শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শিল্পজগতে বেশি নারী না থাকা দুঃখজনক: বিদ্যা বালান

বলিউডের এক সময়ের প্রধান নায়িকা ও সুপারস্টার বিদ্যা বালান আধুনিক নারীবাদের সেই অংশটির সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন, যেটি নারীদের একটি বাঁধাধরা চেহারায় সীমাবদ্ধ করে তোলে এবং তারা যখন ঐতিহ্যবাহী বিষয়গুলো উদযাপন করতে চান তখন সমালোচনাগুলো করে।

ভারতীয় চলচ্চিত্র সমালোচক মৈথেলি রাওয়ের বই ‘দ্য মিলেনিনাল ওম্যান ইন বলিউড’ বা ‘বলিউডের সহস্রাব্দের নারী’ নামের বইটির প্রকাশনা উৎসবের রাতে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নিয়ে এই কথাগুলো বলেছেন বিদ্যা বালান।

বিদ্যা প্রশ্ন করেছেন কেন একজন শক্তিশালী নারী, একজন নারীবাদী একজন সঙ্গী থাকতে পারবে না; তিনি ঐতিহ্যবাহী বিষয়গুলো উপভোগ করতে চাইতে পারবেন না এবং এক পা পিছিয়ে আসতে চাইতে পারবেন না? আধুনিক নারীরা কেন বাঁধাধরা হবেন? কেন নারীর ক্ষমতায়ন ও নিজের মতো জীবনযাপন করতে চাওয়ার প্রয়োজনগুলো এত বাধা হবে?’

নিজের ২০২১ সালের ছবি ‘শিরনি’ থেকে দিয়েছেন ভারতের অন্যতম এই অভিনেত্রী ও বলেছেন সেখানে তার বিদ্যা ভিনসেন্ট চরিত্রটি পুরুষদের কোনো ধরনের বুক ধড়পড় বাদেই নিয়েছে।

বিদ্যা বালান বলেন, ‘এই কারণে আমি শিরনিকে এত ভালোবাসি। সে এই পুরুষদের নিয়েছে এমন একটি বশীভূত কায়দায় কিন্তু তার কোনো বুক ধড়ফড় করতে হয়নি বা করাতে হয়নি। কেম আমাদের নারীদের পায়রার খোপে এভাবে রাখার প্রয়োজন? সেখানে আমরা কীভাবে তাদের ক্ষমতাবান দেখতে আশা করি?’

৪৪ বছরের এই সুপারস্টার অভিনেত্রী আরও প্রশ্ন করেছেন, ‘কেন নারীরা তাদের ইচ্ছেমতোই কেবল সে পথে থাকতে পারেন না? তার চেয়ে বরং কেন তারা আমরা আধুনিক নারীবাদী দৃষ্টিভঙ্গিতে তাদের চাই সেদিকে ছোটেন?’

অমিত মাশুকর পরিচালিত সেই নাটকীয় ছবিটিতে বিদ্যা বালান হাজির হয়েছিলেন একজন ন্যায়পরায়ণ বন অফিসারের চরিত্রে, যার কাজ ছিল পুরুষ ও বনের প্রাণীদের সংঘাতকে থামানো।

মৈথিলি রাও ভারতের একজন অত্যন্ত বিখ্যাত চলচ্চিত্র সমালোচক। তিনি একজন লেখিকা, সাংবাদিক ও সাবেক ইংরেজি ভাষার প্রভাষক। মুম্বাইভিত্তিক এই নারী দ্য হিন্দু, ফ্রন্টলাইন, ফিল্ম কমেন্ট, দ্য সানডে অবজারভার, ফ্রি প্রেস জার্নাল, বম্বে, জি প্রিমিয়ার, জেন্টেলম্যান, ম্যানস ওয়াল্র্ড, দি ইন্ডিপেনডেন্ট ও স্ক্রিনের জন্য অনেক লেখা লিখেছেন। তার এর আগে দুটি বই সিনেমা ইন ইন্ডিয়া ও সাউথ এশিয়ান সিনেমা ভারতের ন্যাশনাল ফিল্ম ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন (আইএনএফডিসি) প্রকাশ করেছে এবং লন্ডনভিত্তিক দ্য সাউথ এশিয়ান সিনেমা ফাউন্ডেশন প্রকাশ করেছে। আইজ উইকলিতে তিনি টানা ১০টি বছর ‘ইমেজ অব উমেন’ কলামটি লিখেছেন।

মৈথিলি রাওয়ের বিখ্যাত বইটি হলো ‘স্মিতা পাতিল : ইনক্যানডেসেন্স’ বা ‘স্মিতা পাতিল : তাপোজ্জ্বলতা’ নামের অত্মজীবনী।

তিনি বলেছেন, ‘এভাবে এই চরিত্রগুলোকে জটিলভাবে সিনেমাতে উপস্থাপন করা হয় তাদের আবেদন তৈরি করতে এবং তাতে আমরা আরো যা চাই তা আসে। এই কারণে আমি আপনার জলসা এত পছন্দ করেছি। তিনি নিজেকে একটি উদাহরণ হিসেবে তৈরি করতে চাননি, নিজের জন্য যেটি সেরা তাই কেবল করেছেন।’

উত্তরে বিদ্যা বালান বলেছেন, ‘জলসা আমার কয়েকটি ছবির অন্যতম যেখানে চরিত্রটির লিঙ্গ কী সেটি কোনো বিষয় হয়ে দাঁড়ায়নি। একজন পুরুষও সেই একই কাজগুলো করতে পারতেন যদি তার একটি প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত শিশু থাকতো যার তাকে প্রয়োজন ও প্রায় গ্রেপ্তার হতে হতো।’

একজন প্রধান সাংবাদিক বিদ্যা বালান ও তার পাচিকা শেফালি শাহের মধ্যে চটুল সম্পকে ঘিরে তৈরি জলসার পরিচালনা করেছেন সুরেশ ত্রিভেনি।

বিদ্যা বালান তাদের সিনেমা ভুবনটি সম্পর্কে বলেছেন, ‘দুঃখজনকভাবে আমাদের এই বিরাট শিল্পজগতে বেশি নারী এখনো নেই। যখন আমাদের ৫০-৫০ ভাগ হবে তখন আমাদের বঞ্চনা ও উত্তেজনা নিয়ে আলাপ চলতে পারে। তবে তার আগ পর্যন্ত এটি (নারীর ক্ষমতায়ন) খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’

ওএফএস/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত