ নিহত, ২৪ জন আহত হয়েছেন। নৌ-পথে ১৯টি দুর্ঘটনায় ২৪ জন নিহত, ৩৬ জন আহত এবং ৯ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

এছাড়া এই সময়ে ১৩৮টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১৬৩ জন নিহত, ২৩৯ জন আহত হয়েছে। যা মোট দুর্ঘটনার ৩০.৫৩ শতাংশ, নিহত ৩৪.৩১ শতাংশ ও আহত ২৯.৩২ শতাংশ।

শনিবার (২৩ অক্টোবর) সংবাদ মাধ্যমে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরীর পাঠানো এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়। সংগঠনটি বহুল প্রচারিত ও বিশ্বাসযোগ্য জাতীয়, আঞ্চলিক, অনলাইন এবং ইলেক্ট্রনিক সংবাদপত্রে প্রকাশিত সড়ক, রেল ও নৌ-পথের সংগঠিত দুর্ঘটনার সংবাদ মনিটরিং করে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে ১৭ জন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ১৪৯ চালক, ১৩৭ পথচারী, ৫১ পরিবহন শ্রমিক, ৭৩ শিক্ষার্থী, ১৮ শিক্ষক, ৭৬ নারী, ৬২ শিশু, ৫ চিকিৎসক, ৯ সাংবাদিক এবং ১৩ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীর পরিচয় মিলেছে। এদের মধ্যে নিহত হয়েছে ৬ জন পুলিশ সদস্য, ৩ সেনা সদস্য, ১ আনসার সদস্য, ১২৪ জন বিভিন্ন পরিবহনের চালক, ১১৭ জন পথচারী, ৫৮ জন নারী, ৫১ জন শিশু, ৪৯ জন শিক্ষার্থী, ৩২ জন পরিবহন শ্রমিক, ১৫ জন শিক্ষক, ৪ জন চিকিৎসক, ৬ জন সাংবাদিক, ১৬ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী।

এই সময় সড়ক দুর্ঘটনায় সংগঠিত ৬৩১টি যানবাহনের পরিচয় মিলেছে। এতে দেখা যায়, ২৪.৪১ শতাংশ মোটরসাইকেল, ২২.৫০ শতাংশ ট্রাক-পিকাপ-কাভার্ডভ্যান ও লরি, ১৮.৫৪ শতাংশ বাস, ১৭.৯১ শতাংশ ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক, ৩.৯৬ শতাংশ সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ৬.৬৫ শতাংশ নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা, ৬.০২ শতাংশ কার-জিপ-মাইক্রোবাস সড়কে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। সংগঠিত মোট দুর্ঘটনার ৪৯.৪৮ শতাংশ গাড়ি চাপা দেওয়ার ঘটনা, ২৫.২৫ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ১৪.৭৭ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে, ৯.৫১ শতাংশ বিবিধ কারণে, ০.২৫ শতাংশ ট্রেন যাববাহনে সংঘর্ষ। এবং চাকায় ওড়না পেছিয়ে ০.৭৫ শতাংশ।

সেপ্টেম্বর মাসে সড়ক দুর্ঘটনার উল্লেখযোগ্য কারণ হিসেবে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে— দেশের সড়ক-মহাসড়কে ট্রাফিক পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশের অনুপস্থিতি সুযোগে আইন লঙ্ঘন করে যানবাহনের অবাধ চলাচল; জাতীয় মহাসড়কে রোড সাইন বা রোড মার্কিং, সড়কবাতি না থাকায় এবং অতি বৃষ্টির কারণে সড়কের মাঝে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হওয়া; এসব গর্তের কারণে যানবাহন চলাচলে ঝুঁকি বেড়েছে; জাতীয়, আঞ্চলিক ও ফিডার রোডে টানিং চিহ্ন না থাকার ফলে নতুন চালকের এসব সড়কে দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে; মহাসড়কের নির্মাণ ত্রুটি, যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য করার প্রবণতা; উল্টোপথে যানবাহন চালানো, সড়কে চাদাঁবাজি, পণ্যবাহী যানে যাত্রী পরিবহন এবং অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন যানবাহন, অতিরিক্ত যাত্রী বহন, বেপরোয়া যানবাহন চালানো এবং একজন চালক অতিরিক্ত সময় ধরে যানবাহন চালানোকে।

দুর্ঘটনার প্রতিরোধে সুপারিশ হিসেবে বলা হয়েছে— জরুরি ভিত্তিতে মোটরসাইকেল ও ইজিবাইকের মত ছোট ছোট যানবাহন আমদানি ও নিবন্ধন বন্ধ করা; জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে রাতের বেলায় অবাধে চলাচলের জন্য আলোকসজ্জার ব্যবস্থা করা; দক্ষ চালক তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ, যানবাহনের ডিজিটাল পদ্ধতিতে ফিটনেস প্রদান; ধীরগতির যান ও দ্রুতগতির যানের জন্য আলাদা লেনের ব্যবস্থা করা; সড়কে চাদাঁবাজি বন্ধ করা, চালকদের বেতন ও কর্মঘণ্টা সুনিশ্চিত করা; মহাসড়কে ফুটপাত ও পথচারী পারাপারের ব্যবস্থা রাখা, রোড সাইন, রোড মার্কিং স্থাপন করা; সড়ক পরিবহন আইন যথাযতভাবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রয়োগ করা; উন্নতমানের আধুনিক বাস নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএর সক্ষমতা বৃদ্ধি করা; মানসম্মত সড়ক নির্মাণ ও মেরামত সুনিশ্চিত করা, নিয়মিত রোড সেফটি অডিট করা; মেয়াদোত্তীর্ণ গণপরিবহন ও দীর্ঘদিন যাবৎ ফিটনেসহীন যানবাহন স্ক্যাপ করার উদ্যোগ নেওয়া এবং বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক-মহাসড়ক দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা করা।

Header Ad

গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব

ছবি: সংগৃহীত

আর মাত্র তিন পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের গায়ানায় পর্দা উঠবে গ্লোবাল সুপার লিগের প্রথম আসরের। বৈশ্বিক ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টগুলোর চ্যাম্পিয়নদের নিয়ে উইন্ডিজ ক্রিকেট আয়োজন করছে গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট লিগ, আর এই টুর্নামেন্টের জন্য তরুণ পেসার তানজিম হাসান সাকিবকে দলে ভিড়িয়েছে স্বাগতিক গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন এই টাইগার পেসার।

এর আগে বাংলাদেশ সময় বুধবার দুপুরে ঢাকা ত্যাগ করেছিলেন সাকিব। এরপর গায়ানায় সাকিবকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় ফ্যাঞ্চাইজিটি। নিজেদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্ট করে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে গ্লোবাল সুপার লিগ কতৃপক্ষ।

চোটের কারণে এই আসরে সাকিবের খেলা নিয়ে এতদিন অনিশ্চয়তায় ভুগছিলেন সাকিব। কিন্তু গত সোমবার ফিটনেস টেস্ট দিয়ে সেই অনিশ্চিয়তা দূর করেছেন তিনি। যার ফলে বিসিবির কাছ থেকে এই লিগে খেলার অনুমতি পান সাকিব।

রংপুর রাইডার্স ও গায়ানা আমাজন ওয়ারিয়র্সসহ টুর্নামেন্টটিতে অংশ নেবে পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) লাহোর কালান্দার্স, ইংল্যান্ডের হ্যাম্পশায়ার ও অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেটে নিয়মিত খেলা ভিক্টোরিয়ান ক্রিকেট দল।

টুর্নামেন্টটির প্রথম রাউন্ডে প্রতিটি দলই একে অপরের মুখোমুখি হবে। পাঁচ দলের মধ্য থেকে চার দল যাবে সেমিফাইনালে। এরপর আগামী ৭ ডিসেম্বর হবে টুর্নামেন্টের ফাইনাল।

Header Ad

আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার

ছবি: সংগৃহীত

আর মাত্র ২৪ ঘন্টার অপেক্ষা তারপর আগামীকাল রোববার (২৪ নভেম্বর) সৌদি আরবের জেদ্দায় অনুষ্ঠিত হবে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) মেগা নিলাম। তবে সেই নিলামের আগেই বড় দুঃসংবাদ পেলেন ভারতীয় দুই ক্রিকেটার মানীশ পান্ডে ও সৃজিত কৃষ্ণ। সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনের কারণে নিষিদ্ধ হয়েছেন তারা।এছাড়াও সন্দেহজনকের তালিকায় রাখা হয়েছে আরও তিনজন ক্রিকেটার।

নিষিদ্ধ হওয়া দুই ক্রিকেটার হলেন- মনীশ পান্ডে এবং সৃজিত কৃষ্ণ। দুজনই অভিজ্ঞ ক্রিকেটার এবং আইপিএলে পরিচিত মুখ। যদিও তারা ব্যাটার হিসেবে খেলতে পারবেন, তবু এই নিষেধাজ্ঞা তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি করবে।

এছাড়া সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনের তালিকায় থাকা অন্যরা হলেন- দীপক হুদা, সৌরভ দুবে এবং কেসি কারিয়াপ্পা। যদিও এই ৫ ক্রিকেটারের কাউকেই দল রিটেইন করেনি। তবে নিলাম থেকে তাদের দল পাওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা ছিল। কিন্তু বিসিসিআইয়ের এমন খবর জানার পর দলগুলো তাদের দলে ভেড়াতে নিশ্চয় ভাববে।

আইপিএলের মতো বড় টুর্নামেন্টে এমন বিষয়গুলো খেলোয়াড়দের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশন সংশোধন করা হলে তারা আবার ফিরে আসতে পারবেন। তবে দলগুলোর দৃষ্টিকোণ থেকে, এই নিষেধাজ্ঞা এবং সন্দেহ তাদের নিলামে প্রাধান্য হারানোর কারণ হতে পারে।

এদিকে, গতকাল শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতীয় বোর্ড জানিয়েছে, আগামী বছর আইপিএল শুরু ১৪ মার্চ থেকে। জানিয়ে দেয়া হয়েছে ফাইনালের দিনও। আসন্ন আইপিএলের ফাইনাল হবে ২৫ মে। শুধু আগামী বছরের নয়, ২০২৭ পর্যন্ত আইপিএলের শুরু এবং ফাইনালের দিন জানিয়ে দিয়েছে বিসিসিআই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২