শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আগের রাতে শুরু ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে একুশে, চলছে এখনো

ভাষা আন্দোলনের মহান শহীদদের অমর আত্মদানকে দোয়া ও মোনাজাতে স্মরণ শুরু করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। পরদিন জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করে কালো পতাকা উড়িয়ে দিয়েছেন তারা। ছবিসহ লিখেছেন বিস্তারিত ঢাকা প্রকাশের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি রায়হান মাহবুব

বাংলাদেশের কুষ্টিয়ার একমাত্র সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় ও দক্ষিণ-পশ্চিমের সবচেয়ে বড় উচ্চতর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা ভাষার দাবীতে অমর শহীদদের আত্মদান এবং অবদানকে গভীরভাবে ভালোভাসা ও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেছে পুরো বিশ্ববিদ্যালয় জুড়ে।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শহীদদের স্মরণ করতে আগের দিন থেকে বর্ণাঢ্য ও বিপুল আয়োজনে নেমেছে। প্রতিটি ছাত্র, ছাত্রী ও অধ্যাপক এবং শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কাজ করেছেন। বারবার সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, শফিউরের জীবন বিলিয়ে দেবার তাৎপর্যকে ধারণ করেছেন।

২০ ফেব্রুয়ারি রবিবার রাত ১১টা ৪৫ মিনিটেই সবাই প্রস্তুত হয়ে চলে এসেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ভবনের সামনে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের নেতৃত্বে গভীর অনুরাগ, বেদনা ও ভালোবাসা দিয়ে একুশের এই বছরের মহান শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সবাই। কে ছিলেন না এই শোভাযাত্রায়? ছাত্র, ছাত্রীরা চলে এসেছেন, অধ্যাপক ও অধ্যাপিকারা অংশ নিয়েছেন, সামনের সারিতে ছিলেন প্রবীণ শিক্ষকরা। তার আগেই তারা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদে অংশ নিয়েছেন বিশেষ মোনাজাতে। এবারের এই উদ্যোগে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনে জীবন বিলিয়ে দেওয়া ভাষা সৈনিকদের আখেরাত ও শান্তির জন্য মোনাজাত করা হয়েছে।

রাত ১২টা ১ মিনিটেই ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারে চলে এসেছেন তারা ধীর পায়ে, আকুল বেদনায়। ভিসি স্যার সবার আগে, বিশ্ববিদ্যালয়ের হতে ফুলের তোড়া উপহার দিলেন ভাষা শহীদদের পূণ্য স্মৃতিতে।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুর রহমান, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া, ভারপ্রাপ্ত রেজিষ্টার অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আতাউর রহমান প্রমুখ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষে ভিসি স্যারে সঙ্গে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা অর্পণ করেছেন।

এরপর থেকে ধীরে, ধীরে জেগে উঠতে থাকলো পুরো বিশ্ববিদ্যালয়। আমাদের এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি বিভাগের আছে সংগঠন, বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করা অনেকগুলো ছাত্র সংগঠন রয়েছে, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আলাদা অনেকগুলো স্বেচ্ছাসেবী, সাংস্কৃতিক সংগঠন আছে। বিভাগ, অনুষদ আছে অনেক। প্রতিটিই প্রতিষ্ঠানিকভাবে ফুলের মালা দিতে, ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জানাতে এসেছে ছাত্র, ছাত্রী, শিক্ষকদের নিয়ে। এমনকি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানাও তাদের অফিসার-ইন-চার্জের নেতৃত্বে এক মিনিট নিরবতা পালন করে অন্যদের মতো স্বাস্থ্যবিধি মেনে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ মিনারে ভাষা সৈনিকদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। তারা সবাই দেশের প্রতিটি ভাষা সৈনিকদের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘ জীবন কামনা করে দেয়া করেছেন। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়ার ভাষা সৈনিকদের বিশেষভাবে শ্রদ্ধা জানিয়েছে। সারা রাত ধরে চলা শ্রদ্ধা নিবেদন দফায়, দফায়; থেমে, থেমে সারা দিনভর চলেছে। আশপাশের সংগঠন ও ব্যক্তিমানুষরা-মা, বাবা, ছেলেমেয়েকে নিয়ে শহীদ দিবস, ভাষা শহীদ, বাংলা ভাষা, বাংলাদেশের গুরুত্ব জানাতে ও বোঝাতে শহীদ মিনারে এসেছেন। অন্যদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। আশপাশে ছিলেন।

২১ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টায় শুরু হলো ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষ আরেকটি উদ্যোগ, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানানোর অনন্য কাজ। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন, ভিসি স্যারের বাসভবন, শিক্ষকদের বাসভবন ও কোয়ার্টারগুলো, প্রতিটি হলের ছাদ, অ্যাকাডেমিক ভবনগুলোর ছাদ-সবখানেই বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাগুলোকে অর্ধনমিত রাখা শুরু হলো। কালো পতাকা আরেক কোনায় টাঙানো হলো বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনের শহীদদের মনে করে।


শুরুটি করেছিলেন আমাদের ভিসি স্যার। তিনি প্রশাসন ভবনের চত্বরে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের নেতৃত্ব দিয়ে অর্ধনমিত করেছেন। কালো পতাকাকে উড়িয়ে দিয়েছেন সালাম, বরকত, রফিক, জব্বারদের আত্মদানে। এরপর তিনি ধীর পায়ে সবাইকে নিয়ে চলে গিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ম্যুরালে। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ‘মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব’ স্মৃতি ভাস্কর্যে গভীর শ্রদ্ধা জানালেন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য পুরোটা জীবন সংগ্রাম এবং অনন্য অবদানের জন্য।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুর রহমান, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া, ভারপ্রাপ্ত রেজিষ্টার অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আতাউর রহমান প্রমুখ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষে ভিসি স্যারে সঙ্গে মৃত্যুঞ্জয়ী শেখ মুজিবকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানিয়েছেন।

ওএস।

Header Ad

৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি

ছবি: সংগৃহীত

তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেটে আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৮ ক্রিকেটারসহ মোট ৯ জনকে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। নিয়ম অমান্য করায় এই ক্রিকেটারদের প্রত্যেককে ১ বছরের নিষেধাজ্ঞা এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছে বিসিবি।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদের পক্ষে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৮ ক্রিকেটার ও এক ক্লাব কর্তাকে ১ বছরের জন্য নিষিদ্ধ এবং সবাইকে কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা গুনতে হবে।

এতে আরও বলা হয়েছে, ঘরোয়া ক্রিকেটের কোনো পর্যায়েই শৃঙ্খলাভঙ্গের কোনো ধরনের ঘটনায় নমনীয় হবে না বিসিবি। তাই এটিকে ক্রিকেটার ও কর্মকর্তাদের প্রতি বার্তা হিসেবে নেওয়া যায় যে, আচরণবিধি ভঙ্গের ঘটনায় বোর্ড কঠোর পদক্ষেপ নেবে।

ওই ৮ ক্রিকেটার হলেন, তেজগাঁও একাডেমির ইয়াসিন আরাফাত, রিফাত আল ইমন (অনিক), তাসিন আহমেদ রনবি, রাব্বি হাসান, পারভেজ আহমেদ জয়। স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের রানা খান, সাইফুল ইসলাম শাওন ও মোহাম্মদ হৃদয়। আর তেজগাঁও ক্লাবের কর্মকর্তা রবিন।

জানা গেছে, গত সোমবার পিকেএসফ ১ নম্বর মাঠে হওয়া সুপার লিগের ম্যাচে তেজগাঁও ক্রিকেট একাডেমি ও স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের ক্রিকেটাররা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। পরে ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিসের টেকনিক্যাল কমিটি ঘটনার প্রমাণ সাপেক্ষে তাদের শাস্তি দেয়।

Header Ad

উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনগণের দুর্ভোগের মধ্যে উপদেষ্টাদের অযাচিত কার্যকলাপ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।

রিজভী বলেন, জনগণের দুর্ভোগ আগের মতোই রয়ে গেছে। অন্তর্বর্তী সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। উপদেষ্টারা চাকরিজীবীর মতো কাজ করছেন। তাদের কাজে বিপ্লবের গতিশীলতা নেই।

তিনি বলেন, বিদেশে বসে শেখ হাসিনা গুজব ছড়িয়ে দুর্বৃত্তদের উসকানি দিচ্ছে। ক্ষমতা নিশ্চিত করার জন্যই গত ১৫ বছর পুলিশ দিয়ে হত্যা ও নির্যাতন চালানো হয়েছে।

বিএনপির এই নেতা অভিযোগ করেন, কারাগারের সালমান এফ রহমান বহাল তবিয়তে রয়েছেন। সেখানে সে খুব তৎপরতা চালাচ্ছে।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এখনও বঞ্চিত হচ্ছে। আন্দোলনে ছিল এমন পরিচয়ে কিছু মানুষ সব পদ দখল করে নিচ্ছে।

এ সময় আন্দোলনে হতাহতদের মাসিক ভাতা ও ভরণপোষণের দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে বলেও জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব।

Header Ad

ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ

ছবি: সংগৃহীত

ভূমি এবং বেসামরিক বিমান, পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ জানিয়েছেন, ভারত বাংলাদেশিদের জন্য কবে থেকে ভিসা উন্মুক্ত করে দিবে, তা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার, এটা নিয়ে সরকারের কোনো বক্তব্য দেয়ার কিছু নেই।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) গাজীপুরের কালিয়াকৈরের সফিপুর নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্সের উদ্বোধন কালে এসব কথা বলেন তিনি।

হাসান আরিফ বলেন, দেশের পর্যটন বিকাশে তার মন্ত্রণালয় বিশদ পরিকল্পনা নিয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পরবর্তীতে সাংবাদিকদের জানানো হবে।

এ সময় তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের দানকৃত জমিতে গড়ে তোলা হবে হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। সমাজে অবস্থার কারণে বিভিন্নভাবে রোহিঙ্গাদের দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। ওয়ামী তাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি। তবে শিক্ষার পাশাপাশি যুব সমাজকে এগিয়ে নিতে ওয়ামি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। অন্যতম মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সৌদি আরবের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের কথা উল্লেখ করে তিনি উপস্থিত সৌদি রাষ্ট্রদূতের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান,ওয়ামী সচিবালয়ের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল প্রফেসর ড. আব্দুল হামিদ ইউসুফ আল মাজরু, ওয়ামী কার্যালয়ের বৈদেশিক অফিস ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ডিরেক্টর সাআ’দ আব্দুল্লাহ বিন জাবর ও ত্রাণ বিভাগের কর্মকর্তা আব্দুল মালেক আল আমের প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফিন, জেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহামেদ, উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার দিল আফরোজ।

এর আগে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের পর ভ্রাতৃপ্রতিম বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্স ভবনে রয়েছে দ্বিতল বিশিষ্ট সুপরিসর মসজিদ, ১০০ জন এতিম শিশুর জন্য উন্নত মানসম্পন্ন আবাসন ব্যবস্থা, ১টি ক্যাডেট মাদ্রাসা, ১টি নুরানী ও হিফজ মাদরাসা, ১টি লাইব্রেরি হল, ১টি হলরুম ও কনফারেন্স রুম, তরুণ শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল লার্নিং জন্য একটি আইটি প্রশিক্ষণ সেন্টার ও ডাইনিং হল। এ ছাড়াও কমপ্লেক্স এর অবশিষ্ট পরিকল্পনার মধ্যে একটি হাসপাতাল, স্কুল, ভোকেশনাল সেন্টার, প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য ডরমিটরি ও প্লে গ্রাউন্ড নির্মাণের বিষয় তিনি উল্লেখ করেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ