বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৪ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

৫০৭ কোটি টাকার তেল চিনি ডাল গম কিনবে সরকার

ছবি: সংগৃহীত

৫০৬ কোটি ৯৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকার তেল, ডাল, চিনি ও গম কিনছে সরকার। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজার থেকে কেনা হবে এসব পণ্য। এর মধ্যে ১৫৩ কোটি ৯৭ লাখ ২৫ হাজার টাকার গম, ৭৭ কোটি ৯৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার সয়াবিন তেল, ১০৭ কোটি ৬০ লাখ টাকার চিনি এবং ১৬৭ কোটি ৩৮ লাখ টাকার মসুর ডাল কেনা হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় এসব পণ্য কেনার অনুমোদন দিয়েছে।

সভা শেষে এই সিদ্ধান্ত জানান মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের (সমন্বয় ও সংস্কার) সচিব মাহমুদুল হোসাইন খান।

তিনি জানান, সভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে মসুর ডাল কেনার দুটি প্রস্তাব এবং সয়াবিন ও চিনি কেনার দুটি পৃথক প্রস্তাব নিয়ে আসা হয়। চারটি প্রস্তাবই অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।

এর মধ্যে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ছয় হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল ৬২ কোটি ৯৪ লাখ টাকায় কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বরগুনার রয় অ্যাগ্রো ফুড প্রডাক্টস লিমিটেডের কাছ থেকে এ মসুর ডাল কেনা হবে। প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম পড়বে ১০৪ টাকা ৯০ পয়সা।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আরেক প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল ১০৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকায় কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়। এর মধ্যে ইজি জেনারেল ট্রেডিং থেকে ৬ হাজার টন এবং নাবিল নাবা ফুড লিমিটেড থেকে ৪ হাজার টন মসুর ডাল কেনা হবে। এতে প্রতি কেজির দাম পড়বে ১০৪ টাকা ৪৪ পয়সা। টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী ১ কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রির লক্ষ্যে এসব মসুর ডাল কেনা হবে।

সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী এক কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রির লক্ষ্যে স্থানীয়ভাবে সরাসরি ক্রয়পদ্ধতিতে ৮ হাজার মেট্রিক টন চিনি ১০৭ কোটি ৬০ লাখ টাকায় কেনার অনুমোন দেওয়া হয়েছে। এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজের কাছ থেকে ১৩৪ টাকা ৫০ পয়সা দরে এই চিনি কেনা হবে। টিসিবির জন্য এই চিনি কেনার প্রস্তাব নিয়ে আসে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আরেক প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত পুনরায় দরপত্র পদ্ধতিতে ৫০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ৭৭ কোটি ৯৮ লাখ ৫০ হাজার টাকায় কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ঢাকার সোনারগাঁও সিডস ক্রাশিং মিলস লিমিটেড থেকে এ সয়াবিন তেল কেনা হবে। এ সয়াবিন তেলও টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী এক কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রির জন্য কেনা হবে।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র আহ্বান করে সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) প্রতিষ্ঠান গ্রিন ফ্লাওয়ার ডিএমসিসির কাছ থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন গম আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে খাদ্যশস্যের নিরাপত্তা মজুত সুসংহত করতে এ গম আমদানি করা হবে। প্রতি মেট্রিক টন গমের মূল্য ধরা হয়েছে ২৭৯ দশমিক ৯৫ মার্কিন ডলার। ফলে এ গম আমদানিতে ব্যয় হবে ১ কোটি ৩৯ লাখ ৯৭ হাজার ৫০০ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৫৩ কোটি ৯৭ লাখ ২৫ হাজার টাকা। প্রতি কেজি গমের দাম পড়বে ৩০ টাকা ৭৯ পয়সা।

Header Ad
Header Ad

মুম্বাইয়ে যাত্রীবাহী লঞ্চে নৌবাহিনীর স্পিডবোটের ধাক্কায় নিহত ১৩

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের মুম্বাইয়ে যাত্রীবাহী লঞ্চে নৌবাহিনীর একটি স্পিডবোটের ধাক্কায় অন্তত ১৩ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ১০ জন সাধারণ যাত্রী এবং বাকি তিনজন ভারতীয় নৌবাহিনীর সদস্য।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই উদ্ধারকাজ শুরু করেছে নৌবাহিনী ও উপকূলরক্ষী বাহিনী।

মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফডণবীস জানিয়েছেন, লঞ্চ দুর্ঘটনায় ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। পাঁচজন লঞ্চের কর্মী ও ৮০ জন যাত্রী ছিলেন। দুর্ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ১০ জন সাধারণ নাগরিক এবং তিন জন নৌবাহিনীর কর্মী ছিলেন।

এলিফ্যান্টা গুহার কাছেই লঞ্চটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। স্থানীয় মাছ ধরার লঞ্চ, নৌবাহিনী ও উপকূলরক্ষী বাহিনীর সাহায্যে দুর্ঘটনাগ্রস্ত লঞ্চ থেকে যাত্রীদের উদ্ধার করা শুরু হয়।

দুর্ঘটনার সময়ের একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, একটি লঞ্চ আরব সাগরে ডুবে যাচ্ছে। ডুবন্ত লঞ্চের মধ্যে লাইফ জ্যাকেট পরে অনেক মানুষের ভিড়। লঞ্চের বেশির ভাগ অংশই তৎক্ষণে ডুবে গেছে। যে অংশটুকু পানির ওপরে রয়েছে, সেখানে আতঙ্কিত যাত্রীরা কোনো রকমে দাঁড়িয়ে রয়েছেন। পাশেই একটি স্পিড-বোট এবং অপর দুই তরীতে তাদের উদ্ধারের চেষ্টা করা হচ্ছে। ছিল একটি তুলনামূলক বড় আকারের জাহাজও। একে একে যাত্রীদের উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে নৌবাহিনী এবং উপকূলরক্ষী বাহিনী।

মুম্বাই শহরের অদূরেই আরব সাগরের বুকে এলিফ্যান্টা দ্বীপে রয়েছে পাহাড় কেটে তৈরি একগুচ্ছ গুহা। প্রত্নতাত্ত্বিক গুরুত্বের জন্য এটি মুম্বাইয়ের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটনস্থলও। এলিফ্যান্টা গুহা যাওয়ার জন্য লঞ্চ পরিষেবা পাওয়া যায় মুম্বাইয়ের গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়ার সামনে থেকে। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি পর্যটকেরাও এই লঞ্চগুলি ব্যবহার করেন।

Header Ad
Header Ad

ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ৯ ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক

ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

অতিরিক্ত ঘন কুয়াশা ও দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের কারণে ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের প্রায় ১৩ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট সৃষ্টির ৯ ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) সকাল ৮ টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হলেও ধীরগতি রয়েছে।

এর আগে গতরাত বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) রাত ১২ টার দিকে মহাসড়কের টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার ধলাটেংগুর ৭নং ব্রিজ এলাকায় দুই ট্রাকের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

এতে করে মহাসড়কের যমুনা সেতু পূর্ব টোলপ্লাজা থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত প্রায় ১৩ থেকে ১৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট সৃষ্টি হয়েছিল। ফলে যাত্রী ও চালকরা চরম ভোগান্তির শিকার হন।

এদিকে, যানজটের কারণে উত্তরাঞ্চল থেকে ছেড়ে আসা যানবাহনগুলো ভূঞাপুর-এলেঙ্গা আঞ্চলিক মহাসড়ক হয়ে চলাচল করছে। এতে এই সড়কেও বিভিন্ন স্থানে থেমে থেমে যানজট সৃষ্টি হয়।

পুলিশ ও যমুনা সেতু কর্তৃপক্ষ জানায়, ঘনকুয়াশার কারণে মহাসড়কের কালিহাতী উপজেলার ধলাটেংগুর ৭নং ব্রিজের কাছে দুই ট্রাকের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে এলেঙ্গা থেকে সেতু পূর্ব সিঙ্গেল লেন থাকায় মুহূর্তে যানজট সৃষ্টি হয়।

ফলে মহাসড়কে গাড়ির চাপ বৃদ্ধি পাওয়ায় বেশ কয়েকবার টোল আদায় বন্ধ হয়ে যায় এবং দুর্ঘটনা কবলিত ট্রাক দুটি সরাতে অনেকটা সময় লাগে। এর কারণে যানজট সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ ও সেতু কর্তৃপক্ষের সদস্যরা যৌথভাবে ট্রাক সরিয়ে নিলে ধীরে ধীরে যান চলাচল স্বাভাবিক হতে থাকে।

যমুনা সেতু পূর্ব থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আলমগীর আশরাফ জানান, দুই ট্রাকের সংঘর্ষ, ঘন কুয়াশা ও টোল আদায় বন্ধ হওয়ায় মহাসড়কের সেতু পূর্ব থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত যানজট সৃষ্টি হয়েছিল। ট্রাক দুইটি সরানোর পর গাড়ির ধীর গতি থাকলেও বৃহস্পতিবার সকাল ৮ টার পর স্বাভাবিক গতিতে যানবাহন চলাচল করছে।

Header Ad
Header Ad

গুমকাণ্ডে শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা, যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

শেখ হাসিনা ও বেদান্ত প্যাটেল। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে গুম বিষয়ে তদন্ত কমিশনের অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়ার বিষয়টি আলোচনায় উঠে আসে। গুমের ঘটনা তদন্তে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্র বিচার প্রক্রিয়াকে ন্যায়সঙ্গত ও স্বচ্ছ রাখার আহ্বান জানিয়েছে।

স্থানীয় সময় বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে দপ্তরের উপমুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল এসব কথা বলেন।

এদিনের ব্রিফিংয়ে গুমসহ নানান অপরাধে জড়িত থাকায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রশ্নও উঠেছে।

প্রেস ব্রিফিংয়ে একজন সাংবাদিক বলেন, বাংলাদেশে তদন্ত কমিশনের রিপোর্ট উদ্ধৃত করে গুম নিয়ে রিপোর্ট প্রকাশ করেছে নিউইয়র্ক টাইমস। তদন্ত কমিশন গুমের ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়েছে। বাংলাদেশে গুমের ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র এর আগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। এ বিষয় নিয়ে আপনার মন্তব্য কী?

জবাবে প্যাটেল বলেন, গত দুই দশকে শত শত বাংলাদেশিকে জোরপূর্বক গুম করা হয়েছে এমন প্রতিবেদনে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। জোরপূর্বক গুম একটি গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন যা ভুক্তভোগীদের অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য আটক বা নিখোঁজ হওয়ার মতো ট্রমা বা মানসিক যন্ত্রণা দেয়। এটি তাদের পরিবারের ওপর অনিশ্চয়তার ট্রমা সৃষ্টি করে। আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের এই অপরাধের তদন্তের প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানাই এবং ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিতের জন্য ন্যায্য ও স্বচ্ছ প্রক্রিয়াকে উৎসাহিত করছি।

তিনি বলেন, আমরা এই অপরাধগুলোর তদন্তের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানাই এবং বিচারের জন্য ন্যায় ও স্বচ্ছ প্রক্রিয়া বজায় রাখার আহ্বান জানাই, যাতে ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবারের সদস্যরা সুবিচার পেতে পারেন।

এর আগে, গত শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন জমা দেয় গুম-সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন। প্রাথমিক প্রতিবেদনে দেশে গত ১৫ বছরে সংঘটিত বিভিন্ন গুমের ঘটনায় নির্দেশদাতা হিসেবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততার প্রমাণ পেয়েছে কমিশন। গুমের ঘটনায় জড়িতদের বিচারিক প্রক্রিয়া শুরুসহ র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ করেছে এই কমিশন।

এদিনের ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিক সম্প্রতি বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় ঘোষণা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান জানতে চান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার ঘোষণা করেছে- তারা সম্ভবত ২০২৫ সালের শেষের দিকে বা ২০২৬ সালের শুরুর দিকে নির্বাচন আয়োজন করবে। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান কী?

জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রধান উপমুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল বলেন, নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য বাংলাদেশের এই অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপগুলোকে আমরা স্বাগত জানাই যা শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশি জনগণকে তাদের নিজস্ব নেতৃত্ব নির্বাচন করার সুযোগ দেবে।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচন আয়োজনের সময় নির্ধারণ এমন একটি বিষয় যেদিকে আমাদের অব্যাহত পর্যবেক্ষণ থাকবে। অবশ্যই এই পুরো প্রক্রিয়াজুড়ে আইনের শাসন, একইভাবে গণতান্ত্রিক মূলনীতির বাস্তবায়নকে আমরা উৎসাহিত করছি। এবং যেমনটা আমরা সমগ্র বিশ্বে চাই- শান্তিপূর্ণ উপায়ে অবাধ এবং সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের পক্ষেই আমাদের অবস্থান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মুম্বাইয়ে যাত্রীবাহী লঞ্চে নৌবাহিনীর স্পিডবোটের ধাক্কায় নিহত ১৩
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ৯ ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক
গুমকাণ্ডে শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা, যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
কক্সবাজারে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষ, শিশুসহ নিহত ৫
মাদককাণ্ডে ফেঁসে যাচ্ছেন তিন শীর্ষ নাট্যাভিনেত্রী!
গুম-খুনে জড়িত ২০ কর্মকর্তার পাসপোর্ট স্থগিত, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
ভাইরাল ভিডিওটি ছিল ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’, ব্যবহৃত হয়েছে ডামি অস্ত্র
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে ৫ কর্মকর্তা নিয়োগ
৫ বছর পর চালু হচ্ছে রংপুর চিনিকল, এলাকায় খুশির বন্যা
মোদির বিতর্কিত পোস্ট: যে বার্তা দিলো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
ভারত থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার
তনুর গ্রাফিতির ওপর পোস্টার সাঁটালেন মেহজাবীন, সমালোচনার ঝড়
ফ্যাসিস্ট সরকার দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে: তারেক রহমান
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে কত?
তাবলিগ ইস্যুতে যা বললেন মিজানুর রহমান আজহারী
নির্বাচনের জন্য ৬ মাসের বেশি সময় লাগার কথা নয়: সালাহউদ্দিন আহমেদ
এনটিএমসির সাবেক মহাপরিচালক জিয়াউলের দুর্নীতির অনুসন্ধানে দুদক
দিনাজপুরে অর্ধকোটি টাকার নিষিদ্ধ ট্যাবলেটসহ আটক ২
রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান
শামা ওবায়েদকে নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, কনটেন্ট ক্রিয়েটর ইলিয়াসের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল