মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কীভাবে এলো বার্জার?

বার্জারের শুরুর গল্পটি অত্যন্ত চমকপ্রদ। ১৭৭০ সালে, আজ থেকে ২শ ৫২ বছর আগে, ভ্যানগগের জন্মশহর জার্মানির ফ্রাঙ্কফুট থেকে লুইস স্টাইজেনবাজার নামের এক ভদ্রলোক লন্ডনে চলে এলেন তার নিজের বানানো গাঢ় নীল-‘পার্শিয়ান ব্রু’ রঙটি বিক্রি করবেন বলে। নিজের ফর্মুলাতে বানানো রঙটি নিয়ে খুব উত্তেজিত হয়ে ভাগ্যের খোঁজে চলে এলেন ব্রিটিশ সম্রাজ্যের রাজধানীতে। উপনিবেশিক ইংরেজরা তখন দেশে, দেশে দখল কায়েম করছে। তবে পরে তিনি নিজের নাম ছোট করে রাখলেন ‘লুইস বার্জার’। তার নামেই চালু হলো তার কম্পানির ‘বার্জার পেইন্টস’। ১শ বছর পর আরো অনেক বড় হলো।
১৮৭০ সালে তারা মোট ১৯ ধরণের ভিন্ন, ভিন্ন রঙ বাজারে বিক্রি করতেন। বার্জারের মৃত্যুর পর তার ছেলেরা ব্যবসার হাল ধরেছেন। তবে বার্জারের ভাগ্যও বদলেছে। ১৯০০ সালের দিকে আমেরিকান একটি কম্পানি ‘শেরউইন-উইলিয়ামস’ প্রতিষ্ঠানটির নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করলো। ১৯২৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর একটি ছোট্ট কম্পানি হয়ে ভারতে এলো ‘বার্জার’। তখন তাকে নিয়ে এসেছিলেন ‘হেডফিল্ড’ নামের একজন সাহেব। তিনি তার প্রতিষ্ঠানটির নাম রেখেছিলেন “হেডফিল্ড’স (ইন্ডিয়া) লিমিটেড”। সেই যে তার হাত ধরে ভারতের বাজারে বার্জারের রঙের শুরু হলো কলকাতা শহরে, তারপর ধীরে, ধীরে ব্যবসা বেড়েছে। তবে ১৯৪৭ সালে দেশভাগের আগে, ভারতবর্ষ থেকে চলে যাবার দিনগুলোর সময়ে ব্রিটিশ পেইন্টস অধিগ্রহণ করলো তার কম্পানিটি। তবে ভারত স্বাধীনের পর পশ্চিমবঙ্গ সরকার ব্রিটিশ পেইন্টসকে জাতীয়করণ করে নিল। তবে প্রতিষ্ঠানটি বেড়েছে। ১৯৫১ সালে দিল্লী ও বম্বেতে দুটি বিক্রয় অফিস চালু হলো তাদের। আসামের গৌহাটিতে একটি ডিপো চালু করলেন তারা তখন।
বার্জারের ছেলেদের রং বিক্রির ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কয়েক পুরুষের ‘বাজার নিকলসন লিমিটেড’ ভারতবর্ষের উঠতি বাজারে চলে এলো। ‘ব্রিটিশ পেইন্টস ইন্ডিয়া’ কিনে নিলেন তারা সরকারের কাছ থেকে। এভাবে লুইস বার্জারের উৎরাধিকার ভারতের রঙের ভুবনে এলো। তারা বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও সব পুরোনো রঙ উৎপাদনকারীদের অন্যতম প্রতিষ্ঠান।
নামটি বাংলাদেশের মানুষের কাছে বিপুল বিজ্ঞাপনের জন্য খুব পরিচিত। অত্যন্ত নামকরা কম্পানিটির পুরো নাম ‘বাজার পেইন্টস লিমিটেড’। ব্রিটিশদের রাজধানী ৪শ বছরের পুরোনো কলকাতা শহরে প্রতিষ্ঠানটির ভারতীয় সদর দপ্তর। ভারতে তাদের ১৬টি উৎপাদন ইউনিট ছড়িয়ে আছে। তাছাড়াও নেপালে আছে দুটি কারখানা, পোল্যান্ড ও রাশিয়াতে আছে একটি করে কারখানা। পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া ও জম্মু-কাশ্মীরের জম্মু শহরে কারখানা আছে। মোট পাঁচটি দেশে এখন প্রতিষ্ঠানটি ব্যবসা করছে। ভারত, বাংলাদেশ, রাশিয়া, পোল্যান্ড ও নেপাল।
বাংলাদেশে বাজারের শুরু ১৯৭০ সালে। প্রধান কার্যালয় ঢাকায়। এই দেশে বিস্তৃত তারা বিজ্ঞাপন ও দোকানদারদের মাধ্যমে। এছাড়াও আছে ১৪টি বিক্রয় ডিপো, ১৬টি এক্সপেরিয়েন্স জোন। বাংলাদেশে তাদের ঢাকা ও চট্টগ্রামে দুটি কারখানা আছে। বাজার বাংলাদেশে মোট কর্মী আছেন হাজারের বেশি। নিজস্ব ডিলার আছেন ৩ হাজারের অধিক।
এখন নিকলসনদের বার্জার প্রতিষ্ঠানটির মালিক হলেন কুলদীপ সিং ধীংরা। তিনি কম্পানিটি কিনে নিয়েছেন। তবে আগের নামই বহাল রেখেছেন বিজ্ঞাপন কৌশলে। তিনি বাজার পেইন্টসের চেয়ারম্যান ও তার ভাই গুরবচন সিং ধীংরা ভাইস চেয়ারম্যান। ভারতের সবচেয়ে ধনীদের অন্যতম এই শিখ ভাইয়েরা ১৯৯১ সালে বার্জার কিনেছেন।
রঙ শিল্পের অন্যতম বড় বাজার পেইন্টস রং এবং রং সংশ্লিষ্ট পণ্যগুলোর ক্ষেত্রেও গুণগতমান এবং বৈচিত্র্যে বিশ্বাসী। মানসম্পন্ন সেবা প্রদান করে চলেছেন বলেও বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় রং কম্পানি হয়েছেন। সর্বোচ্চ গুণগত মানের পণ্য উৎপাদন ও সেরা মানের গ্রাহক সেবা প্রদানে প্রতিশ্রুতিশীল। বাংলাদেশে তাদের কর্তাব্যক্তি রূপালি চৌধুরী। ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর প্রধান হিসেবেও তিনি কাজ করেছেন। বাজারের ইতিহাসে প্রথম নারী সিইও।

ওএস।

 

Header Ad

শাপলা চত্বর গণহত্যায় শেখ হাসিনাসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ

ছবি: সংগৃহীত

২০১৩ সালের ৫ মে রাজধানীর মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজত ইসলামের সমাবেশে হত্যা, গণহত্যার ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক পুলিশ প্রধান বেনজীর আহমেদ, সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ, তারিক আহমেদ সিদ্দিকীসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর বরাবর হেফাজত ইসলামের নেতা জুনায়েদ আল হাবিব এ অভিযোগ দায়ের করেন।

অভিযোগ গ্রহণ করে তদন্তের জন্য রাখা হয়েছে। পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নেয়া হবে। এরপর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এ বিষয়ে মামলা হলে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানাসহ পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।

এর আগে, মুফতি হারুন ইজহারের পক্ষে ট্রাইব্যুনালে আরেকটি অভিযোগ দায়ের করা হয়। অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছেন শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ, সাবেক এমপি হাজী সেলিম, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, নারায়ণগঞ্জের সাবেক এমপি শামীম ওসমান, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ, সাবেক আইজিপি এ কে এম শহীদুল হক, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র‍্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক জিয়াউল আহমেদ, ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ, ডিএমপির সাবেক উপকমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির, নির্মূল কমিটির সদস্য অধ্যাপক মুনতাসির মামুন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাবেক প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজ, গণজাগরণ মঞ্চের আহ্বায়ক ইমরান এইচ সরকার ও এনএসআইয়ের মো. মনজুর আহমেদ।

Header Ad

এখনও দেশের প্রতিষ্ঠিত অনেক গণমাধ্যম ভুল সংবাদ ও গুজব প্রচার করছে : উপদেষ্টা নাহিদ

ফাইল ছবি

জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী গণমাধ্যমের সহায়তা পাচ্ছিনা, এখনও দেশের প্রতিষ্ঠিত অনেক গণমাধ্যম ভুল সংবাদ ও গুজব প্রচার করছে বলে মন্তব্য করেছেন, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, বিভিন্ন গণমাধ্যমের উপরে মানুষের ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। কেন এ ক্ষোভ তৈরি হয়েছে এটি জনগণের কাছে স্পষ্ট করা দরকার। তবে কোনো গণমাধ্যম অফিসে ভাঙচুর হলে সেটা সরকার দেখবে।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

তথ্য উপদেষ্টা বলেন, শুধুমাত্র ষড়যন্ত্রের অভিযোগ দিয়ে সবকিছু উড়িয়ে দিতে চাই না। বর্তমান পরিস্থিতি সামাল দিতে যথাযথ উদ্যোগ নেয়া হবে। ক্ষোভ থেকে আন্দোলন হতে পারে। তবে আইন শৃঙ্খলা লঙ্ঘনের পর্যায়ে গেলে সেটি দেখা হবে।

সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিতে সব ধরনের পরিবেশ নিশ্চিত করবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, তবে এটা কতটা বিকশিত হবে সে দায়িত্ব সাংবাদিকদের- এ কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, সংবাদমাধ্যমে ফ্যাসিবাদের দোসরদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবার সুযোগ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কম। এখানে সিদ্ধান্ত নিতে হবে সংবাদকক্ষগুলোকে। তাৎক্ষণিক ভোল পাল্টানো সমাধান নয়, সত্য স্বীকারের মাধ্যমে জাতীয় পুনর্মিলন সম্ভব।

তথ্য উপদেষ্টা বলেন, জনগণ যেভাবে প্রত্যাশা করে সেভাবে গণমাধ্যমের সহায়তা পাচ্ছি না। এখনও দেশের প্রতিষ্ঠিত অনেক গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান ভুল সংবাদ ও গুজব প্রচার করছে। আমরা চাই না, আগের আমলের মত পুলিশ জনতার বুকে গুলি চালাক। তবে বিশৃঙ্খলা এড়াতে পুলিশ অবশ্যই কঠোর হবে, সেভাবে পুলিশ বাহিনীকে পুনর্গঠন করা হচ্ছে।

মূলত বিশ্বের প্রতিটি বিপ্লবের পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির এরকম অবনতি হয়েছে বলেও জানান তিনি।

এর আগে ২৫ নভেম্বর সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, কোনো পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর করা, পত্রিকা বন্ধের জন্য চাপ প্রয়োগ করা সরকার সমর্থন করে না। এ ধরনের ঘটনা পরবর্তীতে ঘটলে টলারেট (সহ্য) করা হবে না।

তিনি আরও বলেন, দৈনিক প্রথম আলো নিয়ে একটি উত্তেজনা দেখতে পাচ্ছি কয়েক দিন ধরে। গতকালও এ রকম উত্তেজনা তৈরি হয়েছিল অফিসের সামনে। আজকে রাজশাহীতে তাদের অফিসে ভাঙচুর হয়েছে এবং চট্টগ্রাম ও ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ হয়েছে। আমাদের বক্তব্যটি হচ্ছে, কোনো গণমাধ্যম বা পত্রিকার বিরুদ্ধে যদি জনগণের কোনো অংশের অভিযোগ থাকে, ক্ষোভ থাকে, তারা সেটি প্রকাশ করতে পারে, তবে সেটি অবশ্যই শান্তিপূর্ণভাবে হতে হবে।

তিনি বলেন, আমাদের আহ্বান থাকবে, ক্ষোভ থাকলে শান্তিপূর্ণভাবে যাতে প্রকাশ করে। মানুষের সভা সমাবেশ করার অধিকার রয়েছে। যদি কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকে তারা আইনগত পদক্ষেপ নিতে পারে। আমরা আহ্বান জানাব, কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত বা নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিতে যেন জনগণ অংশ না নেয়। বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়, এমন কাজ থেকে যেন আমরা বিরত থাকি।

Header Ad

চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে প্রেরণ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও পুণ্ডরীক ধর্মের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকাল পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম ৬ষ্ঠ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক কাজী শরীফুল ইসলাম এ আদেশ দেন।

এর আগে সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। তারপর দিবাগত রাত ১২টার বিশেষ স্কটে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা (ডিবি) কার্যালয় রাখা হয়। ‌চট্টগ্রামে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের একটি মামলা রয়েছে। সে মামলায় তাকে আজ দুপুরে আদালতে তোলা হবে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চ গত ২৫ অক্টোবর চট্টগ্রামে সমাবেশ করে। চিন্ময় কৃষ্ণ দাস এই মঞ্চেরও মুখপাত্র। ওই সমাবেশের পরপরই তার বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগ এনে চট্টগ্রামে একটি রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করেন বিএনপি নেতা ফিরোজ খান ।

সম্প্রতি বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চ ও বাংলাদেশ সম্মিলিত সংখ্যালঘু জোট নামে দুটি সংগঠন ‘বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের’ ব্যানারে কর্মসূচি পালন শুরু করে। নতুন এই জোটের মুখপাত্র করা হয় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে। কয়েক দিন এই জোট আট দফা দাবিতে রংপুরে সমাবেশ করেছে।

পুনশ্চ, অন্যদিকে সম্প্রতি চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে বহিষ্কার করেছে ইসকন (আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ) বাংলাদেশ।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শাপলা চত্বর গণহত্যায় শেখ হাসিনাসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
এখনও দেশের প্রতিষ্ঠিত অনেক গণমাধ্যম ভুল সংবাদ ও গুজব প্রচার করছে : উপদেষ্টা নাহিদ
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে প্রেরণ
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে উত্তাল পাকিস্তান, নিহত ছয়
কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
সিএমপি হেফাজতে ইসকনের চিন্ময় কৃষ্ণ, তোলা হবে আদালতে
মুরগির বাচ্চায় সিন্ডিকেট, দৈনিক হাতিয়ে নিচ্ছে ৯ কোটি টাকা
দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম আজ থেকে কার্যকর
খালেদা জিয়াকে উমরাহ পালনের আমন্ত্রণ সৌদির
লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত, চার সমুদ্র বন্দরে সতর্কতা জারি
ইসকন নেতা চিন্ময়ের মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ সীমান্তে অবরোধের হুমকি পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির
বিশ্ববাজারে ৩ শতাংশেরও বেশি কমলো স্বর্ণের দাম
সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
গাজায় একদিনে ২৪ জন নিহত
৯ বছর পর খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ইসকন নেতা চিন্ময়কে গ্রেপ্তার নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
বেনাপোলে টানা ৪ দিন বন্ধ রয়েছে দূরপাল্লার সকল পরিবহন
৮ হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা
ঋণ দেওয়ার নামে শাহবাগে লোক জড়ো করা মোস্তফা আমীন আটক
সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি