শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৫ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

তৃতীয় পক্ষকে দুষলেন অপু, ক্ষমা চাইলেন মুন্নীর কাছে

ছবি: সংগৃহীত

ফেইসবুকে দেওয়া লম্বা পোস্টে তাপসের স্ত্রী গান বাংলার চেয়ারম্যান ফারজানা মুন্নীর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন অপু বিশ্বাস।

গোয়েন্দা পুলিশের কর্মকর্তা হারুন অর রশীদের অফিস থেকে ঘুরে আসার পর চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস বলেছেন, ‘তৃতীয় পক্ষের কারণেই’ গান বাংলা টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক কৌশিক হোসেন তাপসের সঙ্গে তার কিছু বিষয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছিল।

 

বিষয়টি ’মিটামাট’ হয়ে যাওয়ার পর সবার ‘ভুল বোঝাবুঝির অবসান’ হয়েছে বলে আশা করছেন অপু। ফেইসবুকে দেওয়া লম্বা এক পোস্টে তাপসের স্ত্রী গান বাংলার চেয়ারম্যান ফারজানা মুন্নীর কাছে ক্ষমাও চেয়েছেন এই নায়িকা।

অপু ও তাপসকে গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে ডাকা হয়েছিল মঙ্গলবার দুপুরে। সেখানে পুলিশের কর্মকর্তা হারুন অর রশীদের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ আলোচনায় তারা নিজেদের মধ্যে মিটমাট নেন। পরে সেখানেই সবাই মিলে দুপুরের খাওয়া সারেন।

অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা- সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগ- উত্তর) মো. জুনায়েদ আলম সরকার গণমাধ্যমকে বলেন, দীর্ঘসময় কথা বলে তাদের (অপু-তাপস) “ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়েছে।”

কী নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল, সেই প্রশ্নে পুলিশ কর্মকর্তা জুনায়েদ বলেছিলেন, “তাপস দুই দিন আগে তাদের কাছে অভিযোগ করেন, সোশাল মিডিয়ায় তিনি ‘বুলিং’এর শিকার হচ্ছেন। এসব কারণে তার ব্যক্তিগত জীবন এবং সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। অপু বিশ্বাসের বিরুদ্ধে সরাসরি অভিযোগ না করলেও তার সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে জানার পর দুজনকেই পুলিশ ডেকে পাঠায়।“

 

ছবি: সংগৃহীত

ফেইসবুক পোস্টে অপু বলেন, “ডিবি অফিসে হারুন ভাইয়ের ব্যক্তিগত উদ্যোগে আমরা আমরাই খাবার টেবিলে বিষয়টি সমাধান করে নিয়েছি। আসলে তৃতীয় পক্ষের ভুলভাল ব্যাখ্যার কারণেই বিষয়টি দুর্গন্ধে পরিণত হয়েছিল।“

এই জটিলতার সূচনা হয় গত নভেম্বরের শুরুতে, তাপসের স্ত্রী গান বাংলার চেয়ারম্যান ফারজানা মুন্নীর ফেইসবুক পেইজের একটি পোস্ট থেকে। সেখানে বলা হয়, তাপসের সঙ্গে চিত্রনায়িকা শবনম বুবলীর প্রেম চলছে।

সেই ফেইসবুক পোস্টের স্ক্রিনশট সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর মুন্নী দাবি করেন, তার ফেইসবুক ‘হ্যাকড’ হয়েছে। তাপস-বুবলীর প্রেম সংক্রান্ত পোস্টটি তার দেওয়া নয়।

ভাইরাল হওয়া পোস্টে লেখা ছিল, "তাপস এবং বুবলী প্রেম করছে। বুবলী আমার পরিবার ধ্বংস করছে, ঠিক যেভাবে সে অপু বিশ্বাসের জীবন ধ্বংস করেছে। শাকিব খানকে ব্ল্যাকমেইল করে প্রেগন্যান্ট হয়েছে। এখন তার (বুবলী) টার্গেট তাপস। আমার যদি কিছু হয় তার জন্য তাপস এবং বুবলী দুজনেই দায়ী থাকবে।"

ওই ঘটনায় কলকাতার গণমাধ্যমকে অপু বিশ্বাস বলেন, এসব ব্যাপারে তিনি কখনও কোনো কথা বলতে চান না।

“মুন্নীর পোস্টে যেহেতু আমার নাম উল্লেখ করা হয়েছে তাই বলছি, আমাকে কিছু বলতে হবে না, সব সত্যি এমনিই প্রকাশ্যে আসবে।"

এরপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে একটি অডিও ক্লিপ। বলা হয়, ওই কথোপকথন মুন্নী ও অপুর।

সেখানে কেবল একটি নারী কণ্ঠ শোনা যায়। তিনি বলছিলেন, পারিবারিক চাপের কারণেই তিনি নভেম্বরে ফেইসবুক ‘হ্যাকড’ হওয়ার কথা বলেছিলেন। ফেইসবুক আসলে ‘হ্যাকড’ হয়নি।

কথোপকথনের তিনি বারবার ‘অপু’ ‘অপু’ বলে সম্বোধন করছিলেন। ১৩ মিনিটের ওই অডিওতে সেই অপুর কোনো কথা শোনা যায়নি।

মুন্নী সে সময় এ নিয়ে সংবাদমাধ্যমে কথা বলেননি। অপু ওই অডিও ক্লিপের সত্যতা স্বীকার করেননি, আবার অস্বীকারও করেননি। তবে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখান বুবলী। যারা ‘মিথ্যা প্রপাগান্ডা’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দেন।

চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলীর দ্বন্দ্ব পুরনো। দুই তারকার দ্বন্দ্বের কেন্দ্রের মানুষটি হলেন নায়ক শাকিব খান। দুজনের সঙ্গেই শাকিব খানের দাম্পত্য সম্পর্ক ছিল।

পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, ফাঁস হওয়া ওই অডিও ক্লিপ ছিল ‘এডিট করা’। মুন্নীর কথা থাকলেও সুকৌশলে ফেলে দেওয়া হয়েছিল অপুর কথা। এতে ক্ষুব্ধ ছিলেন মুন্নী।

শাহরিয়ার নাজিম জয়ের উপস্থাপনায় এক সাক্ষাৎকারে মুন্নী কল রেকর্ড ফাঁসের জন্য অপুর দিকে অভিযোগের আঙুল তোলেন। তিনি বলেন, অন্যের কথায় তিনি বুবলীকে সন্দেহ করেছিলেন।

 

ছবি: সংগৃহীত

এখন ফেইসবুক পোস্টে মুন্নীকে ‘ভাবি’ সম্বোধন করে অপু লিখেছেন, “মুন্নি ভাবির কাছে আমার অনুরোধ, আপনিও আর মনে কিছু রাখবেন না, জানি আমার ভিডিও বার্তাটির মাধ্যমে আপনি মনে কষ্ট পেয়েছেন, ছোট বোন হিসাবে ক্ষমা করে দিবেন।

“সকলের অবগতির জন্য জানাচ্ছি, মুন্নী ভাবির সঙ্গে আমার কোনো অভিযোগ বা মনমালিন্য ছিল না এবং এখনও নেই। আমাদের মাঝে ভুল বোঝাবুঝি ছিল অনেকখানি। আমরা চলচ্চিত্রের সবাই একে অপরের সম্পূরক এবং খুবই ছোট্ট একটা জায়গা এই শিল্পাঙ্গন।“

বিষয়টি এখানেই ‘শেষ’ হয়েছে দাবি করে গণমাধ্যমকর্মীদের উদ্দেশে অপুর অনুরোধ, এ বিষয়টি নিয়ে আর কোনো কথাবার্তা বলে সমস্যা যেন বাড়িয়ে তোলা না হয়।

এ নায়িকা বলেন, “দিন শেষে আমরা সবাই আমাদের নিজ নিজ পরিবার নিয়ে ভালোভাবে থাকতে চাই।“

নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে ঢাকাই সিনেমার সুপারস্টার শাকিব খানের সাবেক এই স্ত্রী বলেন, “কিছুদিন পরেই নতুন বছর আসছে, আশা করি সবাই আমাদের ভুলগুলোকে শুধরিয়ে নিয়ে নতুন বছরটি বরণ করে সুন্দরভাবে এগিয়ে যাব।’’

 

Header Ad
Header Ad

সরবরাহ বাড়ছে, সবজির দাম কমেছে মুরগীর দাম বাড়ছে

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর দোকানগুলোতে শীতের সবজির পসরা সাজিয়ে বসেছেন ব্যবসায়ীরা। শীত মৌসুমের শুরু থেকেই রাজধানীর বাজারগুলোতে বেড়েছে শীতকালীন সবজির সরবরাহ। ফলে দাম কমেছে সব ধরনের সবজির। তবে মুরগির বাজারে এখন বিরাজ করছে অস্বস্তি। কেজি প্রতি ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে সব ধরনের মুরগি বিক্রি হচ্ছে বাড়তি দামে।

শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) রাজধানীর পাইকারি ও খুচরাবাজার কারওয়ান বাজার ঘুরে বাজার দরের এমন চিত্র দেখা গেছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, বাজারে আলু ৬০ টাকা, টমেটো ১২০ টাকা, মুলা ৩০ টাকা, গাজর ৬০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, পেঁপে ৫০ টাকা, মাঝারি ফুলকপি ৩০ টাকা, বাঁধাকপি ৩০ টাকা, পেঁয়াজ কলি ২০ টাকা আটি, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, সিম প্রকার ভেদে ৬০ টাকা থেকে ৮০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, কাঁচা মিষ্টি কুমড়া মাঝারি আকারের প্রতি পিস ৬০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৬০ টাকা, নতুন দেশি পেঁয়াজ ৭০ টাকা, ইন্ডিয়ান রসুন ২১০ টাকা, দেশি আদা ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া লাউ আকার ভাদে প্রতি পিস ৬০ টাকা, কালো বেগুন ৫০ টাকা, লম্বা বেগুন ৫০ টাকা, সাদা বেগুন ৪০ টাকা, শালগম ৪০ টাকা, করলা ৬০ টাকা।

এক সবজি বিক্রেতা বলেন, গতকালের তুলনার সব ধরনের সবজিতে ১০-২০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। গতকার বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) শালগম ৫০-৬০ টাকা করে বিক্রি করেছি আজ সেই শালগম ৪০ টাকা করে বিক্রি করেছি। বাজারে প্রচুর সবজির আমদানি থাকার কারণে দাম কমেছে।

এদিকে মাছের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দেশি পুঁটি ৫০০- ৬০০ টাকা, মাঝারি আকারের চিংড়ি ৮০০ টাকা, পাপদা ৪০০ টাকা, রুই আকারভেদে ২৫০ থেকে ৪০০ টাকা, দেশি কই ৭০০ টাকা, চাষের কই ২৫০ টাকা, শিং ৪০০-৪৫০ টাকা, সরপুঁটি ২৫০ টাকা, মলা ৪০০ টাকা, টেংরা ৬০০ টাকা, কাতল আকারভেদে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মুরগির বাজার ঘুরে দেখা গেছে, কেজি প্রতি ২০ থেকে ২৫ টাকা দাম বেড়েছে সব ধরনের মুরগির। ব্রয়লার ২০০-২১০, লেয়ার ২৯০-৩০০, সোনালি ৩০০ হাইব্রিড ২৮০, দেশি ৫৫০-৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মুরগির দাম বৃদ্ধির কারণ জানতে চাইলে বিক্রেতা বলেন, দাম বাড়ার কারণ বলতে পারি না। আমাদের পাইকারি বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। তারপর আবার দোকান পর্যন্ত নিয়ে আসতে কত ধরনের খরচ আছে। বেশি দামেই কিনতে হচ্ছে আমাদের। তাই বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।

ডিমের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সাদা ডিম হালি ৪৬, ডজন ১৪০ টাকা, লাল ডিম হালি ৪৬, ডজন ১৪০ এবং হাঁসের ডিম হালি ৭৫ টাকা, ডজন ২২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

 

Header Ad
Header Ad

উত্তরায় রেস্টুরেন্টে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৮ ইউনিট

উত্তরায় রেস্টুরেন্টে আগুন। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের ‘লাভ লীন’ নামের রেস্তোরাঁয় ‍শুক্রবার আগুন ধরার খবর জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।

বাহিনীর মিডিয়া সেলের বার্তায় বলা হয়, শাহ মখদুম রোডে অবস্থিত ‘লাভ লীন’ নামের রেস্তোরাঁয় সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে আগুন ধরার খবর পেয়ে ১০টা ৪৪ মিনিটে পৌঁছায় ফায়ার সার্ভিসের প্রথম ইউনিট।

ফায়ার সার্ভিস আরও জানায়, আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে উত্তরা, টঙ্গী, বারিধারা, কুর্মিটোলা ও সিদ্দিক বাজার ফায়ার স্টেশনের আটটি ইউনিট।

 

বিস্তারিত আসছে.......

Header Ad
Header Ad

চাঁদা না দেওয়ায় বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে আ.লীগ নেতার রগ কর্তন

আহত সেলিম রেজা। ছবি: সংগৃহীত

সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলায় আওয়ামী লীগের এক নেতার দুই পায়ের রগ কেটে দেওয়া অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ, এই ঘটনার সঙ্গে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা জড়িত।

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সকালে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার সয়দাবাদ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

আহত সেলিম রেজার বাড়ি সদর উপজেলার পূর্বমোহনপুর গ্রামে। তিনি সয়দাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও সাবেক ইউপি সদস্য।

সেলিমের ছেলে আব্দুল জলিল বলেন, ‘সকালে ৩০-৩৫ জন বিএনপি নেতাকর্মী বাড়ির সামনে থেকে বাবাকে অটোভ্যানে তুলে নিয়ে যায়। পরে তারা বাবাকে পিটিয়ে দুই পা, ডান হাত ভেঙে ফেলে। দুই পায়ের রগও কেটে দেয়। পরে তার মাথায় কুপিয়ে জখম করে অচেতন অবস্থায় পূর্ববাঐতারা স্কুলের সামনে অচেতন অবস্থায় ফেলে রেখে যায়।’

জলিল জানান, সেলিমকে উদ্ধারের পর সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানকার চিকিৎসকরা তাকে ঢাকায় পাঠান। ঢাকায় নিয়ে তাকে একটি ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, প্রচুর রক্তক্ষরণ হওয়ায় তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।

সদর থানার ওসি হুমায়ুন কবীর জানান, খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতার পরিবার বা তার পক্ষে কারও অভিযোগ তারা পাননি।

সয়দাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সাইদুল ইসলাম রাজা জানান, হামলার শিকার সেলিম রেজা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত যুবদল নেতা সোহানুর রহমান রঞ্জু হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। সরকার পতনের পর থেকেই তিনি পলাতক ছিলেন। সম্প্রতি হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে তিন দিন আগে বাড়ি ফেরেন। সেলিম বাড়ি ফেরার পর স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা তার কাছে ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা না দেওয়ায় এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে।

এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সরকার মো. রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, সেলিমকে মারধরের সঙ্গে বিএনপির কোনো নেতাকর্মী জড়িত নন।

তিনি আরও বলেন, ‘যুবদলের দুই নেতা হত্যা মামলার আসামি সেলিম রেজা। এতদিন পলাতক ছিলেন। এলাকায় ফেরার পর স্থানীয় জনতা তাকে ধরে মারধরের পর পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সরবরাহ বাড়ছে, সবজির দাম কমেছে মুরগীর দাম বাড়ছে
উত্তরায় রেস্টুরেন্টে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৮ ইউনিট
চাঁদা না দেওয়ায় বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে আ.লীগ নেতার রগ কর্তন
ভারতে পেট্রল পাম্পে ভয়াবহ আগুন, পর্যন্ত চারজনের প্রাণহানি
সাদপন্থীদের নেতা মুয়াজ বিন নূর গ্রেফতার
সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে মেয়ের ডিএনএ মিলেছে
ক্যারিবীয়দের হোয়াইটওয়াশ করে বাংলাদেশের ইতিহাস
৫ আগস্টের আগে সংগ্রাম ছিল স্বৈরাচার পতনের আর এখন রাষ্ট্র মেরামতের; তারেক রহমান
ডি-৮ সহযোগিতা এগিয়ে নিতে চায় বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা
উদ্ধার হওয়া ৪ অস্ত্র আসল নয়, খেলনা পিস্তল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলা ফের তদন্ত করা উচিত: হাইকোর্ট
‘আর অপেক্ষা করতে পারছি না, ভিডিও বার্তায় হামজা
ডাকাতদলের একজনের বাড়ী গোপালগঞ্জে
কিডনি রোগীকে সাহায্য করতে ডাকাতির চেষ্টা
গ্রাহক সেজে ম্যানেজারকে পিস্তল ঠেকায় ডাকাতরা
ইজতেমা যথাসময়ে হবে, সহিংসতাকারীদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আ.লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধা নেই : বদিউল আলম মজুমদার
বন্ধুত্বের আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশকে ৬৮৫ ভারতীয় নাগরিকের খোলা চিঠি
সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর ডাকাতদের আত্মসমর্পণ, ভল্ট ও জিম্মিরা অক্ষত
সাবেক এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক