বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এস আলমের ২ লাখ কোটি টাকা ঋণ, বিপরীতে জমা ২৬ হাজার কোটি

এস আলম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

দেশের বিতর্কিত ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের কিছু প্রতিষ্ঠান ও গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ সাইফুল আলমের পরিবারের সদস্যের ছয়টি ব্যাংকে প্রায় ২৬ হাজার কোটি টাকা রয়েছে। এর বিপরীতে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে এই গ্রুপ সব মিলিয়ে প্রায় দুই লাখ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে পাঠানো ব্যাংকগুলোর তথ্যের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে ঋণের অর্থে সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবার সিঙ্গাপুর, দুবাই, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়ে তুলেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, সাইফুল আলম, তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীন, ভাই আবদুল্লাহ হাসানসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের এবং তাদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ২৬ হাজার কোটি টাকা জমা রয়েছে। এর মধ্যে ভাই আবদুল্লাহ হাসানের ব্যাংক হিসাবে এখন নগদ জমা (স্থিতি) আছে ১ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা।

এছাড়া এস আলমের স্ত্রী ফারজানা পারভীনের নামেও কয়েক শ’ কোটি টাকা আছে বলে দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে। এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিল লিমিটেডের নামে তাদের মালিকানা ছয়টি ব্যাংকে বর্তমানে ৪ হাজার ৭৬২ কোটি টাকা জমা আছে।

এই অর্থ এখন কেউ যাতে তুলে নিয়ে যেতে না পারে, সেজন্য হিসাব জব্দের আদেশ দিতে যাচ্ছে কর বিভাগ। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর অঞ্চল-১৫–এর একটি তদন্তে এই বিপুল পরিমাণ অর্থের সন্ধান মেলে। তদন্তকারী কর্মকর্তারা এখন এই সম্পূর্ণ অর্থ কর বিভাগের আওতায় আনতে উদ্যোগ নিয়েছেন। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরই কর অঞ্চল-১৫ এস আলম পরিবারের ব্যাংক হিসাব তলব করে, যা সাধারণত কর ফাঁকি রোধের লক্ষ্যে করা হয়।

এস আলম গ্রুপের বিপুল অঙ্কের টাকা যে ছয়টি ব্যাংকে পাওয়া গেছে, সেগুলো হলো ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, আল–আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংক। এর মধ্যে এক্সিম ব্যাংক ও আল–আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক ছাড়া বাকি চারটি সরাসরি এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন ছিল।

আগস্ট মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে এনবিআর এস আলম–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ব্যাংক হিসাব তলব করে। এর মধ্যে ওই ছয়টি ব্যাংক থেকে পাঠানো তথ্যে দেখা গেছে, এস আলম পরিবারের সদস্য ও তাদের প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংকগুলোতে জমা আছে (স্থিতি) ২৫ হাজার ৯৬৫ কোটি টাকা। বাকি ব্যাংকের তথ্য যাচাই–বাছাই চলমান রয়েছে।

এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে বিভিন্ন নামে-বেনামে ঋণ নিয়ে টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। ২০২০ সালের পর থেকে শুধু এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস লিমিটেডের হিসাবেই জমা হয়েছে ৮৩,৭০৬ কোটি টাকা। তদন্তে আরও জানা যায়, গত পাঁচ বছরে ছয়টি ব্যাংকের এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন হিসাবে জমা হয়েছে প্রায় ১ লাখ ৯ হাজার কোটি টাকা, যার বেশিরভাগই ঋণের টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ মোস্তফা কে মুজেরীর মতে, বিগত সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ব্যাংক লুটপাট হয়েছে। এস আলম গ্রুপ এবং সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের বোর্ডগুলোর অনৈতিক চক্র এই লুটপাটে সহায়তা করেছে।

Header Ad
Header Ad

৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক

ছবি: সংগৃহীত

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ৮ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার চুরির ঘটনা ঘটেছিল ২০১৬ সালে; যা এখনও তদন্তাধীন। এই মামলার তদন্তে ৯ বছর পার হলেও এখনো কোনো চূড়ান্ত ফল আসেনি। পুলিশ অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) কর্তৃক পরিচালিত তদন্তে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমানসহ ১৪ জনের সংশ্লিষ্টতা শনাক্ত করা হয়েছে। তবে, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এখন মামলাটি নিজের দায়িত্বে নিতে চায়।

মামলাটির প্রেক্ষাপট অনুসারে, রিজার্ভ চুরির ঘটনায় সিআইডি তদন্ত করে দেখেছে, তবে এক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সঠিকভাবে আইনগতভাবে অন্তর্ভুক্ত হয়নি, যেমন হ্যাকিংয়ের জন্য নির্দিষ্ট ধারার উল্লেখ না করা। দুদকের এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, এ ঘটনায় সরকার সম্ভবত ধামাচাপা দেওয়ার উদ্দেশ্যে তদন্ত সিআইডির কাছে হস্তান্তর করেছিল এবং মামলার কৌশলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সহায়তা করা হয়েছিল।

এদিকে, দুদক ইতিমধ্যে ৩১ ডিসেম্বর সিআইডিকে চিঠি পাঠিয়ে তদন্তের দায়িত্ব চেয়েছে। দুদকের দাবি, রিজার্ভ চুরির ঘটনায় সরকারের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা জড়িত এবং এটি তাদের তফসিলভুক্ত অপরাধের মধ্যে পড়ে। ফলে মামলাটি তাদের কাছে হস্তান্তর করা উচিত।

তবে, মামলার তদন্তের ক্ষেত্রে সিআইডি এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি, যা তদন্তের দিশা নিয়ে সংশয় সৃষ্টি করেছে। সিআইডির কর্মকর্তারা এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।

এছাড়া, ১৪ জনের মধ্যে ৪ জন ছাড়া বাকি সবাইকে বিদেশযাত্রার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, তবে সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান বিদেশে চলে গেছেন বলে জানা গেছে। মামলার তদন্তে আরো উঠে এসেছে, সুইফট সিস্টেমের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় গাফিলতির কারণে হ্যাকাররা বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি করতে সক্ষম হয়েছিল এবং এর সঙ্গে কিছু ব্যাংক কর্মকর্তা যোগসাজশ করেছিল।

তদন্তকারীরা বলেছেন, অর্থনৈতিক লাভের আশায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা হ্যাকারদের সহায়তা করেছিলেন, তবে তারা ভাগ্যক্রমে টাকার ভাগ পায়নি। এ ধরনের অপরাধের তদন্ত সঠিকভাবে করা না হলে, এটি ভবিষ্যতে রাষ্ট্রের জন্য বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।

এ বিষয়ে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক নুরুল হুদা গণমাধ্যমকে জানান, মামলাটি যথাযথভাবে তদন্ত করা হয়েছে কিনা, তা বিচার করার জন্য অ্যাটর্নি জেনারেলের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তিনি বলেন, অ্যাটর্নি জেনারেল যদি বিষয়টি পর্যালোচনা করেন, তবে তিনি সঠিক সিদ্ধান্ত দিতে পারবেন।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার

গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল। ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনির অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ১৫ মাসের অধিক সময় পর ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও, ধ্বংসযজ্ঞের ভয়াবহতা এখনও পরিষ্কারভাবে দেখা যাচ্ছে। যুদ্ধবিরতির পর গাজার বাসিন্দারা নিজেদের হারানো স্বজনদের খোঁজে ধ্বংস হওয়া ভবনের ধ্বংসস্তূপে ছুটে যাচ্ছেন। তবে তাদের পক্ষে কিছুই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, কেবল কঙ্কাল ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট নেই।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতি শুরুর পর স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীরা রাফার ধ্বংসস্তূপের মধ্যে মৃতদেহের খোঁজ করছেন। এই সময়ের মধ্যে অন্তত ১২০টি পচাগলা মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে অধিকাংশ মরদেহের কেবল কঙ্কাল উদ্ধার হয়েছে, কিছু মরদেহ সম্পূর্ণ পচে গেছে। এক স্বেচ্ছাসেবী জানায়, পরিবারের সদস্যরা হারানো স্বজনদের খুঁজতে শতাধিক ফোন করেছেন।

স্থানীয় কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ শুরু হলেও ভারী যন্ত্রপাতির অভাবে প্রচুর সময় লেগে যাচ্ছে। গত ১৫ মাসের ইসরায়েলি হামলায় গাজার প্রায় ২০ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে, এবং ৯০ শতাংশ বাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। এর পাশাপাশি, হাজার হাজার অবিস্ফোরিত বোমা ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে রয়েছে, যা পরিবেশের জন্য বিপজ্জনক।

জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, গাজা থেকে চার কোটি ২০ লাখ টনের বেশি ধ্বংসাবশেষ সরাতে হবে, যা সম্পূর্ণ করতে ১০ বছর সময়ও লাগতে পারে। এই পরিমাণ ধ্বংসাবশেষ অপসারণ করতে প্রায় ৭০ কোটি ডলার খরচ হতে পারে। এ ছাড়া, বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে থাকা অবিস্ফোরিত বোমাগুলোর নিষ্ক্রিয়করণ কিংবা অপসারণ প্রক্রিয়া অত্যন্ত জটিল এবং ব্যয়বহুল। তাই এই কাজে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহায়তা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে।

Header Ad
Header Ad

বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা

ছবি: সংগৃহীত

ইতালির রোম থেকে ঢাকা আসা বাংলাদেশ বিমানের বিজি-৩৫৬ নম্বর ফ্লাইটে বোমা রয়েছে এমন আতঙ্কের পর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সতর্কতা জারি করা হয়। তবে, তল্লাশি শেষে কর্তৃপক্ষ জানায়, বিমানে কোনো বোমা বা ক্ষতিকর বস্তু পাওয়া যায়নি।

বিমানবন্দর সূত্রে জানা যায়, ফ্লাইটটি রোম থেকে ঢাকায় আসার পথে বোমা থাকার আশঙ্কা সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়। এ খবরে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা দ্রুত জোরদার করা হয়। বিমানবাহিনী, সিভিল এভিয়েশন এবং এভসেকের দল নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তৎপর হয়।

বিজি-৩৫৬ ফ্লাইটটি মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় রাত ৮টায় রোমের লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি বিমানবন্দর থেকে রওনা হয়ে সকালে সকাল ৯টা ২৮ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিরাপদে অবতরণ করে।

পরে, বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট বিমানটি তল্লাশি করে। সিট, করিডোর, টয়লেট ও ক্যাফে সহ বিমানটির সকল স্থানে চেকিং চালানো হয়। যাত্রীদের জরুরি ভিত্তিতে নামানো হলেও তাদের হ্যান্ড ব্যাগেজগুলোও তল্লাশি করা হয়, তবে সেগুলোর মধ্যে সন্দেহজনক কিছুই পাওয়া যায়নি।

শেষে, নিরাপদে বিমানটি তৃতীয় টার্মিনালে সরিয়ে যাত্রীদেরকে স্বস্তির সঙ্গে পৌঁছে দেওয়া হয়। ফ্লাইটটিতে মোট ১৩ জন ক্রু এবং ২৫৪ জন যাত্রী ছিল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক
গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার
বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা
কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি
প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ
৭ টেলিকম প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল
বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ থেকে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
শিশুদেরও গোপন কারাগারে রেখেছিলেন হাসিনা, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ!
অভিযানকালে জুয়াড়িদের হামলা, ডিবি পুলিশের ৭ সদস্য আহত
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে অবিশ্বাস্য জয়, নকআউট পর্বে বার্সেলোনা
চালের দাম বাড়ার আর সুযোগ দেব না, বরং কমবে: খাদ্য উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপন সম্ভব হচ্ছে না, চলছে বিকল্প চিকিৎসা
থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
জার্মান চ্যান্সেলরের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক
ব্যর্থতা স্বীকার করে ইসরায়েলি সেনাপ্রধানের পদত্যাগ
সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
তুরস্কে হোটেলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৬৬
ভোটের মাঠে ইসলামের পক্ষে একটিই বাক্স পাঠানোর প্রত্যয়