বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৩ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

চেষ্টা সত্ত্বেও কিছু ব্যাংক রক্ষা করা সম্ভব নয়: গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর

গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, দেশের ব্যাংক খাতের সমস্যা সবারই জানা। সুশাসন ফিরিয়ে আনতে এবং ব্যাংকগুলোকে পুনর্বাসনের জন্য সরকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে জোর প্রচেষ্টা সত্ত্বেও কিছু ব্যাংককে বাঁচানো সম্ভব হবে না। কারণ, কিছু ব্যাংক থেকে একটি মাত্র পরিবার বিপুল পরিমাণ ঋণ গ্রহণ করেছে, যার ৮৭ শতাংশই ফেরত আসার সম্ভাবনা নেই।

গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত ‘অর্থনৈতিক কৌশল পুনর্নির্ধারণ টাস্কফোর্স’ সম্মেলনের সমাপনী দিনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গভর্নর এসব কথা বলেন। দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলন আয়োজনে সহযোগিতা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থনৈতিক কৌশল পুনর্নির্ধারণ বিষয়ক টাস্কফোর্স।

গভর্নর বলেন, যেসব ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে সুশাসনের অভাব ছিল, সেগুলোতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ ও ইউসিবি কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ফলে, তাদের ওপর আরোপিত কিছু বিধিনিষেধ শিথিল করা হবে। আকার বিবেচনায় এ দুটি ব্যাংকের উত্তরণ মানে দেশের সংকটে থাকা ব্যাংকগুলোর ৬০ শতাংশ সমস্যার সমাধান।

তিনি আরও বলেন, সমস্যাগ্রস্ত ব্যাংকগুলোর সম্পদের গুণগত মান যাচাই করা হচ্ছে। আগামী এপ্রিলের মাঝামাঝি এ সংক্রান্ত রিপোর্ট পাওয়া যাবে, তারপরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আমানতকারীদের স্বার্থ সুরক্ষায় আমানত বীমা স্কিমের আওতায় প্রতিটি আমানতকারীর জন্য অর্থ ফেরতের পরিমাণ ১ লাখ থেকে বাড়িয়ে ২ লাখ টাকা করা হয়েছে। এছাড়া ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের রক্ষায় সংকটে থাকা ব্যাংকগুলোর জন্য সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

নতুন আইনের মাধ্যমে ঋণখেলাপিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার বিধান রাখা হচ্ছে বলে জানান গভর্নর। এর ফলে ঋণখেলাপি কোম্পানিগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার ক্ষমতা পাবে ব্যাংকগুলো, যা ঋণগ্রহীতাদের সতর্ক করবে। এছাড়া অর্থঋণ আদালতের সংখ্যা বাড়ানো এবং রিট কমানোর বিষয়ে আলোচনা চলছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন গভর্নর। তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অপ্রয়োজনীয় কিছু বিভাগ বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং আপাতত ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়া হবে না।

ব্যাংক খাতের সংকট নিয়ে অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিশ্লেষক ও ব্যবসায়ী নেতারাও মতামত দেন। ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান এবং এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, “গভর্নর যখনই বলেন যে কিছু ব্যাংক বন্ধ হয়ে যাবে বা দুর্বল অবস্থায় আছে, তখনই আমানতকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এটি বন্ধ করতে হবে।”

ব্যাংক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিএবি’র চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার বলেন, “যেকোনো নীতি প্রণয়নের আগে সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত, কিন্তু সেটি হচ্ছে না।”

অধ্যাপক আবু আহমেদ দাবি করেন, “আইএমএফের শর্ত মেনে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি গ্রহণ করা হয়েছে। ৪.৭০ বিলিয়ন ডলারের ঋণের জন্য এত কঠোর শর্ত মানার প্রয়োজন ছিল না, কারণ এটি মাত্র দুই মাসের রেমিট্যান্সের সমান।”

মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের এমডি সৈয়দ মাহবুবুর রহমান মনে করেন, ব্যাংক খাতের সংকট ২০১৭ সালে ইসলামী ব্যাংকের মালিকানা পরিবর্তনের পর থেকেই শুরু হয়েছে। তার মতে, সরকার ঘোষিত খেলাপি ঋণের হার ৩০ শতাংশ বলা হলেও বাস্তবে তা ৫০ শতাংশেরও বেশি।

সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, “২০১২ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত খেলাপি ঋণ ছয় গুণ বেড়েছে। রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে আইন শিথিল করার সংস্কৃতি থেকে বের হতে না পারলে ব্যাংক খাতের সংকট আরও বাড়বে।”

বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) গবেষণা পরিচালক ড. মনজুর হোসেন বলেন, “অবকাঠামোগত উন্নয়ন জরুরি, তবে এ খাতে অতিরিক্ত ব্যয় ও দুর্নীতির কারণে সামাজিক সুরক্ষায় প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ হচ্ছে না।”

ব্যাংক খাতের সংকট কাটিয়ে তুলতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং সরকার নানা উদ্যোগ নিলেও বিশ্লেষকরা বলছেন, কাঠামোগত সংস্কার এবং রাজনৈতিক প্রভাব কমানো ছাড়া দীর্ঘমেয়াদে এ সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। সুশাসন নিশ্চিত করা না গেলে ব্যাংক খাতে আরও বড় বিপর্যয় আসতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

মধুর ক্যান্টিনে হামলায় আহতদের খোঁজ নিতে হাসপাতালে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের ওপর হামলার ঘটনায় আহতদের শারীরিক অবস্থা ও চিকিৎসার খোঁজ নিতে হাসপাতালে যান জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।

বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নেতারা আহতদের সঙ্গে দেখা করেন এবং তাদের চিকিৎসার ব্যাপারে খোঁজখবর নেন।

 

এ সময় ছাত্রদল নেতারা অভিযোগ করেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। নতুন ছাত্র সংগঠন গঠনের প্রক্রিয়ায় তাদের প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে এবং এর প্রতিবাদ করায় তাদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। আহত শিক্ষার্থীদের যথাযথ চিকিৎসা ও ন্যায়বিচারের দাবি জানান তারা।

এর আগে, বিকেলে মধুর ক্যান্টিনে নতুন ছাত্র সংগঠনের ঘোষণা উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে মিশু আলি ও আকিব আল হাসানসহ কয়েকজন আহত হন। আহতদের মধ্যে দুইজনকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

হাঁসের মাংস ও রুটি খেয়ে ১২ জন অসুস্থ, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন

ছবি: সংগৃহীত

লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে হাঁসের মাংস ও রুটি খেয়ে এক পরিবারের ১২ জন সদস্য অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে, খাবারের সঙ্গে কেউ নেশা জাতীয় দ্রব্য মিশিয়ে দিয়েছে। বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. অরুপ পাল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মঙ্গলবার রাতে কমলনগর উপজেলার চর ফলকন ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের শাহজাহান মৃধার বাড়িতে রান্না করা হাঁসের মাংস ও রুটি খেয়ে পরিবারের সবাই অসুস্থ হয়ে পড়েন। অসুস্থদের মধ্যে রয়েছেন মো. শাহজাহান মৃধা (৭০), নুর ভানু (৬৫), পান্না আক্তার (২৭), আকলিমা বেগম (২০), আরমান হোসেন (১০), ইমরান হোসেন (৪), নুসরাত (৪), মরিয়ম (৪), পলি আক্তার (১৬), পিংকি বেগম (২৫) ও মো. নিশান (২৮)।

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন পলি আক্তার জানান, সন্ধ্যায় পরিবারের সবাই বিয়ের অনুষ্ঠানে যান। ফিরে এসে রান্না করা হাঁসের মাংস ও রুটি খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। খাওয়ার পরপরই দুই শিশু বমি করলেও তখন বিষয়টি কেউ গুরুত্ব দেয়নি। পরে জ্ঞান ফিরে দেখেন, তারা হাসপাতালে। পরিবারের সদস্যদের ধারণা, তাদের অনুপস্থিতির সুযোগে দুর্বৃত্তরা রান্না করা খাবারের সঙ্গে চেতনা নাশক মিশিয়ে দেয়। ওই খাবার খেয়ে পরিবারের তিনটি পরিবারের ১২ জন সদস্য অচেতন হয়ে পড়েন। রাতে অন্য সদস্যরা বাড়ি ফিরে ডাকাডাকি করেও সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে সবাইকে অচেতন অবস্থায় দেখতে পান এবং দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যান। তবে ঘরে কোনো মূল্যবান জিনিসপত্র চুরি হয়েছে কিনা, তা তারা নিশ্চিত করতে পারেননি।

কমলনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তহিদুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. অরুপ পাল জানান, শিশুসহ ৯ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং খাবারের সঙ্গে নেশা জাতীয় দ্রব্য মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

ক্যাম্প শুরুর আগেই বাদ ৮ ফুটবলার, ১৮ মার্চ ঢাকায় যোগ দেবেন হামজা

হামজা চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

আগামী ভারত ম্যাচের জন্য ৯ ফেব্রুয়ারি ৩৮ সদস্যের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করেছিল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। তবে আগামী শুক্রবার শুরু হতে যাওয়া ক্যাম্পে ৩০ জন ফুটবলারকে ডেকেছেন কোচ হ্যাভিয়ের ক্যাবরেরা। ফলে ৮ জন ফুটবলার ক্যাম্প শুরুর আগেই বাদ পড়েছেন।

৩৮ জনের তালিকায় পাঁচজন গোলরক্ষক ছিলেন। নতুন তালিকায় দুই গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো ও সাকিব আল হাসান বাদ পড়েছেন। ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের সঙ্গে নামের মিল থাকায় আলোচনায় আসা মোহামেডানের দ্বিতীয় গোলরক্ষক সাকিবও জায়গা পাননি।

এবারই প্রথম ব্যতিক্রমভাবে ক্যাম্প শুরুর দুই সপ্তাহ আগে বড় প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করেছিল বাফুফে। নতুন ফুটবলাররা জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন দেখলেও ক্যাম্পে সুযোগ না পাওয়ায় তারা হতাশ। এ নিয়ে জাতীয় দলের ম্যানেজার আমের খান বলেন, "কোচ বিচার-বিবেচনা করে এই তালিকা তৈরি করেছেন। বাদ পড়া ৮ জন বিকল্প হিসেবে থাকবেন। ইনজুরির কারণে প্রয়োজন হলে তাদের ডাকা হবে।"

আগামী শুক্রবার রাজধানীর একটি হোটেলে ২৮ জন ফুটবলার ক্যাম্পে যোগ দেবেন। পরদিন বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুশীলন শুরু হবে।

৫ মার্চ সৌদি সফরে যাবে বাংলাদেশ দল। সৌদি আরবে প্রায় দুই সপ্তাহ অনুশীলন করবে দল এবং অন্তত একটি বা একাধিক প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার পরিকল্পনা রয়েছে বাফুফের।

গত বছরও সৌদি ক্যাম্প করেছিল বাংলাদেশ। তখন সুদান দলের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছিল তারা। এবারও স্থানীয় ক্লাব বা অন্য কোনো দলের বিপক্ষে ম্যাচ খেলার পরিকল্পনা রয়েছে।

৩০ জনের প্রাথমিক তালিকায় রয়েছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ফুটবলার হামজা চৌধুরি ও ইতালিয়ান লিগের ফাহমিদুল।

বাংলাদেশ দলের ম্যানেজার আমের খান জানান, হামজা ১৮ মার্চ বাংলাদেশে আসতে পারেন। সৌদি ক্যাম্প শেষে দলের সঙ্গে অনুশীলন করে ভারত ম্যাচ খেলবেন তিনি।

অন্যদিকে, ফাহমিদুল ইতালি থেকে সরাসরি সৌদি আরবে ক্যাম্পে যোগ দেবেন।

প্রাথমিক স্কোয়াডে থাকা শেখ মোরসালিনের বিরুদ্ধে আজ যৌতুকের মামলা হয়েছে। তবে জাতীয় দলে তার অংশগ্রহণ নিয়ে কোনো সমস্যা নেই বলে জানিয়েছেন আমের খান।

তিনি বলেন, "এটি তার ব্যক্তিগত বিষয়। বাফুফের কাছে আনুষ্ঠানিক কোনো অভিযোগ এলে তখন ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"

৩০ জনের প্রাথমিক স্কোয়াড:

গোলরক্ষক: মিতুল মারমা, সুজন হোসেন, মেহেদী হাসান শ্রাবণ।

ডিফেন্ডার: রহমত মিয়া, শাকিল হোসেন, ইসা ফয়সাল, তাজ উদ্দিন, কাজী তারিক রায়হান, তপু বর্মন, সাদ উদ্দিন, সুশান্ত ত্রিপুরা।

মিডফিল্ডার: মোহাম্মদ হৃদয়, পাপন সিং, সৈয়দ শাহ কাজেম কিরমানি, সোহেল রানা, সোহেল রানা জুনিয়র, চন্দন রায়, মজিবুর রহমান জনি, জামাল ভূঁইয়া, শেখ মোরসালিন, হামজা চৌধুরি।

ফরোয়ার্ড: ফয়সাল আহমেদ ফাহিম, রাকিব হোসেন, শাহরিয়ার ইমন, মোহাম্মদ ইব্রাহিম, আরিফ হোসেন, আল আমিন, পিয়াস আহমেদ নোভা, ফাহামেদুল ইসলাম।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মধুর ক্যান্টিনে হামলায় আহতদের খোঁজ নিতে হাসপাতালে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা
হাঁসের মাংস ও রুটি খেয়ে ১২ জন অসুস্থ, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন
ক্যাম্প শুরুর আগেই বাদ ৮ ফুটবলার, ১৮ মার্চ ঢাকায় যোগ দেবেন হামজা
শিবিরের গুপ্ত রাজনীতির কারণে অসংখ্য শিক্ষার্থী নির্যাতিত হয়েছে: ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদের নতুন সংগঠনের মারামারিতে ২ সমন্বয়ক হাসপাতালে
নতুন ছাত্র সংগঠন ‘বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ’-এর আত্মপ্রকাশ, নেতৃত্বে আছে যারা
নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করছি: দুদক চেয়ারম্যান
নতুন তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
ডেভিল হান্টে বড় অপরাধীদের ধরার আহ্বান জয়নুল আবদিনের
প্রথম প্রেমিককে প্রাক্তন মনে করি না, সে আমার শত্রু: প্রভা
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহারের নতুন নির্দেশনা
ডাকসু নির্বাচন করতে চাই, এতে কোনো সন্দেহ নেই: ঢাবি ভিসি
নতুন ছাত্রসংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘিরে পদবঞ্চিতদের বিক্ষোভ, উত্তাল ঢাবি
টাঙ্গাইলে ক্ষুদে শিশুদের পুতুল নাচে মুগ্ধ দর্শক
নতুন ছাত্র সংগঠনের আত্মপ্রকাশ, নাম ‘গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ’
চেষ্টা সত্ত্বেও কিছু ব্যাংক রক্ষা করা সম্ভব নয়: গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর
বিরামপুরে সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রমজানে ঢাবির ক্যান্টিনে খাবারের মান বৃদ্ধিতে মনিটরিং সেল গঠনে ছাত্রদলের আবেদন