রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এবার ‘জয় বাংলা’ কনসার্ট বয়কট করলো নেমেসিস ব্যান্ড ও ক্রিপটিক ফেইট

ব্যান্ড নেমেসিস ও ক্রিপটিক ফেইট। ছবি: সংগৃহীত

কোটা সংস্কার আন্দোলনের জেরে সৃষ্ট দেশের নাজেহাল পরিস্থিতি নিয়ে শোবিজ অঙ্গন সরব রয়েছে সেই শুরু থেকেই। এখন এ আন্দোলন ঘিরে সংঘাত-সহিংসতায় নিহত ও গণগ্রেপ্তার-হয়রানির ঘটনায় বিক্ষোভ-প্রতিবাদ জানাচ্ছে শিল্পী সমাজ।একই সংহতি জানিয়ে শিক্ষার্থী-সাধারণ মানুষের সঙ্গে শামিল হয়েছেন বিভিন্ন সংগীত শিল্পী, ব্যান্ডদল ও ব্যান্ড তারকারাও।

এমতাবস্থায় গত বুধবার রাতে এক ফেসবুক পোস্টে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ব্যান্ড ক্রিপটিক ফেইট জয় বাংলা কনসার্টে পারফর্ম করা থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত জানায়। এর খানিকটা পরে বুধবার মধ্যরাতে সামাজিক মাধ্যমে একই সুর তোলে আরেক ব্যান্ড আবরোভাইরাস। এক ফেসবুক পোস্টে তারা জানায়, আর কখনওই জয় বাংলা কনসার্টের পারফর্ম করবে না আবরোভাইরাসের দল।

তবে শুধু ক্রিপটিক ফেইট বা আবরোভাইরাসই নয়। তাদের জয় বাংলা কনসার্ট বয়কট করার ঘোষণার কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে আরও একটি ব্যান্ডদল নেমেসিস একই ঘোষণা দেয়। বৃহস্পতিবার দুপুরে এক ফেসবুক পোস্টে নেমেসিস জানায়, গত দুই সপ্তাহে দেশে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনার প্রেক্ষাপটে জয় বাংলা কনসার্টে পারফর্ম করার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসছে ব্যান্ডদলটি। নেমেসিস এর কথায়, ‘আমরা আর কখনই জয় বাংলা কনসার্টে পারফর্ম করব না।’

ওই ফেসবুক পোস্টে নেমেসিস আরও উল্লেখ করে, ‘কিন্তু কথা এখানেই শেষ হতে পারে না। আমাদের আরও কথা বলার আছে। আগেও বলেছি, এখন আরও জোরে বলতে হবে। আমাদের সবার বলতে হবে। আমাদের প্রজন্ম আমরা ৩০ বছর ধরে একটা ভয়ের সংস্কৃতিতে বড় হয়েছি। গানে গানে প্রতিবাদ করা ছাড়া মনে হত আর কিছুই করার নেই। বয়সে ছোট ছিলাম, ভাবতাম আমাদের কথা কেই বা শুনবে। কিন্তু আর কত ভয়?’

নেমেসিস আরও লেখে, ‘বর্তমান প্রজন্ম আমাদের দেখিয়ে দিচ্ছে যে আমরা যদি সাহস জোগাই, আমরা সবাই কথা বলতে পারব, ভুলকে ভুল বলার সাহস রাখতে পারব। কারণ আমরা সবাই একটি ন্যায় সমাজ দেখতে চাই ও সত্যের সংস্কৃতি গড়তে চাই। তাই কথা বলা থামানো যাবে না, অন্যায় দেখে প্রতিবাদ করা থামানো যাবে না। আপনারা করছেন, আমরা করছি, আরও অনেক মানুষ করবে। সময় লাগতে পারে, কিন্তু সবাই জেগে উঠছে।’

 

ছবি: সংগৃহীত

উল্লেখ্য, দেশের সংগীত শ্রোতাদের পছন্দের তালিকায় ওপরের সারিতে রয়েছে ক্রিপটিক ফেইট, আবরোভাইরাস ও নেমেসিস এর মত ব্যান্ডগুলো। এই তিন ব্যান্ডের আকর্ষণে বিভিন্ন বছর আয়োজিত জয় বাংলা কনসার্টে বিপুল সংখ্যক শ্রোতারা জমায়েত হয়।

তবে এই তিন ব্যান্ড ছাড়াও চলমান এই পরিস্থিতির কারণে আরও বেশ কয়েকজন সংগীতশিল্পী জয় বাংলা কনসার্টে পারফর্ম করা থেকে সরে আসার কথা জানিয়েছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন সংগীত শিল্পী সিনা হাসান ও পপাই বাংলাদেশের সদস্যরা।

অন্যদিকে, চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে শোবিজ অঙ্গন সরব। সংঘাত-সহিংসতায় নিহত ও গণগ্রেপ্তার-হয়রানির ঘটনায় প্রতিবাদ জানাচ্ছেন তারকারা। এবার ব্যান্ডদল ক্রিপটিক ফেইট এক ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছে, জয় বাংলা কনসার্টে আর অংশ নেবে না তারা।

বুধবার রাতে সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টে এ সিদ্ধান্ত জানায় ক্রিপটিক ফেইট। তাদের পেজে লিখা হয়েছে, ‘অনেকেই প্রশ্ন করছেন “আপনারা জয় বাংলা কনসার্ট করবেন”? যেই ব্যান্ড দেশপ্রেম, মুক্তিযুদ্ধ, অন্যায়, অবিচার নিয়ে গান করে, সে কীভাবে এখন চিন্তা করে যে সামনের জয় বাংলা কনসার্টে বাজাবে? তাই প্রশ্নের উত্তর “না”।’

এর আগে সংগীত শিল্পী সিনা হাসান ‘জয় বাংলা’ কনসার্ট বয়কটের ঘোষণা দেন। এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছিলেন, ‘একজন শিল্পী হিসেবে আমি ‘জয় বাংলা’ কনসার্ট বয়কট করলাম। এই ঠ্যাং চাটা তোষামোদকারী 'ছেলেভুলানো' কনসার্টে আমাকে শিল্পী বা দর্শক কোন হিসেবেই যেনো কখনই ডাকা না হয়।’

তিনি আরও লিখেছিলেন, ‘আমার ব্যান্ডের অন্য মেম্বাররা যদি এটা না মানে তাইলে বাংলা ফাইভ ত্যাগ করতেও কুণ্ঠাবোধ করবো না, যদিও আমার ব্যান্ডমেটদের সেই সম্ভাবনা আদৌ নাই।’

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

গাজীপুরের টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে সন্ত্রাসীদের হামলায় চারজন নিহতের ঘটনায় দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও সাদপন্থীদের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবিতে দিনাজপুরের বিরামপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে তাবলীগ জামায়াতের উদ্যোগে আলেম ওলামা ও তাবলীগের সাথীরা এ কর্মসূচি পালন করেন। বিক্ষোভ মিছিলটি বিরামপুর আলমি শুরা মারকায থেকে শুরু হয়ে শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে স্থানীয় ঢাকা মোড়ে সমাবেশে মিলিত হয়।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন আলমি শুরা মারকায শুরা সদস্য মাওলানা আমিরুল ইসলাম। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিরামপুর ওলামা মাশায়েখ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুফতি আব্দুল হাকিম। এছাড়া বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মুফতি ফকরুল ইসলাম, মুফতি মোস্তাফিজুর রহমান, মাওলানা আব্দুর রউফ, মুফতি নাজিমুদ্দিন, মাওলানা এমদাদুল হকসহ অন্যান্য বিশিষ্ট ওলামাগণ।

সমাবেশে বক্তারা বিশ্ব ইজতেমা ময়দানের মর্মান্তিক ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে সন্ত্রাসীদের কঠোর শাস্তির দাবি জানান। দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা হাফিজুর ইসলাম।

পরে সমাবেশ শেষে বিরামপুর আলমি শুরা মারকাযের পক্ষ থেকে একটি স্মারকলিপি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট প্রদান করা হয়।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান

নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটের পরে নওগাঁয় পুলিশের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে ধরে পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা। রোববার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা থেকে তারা অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন।

পরে পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন সেখানে উপস্থিত হলে শিক্ষার্থীরা তাদের ৯ দফা দাবি পেশ করেন। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস দিলে সেখান থেকে সরে দাঁড়ায় শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ৫ আগস্টের পরে পুলিশ বিশেষ একটি রাজনৈতিক দলের মদদে কাজ করছে। রাজনৈতিক দল যা চাচ্ছে পুলিশ সেটিই করছে। সাধারণ মানুষের হয়ে কাজ করছেনা। আগামী ৭ দিনের মধ্যে ৯ দফা দাবি বাস্তবায়ন না হলে নওগাঁ জেলার সকল থানা ঘেরাওসহ কঠোর কর্মসূচি পালনের হুঁশিয়ারি দেন শিক্ষার্থীরা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নওগাঁর নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থী ফজলে রাব্বী, জুলাই বিপ্লবের আগে পুলিশের প্রতি মানুষের যে ক্ষোভ ছিল সে জায়গা থেকে আমরা মনে করেছিলাম পুলিশ কাজ করে মানুষের মন জয় করে নিবে। কিন্তু সে কাজে তার সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। এখনো আগের মতোই রয়ে গেছে। এখনো নওগাঁতে চাঁদাবাজি হচ্ছে। থানাতে গেলে কারো রেফারেন্স ছাড়া মামলা নেয়া হয় না। এগুলো আমরা চাইনি। আমরা চাই একজন সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সর্বস্তরের মানুষ যেন সুবিধা পায়।

নেতৃত্ব দেওয়া আরেক শিক্ষার্থী আরমান হোসেন বলেন, জুলাই বিপ্লবের সময় ছাত্রলীগ যুবলীগ আওয়ামী লীগের গুন্ডাবাহিনীরা আমাদের উপর নৃশংসভাবে হামলা করে। হামলাকারীরা এখনও প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নিচ্ছে না।

তিনি আরো বলেন, পুলিশের সাথে ঘুষ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এটা তাদের একটি সংস্কৃতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা নিজের চোখে দেখেছি তারা এখনও ঘুষ নিচ্ছে। এ বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনকে অবহিত করা হলেও তারা ব্যবস্থা না নেওয়ায় আজকে আমরা এই কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে দাবি আদায় না করা হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

নওগাঁ পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, তাদের দাবি-দাওয়া গুলো শুনেছি। তাদের দাবিগুলো বাস্তবায়নের মাধ্যমে সবাই মিলে একসাথে কাজ করবো। দেশ স্বাধীনতার যে সুফল সেটি সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেবে পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস

ছেলে আব্রামের সঙ্গে অপু বিশ্বাস, শাকিব খান এবং বুবলী। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বুবলীর নাম উল্লেখ না করেই মন্তব্য করেছেন, যা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, আমার সন্তান (আব্রাম খান জয়) না থাকলে যাদের নিয়ে প্রসঙ্গ তৈরি হয়, তাদের আমি যোগ্য বলেই মনে করতাম না। কারণ যোগ্যতা একদিনে সৃষ্টি হয় না। আমি অপু বিশ্বাস, আমি একজন সুপারস্টার। এই ইন্ডাস্ট্রিতে আমার ১৭ বছর চলছে। তাই তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না।

২০১৭ সালে হঠাৎ একটি বেসরকারি টেলিভিশনের অনুষ্ঠানে পুত্র জয়কে সঙ্গে নিয়ে হাজির হন অপু। সেদিন তিনি প্রকাশ করেন, জয়ের বাবা চিত্রনায়ক শাকিব খান। অপু জানান, ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল গোপনে তাদের বিয়ে হয়েছিল। তবে ২০১৮ সালের ১২ মার্চ বিবাহবিচ্ছেদের মাধ্যমে তাদের দাম্পত্য জীবনের সমাপ্তি ঘটে।

এ ঘটনার পর থেকে শাকিব ও অপু দু’জনেই আলাদা পথে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন। তবে এখনও প্রায়ই অপুকে টেলিভিশন অনুষ্ঠানে সেই সম্পর্ক ও সন্তান নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়।

সম্প্রতি তেমনই এক অনুষ্ঠানে অপু জানালেন, আমার সেই ঘটনার পর অনেকেই মনে করেছেন, এভাবে সন্তান নিয়ে টেলিভিশনে না আসলেও পারতাম বা এটা আমার ভুল ছিল। পুরো বিষয়টি পারিবারিকভাবে সমাধান করতে পারতাম।

এরপর এই নায়িকা বললেন, পারিবারিকভাবে আমরা সমাধানের চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু প্রতিবার মনে হচ্ছিল, কেউ পেছন থেকে টেনে ধরছে। যে কারণে বাধনটা ছিঁড়ে গেছে।

অপু বিশ্বাসের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নায়িকা শবনম বুবলীকে বিয়ে করেন শাকিব খান। সেই সংসারেও নায়কের একটি পুত্র সন্তান জন্ম নেয়।

শাকিবকে ঘিরে অপু-বুবলী একাধিকবার বিবাদে জড়িয়েছেন। দু’জন দু’জনকে ইঙ্গিত করে প্রকাশ্যে কিংবা পরোক্ষভাবেই নানা মন্তব্য করেছেন। যে কারণে দুই নায়িকাকে নিয়েও একাধিকবার বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল গোপনে বিয়ে করেন শাকিব খান ও অপু বিশ্বাস। ২০১৭ সালের ১০ এপ্রিল এই দম্পতির বিয়ের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। ওই দিন পুত্র জয়কে নিয়ে একটি বেসরকারি টেলিভিশনে লাইভে আসেন অপু। ২০১৮ সালের ১২ মার্চ বিবাহবিচ্ছেদের মাধ্যমে দাম্পত্য জীবনের ইতি টানেন এই তারকা জুটি।

এরপর ২০১৮ সালের ২০ জুলাই শবনম বুবলীকে গোপনে বিয়ে করেন শাকিব খান। ২০২০ সালের ২১ মার্চ জন্ম হয় তাদের সন্তান শেহজাদ খান বীরের। এরপর শাকিবের এ সংসারও ভেঙে যায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান
আনিসুল হকের তিন ব্যাংকে ২১ কোটি টাকার সন্ধান পেয়েছে দুদক
নরসিংদীতে ছাত্রদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশের বিষয়ে নিশ্চিত নয় ট্রাইব্যুনাল
ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা