বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

টিকা দেওয়া শেষ হবে ৩১ জানুয়ারির মধ্যে: শিক্ষামন্ত্রী

যেসব শিক্ষার্থীরা এখন পর্যন্ত এক ডোজ টিকা নেননি তারা আপাতত বিদ্যালয়ে যেতে পারবেন না। তারা অনলাইনে ও টিভিতে ক্লাস করবেন বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। একই সঙ্গে তিনি বলেন, ৩১ জানুয়ারির মধ্যে সারাদেশে ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী সকল শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় নিয়ে আসা হবে।

সোমবার (১০জানুয়ারি) সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী এসব কথা বলেন। এর আগে রবিবার রাতে কোভিড-১৯ বিষয়ক কারিগরি কমিটির সঙ্গে বৈঠকে নেওয়া সিদ্ধান্তগুলো জানাতে মন্ত্রী এ সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করেন।

শিক্ষার্থীরা নিজেদের পরিচয়পত্র দেখালেই টিকা দিতে পারবেন। বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের তালিকা টিকা কেন্দ্রে নিয়ে যাচ্ছেন। সুতরাং টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের আর কোনো সমস্যা থাকবে না।

শিক্ষামন্ত্রী জানান, সারাদেশে মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ১৬ লাখ ২৩ হাজার ৩২২ জন। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত শতকরা ৩৫ শতাংশ শিক্ষার্থী টিকা গ্রহণ করেছেন।

প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে ৪৪ লাখ শিক্ষার্থীকে। দ্বিতীয় ডোজ টিকা থেকে পেয়েছেন ৪ লাখ ১৯ হাজার ৫৫৪ জন শিক্ষার্থী। ৭৫ লাখ ৫৪ হাজার ৬০৬ জন শিক্ষার্থী এখনও প্রথম ডোজ টিকা দেওয়ার বাকি।

সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আগামী ১৫ জানুয়ারি ৩৯৭টি উপজেলায়, ১৭ জানুয়ারি তিনটি উপজেলায়, ২০ জানুয়ারি ৫৬টি উপজেলায়, ২২ জানুয়ারি ১৫টি উপজেলায়, ২৫ জানুয়ারি ৩৫টি ও ৩১ জানুয়ারির মধ্যে ১১টি উপজেলায় শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া সম্পন্ন হবে।

এসময় দীপু মনি আরও জানান, আমাদের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া শেষ হয়েছে। শুধু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ও ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এখনও শতভাগ টিকা নেননি। আমরা এই তিন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আগামীকাল বসব। শিক্ষার্থীদের জন্য দ্রুত স্টিক আনার বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হবে।

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, 'আমরা যখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিয়েছিলাম তখনকার চেয়ে এখন পরিস্থিতি অনেকটা ভালো। তখন আমাদের কোনো শিক্ষার্থী টিকা নেননি। এখন শিক্ষার্থীদের একটা বিরাট অংশ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তো প্রায় সবাই আর উচ্চ মাধ্যমিক মাধ্যমিকের একটা বিরাট অংশ টিকার আওতায় চলে এসেছে। আমরা আশা করছি এই মাসের মধ্যে সবাই টিকার আওতায় চলে আসবে। অন্তত এক ডোজ সবার নেওয়া হয়ে যাবে।'

এই পরিস্থিতিতে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, 'শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আমরা বন্ধ করব না। আমরা চেষ্টা করব টিকা সম্পন্ন করা, স্বাস্থ্যবিধি কার্যক্রমকে আরও জোরদার করা, মনিটরিং বাড়ানো। আমরা আশা করছি, যেভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সীমিত পরিসরে চলছিল সেভাবে চলবে।'

'আমরা নিয়মিত কারিগরি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে বৈঠক করব এবং পরিস্থিতি মনিটরিং করব। আমরা সাতদিন পরে আবারও বসব এবং পরিস্থিতি পর্যালোচনা করব।'

দীপু মনি বলেন, 'যদি আমাদের কাছে মনে হয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া দরকার আমরা করব। তবে আমরা আশা করছি, টিকাদান কর্মসূচিতে ব্যাপক হারে হয়ে গেলে বিদ্যালয় বন্ধ করতে হবে না।'

তিনি বলেন, অমিক্রনের যে ট্রেন্ড, তাতে বাসায় একজন আক্রান্ত হলে পুরো পরিবারের সকলেই আক্রান্ত হচ্ছে। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীকে বাসায় রাখলেও তারা আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকছেই।

বরং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের যতক্ষণ তারা থাকবে তাদের সুরক্ষিত রাখার জন্য আমরা চেষ্টা করব।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে মনিটরিং চলছে। সেটি আরও জোরদার করা হবে। আগে শুধু বিদ্যালয়গুলোকে মনিটরিং এর আওতায় নিয়ে আসা হয়েছিল। এখন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও এর আওতায় নিয়ে আসা হবে।

তিনি জানান, 'মাদরাসাগুলো বিশেষ করে কওমি মাদরাসাগুলোতে মনিটরিং করা কঠিন। যেহেতু তারা আমাদের কাছে সরাসরি নিবন্ধিত নয়, আমাদের তত্ত্বাবধান সেখানে নেই, সে কারণে তাদের সরাসরি মনিটরিং করা, সেটা একটু শক্ত। আমরা আশা করছি যে, স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে এটি কীভাবে মনিটরিং করা যায় সে বিষয়ে দুয়েকদিনের মধ্যে আমরা ব্যবস্থা নেব।'

এনএইচবি/টিটি/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত