সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪ | ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আমি কেন এসব ভাইরাল করতে যাব : অপু

ছবি: সংগৃহীত

হিট অব দ্য মিডিয়ায় পরিণত হয়েছে চিত্রনায়িকা বুবলী ও সঙ্গীত পরিচালক তাপসের প্রেম নিয়ে ফারজানা মুন্নি এবং অভিনেত্রী অপু বিশ্বাসের কথোপকথনের অডিও রেকর্ড। যদিও এই রেকর্ডটির সত্যতা যাচাইয়ে সরাসরি কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি ফারজানা মুন্নির।

অন্যদিকে এ ব্যাপারে বুবলী নিজেকে ‘ষড়যন্ত্রের শিকার’ বলে মন্তব্য করেছেন। এ ঘটনার পর অনেকের মতো বুবলীও অপুর দিকে আঙুল তুলছেন। রেকর্ডটি ছড়ানোয় অপুর হাত আছে বলে তিনি মনে করছেন। এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস নিজেই।

অপু বিশ্বাস গণমাধ্যমকে বলেন, ‘দেখুন, এ ঘটনায় আমাকে কেন জড়ানো হচ্ছে আমি জানি না। কেনইবা আমাকে প্রশ্ন বাণে জর্জরিত করা হচ্ছে? যাদের নিয়ে এই আলোচনা, তারাই ভালো বলতে পারবেন। তাদের কাছেই প্রশ্ন রাখুন। আমি এ নিয়ে কোনো মন্তব্যই করতে চাই না।’

এরপর গণমাধ্যমের প্রশ্ন, আপনিই নাকি ভাইরাল করেছেন? এর উত্তরে অপু বিশ্বাস বলেন, আমি কেন এসব ভাইরাল করতে যাব? আমি যতটুকু বুঝি এ ঘটনা তাপস ও ফারজানা মুন্নীর একান্তই ব্যক্তিগত বিষয়। সেখানে আমাকে জড়ানোর মানে নেই। জড়িয়েও যদি থাকে ‘ওই ভদ্র মহিলাই’ জড়িয়েছেন। আমি তার নাম উচ্চারণ করে নতুন করে ভাইরাল হতে চাই না।

অপু বিশ্বাস নতুন করে ভাইরাল হতে না চাইলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া অডিওতে দেখা যায়, যেখানে কথা বলছেন কৌশিক হোসেন তাপসের স্ত্রী ফারজানা মুন্নী ও চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাসকে।

দু’জনের এই কথোপকথনের অডিও রেকর্ডে তাপস-বুবলীর সম্পর্ক নিয়েই আলোচনা করতে দেখা যায়। প্রায় ১৪ মিনিটের সেই ক্লিপে ফারজানা মুন্নীর কণ্ঠই পুরো সময়জুড়ে রয়েছে। অপু বিশ্বাস কী বলেছেন, ক্লিপ থেকে সেসব বাদ দেওয়া হয়েছে। সেখানে জানানো হয়, তাপসের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে বুবলীর। অবশ্য পরে বিষয়টি নিয়ে মুখ খোলেন ফারজানা মুন্নী। অভিযোগটি উড়িয়ে দিয়ে জানান, তার ফেসবুক আইডি হ্যাকারদের কবলে পড়েছিল।

অতঃপর তার রেশ কাটতে না কাটতেই সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে আরও একটি কল রেকর্ড। যেখানে বলা হয়েছে কল রেকর্ডটি ফারজানা মুন্নী ও অপু বিশ্বাসের মধ্যকার। যেটা শুক্রবার দিবাগত রাতে নেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। এর আগে গেল ৪ নভেম্বর ফারজানা তার ফেসবুকে লিখেছিলেন, তাপস এবং বুবলী প্রেম করছে। বুবলী আমার পরিবার ধ্বংস করছে, ঠিক যেভাবে সে অপু বিশ্বাসের জীবন ধ্বংস করেছে। শাকিব খানকে ব্ল্যাকমেইল করে প্রেগন্যান্ট হয়েছে। এখন তার (বুবলী) টার্গেট তাপস। আমার যদি কিছু হয় তার জন্য তাপস এবং বুবলী দু’জনেই দায়ী থাকবে।

অন্যদিকে বুবলীও গণমাধ্যমে দাবি করেন, ‘খেলা হবে’ নামক একটি ছবিতে অভিনয় করছেন তিনি। বিষয়টি একটি পক্ষ সহ্য করতে পারছে না। তাই এমন মিথ্যে গুঞ্জন ছড়াচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে তার কথা বলতে রুচিতে বাধে বলেও মন্তব্য করেন।

Header Ad

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো হবে শহীদদের নামে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি ভবিষ্যতে জনগণের সমর্থণে সরকার গঠনে সক্ষম হলে সারাদেশে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে শহীদদের নামে স্থান ও প্রতিষ্ঠানের নামকরণের প্রস্তাব করবে বলে জানিয়েছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে হুইল চেয়ার বিতরণ অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এসব কথা জানান। চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে পঙ্গুত্ববরণকারী ছাত্র-জনতা ও দুস্থদের মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণ করে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’।

তারেক রহমান বলেন, সারাদেশে স্বৈরাচার বিদায় করতে যারা নিজেদের জীবন উৎসগ করেছেন, প্রতিটি মানুষের নাম যাতে হারিয়ে না যায় সেজন্য মহানগর, জেলা ও থানা পর্যায়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও স্থান শহীদদের নামে নামকরণ করার চিন্তা রয়েছে বিএনপির। এবং যারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন তাদের সহযোগিতার জন্য আমরা প্রচেষ্টা গ্রহণ করব।

তিনি বলেন, গত ১৭ বছর ধরে বিভিন্ন পর্যায়ে থেকে আমরা স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছি। মানুষ তার কথা বলার অধিকার ও ভোটাধিকার ফিরে পাওয়ার জন্য আন্দোলন করেছে। সেই আন্দোলনের খুব অল্প সংখ্যক মানুষের পাশে দাঁড়ানোর প্রচেষ্টা করছি। আজকের এই প্রচেষ্টা খুবই ক্ষুদ্র।

তিনি আরও বলেন, বিগত ১৭ বছরে স্বৈরাচার মুক্ত বর্তমান পরিস্থিতি তৈরি করতে গিয়ে বহু মানুষ দল-মত নির্বিশেষে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সবাইকে কতটুকু সাহায্য দরকার ব্যক্তিগতভাবে আমি জানি না। তবে যারা শহীদ হয়েছেন, যারা শারীরিকভাবে পঙ্গু বা আহত ও ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন তাদের পরিবারের পাশে কতটুকু দাঁড়ানো যাবে আমি বলতে পারব না। তবে আমাদের কর্তব্য ও দায়িত্ব- তাদের পাশে যতটুকু সম্ভব সাহায্য সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দাঁড়ানো। আমি করে করি, দলমত নির্বিশেষে এটা সবার দায়িত্ব।

‘আমরা বিএনপি পরিবার’ সংগঠনের আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুমনের সভাপতিত্বে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, কোষাধ্যক্ষ ও বিএনপি পরিবারের উপদেষ্টা এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত প্রমুখ।

Header Ad

আবারও শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী হলেন হরিণী অমরাসুরিয়া

হরিণী অমরাসুরিয়া। ছবি: সংগৃহীত

শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে হরিণী অমরাসুরিয়াকে আবারও নিয়োগ দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমার দিশানায়েকে। সোমবার (১৮ নভেম্বর) তাকে নিয়োগ দেয়া হয়।

শ্রীলঙ্কার সাধারণ নির্বাচনে ২২৯ আসনের মধ্যে ১৫৯টি আসন পেয়েছে অনূঢ়ার বামপন্থী জোট। আজ সোমবার শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে নতুন মন্ত্রীদের নাম ঘোষণা করেন অনূঢ়া কুমার দিশানায়েকে। সেখানেই আমারাসুরিয়াকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় নিয়োগ দেন তিনি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে প্রবীণ রাজনীতিক বিজিথা হেরাথকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তবে নতুন কোনো অর্থমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করেননি দিশানায়েকে। খবর রয়টার্স ও আল জাজিরা।

এ বিষয়ে তিনি বলেন, সেপ্টেম্বরে প্রেসিডেন্ট পদে জয়ের পর তিনি নিজে যেভাবে অর্থমন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পরিচালনা করেছেন সেভাবেই পরিচালনা করবেন।

গত সেপ্টেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দিশানায়েকে জয়ী হওয়ার মধ্য দিয়ে শ্রীলঙ্কার রাজনীতিতে বছরের পর বছরে ধরে চলা পারিবারিক আধিপত্যের অবসান হয়েছে। সে সময় জয়ের পর দিশানায়েকে প্রধানমন্ত্রী পদে আমারাসুরিয়াকে নির্বাচিত করেন এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত করেন হেরাথকে। নতুন সরকারে তিনি তাদেরকেই পুনর্নিয়োগ দিলেন।

সেপ্টেম্বরে দিশানায়েকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর দেশটির পার্লামেন্টে তার নির্বাচনী জোট এনপিপির আসন ছিল মাত্র তিনটি। আর তাই পার্লামেন্টে নিজ জোটের আসনসংখ্যা বাড়াতে তিনি আগাম নির্বাচন দেন। গত ১৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত আগাম নির্বাচনে তাঁর জোট সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে।

Header Ad

শেখ হাসিনার নতুন ফোনালাপ ফাঁস, প্রবাসীদের নিয়ে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র!

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

ছাত্র-জনতার তুমুল আন্দোলনের তোপে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বর্তমানে তিনি সেখানেই অবস্থান করছেন। তবে বিদেশে থাকলেও কদিন পর পরই ফাঁস হচ্ছে অডিও কল রেকর্ড। সেখানে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে দেশের নানা বিষয় নিয়ে কথা বলতে শোনা যায় তাকে। ফোন কলেই ছুড়ে দিচ্ছেন নানা রকম হুমকিও।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) আবারও শেখ হাসিনার ‘কণ্ঠে’ নতুন একটি ফোনালাপ ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এই ফোনালাপে শেখ হাসিনার কণ্ঠের মতো একদল প্রবাসী নেতাকর্মীদের বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ দেন।

অডিও থেকে জানা যায়, সুইডেন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দেশটিতে প্রতিবাদ সভার আয়োজন করেন দলটির নেতৃবৃন্দ। অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা ফোন কলে নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন এবং বিভিন্ন পরামর্শ দেন। অনুষ্ঠান শেষে শেখ হাসিনাকে উপস্থিত বাবু সুভাষ ঘোষ, লিংকন মোল্ল্যা, খোকন মজুমদার, নঈম বাবু, মোহম্মদ শহীদ, মাহবুবুর রহমান, লিমন, কবির, সাব্বিরসহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দের নাম ঘোষণা করতে শোনা যায়।

অডিওর শুরুতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা এবং সমন্বয়কদের খুনি অ্যাখ্যা দিয়ে এসময় নেতাকর্মীদের ফোনকল রেকর্ড করার কথা বলা হয়। অডিওতে বলা হয়, এই অবৈধ সরকারের অত্যাচারে সারা দেশের মানুষ জর্জরিত। কৃষক-শ্রমিকরা বেকার হয়ে গেছেন। শ্রমিক আন্দোলন করেছেন, সঙ্গে সঙ্গে গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে।

অডিওতে বলা হয়, এই অবৈধ সরকারের অত্যাচারে সারা দেশের মানুষ জর্জরিত। কৃষক-শ্রমিকরা বেকার হয়ে গেছে। শ্রমিক আন্দোলন করেছে, সাথে সাথে গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে। চাকরির বয়স নিয়ে আন্দোলন করতে যমুনার সামনে গেলো, সাথে সাথে গুলি করলো। সেখানে একজন মারা গেলো এবং পিটিয়ে উঠিয়ে দিলো।

শেখ হাসিনা বলেন, ৭ জুলাই থেকে এই ছাত্ররা যখন আন্দোলন করে ১৪ জুলাই পর্যন্ত। তারা সহিংস হওয়ার আগে গায়ে একটা টোকাও পড়েনি। তাদের মতো তারা আসছে-বসছে, আমরা তো তাদের কিছুই বলিনি। পুলিশের কাছে কোনো মেটাল বুলেট ছিল না। নির্দেশ দিয়েছি কোনো গুলি করবা না। পুলিশ ব্যারিকেড উঠিয়ে তারা ইচ্ছে মতো আন্দোলন করেছে। শুরু থেকে তো অনেক কিছু করা যেতো, আমরা তো সেসব করিনি।

তিনি বলেন, এই কোটা তো আমিই বাতিল করে দিয়েছি। যেখানে কোনো কোটাই নাই, সেখানে আন্দোলনটা কিসের জন্যে ছিল? তারপর আমাদের মন্ত্রীরা তাদের বসে, তাদের সব দাবি মানা হয়। দাবি মানার পরে আবার এক দফা। শেখ হাসিনাকে খুন করো, এই তো কথা? তাদের টার্গেট ছিল আমাকে হত্যা করা।

তিনি আরও বলেন, এখান আবার হত্যা মামলা দিয়ে বলে গণহত্যার বিচার হবে। গণহত্যার বিচার আমার না, বিচার হবে ইউনূসের। এই সমস্ত খুনের দায়-দায়িত্ব ইউনূসকে নিতে হবে। সে যে হত্যার সাথে জড়িত, তার প্রমাণ তো পাওয়ায় যায়। কারণ জেলখানায় যত জঙ্গি আটক ছিল, তাদেরকে ইউনূস ছেড়ে দিয়েছে। তাদের সঙ্গে ইউনূসের একটা যোগসাজশ ছিল। বাংলাদেশটাকে সে একটা জঙ্গি দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বলেন, শেয়ার মার্কেটের টাকা উধাও, ব্যাংকে টাকা নাই। ব্যাংকের টাকা উধাও। সেসব টাকা গেরো কোথায়? ২০ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য আমি রেখে আসছি। ১ কোটি পরিবারের জন্যে টিসিবি কার্ড দিয়েছি।

তিনি বলেন, দেশে যে অরাজকতা চলছে তার বিচার হবে ইনশাল্লাহ। এদের বিচার আমি করবোই ইনশাল্লাহ।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো হবে শহীদদের নামে: তারেক রহমান
আবারও শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী হলেন হরিণী অমরাসুরিয়া
শেখ হাসিনার নতুন ফোনালাপ ফাঁস, প্রবাসীদের নিয়ে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র!
এস আলমের শেয়ার বিক্রি করে ১০ হাজার কোটি টাকা আদায় করবে ইসলামী ব্যাংক
অন্তর্বর্তী সরকার যত বেশি সময় নেবে, তত বেশি সমস্যা তৈরি হবে: মির্জা ফখরুল
ট্রেলারেই রেকর্ড গড়ল ‘পুষ্পা ২’
হাতজোড় করে দোয়া চাইলেন জুনাইদ আহমেদ পলক
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে উপদেষ্টা হাসান আরিফ, করলেন কবর জিয়ারত
ট্রাম্পের সঙ্গে ব্যক্তিগত কোনো সমস্যা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
সরকার চাইলে তারেক রহমানকে দেশে ফিরতে সহায়তা করবে যুক্তরাজ্য
সৌদি আরবে কনসার্ট করবেন জেমস
৩০ দিনের মধ্যে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
মৃত্যুর আগে ফেসবুক লাইভে অডিও বার্তা, পত্নীতলায় সুমন হত্যা ঘিরে রহস্য
গিলেস্পিই থাকছেন পাকিস্তানের প্রধান কোচ
প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখা কিসের ইঙ্গিত?
তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
বেনাপোল বন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু
অগ্রাহায়নের শুরুতেই চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত, দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
শীতকালে যেসব ইবাদতের কথা বলেছেন নবীজি (সা.)
প্রেমের টানে বিয়ের দাবিতে ভারতীয় তরুণী বাংলাদেশে