শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মহাতারকা অমিতাভের গল্প

তিনি আজকে ৮০ বছর, তারপরও যেকোনো সময়ের চেয়ে অভিনয়ের তুখোড়। তার চরিত্রগুলোর মাধ্যমে ছড়ি ঘুরিয়ে চলেছেন সেলুলয়েডে এবং পরিচালকরা তাকে নেবার জন্য স্বাক্ষর নিতে এখনো লাইন ধরে আছেন। তারা বলেছেন, অমিতাভ বচ্চন ছিলেন এবং এখনো আছেন একজন উত্তেজক অভিনেতা। হয়তো আগে যারা সেখানে ছিলেন তাদের মধ্যে তিনি সেরা। রমেশ সিপ্পি, যিনি তাকে ধর্মীয় প্রার্থনার প্রথার মতো ছবি ১৯৭৫ সালের ‘শোলে’ ছবিতে পরিচালনা করেছেন, তিনি থেকে অয়ন মুখার্জি, তিনি তাকে পরিচালনা করেছেন ব্রক্ষ্মাস্ত্র, সাম্প্রতিক সিনেমাটিতে ৪৭ বছর পর, বচ্চন সেই মানুষটি যিনি সব মৌসুমের এবং সব ধরণের ছবির সেরা মানুষ হয়েছেন।

‘কত দারুণ ইনিংস ছিল সেটি এবং তিনি আরো ভালো করা অব্যাহত রেখেছেন। তিনি অভিনয় করেছেন এত বিভিন্ন ধরণের চরিত্রে কমেডি, নাটকীয়, প্রেম, নাচ ও গানের ছবিতে এবং চরিত্রে। তিনি যেকোনো কিছু করতে পারেন এবং সবকিছু-সঠিকভাবে। আছেন এমন কেউ আরো বড় এবং আরো বেশি ভালো? আমি সন্দেহ পোষণ করি’ বলেছেন রমেশ পিটিআইকে মহাতারকার ৮০তম জন্মদিনে। আর অয়ন মুখাজি বলেছেন, ‌‘আমার জন্য বচ্চন সাহেব আমার ছবিতে হাঁটছেন একটি বিরাট বিষয়। তিনি ভারতীয় সিনেমার বাবা। তিনি আমাদের চলচ্চিত্র জগতের সবচেয়ে সম্মানিত মানুষ।’

তার ভারতের হিন্দি ছবির ভুবনে, সেলুলয়েডের রূপালি ভুবনে যাত্রা শুরু হয়েছিল ৭ নভেম্বর ১৯৬৯ সালে সাত হিন্দুস্তানী সিনেমাটি মুক্তির মাধ্যমে। এই ছবিতে ছিলেন বাঙালি অসাধারণ তারকাভিনেতা উৎপল দত্ত। তার চরিত্রটি জগিন্দরনাথ। আর অমিতাভের আনোয়ার আলী। সিনেমাটির চিত্রনাট্য ও পরিচালক খাজা আহমেদ আব্বাস। একটি ঐতিহাসিক সিনেমা, কাহিনীতে সাতজন ভারতীয় তরুণ বিপ্লবী পতুর্গিজদের কলোনি বা উপনিবেশ থেকে ভারতের গোয়া অঙ্গরাজ্যকে স্বাধীন করতে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। সেখানে তার চরিত্রটি তুলনামূলকভাবে দুর্বল ছিল। তবে এই ধরণের ছবি সবসময় খুব ভালো চলে। যদি উপযুক্তভাবে পরিবেশন করা যায়। তিনি সেই সময়গুলোকে তার রুটি-রুজির সন্ধান ও সিনেমা শেখার জীবন বলে জানিয়েছেন। আর বিকাশ ঘটলো, ছড়িয়ে গেলেন অমিতাভ ১৯৭৩ সালের সিনেমা জাঞ্জির (বাংলায় জিঞ্জির) ছবি দিয়ে। ১৯৭৩ সালের ১১ মে বেরুলো অ্যাকশন থ্রিলার ছবিটি। সেলিম-জাভেদের বানানো। সালমানের বাবা সেলিম খানের চিত্রনাট্য। জয়া ভাদুরী (পরে স্ত্রী) নায়িকা, সঙ্গে আছেন প্রাণ। নতুন একজন নায়ক হিসেবে এই ছবিতেই শুরু হলো অমিতাভের। ছবিটি ভারত ও সোভিয়েত ইউনিয়নে মুক্তি পেল। এই সিনেমাটিই তাকে তারকার পথে হাঁটতে দিল। এরপর ১৯৭৫ সালের দিওয়ার এবং শোলে তাকে একজন সুপারস্টার করলো।

জাঞ্জিরই অমিতাভের জীবনের টার্নিং পয়েন্ট, দক্ষিণ ভারতীয় সিনেমারও একটি টার্নিং পয়েন্ট ছবিটি। কেননা এই ছবিতে তার সঙ্গে অভিনয় করেছেন পরে তামিল সুপারস্টার রজনীকান্ত। ভারতীয় সিনেমার ভুবনে জাঞ্জিরকে একটি গুরুত্বপূর্ণ ছবি হিসেবে বিবেচনা করা হয়, একটি ক্লাসিক ছবিও। তবে মহাতারকা দিলীপ কুমার, দেব আনন্দ, রাজ কুমার ও ধর্মেন্দ্রকে তার আগে এই ছবির নায়ক হতে অনুরোধ করা হয়েছে। তবে তাদের কেউই প্রস্তাবটি গ্রহণ করেননি।

তবে এরপর আর কোনোদিন একটি মুহূর্তের জন্যই অমিতাভকে পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি, তার লেখকরা, সিনেমার পাঁড় ভক্তরা পাঁচটি দশক ধরে সেই মানুষটির সাফল্যের রহস্য খুঁজে বেড়াচ্ছেন, যিনি তাকে নতুন করে উপস্থাপন এবং আবিস্কার করে চলেছেন। জাঞ্জির-এর সেই রাগী যুবক (পুলিশ অফিসার), ডন এবং দিওয়ার’র আন্তরিক যুবক আর অনেক বছর পরের চুপকে চুপকে ছবিতে হাস্যরসে ভরা একজন অধ্যাপক। আর ৭০ দশকের তার তুমুল সময়ের একজন বিবাদকারী গায়ক মানুষ। সবখানেই তিনি দারুণ তারকা। কী লম্বা, কী অসাধারণ তার চলাফেরা, কী তার মুহূর্তে, মুহূর্তে বদলে যাওয়ার ভঙ্গি। আর নায়িকার প্রেমিক, মানুষের সাথী। এরপর এলো তার ধারাবাহিক জীবনে ১৯৮০’র দশক। সেখানে তার ছবি আছে সুপার, ডুপার হিট শক্তি আর সিলসিলা।

৯০ দশক দেখলো একজন নায়কের বয়সের ভারে মন্দা জীবন। তিনি যৌবন পেছনে ফেলেছেন। তারপরও আছে মৃত্যুদাতা এবং লাল বাদশার মতো সিনেমা। এরপরের দশকে টিভিতে এলেন তিনি সুপারস্টার হিসেবে, চিরাচরিত অমিতাভ হিসেবে কোন বনেগা ক্রোড়পতিতে। সালটি ২০০০। ২২ বছর পরও এই শোটি এখনো চলছে অমিতাভের জন্য। এই সময়কাল সিনেমাতে বয়সী মানুষের চরিত্রগুলো করতে লাগলেন। শুরু হলো মোহাব্বাতিন দিয়ে আর চললো অতি ভালোভাবে তার বৈচিত্র্যময় চরিত্র খোঁজার স্বাথকতায় পিংক, চিনি কম ও জুন্দের মাধ্যমে।

সিপ্পি এই বিষয়ে মনে করেন শোলেতে তাকে নেওয়ার মাধ্যমে অমিতাভের জীবনের বৈচিত্র্যের স্বাদ শুরু হয়েছিল যেখানে ধর্মেন্দ্র ও অমিতাভ ছিলেন চোর-কিন্তু সেয়ানা। বলেছেন আরো, “আমি তার আগের দুটি ছবি দেখেছিলাম, আনন্দতে তিনি একটি সিরিয়াস চরিত্র করেছেন। আমার হিসেবেও চরিত্রটি কঠিন, তিনি বাদ পড়ে গিয়েছেন ফলে তারকার আলো থেকে, বম্বে টু গোয়ায় তিনি তুলনামূলকভাবে অনেক হালকা চরিত্রাভিনেতা, এখানে তিনি আরো কর্কশ, এই চরিত্রটি আমাকে তার জন্য কাজ করতে অনেক বেশি বাধ্য করেছে। এরপর আমরা তাকে সাইন করালাম। শোলের কয়েক মাস পর জাঞ্জির ও দিওয়ার পুক্তি পেল। তবে যখন শোলে এলো, তিনি উঠতি তারকা। আর পরে সুপারস্টার” কিংবদন্তী এই চলচ্চিত্র পরিচালক জানিয়েছেন। তিনি শক্তিতেও বচ্চনের সঙ্গে কাজ করেছেন। বানিয়েছেন শান ও আকিলা’র মতো সিনেমা। তিনিও বলেছেন, ভারতীয় সিনেমাভুবনের মেগাস্টারকে ক্যামেরার সামনে তার জাদু আবার তৈরি করতে দেখা দারুণ উত্তেজনাপূর্ণ ও শেখার। তিনি এই কাজ করে চলেছেন বড় ও ছোট পর্দায়, যেখানে কাজ করেছেন, এত, এত বছর ধরে। তিনি আরো বলেছেন, ‘আমাদের ভারতীয় সিনেমা ভুবনে খুব ভালো অনেক অভিনেতা, অভিনেত্রীরা আছেন। তাদের সবার প্রতি সবোচ্চ সম্মান প্রদশনের সময়ও তিনি ওপরে থাকেন।’ তারা তার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করলেও অমিতাভের পরিচালকরা সবাই তাকে নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছেন। কজনকে নিয়ে করা যায়? তার চরিত্রগুলোতেও তারা তেমন সুযোগ তাকে দিয়েছেন।

ওএফএস।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা

আজিনুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে ফের উত্তেজনা। সীমান্ত এলাকায় ভুট্টাক্ষেতে কাজ করার সময় ভারতের কয়েকজন নাগরিক এক বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গিয়ে সোপর্দ করেছেন ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের হাতে। এ ঘটনায় উদ্বেগ ছড়িয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে পাটগ্রাম উপজেলার বাউড়া ইউনিয়নের জমগ্রাম ডাঙ্গার পার এলাকায় আন্তর্জাতিক সীমান্ত পিলার ৮০১-এর ১০/১১ নম্বর সাব-পিলারের কাছে এই ঘটনা ঘটে।

ধৃত যুবকের নাম আজিনুর রহমান (২৬)। তিনি ওই ইউনিয়নের জমগ্রাম ১নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা নুর হোসেনের ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রতিদিনের মতো আজিনুর তার মায়ের সঙ্গে ভুট্টা জমিতে পাতা সংগ্রহ করতে গিয়েছিলেন। তখন ভারতের কোচবিহার জেলার ছোট কুচলীবাড়ি এলাকার অন্তত ১০-১২ জন ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশ সীমান্তে অনুপ্রবেশ করে আজিনুরকে জোরপূর্বক ধরে নিয়ে যায়।

এরপর তাকে বিএসএফের হাতে তুলে দেওয়া হয় বলে দাবি করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

বিজিবির ঠ্যাংঝাড়া ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার রফিকুল ইসলাম বলেন, "আমাদের প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে, আজিনুরকে ভারতীয় নাগরিকরা ধরে নিয়ে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করেছে। আমরা বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি এবং বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠকের চেষ্টা করছি।"

তিনি আরও জানান, ঘটনার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত আজিনুরকে দেশে ফেরত আনার চেষ্টা চলছে।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে শনিবার (১৯ এপ্রিল) বৈঠকে বসছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব মুশফিক উস সালেহীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মুশফিক উস সালেহীন জানান, শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে এনসিপির প্রতিনিধি দল অংশ নেবে।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘদিন পর অনুষ্ঠিত পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ খুলেছে পাকিস্তান। ইসলামাবাদ জানিয়েছে, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সদ্য অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে দুই দেশের সম্পর্ক পুনরুজ্জীবনের বিষয়ে যৌথ অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়েছে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এই বৈঠকটি হয়েছে সৌহার্দ্যপূর্ণ ও গঠনমূলক পরিবেশে। আলোচনায় উঠে এসেছে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষাগত এবং কৌশলগত সহযোগিতার নানা দিক।

বৈঠকে দুই দেশ বাণিজ্য, কৃষি, শিক্ষা এবং পারস্পরিক সংযোগ বৃদ্ধিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। দ্রুত চূড়ান্ত করা হবে বেশ কিছু দ্বিপাক্ষিক চুক্তিও।

পাকিস্তান তাদের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। অন্যদিকে, বাংলাদেশ মৎস্য ও সামুদ্রিক খাতে কারিগরি প্রশিক্ষণ দিতে আগ্রহ প্রকাশ করে।

দুই দেশ চট্টগ্রাম-করাচি রুটে সরাসরি নৌ চলাচল চালুর ব্যাপারে একমত হয়েছে। পাশাপাশি ঢাকা-ইসলামাবাদ সরাসরি ফ্লাইট পুনরায় চালুর ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। ভ্রমণ ও ভিসা সহজীকরণের ক্ষেত্রেও অগ্রগতির প্রশংসা করে উভয়পক্ষ।

বৈঠকে শিক্ষাখাতে গভীর সহযোগিতা ও পাকিস্তানি বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তির প্রস্তাবের জন্য বাংলাদেশ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে। গণমাধ্যম, সংস্কৃতি ও ক্রীড়াক্ষেত্রে পারস্পরিক অংশীদারিত্ব বাড়াতে সম্ভাব্য সমঝোতা স্মারক নিয়েও আলোচনা হয়।

সার্ক বিষয়েও উভয়পক্ষ একমত হয় যে, আঞ্চলিক এই জোটকে পুনরুজ্জীবিত করা দরকার এবং তা যেন রাজনৈতিক বিবেচনার বাইরে থাকে।

বৈঠকে গাজায় ইসরায়েলের হামলা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের নিন্দা জানায় দুই দেশ। কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তান জাতিসংঘ প্রস্তাব অনুযায়ী শান্তিপূর্ণ সমাধানের ওপর জোর দেয়।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব বাংলাদেশে অবস্থানকালে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং পররাষ্ট্রসচিব তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়, দুই দেশের মধ্যে পরবর্তী পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক ২০২৬ সালে ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার
বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান
গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা, শিশুসহ একই পরিবারের ১৩ জন নিহত
ভারতীয় ক্রিকেটাররা আমাকে নগ্ন ছবি পাঠাত, অভিযোগ ট্রান্সজেন্ডার ক্রিকেটারের
১৮৭ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর
গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান, ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে বড় সমস্যা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
টঙ্গীতে ফ্ল্যাট বাসা থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ অবৈধ অভিবাসী আটক
ভেঙে গেল পরীমনি-সাদীর প্রেম? রহস্যময় পোস্টে তোলপাড় নেটদুনিয়া
বগুড়া বিমানবন্দর চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত, জুলাই থেকেই শুরু হতে পারে ফ্লাইট চলাচল
বেনজীরকে বোট ক্লাব থেকে বহিষ্কার, ৩২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
ঢাকায় আবারও আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, ড. ইউনূসের পদত্যাগ দাবি
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে আশাবাদী মেসি, সিদ্ধান্ত নেবেন সময়মতো
পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’: ভারত
দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা
দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজে আগ্রহ দেখায়নি বেসরকারি চ্যানেল, দেখাবে বিটিভি