সোমবার, ২৪ জুন ২০২৪ | ১০ আষাঢ় ১৪৩১
Dhaka Prokash

ফের কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিচ্ছে এনবিআর

ছবি: সংগৃহীত

কালো টাকার মালিকদের আবারও সাধারণ ক্ষমার সুযোগ দিচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। তবে আসন্ন বাজেটে কর বাড়ছে পাঁচ শতাংশ। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগামী অর্থবছরে ১৫ শতাংশ কর দিয়ে অবৈধ অর্থ-সম্পদ বৈধ করা যাবে। যা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারবে না কোনো সংস্থা।

করোনায় টালমাটাল অর্থনীতির গতি পুনরুদ্ধারে ২০২০-২১ অর্থবছরে সরকারের নানা উদ্যোগের পাশাপাশি ১০ শতাংশ কর দিয়ে অবৈধ সম্পদ বৈধ করার সুযোগ দেয় এনবিআর। বিধান করা হয়, সুযোগ গ্রহণকারীরা কোথাও প্রশ্নের মুখে পড়বেন না। এনবিআরের হিসাবে, তখন লুকানো ফ্ল্যাট, টাকা ও বিনিয়োগ কর নথিতে দেখান ১১ হাজার ৮৫৯ জন। বৈধ হয় প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা। এতে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকার কর আসে।

দেশের অর্থনীতি এখনো নজিরবিহীন সংকটে। খরচ মেটাতে সরকারের যেমন দরকার বাড়তি টাকা, অর্থনীতিতেও অর্থের প্রবাহ বাড়ানো দরকার। তাই আবারো সম্পদ বৈধ করার সুযোগ অবারিত করতে চায় এনবিআর। কর্মকর্তারা জানান, ১৫ শতাংশ কর দিয়ে গোপন ফ্ল্যাট, নগদ টাকা, সঞ্চয়পত্র আয়কর রিটার্নে দেখানোর সুযোগ দেওয়া হতে পারে। সুযোগ গ্রহণকারীরা আইনি জটিলতায় পড়বেন না, এমন নিশ্চয়তাও থাকতে পারে।

ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি রিজওয়ান রহমান বলেন, ‘আমার যদি মনোবল দুর্বল হয়ে থাকে, আমি তখন সাদা টাকা থেকে কালো টাকা আয় করার চেষ্টা করব। সাদা টাকা আয় করলে আমার খরচ দিতে হবে ৩০ শতাংশ। আর যদি কালো টাকা আয় করি, তাহলে আমার খরচ দিতে হবে ১৫ শতাংশ। এটা আসলে বিশ্বের কোথাও নেই। এই আইন একমাত্র বাংলাদেশেই চলে। এটা কোনো অর্থনীতির জন্যই ভালো নয়।’

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, অল্প কর দিয়ে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাজস্ব ব্যবস্থায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। কালো টাকার মালিকদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ তাদের।

গবেষণা সংস্থা সিপিডির জ্যেষ্ঠ তৌফিকুল ইসলাম খান বলেন, ‘বছরের পর বছর এই সুবিধা আপনার আছে। অন্যদিকে এটার বিরুদ্ধে অ্যাকশন নেওয়ার মতো বড় কোনো ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম নেই। ফলে সার্বিক ভাবেই এটার কার্যকারিতা আর পরে থাকে না। আমি মনে করি প্রাথমিকভাবে এখন সরকারের পক্ষ থেকে যেটা করা দরকার সেটা হলো প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ নেওয়া কালো টাকা কমানোর।’

২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটে বিদেশে পাচার করা অর্থ মাত্র সাত শতাংশ কর দিয়ে ফিরিয়ে আনার সুযোগ দেওয়া হয়। কিন্তু একজনও সে সুযোগ গ্রহণ করেননি।

Header Ad

১০ মাসে ১৩০ মিলিয়ন ডলার নিয়ে গেছে বিদেশিরা: সংসদে অর্থমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

গত বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশে বসবাসকারী বিদেশি নাগরিকরা তাদের আয় থেকে ১৩০ দশমিক ৫৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার নিজ নিজ দেশে নিয়ে গেছেন বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।

আজ সোমবার জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনের প্রশ্নোত্তর পর্বে সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমের লিখিত প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপিত হয়।

অর্থমন্ত্রী জানান, রাষ্ট্রায়ত্ত ৫৬টি প্রতিষ্ঠানের কাছে ব্যাংকগুলোর এই পরিমাণ টাকা পাওনা আছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রায় ১৫ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা পাওনা আছে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেনের (বিএডিসি) কাছে। এছাড়া বড় অঙ্কের টাকার মধ্যে চিনিকলগুলোর কাছে পাওনা প্রায় ৭ হাজার ৮১৩ কোটি টাকা, সার, রাসায়নিক ও ওষুধ শিল্পের কাছে পাওনা ৭ হাজার ২৫০ কোটি টাকা, ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) কাছে পাওনা ৫ হাজার ১৮ কোটি টাকা, বাংলাদেশ বিমানের কাছে পাওনা ৪ হাজার ৪৪১ কোটি টাকা।
এদিকে, গত বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের এপ্রিল র্পযন্ত বাংলাদেশে বসবাসকারী বিদেশি নাগরিকরা তাদের আয় হতে ১৩০ দশমিক ৫৮ মিলিয়ন (১৩ কোটি ৫৮ লাখ) মার্কিন ডলার নিজ নিজ দেশে নিয়ে গেছেন বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। ফরিদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল কাদের আজাদের লিখিত প্রশ্নের জবাবে আজ জাতীয় সংসদে তিনি এ তথ্য জানান।

মন্ত্রী জানান, বাংলাদেশে বসবাসকারী বিদেশি নাগরিকদের বছরে আয় সংশ্লিষ্ট তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকে সংরক্ষিত নেই। গত ১০ মাসে বাংলাদেশে বসবাসকারি বিদেশি নাগরিকগণ তাদের আয় হতে ১৩০ দশমিক ৫৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার নিজ নিজ দেশে নিয়ে গেছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৫০.৬০ মিলিয়ন ডলার গেছে ভারতে। এছাড়া চীনে ১৪.৫৬ মিলিয়ন ডলার, শ্রীলঙ্কায় ১২.৭১ মিলিয়ন ডলার, জাপানে ৬.৮৯ মিলিয়ন ডলার, কোরিয়ায় ৬.২১ মিলিয়ন ডলার, থাইল্যান্ডে ৫.৩০ মিলিয়ন ডলার, যুক্তরাজ্যে ৩.৫৯ মিলিয়ন ডলার, পাকিস্তানে ৩.২৪ মিলিয়ন ডলার, যুক্তরাষ্ট্রে ৩.১৭ মিলিয়ন ডলার, মালয়েশিয়ায় ২.৪০ মিলিয়ন ডলার ও অন্যান্য দেশে গেছে ২১.৯২ মিলিয়ন ডলার গেছে।

চট্টগ্রাম-১ আসনের সংসদ সদস্য মাহবুব উর রহমানের এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে কোনো ব্যাংকেই আর্থিক সংকট নেই। তবে কতিপয় ব্যাংকে উচ্চ খেলাপি ঋণ, মূলধন ঘাটতি ও তারল্য সমস্যা বিদ্যমান রয়েছে। এ সমস্যা নিরসনে বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন করে কর্মকর্তা ৯টি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে পর্যবেক্ষক হিসেবে এবং সাতটি ব্যাংকে কো-অর্ডিনেটর হিসেবে নিয়োজিত রয়েছেন।

চট্টগ্রাম-১১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল লতিফের এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, মূল্যস্ফীতির চলমান সংকটের মূলে যে কারণগুলো রয়েছে তা হলো- বৈশ্বিক পণ্য বাজারে সরবরাহে অনিশ্চয়তা, মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাওয়া এবং দেশের বাজারে সরবরাহ শৃঙ্খলে ত্রুটি।

অর্থনৈতিক এ সংকট কাটিয়ে দ্রবমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখার জন্য সরকার বহুমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর আমানত হ্রাস পাওয়া প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি খাতে বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি হওয়ায় মানুষ আমানত তুলে বিনিয়োগ করছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রতি আস্থাহীনতা বা মূল্যস্ফিতির কারণে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আমানত কমছে না।

প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পাচ্ছেন বলেই খালেদা জিয়া সুস্থ আছেন : আইনমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পাচ্ছেন বলেই তিনি সুস্থ আছেন।

আজ সোমবার সচিবালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আনিসুল হক বলেন, আমি এইটুকু বলব যে, বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার যেই চিকিৎসা প্রয়োজন, তিনি সেটা পাচ্ছেন বলেই কিন্তু এখন পর্যন্ত তিনি সুস্থ আছেন। তার যেসব অসুখ আছে, সেগুলোর মধ্যে কয়েকটা আছে যেগুলো সারার মতো না এবং সেটাকে ট্রিটমেন্ট করে কমিয়ে রাখতে হবে। সেটা করা হচ্ছে।

গতকাল বিকেল ৪টার দিকে তার পেসমেকার লাগানো হয়েছে এবং সেই পেসমেকারে তিনি এখন যথেষ্ট সুস্থ আছেন বলে আমি খবর পেয়েছি বলে জানান আইনমন্ত্রী।

তিনি বলেন, যখন এখানকার চিকিৎসকরা মনে করেছিলেন বাইরে থেকে চিকিৎসক এনে তার কিছু চিকিৎসা করতে হবে, তখন সরকার কিন্তু সেই অনুমতি দিতে কার্পণ্য করেনি। আমি তখনো সঙ্গে সঙ্গে অনুমতি দিয়েছি। যারা এই কথা বলছেন যে আমার জন্য চিকিৎসা পাচ্ছেন না, তারা নিজেকে হাস্যকর করছেন।

এক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, উনাদের এখন ভারসাম্য সঠিক আছে কি না, সেটা একটু দেখতে হবে। এই ভারসাম্য ঠিক নাই বলেই তারা এসব কথা বলছে। আমার প্রতি তারা যদি প্রেস কনফারেন্স করে তাদের রাগ, উষ্মা প্রকাশ করতে চায়, বাংলাদেশে স্বাধীনতা আছে সবকিছুর, সেটা তারা করতে পারবে। কিন্তু আমি আশা করব তারা সত্য কথা বলবেন। আমি আশা করব তারা ব্যক্তিগত আক্রমণ করবেন না।

রেলওয়ের নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্যের মাদক সেবনের ভিডিও ভাইরাল

ছবি: সংগৃহীত

পশ্চিম রেলওয়ের নিরাপত্তার দায়িত্বে পালন করেন পুলিশের সাথে আনসার সদস্যরা। এসব নিরাপত্তাবাহিনীর কারণে কোনো যাত্রী প্লাটফর্মে ধূমপান করলে তাদের হেনস্তা করা হয়। এমনকি তাদের ধরে জরিমানা পর্যন্ত করার রেকর্ড রয়েছে। কিন্তু এসব নিরাপত্তা কর্মীদের মধ্যে অধিকাংশই মাদকাসক্ত।

এরই মধ্যে রাজশাহী পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্যের বিরুদ্ধে রেলের এক দপ্তরে বসে মাদক সেবনের অভিযোগ উঠছে। সম্প্রতি এমনই বেশ কয়েকটি ভিডিও গণমাধ্যম কর্মীদের হাতে এসে পৌঁছেছে।

মাদকসেবনের অভিযুক্ত নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা হলেন, সিপাহী সাদ্দাম হোসেন ও শাহিনুর রহমান । তারা দুজনেই রাজশাহী পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে আরএনবি শাখার নিরাপত্তা কাজে নিয়োজিত রয়েছেন।

তাদের মাদক সেবনের বেশ কয়েকটি ভিডিওতে দেখা যায়, (আরএনবি) ওই দুই নিরাপত্তা কর্মী রেলওয়ে ভবনের একটি দপ্তরে বসে ইয়াবা সেবন করছে। প্রথম একটি ভিডিওতে দেখা যায়, সাদা কাগজের ওপর মেঝেতে সারিবদ্ধভাবে বেশ কয়েকটি ইয়াবা সেবনের জন্য সাজিয়ে রাখা হয়েছে ।

এর কিছু দূরে নিরাপত্তা কর্মী সাদ্দাম হোসেন ইয়াবা সেবন করছে। পাশের আরেকটি চেয়ারে বসে মোবাইল ফোনে কথা বলছিলেন সিপাহী শাহিনুর রহমান। এরপর তার কথা বলা শেষ হলে দুজনই একসাথে মাদকআড্ডায় মেতে ওঠে।

বেশ কিছুক্ষণ ধরে চলে তাদের এমন মাদকসেবনের কর্মকাণ্ড। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক (আরএনবি) নিরাপত্তা বাহিনীর বেশ কয়েকজন সদস্য জানান, সাদ্দাম ও শাহিনুর তারা নিয়মিত মাদক সেবনের সাথে জড়িত। প্রায় সময়ই তারা রেলওয়ের ভবনের বিভিন্ন (রুমে) রাতে মাদকের আড্ডা বসায়। এতে যোগ দেয় অনন্য বহিরাগতরাও। তাদের এমন কর্মকাণ্ড চললেও রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় ভয়ে কেউ মুখ খুলতে পারে না বলে অভিযোগ তাদের।

ভিডিও সত্যতা জানতে (আরএনবি)’র নিরাপত্তা কর্মী অভিযুক্ত (সিপাহী) শাহিনুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি এই ঘটনা সত্যতা স্বীকার করেন এবং প্রতিবেদককে ম্যানেজের চেষ্টা চালান।

অপর অভিযুক্ত সাদ্দাম হোসেনকে মুঠোফোনে কল দেয়া হলে , তিনি তার ফোনটি বন্ধ করে দেন।

এ বিষয়ে রাজশাহী রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চল (আরএনবি) শাখা চিফ কমান্ডার আসহাবুল ইসলাম জানান, যদি এমন ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায় তাহলে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং সাসপেন্ড করা হবে। এমন কর্মকাণ্ডে ছাড় দেয়ার কোনো সুযোগ নেই বলে জানান এই কর্মকর্তা ।

সর্বশেষ সংবাদ

১০ মাসে ১৩০ মিলিয়ন ডলার নিয়ে গেছে বিদেশিরা: সংসদে অর্থমন্ত্রী
প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পাচ্ছেন বলেই খালেদা জিয়া সুস্থ আছেন : আইনমন্ত্রী
রেলওয়ের নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্যের মাদক সেবনের ভিডিও ভাইরাল
তামিলনাড়ুতে বিষাক্ত মদপানে মৃত বেড়ে ৫৬
আলোচিত জল্লাদ শাহজাহান মারা গেছেন
কৃষক বেঁচে থাকলে দেশে খাদ্যের অভাব হবেনা: খাদ্যমন্ত্রী
তদন্তের আগে কাউকে দুর্নীতিবাজ বলা যাবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
দেশের অর্ধকোটি মানুষ অনলাইন জুয়ায় জড়িত: পলক
বাংলাদেশকে ৪ বছরে ২০.৮ বিলিয়ন ডলার ঋণ দেবে এডিবি
১২তম সন্তানের বাবা হলেন ইলন মাস্ক
যুদ্ধবিরতির চুক্তি হলেও হামাসের সঙ্গে লড়াই চলবে: নেতানিয়াহু
ঈদযাত্রায় ১৩ দিনে সড়কে ঝরেছে ২৬২ প্রাণ
বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরল সেনা সদস্যের প্রাণ
বিদেশ যাওয়ার পর মতিউর ও তার স্ত্রী-ছেলের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা!
নতুন প্রজন্মই স্মার্ট বাংলাদেশকে এগিয়ে নেবে: প্রধানমন্ত্রী
রাশিয়ার দাগেস্তানে বন্দুকধারীর হামলায় ১৫ পুলিশ, যাজকসহ নিহত ২২
সারদা পুলিশ একাডেমিতে ১৬টি রাসেলস ভাইপার উদ্ধার
২৪ ঘণ্টায় বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৩ কোটি টাকা টোল আদায়
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে বিদায় করে সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা
‘ছাগলকাণ্ডে’ এবার দেশ ছাড়লেন মতিউর রহমান