রবিবার, ৩০ মার্চ ২০২৫ | ১৫ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

গ্রামীণ ব্যাংকের মালিকানা ৫ শতাংশ করার পরিকল্পনা সরকারের

গ্রামীণ ব্যাংকের মালিকানা ৫ শতাংশ করার পরিকল্পনা সরকারের। ছবি: সংগৃহীত

১৯৮৩ সালের অধ্যাদেশ অনুযায়ী গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের শেয়ার ছিল ২৫ শতাংশ। তবে শেয়ার ৫ শতাংশে নামিয়ে মালিকানা কমিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে সরকার। এসব পরিবর্তন বাস্তবায়নের জন্য সরকার ইতোমধ্যে গ্রামীণ ব্যাংক আইন, ২০১৩ সংশোধনের একটি খসড়া প্রণয়ন করেছে।

খসড়াটি অংশীজনদের মতামত নেওয়ার জন্য ইতিমধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, খসড়াটি প্রণয়নের আগে বিভাগের পক্ষ থেকে গ্রামীণ ব্যাংকের আইন উপদেষ্টাদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

তিনি বলেন, এ পদক্ষেপের মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যাংকে সরকারের অংশীদারিত্ব এবং বোর্ডের প্রতিনিধিত্বকে ২০১১ সালের আগের কাঠামোতে ফিরিয়ে আনা।

১৯৮৩ সালের অধ্যাদেশ অনুযায়ী, গ্রামীণ ব্যাংকে সরকারের শেয়ার ছিল ২৫ শতাংশ। তবে, পরবর্তী সরকারগুলো পরিশোধিত মূলধনে অবদান না রাখায় এ অংশীদারি ধীরে ধীরে ৫-৮ শতাংশে নেমে আসে বলে তিনি জানান।

২০১১ সালে মুহাম্মদ ইউনূসকে গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে অপসারণের সময় সরকার ২৫ শতাংশ শেয়ারহোল্ডিং পুনঃস্থাপনের জন্য মূলধন বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছিল।

নতুন খসড়া অনুযায়ী, ব্যাংকের পরিশোধিত মূলধন ৩০০ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হবে। ঋণগ্রহীতারা ধীরে ধীরে মূলধনে অবদান বাড়িয়ে ৯৫ শতাংশ মালিকানা অর্জন করবেন। বোর্ড ঘোষিত যেকোনো লভ্যাংশ মূলধনের ভিত্তিতে আনুপাতিকভাবে বিতরণ করা হবে।

সূচনালগ্ন থেকেই গ্রামীণ ব্যাংকের ১২ সদস্যের পরিচালনা পর্ষদে চেয়ারম্যানসহ সরকারের মনোনীত তিনজন পরিচালক এবং ঋণগ্রহীতাদের নির্বাচিত নয়জন পরিচালক রয়েছেন। নতুন প্রস্তাবে ঋণগ্রহীতারা বোর্ডে ১১ জন পরিচালক নির্বাচনের সুযোগ পাবেন।

বর্তমান আইনে বোর্ডের চেয়ারম্যান নিয়োগের ক্ষমতা সরকারের হাতে রয়েছে। কিন্তু প্রস্তাবিত খসড়ায় চেয়ারম্যান নির্বাচন বোর্ডের সদস্যদের মধ্য থেকেই করার বিধান রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে।

এছাড়া, বর্তমানে আইনে বলা হয়েছে, চেয়ারম্যানের পদ শূন্য হলে বা তিনি দায়িত্ব পালনে অক্ষম হলে, সরকার তার মনোনীত দুই পরিচালকের মধ্যে একজনকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দিতে পারে।

প্রস্তাবিত খসড়ায় এ বিধানটি বাদ দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, চেয়ারম্যান অক্ষম হলে, বোর্ডের সদস্যরা অন্য কোনো পরিচালককে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনের অনুমোদন দিতে পারবেন।

আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, গ্রামীণ ব্যাংকের বোর্ডে চেয়ারম্যান এবং তিনজন পরিচালক নিয়োগের ক্ষমতা সরকারের হাতে রয়েছে। তবে, ড. ইউনূসের অপসারণের আগে সরকার সাধারণত কেবল চেয়ারম্যান নিয়োগের ক্ষমতা ব্যবহার করত।

তিনি বলেন, "২০১১ সালের পর থেকে সরকার চেয়ারম্যানের পাশাপাশি তিনজন পরিচালকও নিয়োগ দিতে শুরু করে।"

বর্তমান আইনের অধীনে, গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সর্বোচ্চ ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করতে পারেন। প্রস্তাবিত খসড়ায় এ বিধান বহাল রাখা হয়েছে। তবে এতে নতুন একটি শর্ত যুক্ত করা হয়েছে—বোর্ডের অনুমোদনের ভিত্তিতে ব্যবস্থাপনা পরিচালকের মেয়াদ সর্বোচ্চ ৬৫ বছর পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে, যদি ব্যাংকের কার্যক্রমে তা প্রয়োজনীয় মনে হয়।

বর্তমান আইনে পরিচালকদের মেয়াদ তিন বছর নির্ধারিত রয়েছে, এবং খসড়া অধ্যাদেশেও এটি অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। তবে নতুন একটি সংযোজন করা হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে, "নবনির্বাচিত পরিচালকেরা তাদের দায়িত্ব গ্রহণ না করার আগ পর্যন্ত নির্বাচিত পরিচালকেরা তাদের পদে থাকবেন।"

এছাড়া, বর্তমানে গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন আঞ্চলিক অফিস খোলার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নেওয়া বাধ্যতামূলক। কিন্তু খসড়া অধ্যাদেশে এ শর্তটি তুলে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে।

বর্তমান আইনে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠার সঙ্গে জোবরা গ্রামে ড. ইউনূসের ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের কোনো উল্লেখ নেই। তবে খসড়া অধ্যাদেশে আইনের ধারা ৪-এ একটি ব্যাখ্যা যুক্ত করে এটি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

নতুন ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, গ্রামীণ ব্যাংক প্রকল্প বলতে ১৯৭৬ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধীনে চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার জোবরা গ্রামে পরিচালিত ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমকে বোঝায়। এ প্রকল্প পরে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন পায় এবং বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংক এতে অংশগ্রহণ করে।

২০১১ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়, গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদ থেকে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়। সরকার জানিয়েছিল, ড. ইউনূস পদের জন্য নির্ধারিত ৬০ বছরের বয়সসীমা অতিক্রম করেছেন। তিনি এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা করলেও আদালত তা খারিজ করেন।

ড. ইউনূসের পদত্যাগের পর ২০১৩ সালে সরকার গ্রামীণ ব্যাংক আইনে সংশোধনী আনে। তবে এ সংশোধনীতে ব্যাংকের মালিকানা ও পরিচালনা পর্ষদে সরকারের অংশীদারিত্ব বজায় রাখা হয়।

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অর্থ মন্ত্রণালয় ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ করে। এছাড়া, অন্তর্বর্তী সরকার ব্যাংকটিকে কর মওকুফের সুবিধাও দেয়।

Header Ad
Header Ad

ভূমিকম্প বিধ্বস্ত মিয়ানমারে উদ্ধারকারী দল পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী

ভূমিকম্প বিধ্বস্ত মিয়ানমারে উদ্ধারকারী দল পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী। ছবি: সংগৃহীত

ভয়াবহ এক ভূমিকম্পে বিপর্যস্ত হয়েছে মিয়ানমার। ৭.৭ মাত্রার এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে দেশটিতে ব্যাপক প্রাণহানি ও ধ্বংসযজ্ঞের খবর পাওয়া গেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জান্তা সরকারের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১,৬৪৪ জনে, আহত হয়েছেন ৩,৪০৮ জন এবং এখনো নিখোঁজ রয়েছেন ১৩৯ জন।

দুর্যোগ মোকাবিলায় মিয়ানমারের পাশে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর একটি উদ্ধারকারী দল বিশেষ বিমানে আগামীকাল রোববার মিয়ানমারে যাবে। তারা উদ্ধার অভিযান পরিচালনার পাশাপাশি ওষুধ, ত্রাণসামগ্রী ও চিকিৎসা সহায়তা প্রদান করবে।

শুক্রবার (২৮ মার্চ) ভয়াবহ এই ভূমিকম্পটি মিয়ানমারের মান্দালয় শহর থেকে প্রায় ১৭ কিলোমিটার দূরে, ভূপৃষ্ঠের ১০ কিলোমিটার গভীরে উৎপন্ন হয়। এতে সাগাইং, মান্দালয় ও রাজধানী নেইপিদোসহ বিভিন্ন অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে সাগাইং অঞ্চলে শত বছরের পুরোনো একটি সেতু ধসে পড়েছে এবং বহু ভবন ও মসজিদ বিধ্বস্ত হয়েছে।

মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় রেডিও ও টেলিভিশনের খবরে বলা হয়েছে, দেশটির রাজ্য প্রশাসন পরিষদের চেয়ারম্যান সিনিয়র জেনারেল মিন অং হ্লাইং শনিবার সকালে হেলিকপ্টারে করে মান্দালয় পরিদর্শনে যান। এর আগে শুক্রবার তিনি আন্তর্জাতিক সহায়তার জন্য আবেদন জানিয়েছিলেন।

ভূমিকম্পের পর মিয়ানমারের ছয়টি অঞ্চলে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। সামরিক সরকার উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করছে, তবে তথ্য প্রবাহের সীমাবদ্ধতার কারণে প্রকৃত পরিস্থিতি নিরূপণ করা কঠিন হয়ে পড়েছে।

এদিকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় মিয়ানমারের এই দুর্যোগে সহানুভূতি প্রকাশ করেছে এবং বিভিন্ন দেশ ও সংস্থা সহায়তা প্রদানের আগ্রহ দেখিয়েছে। জাতিসংঘসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোও উদ্ধার ও পুনরুদ্ধার কার্যক্রমে সহযোগিতা করতে প্রস্তুতি নিচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত ইমরান খান

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান । ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে মানবাধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শনিবার (২৯ মার্চ) পাকিস্তান ওয়ার্ল্ড অ্যালায়েন্স (পিডব্লিউএ)-এর সদস্যরা এই মনোনয়নের ঘোষণা দেন।

পিডব্লিউএ হলো একটি অ্যাডভোকেসি গ্রুপ, যা ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং নরওয়েজিয়ান রাজনৈতিক দল পার্টিয়েট সেন্ট্রামের সঙ্গে যুক্ত। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে পার্টিয়েট সেন্ট্রামের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘আমরা আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করছি, মনোনীত করার অধিকারী এমন একজনের সঙ্গে একত্রিত হয়ে আমরা পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেছি। মানবাধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তার নিরলস প্রচেষ্টা এই মনোনয়নের মূল কারণ।’

এর আগেও, ২০১৯ সালে দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখার জন্য ইমরান খানকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছিল।

প্রতি বছর নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে শান্তি প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা ব্যক্তিদের শত শত মনোনয়ন পেয়ে থাকে। এরপর দীর্ঘ আট মাসের কঠোর মূল্যায়ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিজয়ী নির্বাচিত করা হয়।

উল্লেখ্য, পাকিস্তানের প্রধান বিরোধী দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান বর্তমানে কারাবন্দী। ২০২৩ সালে গ্রেপ্তার হওয়া ইমরান খান চলতি বছরের জানুয়ারিতে ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতির একটি মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হন। এর আগে, ২০২২ সালের এপ্রিলে পাকিস্তানের পার্লামেন্টে অনাস্থা ভোটে পরাজিত হয়ে তিনি প্রধানমন্ত্রীত্ব হারান।

Header Ad
Header Ad

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

চারদিনের চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

চারদিনের চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শনিবার (২৯ মার্চ) রাত ৮টা ১০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রধান উপদেষ্টাকে বহনকারী বিমানটি অবতরণ করে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

এর আগে, শনিবার স্থানীয় সময় বিকেল ৫টার দিকে বেইজিং ক্যাপিটাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেন প্রধান উপদেষ্টা। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহকারী মন্ত্রী এবং চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের প্রধান প্রোটোকল কর্মকর্তা হং লেই তাকে বিদায় জানান।

এই সফরের মূল লক্ষ্য ছিল হাইনান প্রদেশে অনুষ্ঠিত দ্য বোয়াও ফোরাম ফর এশিয়া (BFA) বার্ষিক সম্মেলনে বক্তব্য রাখা। সফরের সময় প্রধান উপদেষ্টা চীনের প্রধানমন্ত্রী শি জিনপিংয়ের সাথে বৈঠক করেন। বৈঠকে শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় চীনের শক্ত অবস্থানের প্রতি প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন ড. ইউনূস। তিনি এক চীন নীতির প্রতি বাংলাদেশের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন এবং তিস্তা বহুমুখী প্রকল্পে বেইজিংয়ের আগ্রহকে স্বাগত জানান।

অপরদিকে, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে চীনের সমর্থন কামনা করেন প্রধান উপদেষ্টা, এবং চীনা প্রেসিডেন্ট রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন।

এই সফরে দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি এবং আটটি সমঝোতা স্মারক সই হয়। চীন বাংলাদেশকে ২১০ কোটি ডলারের বিনিয়োগ-ঋণ এবং অনুদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এছাড়া, চীনা বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে কারখানা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানান প্রধান উপদেষ্টা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভূমিকম্প বিধ্বস্ত মিয়ানমারে উদ্ধারকারী দল পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী
নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত ইমরান খান
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সৌদি আরবে চাঁদ দেখা গেছে, আগামীকাল সৌদিতে ঈদ
ভারত-পাকিস্তানে ঈদের তারিখ ঘোষণার পর বাংলাদেশের বিষয়ে যা জানা গেল
দুপচাঁচিয়ায় শহীদ যুবদল নেতার পরিবারকে তারেক রহমানের ঈদ উপহার
ভারত, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় ঈদের তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরব ঈদের তারিখ ঘোষণা করবে রাত ৯টার পর
রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি দিলেন মির্জা ফখরুল
কারাবন্দিদের জন্য ঈদের বিশেষ আয়োজনে থাকছে ভালো খাবার ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
চীনের সঙ্গে চট্টগ্রামের সরাসরি ফ্লাইট চালুর উদ্যোগ
পদ্মা সেতুতে এক দিনে সোয়া ৪ কোটি টাকা টোল আদায়
ট্রাম্পের গ্রিনল্যান্ড দখল পরিকল্পনা নিয়ে পুতিনের সতর্কবার্তা
অস্ট্রেলিয়ায় ঈদ আগামী ৩১ মার্চ  
বাংলাদেশেও বড় ভূমিকম্পের শঙ্কা, ফায়ার সার্ভিসের বিশেষ সতর্কবার্তা
মেট্রোরেলে নেই চিরচেনা ভিড়, বন্ধ থাকবে ঈদের দিন
নাটোর ডিসি বাংলোর বাঁশবাগান থেকে শতাধিক সিলমারা ব্যালট উদ্ধার
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক নতুন পর্যায়ে প্রবেশ করবে: প্রধান উপদেষ্টা
ঈদে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা দিতে কাজ করছে পুলিশ-বিজিবি-আনসার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তাপপ্রবাহে পুড়ছে ৪০ জেলা