বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

৩০ নভেম্বরের মধ্যে রিটার্ন দাখিল না করলে বন্ধ হবে বেতন-ভাতা

ফাইল ছবি

আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে রিটার্ন দাখিল করতে হবে সকল পিয়ন, দারোয়ানসহ সকল সরকারী চাকরিজীবীকে । না হলে তাদের বেতন-ভাতা বন্ধ হয়ে যাবে।

এতোদিন সকল সরকারি চাকরিজীবীদের রিটার্ন দাখিল করতে হতো না। যাদের মূলবেতন ১৬,০০০ টাকা বা তার বেশি, তাদের জন্য রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক ছিল।

আয়কর আইন, ২০২৩-এর এ বিধান মেনে সকল গণকর্মচারীকে রিটার্ন দাখিল করতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ তাদের আওতাভুক্ত দপ্তর-অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ই-টিআইএন সংগ্রহ করে রিটার্ন দাখিল করার নির্দেশনা শুরু করেছে।

সকল সরকারি কর্মচারীর জন্য রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করার বিধানকে যৌক্তিক বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, অনেক অল্প বেতনধারী কর্মচারীর একাধিক বাড়িসহ বিপুল সম্পদ রয়েছে। তাদের বেতনের বাইরে আরও আয় থাকতে পারে। রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করায় সরকার তার সম্পদের তথ্য পাবে।

চলতি অর্থবছর নতুন আয়কর আইন করেছে সরকার। তার বিভিন্ন ধারায় সকল গণকর্মচারীর জন্য রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করে বলা হয়েছে, গণকর্মচারীর বেতন ভাতাদি প্রাপ্তিতে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ জমা দিতে হবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, যেসব কর্মচারীর বেতন করসীমার চেয়ে কম, তাদের কোন কর দিতে হবে না। তবে সবাইকে রিটার্ন দাখিল করতে হবে। আর যাদের বেতন করমুক্ত আয়সীমা অতিক্রম করে, তাদের আয়বর্ষের আনুমানিক মোট আয়ের জন্য প্রযোজ্য করের গড় হারে তার বেতন বিল থেকে উৎসে কর্তন করতে হবে।

এ নির্দেশনা পাওয়ার পর করমুক্ত আয়সীমার চেয়ে কম বেতনভুক্ত কর্মচারীদের মধ্যে এক ধরণের ভয় কাজ করছে বলে একাধিক কর্মচারী জানিয়েছেন। অনেক কর্মচারীর বেতন কম হওয়া সত্ত্বেও নিজের নামে বড় অংকের অর্থ সঞ্চয়পত্র সহ বিভিন্ন জায়গায় বিনিয়োগ রয়েছে, তাদের উৎকণ্ঠা আরও বেশি।

সকল সরকারি কর্মচারীর জন্য রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করার বিধানকে যৌক্তিক বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, অনেক অল্প বেতনধারী কর্মচারীর একাধিক বাড়িসহ বিপুল সম্পদ রয়েছে। তাদের বেতনের বাইরে আরও আয় থাকতে পারে। রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করায় সরকার তার সম্পদের তথ্য পাবে।

এছাড়া এর মধ্য দিয়ে রিটার্ন দাখিলকারীর সংখ্যা বাড়বে, ট্যাক্স নেটও বাড়বে। যেসব অল্প বেতনধারী কর্মচারীর অন্যান্য আয় ও সম্পদ আছে, সেসব আয় থেকে আয়কর পাওয়া যাবে। এতে রাজস্ব আহরণ বাড়বে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গতবছর সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যা ১৩,৯৬,৮১৮ জন। এর মধ্যে ১১তম গ্রেড থেকে ২০তম গ্রেড পর্যন্ত কর্মচারীর সংখ্যা ১২,১৭,২৬৪ জন।

১১তম থেকে ২০তম গ্রেডের প্রারম্ভিক মূলবেতন ৮২৫০ টাকা থেকে ১৬০০০ টাকা পর্যন্ত, যা করমুক্ত আয়সীমার চেয়ে কম। চলতি অর্থবছর করমুক্ত আয়সীমা ৩.৫০ লাখ টাকা।

পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট-এর নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন, "আমাদের দেশের অনেক পিয়নেরও দুই-তিনটা বাড়ি আছে। সরকারি চাকরির বেতন কম হলেও তাদের অন্য ইনকাম থাকতে পারে। এই বিবেচনায় সকল গণকর্মচারীর জন্য রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা যৌক্তিক হয়েছে।"

তিনি বলেন, "কারও একাউন্টে ১০ লাখ বা ২০ লাখ টাকা পেলে যেন তাকে হয়রানি করা না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। একজন অল্প বেতনের চাকরিজীবীও দীর্ঘদিন অল্প অল্প টাকা জমিয়ে এই পরিমাণ টাকা সঞ্চয় করতে পারেন। তবে কারও অবিশ্বাস্য রকমের সম্পদ থাকলে সেগুলো নিয়ে তদন্ত করা যেতে পারে।"

ট্যাক্স কনসালটেন্ট স্নেহাশিষ বড়ুয়া বলেন, "আইন অনুযায়ী সকল সরকারি চাকরিজীবীকে আয়কর রিটার্ন দাখিল করে দাখিলের প্রমাণক নিতে হবে। যাদের আয় করযোগ্য আয়সীমার নিচে রয়েছে, তাদেরও রিটার্ন দাখিল করতে হবে।"

সরকারের এই উদ্যোগের ইতিবাচক দিক সম্পর্কে তিনি বলেন, "এতে রিটার্ন দাখিলকারীর সংখ্যা বাড়বে, ট্যাক্স নেট বাড়বে। অনেকে অল্প টাকা বেতন পেলেও অনেক সম্পদের মালিক হয়েছেন। তাদের সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে হবে। অর্থাৎ, তারা কমপ্লায়েন্সের মধ্যে আসবে, তারা জবাবদিহিতার মধ্যে আসবে।"

"এই আইনের ফলে সকল সরকারি চাকরিজীবী রিটার্ন দাখিলের সময় আইনগতভাবে তাদের সকল সম্পদ দেখাতে বাধ্য। তবে কেউ যদি তার সম্পদ প্রদর্শন করতে না চায়, সেটা ভিন্ন বিষয়", জানান তিনি।

স্নেহাশিষ বড়ুয়া বলেন, অনেক কম শিক্ষাগত যোগ্যতাসম্পন্ন সরকারি চাকরিজীবী রয়েছেন, যারা হয়তো নিজের রিটার্ন ফরম নিজে পূরণ করতে পারবেন না। এক্ষেত্রে অন্যের সহায়তা নিতে কিছু টাকা খরচ করতে হবে, যা তার ওপর আর্থিক চাপ তৈরি করবে। এক্ষেত্রে তারা অনলাইনে ফরম পূরণ করে সাবমিট করলে সেই খরচের চাপ থেকে রেহাই পেতে পারেন।

Header Ad
Header Ad

এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর বদলগাছিতে নিজ বাড়ির উঠানে গাঁজার গাছ চাষের অভিযোগে এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে উপজেলার মিঠাপুর ইউনিয়নের হাজীপাড়া গ্রাম থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক এনামুল হক (৪০) ওই গ্রামের মৃত তছির উদ্দিনের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এনামুল হক তার বাড়ির উঠানে আম গাছের আড়ালে দীর্ঘ এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা করে আসছিলেন। তবে স্থানীয় বাসিন্দারা দীর্ঘদিন ধরেই ওই বাড়িতে যাতায়াত করলেও গাছটি গাঁজার গাছ তা তারা জানতেন না।

বদলগাছি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল মমিন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আমরা অভিযান চালিয়ে এনামুল হককে আটক করেছি। তার বাড়ির উঠান থেকে একটি বড় গাঁজার গাছ জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হবে।

Header Ad
Header Ad

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু। ছবি: সংগৃহীত

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং সারা দেশে বিভিন্ন হাসপাতালে আরও ৩২ জন ভর্তি হয়েছেন। বুধবার (২২ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) পাঁচ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ছয় জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ছয় জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে এক জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে নয় জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) এক জন, ময়মনসিঙ্গহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) তিন জন এবং রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) এক জন রয়েছেন।

২৪ ঘণ্টায় ৫২ ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। চলতি বছরে এ যাবত মোট ৭৬৭ রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন।

চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৯৭২ জন। এর মধ্যে ৬০ দশমিক তিন শতাংশ পুরুষ এবং ৩৯ দশমিক সাত শতাংশ নারী রয়েছেন।

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে, চলতি বছরে এ যাবত ডেঙ্গুতে নয় জন মারা গিয়েছেন।

২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে একলাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ৫৭৫ জন।

এর আগে ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়, পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।

 

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে উৎসুক জনতার ধাওয়া খেয়ে চোলাই মদ অটোরিকশাতে রেখে পালিয়েছেন এক মাদক ব্যবসায়ী দম্পতি। এ সময় মদ উদ্ধারের পর অটোরিকশাটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয় বিক্ষুব্ধরা।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের চিতুলিয়াপাড়া গ্রামের একটি মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে। পরে অটোরিকশা থেকে ২০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার করা হয়। পরে স্থানীয়রা ভূঞাপুর থানা পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থল জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার করে পুলিশ।

মাদক ব্যবসায়ী ওই দম্পতি হলেন- উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের চিতুলিয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার ও তার স্ত্রী খালেদা। তারা দীর্ঘদিন ধরে মদ ও গাঁজা ব্যবসার সাথে জড়িত রয়েছে বলে জানায় স্থানীয়রা।

চিতুলিয়াপাড়া গ্রামের প্রত্যেক্ষদর্শী ইউসুফ বলেন, দীর্ঘদিন ধরে গোপনে আনোয়ার ও খালেদা তারা স্বামী-স্ত্রী মিলে দেশি চোলাই মদ ও গাঁজা বিক্রি করে আসছিলেন। এনিয়ে একাধিকবার নিষেধ করা হলেও তারা অস্বীকার করে আসতো। তারপর হাতে-নাতে ধরার জন্য তাদের ওপর বেশ কিছুদিন ধরে নজরদারি করে আসছিলাম।

বুধবার সকাল আমাদের মসজিদের সামনে একটি অটোরিকশা দাঁড় করানো অবস্থা দেখি এবং তা সন্দেহ হলে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে আনোয়ার ও তার স্ত্রী খালেদা পালিয়ে যায়। এ খবর পেয়ে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে সমবেত হন। পরে অটোরিকশা থেকে ১০ ব্যাগ পলিথিনে ২০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার করা হয়। পরে পুলিশকে খবর দিলে তারা এসে মদ উদ্ধার করে। এরআগে বিক্ষুব্ধ জনতা অটোরিকশাটি পুড়িয়ে দেয়।

এ ব্যাপারে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম রেজাউল করিম জানান, চিতুলিয়াপাড়া গ্রামে ২০ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার কওে স্থানীয় জনতা। পরে পুলিশকে খবর দিলে সেখান থেকে মদ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় মাদক ব্যবসায়ীরা পালিয়ে যায়। তাদেরকে গ্রেফতারের জন্য আমাদের অভিযান চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২
টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও হাসিনার বিদ্বেষমূলক খবর প্রচার করলে আইনি ব্যবস্থা: চিফ প্রসিকিউটর  
এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ
আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ
চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস
৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার
সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক
২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!
বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি
মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার
বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস
৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ
নিজের সিনেমায় নিজের লেখা গান গাইলেন মোশাররফ করিম
আদালতে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল
৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক