রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সিন্ডিকেটের কবজায় লাগামহীন আদার দাম

বাংলাদেশে আদার বার্ষিক চাহিদা প্রায় ৩ লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন। উৎপাদন হয়েছে প্রায় দুই তৃতীয়াংশ, ১ লাখ ৯৩ হাজার মেট্রিক টন। রমজানে চাহিদা ছিল প্রায় ৫০ হাজার টন। ঈদের আগে খুচরা পর্যায়ে চায়না আদা বিক্রি হয়েছে ২৯০ টাকা কেজি ও দেশিটা ১৪০ টাকা। কিন্তু এক মাসের ব্যবধানে সিন্ডিকেটের জালে বর্তমানে তা লাগামহীন হয়ে গেছে।

৬০০ টাকা কেজিতেও পাওয়া যায় না চায়না আদা। তবে ভারত ও মিয়ানমারের আদা ৩৫০ টাকার বেশি কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। বাজারে আদার সংকট সৃষ্টি করে আড়তদার থেকে শুরু করে খুচরা বিক্রেতারা যে যেভাবে পারছে ইচ্ছামতো দাম আদায় করছে ভোক্তাদের কাছ থেকে। এদিকে জিরার দাম হু হু করে বাড়ছে। মাসের ব্যবধানে কেজিতে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা বেড়ে গেছে।

বুধবার (২৪ মে) রাজধানীর কারওয়ান বাজারসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এমনই চিত্র পাওয়া গেছে।

হঠাৎ করে আদার বাজার বেসামাল হওয়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম সফিকুজ্জামান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ভোক্তার স্বার্থ আমরা দেখি। যখনই কোনো জিনিসের দাম বেড়ে যায় আমরা বাজার তদারকি করি। অস্বাভাবিক কিছু পেলে তাদের শাস্তির আওতায় আনি। আদার ব্যাপারে কাজ করা হচ্ছে। কেউ জড়িত থাকলে এবং ধরা পড়লে তাদেরও শান্তি দেওয়া হবে। জিরার দামও হঠাৎ বেড়ে যাওয়ায় পাইকারি বাজার মৌলভীবাজারে আজ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।

সরেজমিনে গেলে কারওয়ান বাজারের মেসার্স বিক্রমপুর স্টোরের পাইকারি বিক্রেতা আসাদ ঢাকাপ্রকাশ-কে জানান, কোয়ালিটি বুঝে আদার দামও কম বেশি। চায়না আদা ৬০০ টাকা কেজিও পাওয়া যায় না। কয়েকদিন ধরে এ অবস্থা। তবে মিয়ানমার ও ভারতের আদা ৩০০ টাকা কেজি। আর পাল্লা (৫ কেজি) ১৪৫০ থেকে ১৫০০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। খুচরা নিলে একটু বেশি। যেটা ভালো না দাম কম। তবে দেশি আদা পাওয়া যায় না। এজন্য আদার দাম বেড়েই যাচ্ছে। এসব শ্যামবাজার থেকে আনা। সেখানে ২৬০ টাকা কেজি কেনা।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ঈদের আগে দেশিটা ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা ও চায়নাটা ২৭০ থেকে ২৯০ কেজি বিক্রি করা হয়েছে। বর্তমানে দেশি আদা নেই। আবার চায়না এলসি খুলছে না। তাই সংকট আদার। সংকটের কারণে আজও আদা আনা হয়নি। তবে আমদানি বেশি হলে দাম কমে যাবে।

দাম কমার ব্যাপারে এই পাইকারি ব্যবসায়ী বলেন, এত দাম আগে কখনো দেখিনি। দেশি আদার চাষ বাড়লে দাম এত হবে না।

হঠাৎ করে চাহিদা তো বাড়েনি? তাহলে মাসের ব্যবধানে দ্বিগুণেরও বেশি দাম কেন? এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমরা যে দরে কিনি কিছু লাভ করে বিক্রি করি পাইকারি পর্যায়ে। আমাদের করার কিছু নেই।

শুধু এই ব্যবসায়ী নয়, কারওয়ান বাজারের অন্যান্য পাইকারি ব্যবসায়ীদেরও একই কথা- আদা নেই। দেশি আদা থাকলে এত দাম বাড়ত না।

তিনি আরও জানান, আদার মতোই জিরার দামও লাগামহীন হয়ে গেছে। প্রায় দিন আদার দাম বাড়ছে। ঈদের আগে ৭০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হলেও বর্তমানে ৯৫০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

আদার ব্যাপারে জানতে চাইলে ওই বাজারের পাশের খুচরা বিক্রেতা আবুল জানান, আদার দাম বেশি। ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি। এটা মিয়ানমার ও ভারতের। চায়নাটা পাওয়া যায় না। আবার কোথাও পাওয়া গেলেও দাম অনেক বেশি, ৬০০ টাকার উপরে। তবে পেঁয়াজ ৭০ টাকা কেজি, রসুন ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।
এরশাদ নামে অপর খুচরা ব্যবসায়ী জানান, ঈদের আগে ২৮০ টাকা চায়না আদা বিক্রি করা হলেও মাসের ব্যবধানে দ্বিগুণ হয়ে গেছে। বর্তমানে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। কয়েকদিন আগে ৩৫০ টাকার বেশি বিক্রি করা হয়েছে।

তিনি আরও জানান, আদার দাম লাগামহীন হলেও পেঁয়াজের কেজি ৭০ থেকে ৭৫ টাকা ও রসুন ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। কিন্তু সেই আদা বিভিন্ন পাড়া-মহাল্লায় ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।

আমদানিকৃত প্রায় কৃষিপণ্যই রাজধানীর শ্যামবাজারের আড়তে আসে। সেখান থেকেই বিভিন্ন বাজারে পাইকারি পর্যায়ে বিক্রি হয়। সেই বাজারেও বেশি দামে আদা বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানান আড়তদাররা।

হঠাৎ দাম বৃদ্ধির ব্যাপারে জানতে চাইলে শ্যামবাজার কৃষিপণ্য আড়ত বণিক সমিতির সভাপতি মো. সাইদ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, মাল কম। আবার ব্যাংক এলসিও খুলছে না। চায়না থেকে একবারে বন্ধ রয়েছে। তাই দাম বাড়ছে। আজ (বুধবার) মিয়ানমারের আদা ২৪০ থেকে ২৬৫ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। দেশিটা নেই। চায়নাটা ৩৫০ টাকার উপরে। বাড়তি দাম।

কী করলে দাম কমবে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রচুর পণ্য আসলে দাম কমে যাবে। আদা, পেঁয়াজ কাঁচামাল। বেশি দিন থাকে না। কিছু নষ্টও হয়। এজন্য আড়তের সঙ্গে পাইকারি ও খুচরায় দামের পার্থক্য ৮০ থেকে ১০০ টাকাও হচ্ছে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এগুলো পচনশীল পণ্য। ধরে রাখা যায় না। আমরা সামান্য লাভে বিক্রি করে থাকি।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সূত্র উল্লেখ করে এক প্রতিবেদনে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই জানিয়েছে, দেশে আদার চাহিদা প্রায় ৩ দশমিক ১০ লাখ টন। রমজানে চাহিদা প্রায় ৫০ হাজার টন। এবার ১ দশমিক ৯৩ লাখ টন উৎপাদন হয়েছে। তার আগের বছরে উৎপাদন হয়েছে ১ দশমিক ৯১ লাখ টন। দুই মাস আগে অর্থাৎ ২২ মার্চ আন্তর্জাতিক বাজারে আদার টন ছিল ৫৪৬ ডলার।

এদিকে সরকারি প্রতিষ্ঠান টিসিবিও বলছে, মাসের ব্যবধানে আদার দাম কেজিতে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা বেড়েছে। কারণ বুধবার ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে আদা। যা এক মাস আগে বিক্রি হয়েছে ১৮০ থেকে ২০০ টাকায়।

এসজি

Header Ad
Header Ad

চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে বিতর্কিত চরিত্র হয়ে উঠেছেন তাওহিদ হৃদয়। তাঁকে ঘিরে যেন একের পর এক নাটকীয় ঘটনা ঘটছে, আর প্রতিদিনই সেই নাটকে যোগ হচ্ছে নতুন নতুন পর্ব। এবার ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের আয়োজক ক্রিকেট কমিটি অব মেট্টোপলিস (সিসিডিএম) মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে, হৃদয় চার ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছেন।

সবশেষ গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে ম্যাচে আউট হওয়ার পর প্রতিক্রিয়া দেখানোর অভিযোগ ওঠে মোহামেডানের এই অধিনায়কের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে তাঁকে শুনানিতে ডাকা হলেও তিনি হাজির হননি। পরে ম্যাচ রেফারি আখতার আহমেদ তাঁকে লেভেল-১ অপরাধে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন এবং একটি ডিমেরিট পয়েন্ট দেন।

এর আগে হৃদয়ের ডিমেরিট পয়েন্ট ছিল ৭। নতুন করে ১ পয়েন্ট যোগ হওয়ায় তা দাঁড়িয়েছে ৮-এ। বিসিবির আচরণবিধির ৭.৫ ধারা অনুযায়ী, কোনো খেলোয়াড়ের ডিমেরিট পয়েন্ট ৮ ছুঁলে তাকে চার ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়। সেই অনুযায়ীই হৃদয়ের ওপর চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, যা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে।

ফলে আগামীকাল আবাহনীর বিপক্ষে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের ‘অলিখিত ফাইনালে’ মোহামেডানের পক্ষে মাঠে নামতে পারবেন না হৃদয়। এটি মোহামেডানের জন্য বড় ধাক্কা হিসেবেই দেখা হচ্ছে।

 

তাওহিদ হৃদয়। ছবি: সংগৃহীত

এর আগে, ১২ এপ্রিল আবাহনীর বিপক্ষে ম্যাচে আম্পায়ারদের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন হৃদয়। পরে সংবাদমাধ্যমে এসে আম্পায়ারদের বিরুদ্ধে ‘মুখ খোলার হুমকি’ দেওয়ায় সেই নিষেধাজ্ঞা বাড়িয়ে দুই ম্যাচ করা হয় এবং সঙ্গে যোগ হয় ৭ ডিমেরিট পয়েন্ট।

তবে ওই নিষেধাজ্ঞা নিয়েও কম নাটক হয়নি। দুই দফায় নিষেধাজ্ঞা কমানো ও বাড়ানো নিয়ে বিসিবির ভেতরে জল ঘোলা হয়। শেষ পর্যন্ত জানানো হয়, হৃদয়ের দুই ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে, তবে সেটির কার্যকারিতা এক বছরের জন্য স্থগিত থাকবে। এ সিদ্ধান্তের পরেই দেশের অভিজ্ঞ আম্পায়ার শরফৌদ্দোলা ঘোষণা দেন, তিনি আর ঘরোয়া ক্রিকেটে আম্পায়ারিং করবেন না।

এসব বিতর্কের মধ্যে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে ম্যাচে নিজের আউটের প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে আবারও নতুন করে নিষেধাজ্ঞায় পড়লেন হৃদয়। ফলে ঘরোয়া ক্রিকেটের এই নাটকে নতুন মাত্রা যোগ হলো।

 

Header Ad
Header Ad

উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের সঙ্গে চলমান কূটনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে আরব সাগরে একাধিক অ্যান্টি-শিপ (জাহাজ বিধ্বংসী) ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালিয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনী। ভারতীয় নৌবাহিনী বলছে, এ সফলতা দেশের সমুদ্র নিরাপত্তা ও যুদ্ধ প্রস্তুতির ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।

রোববার (২৬ এপ্রিল) এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, আরব সাগরে মোতায়েন ভারতীয় যুদ্ধজাহাজ থেকে ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্রসহ ভূমি বিধ্বংসী ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের নিক্ষেপের একাধিক দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেছে নৌবাহিনী।

ভারতীয় নৌবাহিনী এক্স (সাবেক টুইটার) পোস্টে জানায়, 'দীর্ঘ পাল্লার নির্ভুল হামলার সক্ষমতা যাচাই ও প্রদর্শনের অংশ হিসেবে প্ল্যাটফর্ম ও সিস্টেম প্রস্তুতি নিশ্চিত করতে একাধিক সফল অ্যান্টি-শিপ মিসাইল পরীক্ষা চালানো হয়েছে। ভারতীয় নৌবাহিনী দেশের সামুদ্রিক স্বার্থ রক্ষায় যেকোনো সময়, যেকোনো স্থানে এবং যেকোনো পরিস্থিতিতে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত, বিশ্বাসযোগ্য ও ভবিষ্যতমুখী।'

এই পরীক্ষাগুলো এমন একসময় পরিচালিত হয়েছে, যখন জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগামে ২২ এপ্রিল এক হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়। ওই ঘটনার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা আরও বেড়ে গেছে। পাকিস্তান নৌবাহিনীর নির্ধারিত সারফেস-টু-সারফেস মিসাইল পরীক্ষার আগে ভারতের এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।

কাশ্মীরে হামলার পর ভারতের পক্ষ থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একাধিক কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে দুই দেশের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতের পদক্ষেপ। অন্যদিকে, পাকিস্তান হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, সিন্ধু নদের পানি বন্ধ করা হলে তা যুদ্ধ ঘোষণার শামিল হবে।

উত্তেজনাকর পরিস্থিতির মধ্যেই পরপর তিন রাত নিয়ন্ত্রণ রেখায় (এলওসি) ভারত ও পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে।

Header Ad
Header Ad

ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা

পপ সংগীতশিল্পী মিলা ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় পপ সংগীতশিল্পী মিলা ইসলাম আবারও জীবনসঙ্গীর খোঁজে রয়েছেন। সম্প্রতি গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মিলা জানান, “আমি আমার জন্য ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না!”

২০১৭ সালে পাইলট এস এম পারভেজ সানজারিকে বিয়ে করেন তিনি। তবে বিয়ের এক বছরের মধ্যেই যৌতুক ও নির্যাতনের অভিযোগ এনে বিচ্ছেদ ঘটান মিলা। এরপর থেকে দীর্ঘ সাত বছর একাই কাটিয়েছেন এই গায়িকা।

মিলা বলেন, “দুইটা কারণে এখনো খুঁজে পাইনি— এক, আমি আবার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছি। দুই, নিজে নিজে খুঁজে প্রেম করা আমার পক্ষে কঠিন, কারণ আমি সময় দিতে পারি না।” তিনি আরও বলেন, “বিয়ে খুব বেশি জরুরি বিষয় নয়। তবে একজন জীবনসঙ্গী দরকার, যে আমাকে বুঝবে।”

পপ সংগীতশিল্পী মিলা ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

একজন জীবনসঙ্গীর ক্ষেত্রে মিলা কিছু শর্তও দিয়েছেন। তার ভাষায়, “ছেলেটা সুদর্শন হোক, সেটা ভালো, তবে সবচেয়ে জরুরি হলো— দায়িত্বশীল হতে হবে, বন্ধুর মতো আচরণ করতে হবে, আমার প্রতি মায়া থাকতে হবে। পাশাপাশি পশুপাখির প্রতিও মায়া থাকতে হবে।”

আর্থিক বিষয়েও বাস্তবতা তুলে ধরেন এই সংগীতশিল্পী। বলেন, “বর্তমানে পরিবার চালানোর মতো ইনকাম থাকলেই চলে। টাকাওয়ালা জামাই চাই না, কিন্তু ইনকাম জরুরি।”

স্টেজ শো করা একজন শিল্পী হিসেবে নিজের জীবনধারাও তুলে ধরেন মিলা। বলেন, “আমি কোথাও শো করতে গেলে রাত ১০টার মধ্যে বাসায় ফেরা নাও হতে পারে। যে আমার লাইফ পার্টনার হবে, তাকে অন্তত এটুকু বুঝতে হবে।”

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ
এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত সাড়ে ৭ শতাধিক
ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সিন্ধুর পানি ছাড়ল ভারত, হঠাৎ বন্যায় ডুবলো পাকিস্তানের কাশ্মীর