সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪ | ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সিন্ডিকেটের কবজায় লাগামহীন আদার দাম

বাংলাদেশে আদার বার্ষিক চাহিদা প্রায় ৩ লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন। উৎপাদন হয়েছে প্রায় দুই তৃতীয়াংশ, ১ লাখ ৯৩ হাজার মেট্রিক টন। রমজানে চাহিদা ছিল প্রায় ৫০ হাজার টন। ঈদের আগে খুচরা পর্যায়ে চায়না আদা বিক্রি হয়েছে ২৯০ টাকা কেজি ও দেশিটা ১৪০ টাকা। কিন্তু এক মাসের ব্যবধানে সিন্ডিকেটের জালে বর্তমানে তা লাগামহীন হয়ে গেছে।

৬০০ টাকা কেজিতেও পাওয়া যায় না চায়না আদা। তবে ভারত ও মিয়ানমারের আদা ৩৫০ টাকার বেশি কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। বাজারে আদার সংকট সৃষ্টি করে আড়তদার থেকে শুরু করে খুচরা বিক্রেতারা যে যেভাবে পারছে ইচ্ছামতো দাম আদায় করছে ভোক্তাদের কাছ থেকে। এদিকে জিরার দাম হু হু করে বাড়ছে। মাসের ব্যবধানে কেজিতে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা বেড়ে গেছে।

বুধবার (২৪ মে) রাজধানীর কারওয়ান বাজারসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এমনই চিত্র পাওয়া গেছে।

হঠাৎ করে আদার বাজার বেসামাল হওয়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম সফিকুজ্জামান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ভোক্তার স্বার্থ আমরা দেখি। যখনই কোনো জিনিসের দাম বেড়ে যায় আমরা বাজার তদারকি করি। অস্বাভাবিক কিছু পেলে তাদের শাস্তির আওতায় আনি। আদার ব্যাপারে কাজ করা হচ্ছে। কেউ জড়িত থাকলে এবং ধরা পড়লে তাদেরও শান্তি দেওয়া হবে। জিরার দামও হঠাৎ বেড়ে যাওয়ায় পাইকারি বাজার মৌলভীবাজারে আজ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।

সরেজমিনে গেলে কারওয়ান বাজারের মেসার্স বিক্রমপুর স্টোরের পাইকারি বিক্রেতা আসাদ ঢাকাপ্রকাশ-কে জানান, কোয়ালিটি বুঝে আদার দামও কম বেশি। চায়না আদা ৬০০ টাকা কেজিও পাওয়া যায় না। কয়েকদিন ধরে এ অবস্থা। তবে মিয়ানমার ও ভারতের আদা ৩০০ টাকা কেজি। আর পাল্লা (৫ কেজি) ১৪৫০ থেকে ১৫০০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। খুচরা নিলে একটু বেশি। যেটা ভালো না দাম কম। তবে দেশি আদা পাওয়া যায় না। এজন্য আদার দাম বেড়েই যাচ্ছে। এসব শ্যামবাজার থেকে আনা। সেখানে ২৬০ টাকা কেজি কেনা।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ঈদের আগে দেশিটা ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা ও চায়নাটা ২৭০ থেকে ২৯০ কেজি বিক্রি করা হয়েছে। বর্তমানে দেশি আদা নেই। আবার চায়না এলসি খুলছে না। তাই সংকট আদার। সংকটের কারণে আজও আদা আনা হয়নি। তবে আমদানি বেশি হলে দাম কমে যাবে।

দাম কমার ব্যাপারে এই পাইকারি ব্যবসায়ী বলেন, এত দাম আগে কখনো দেখিনি। দেশি আদার চাষ বাড়লে দাম এত হবে না।

হঠাৎ করে চাহিদা তো বাড়েনি? তাহলে মাসের ব্যবধানে দ্বিগুণেরও বেশি দাম কেন? এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমরা যে দরে কিনি কিছু লাভ করে বিক্রি করি পাইকারি পর্যায়ে। আমাদের করার কিছু নেই।

শুধু এই ব্যবসায়ী নয়, কারওয়ান বাজারের অন্যান্য পাইকারি ব্যবসায়ীদেরও একই কথা- আদা নেই। দেশি আদা থাকলে এত দাম বাড়ত না।

তিনি আরও জানান, আদার মতোই জিরার দামও লাগামহীন হয়ে গেছে। প্রায় দিন আদার দাম বাড়ছে। ঈদের আগে ৭০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হলেও বর্তমানে ৯৫০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

আদার ব্যাপারে জানতে চাইলে ওই বাজারের পাশের খুচরা বিক্রেতা আবুল জানান, আদার দাম বেশি। ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি। এটা মিয়ানমার ও ভারতের। চায়নাটা পাওয়া যায় না। আবার কোথাও পাওয়া গেলেও দাম অনেক বেশি, ৬০০ টাকার উপরে। তবে পেঁয়াজ ৭০ টাকা কেজি, রসুন ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।
এরশাদ নামে অপর খুচরা ব্যবসায়ী জানান, ঈদের আগে ২৮০ টাকা চায়না আদা বিক্রি করা হলেও মাসের ব্যবধানে দ্বিগুণ হয়ে গেছে। বর্তমানে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। কয়েকদিন আগে ৩৫০ টাকার বেশি বিক্রি করা হয়েছে।

তিনি আরও জানান, আদার দাম লাগামহীন হলেও পেঁয়াজের কেজি ৭০ থেকে ৭৫ টাকা ও রসুন ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। কিন্তু সেই আদা বিভিন্ন পাড়া-মহাল্লায় ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।

আমদানিকৃত প্রায় কৃষিপণ্যই রাজধানীর শ্যামবাজারের আড়তে আসে। সেখান থেকেই বিভিন্ন বাজারে পাইকারি পর্যায়ে বিক্রি হয়। সেই বাজারেও বেশি দামে আদা বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানান আড়তদাররা।

হঠাৎ দাম বৃদ্ধির ব্যাপারে জানতে চাইলে শ্যামবাজার কৃষিপণ্য আড়ত বণিক সমিতির সভাপতি মো. সাইদ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, মাল কম। আবার ব্যাংক এলসিও খুলছে না। চায়না থেকে একবারে বন্ধ রয়েছে। তাই দাম বাড়ছে। আজ (বুধবার) মিয়ানমারের আদা ২৪০ থেকে ২৬৫ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। দেশিটা নেই। চায়নাটা ৩৫০ টাকার উপরে। বাড়তি দাম।

কী করলে দাম কমবে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রচুর পণ্য আসলে দাম কমে যাবে। আদা, পেঁয়াজ কাঁচামাল। বেশি দিন থাকে না। কিছু নষ্টও হয়। এজন্য আড়তের সঙ্গে পাইকারি ও খুচরায় দামের পার্থক্য ৮০ থেকে ১০০ টাকাও হচ্ছে। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এগুলো পচনশীল পণ্য। ধরে রাখা যায় না। আমরা সামান্য লাভে বিক্রি করে থাকি।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সূত্র উল্লেখ করে এক প্রতিবেদনে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই জানিয়েছে, দেশে আদার চাহিদা প্রায় ৩ দশমিক ১০ লাখ টন। রমজানে চাহিদা প্রায় ৫০ হাজার টন। এবার ১ দশমিক ৯৩ লাখ টন উৎপাদন হয়েছে। তার আগের বছরে উৎপাদন হয়েছে ১ দশমিক ৯১ লাখ টন। দুই মাস আগে অর্থাৎ ২২ মার্চ আন্তর্জাতিক বাজারে আদার টন ছিল ৫৪৬ ডলার।

এদিকে সরকারি প্রতিষ্ঠান টিসিবিও বলছে, মাসের ব্যবধানে আদার দাম কেজিতে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা বেড়েছে। কারণ বুধবার ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে আদা। যা এক মাস আগে বিক্রি হয়েছে ১৮০ থেকে ২০০ টাকায়।

এসজি

Header Ad

দর্শকদের ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগানে চলে গেলেন পরীমণি

ফাইল ছবি

রাজধানীর একটি শপিংমলে শোরুম উদ্বোধন করতে গিয়ে এক বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখে পড়েছেন ঢাকাই চলচ্চিত্রের আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমণি। তোপের মুখে একপর্যায়ে দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে চলে যান এ অভিনেত্রী।

গতকাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সেই ঘটনার বেশ কিছু ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। যেখানে দেখা গেছে, শোরুম অনুষ্ঠানে নিরাপত্তা কর্মী, আয়োজক ও দর্শকদের মাঝে বিশৃঙ্খলা থেকে হট্টোগোল সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে আয়োজক ও পরীমণিকে উদ্দেশ করে দর্শকরা ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে শুরু করেন।

পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়ায় দ্রুতই স্থান ত্যাগ করেন এ অভিনেত্রী। এরপরে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে পুরো আয়োজনে বিশৃঙ্খলার জন্য আয়োজকদের দায়ী করেছেন তিনি।

শনিবার (১৬ নভেম্বর) যমুনা ফিউচার পার্কে একটি শোরুম উদ্বোধন করতে যান পরীমণি ও অভিনেতা ডি এ তায়েব। এ সময় তাকে দেখার জন্য সেখানে ভিড় জমান অনেকে।

ভিড়ের কারণে শোরুম উদ্বোধনের সময় কাউকে ভেতরে প্রবেশ করতে দেননি দোকান মালিকেরা। এটিকে কেন্দ্র করে তৈরি হয় বিশৃঙ্খলা।

একে তো ছোট জায়গা, অন্যদিকে সাধারণ দর্শকের চাপ। একপর্যায়ে স্টেজের সামনে দর্শকদের জড়ো হতে বাধা দেন নিরাপত্তাকর্মীরা। সেখান থেকেই শুরু হয় হট্টগোল।

পরিস্থিতি অবনতি হলে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে শুরু করেন ভক্তরা। একপর্যায়ে পরীমনিকে বলতে শোনা যায়, ‘আপনারা যে এই স্লোগানটি দিচ্ছেন, এটা কিন্তু আমার ওপরও পড়ছে।’

পরী আরও বলেন, ‘আমার সাথে কখনও এমন ঘটেনি। প্লিজ আপনারা শান্ত হন। আপনাদের সহযোগিতাতেই আজ আমি এখানে। আপনাদের জন্যই আজ আমি এখানে এসেছি। আপনারা প্লিজ নিজেদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি বন্ধ করেন। আপনারা প্লিজ কারো প্রতি ক্ষোভ, কারো প্রতি অভিমানে বিশৃঙ্খলা করবেন না।’

তবুও থামেননি তারা। ‘অনেক হয়েছে’- বলে পরীমণিকে উদ্দেশ করে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে শুরু করেন ভক্তরা। এরপরই স্টেজ ছেড়ে সেখান থেকে দ্রুত চলে যান পরীমণি।

এ ঘটনা নিয়ে শনিবার রাতে এক ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন অভিনেত্রী। যেখানে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির জন্য আয়োজকদের দিকে আঙুল তুলে তিনি লেখেন, ‘যেখানে আমার সামনে আমার সাংবাদিক ভাই, বন্ধু, কলিগরা অসম্মানিত হয়; সেখানে আমি কী করে সম্মানিত বোধ করব! সুষ্ঠু, সুন্দরভাবে কোনো আয়োজন না করতে পারলে সেই ব্যর্থতা কারোর কোনো ক্ষমতা দিয়ে ঢাকতেই পারবেন না। অবশ্যই নিজ সম্মান বজায় রাখতে সংবেদনশীল হবেন আশা করি।’

Header Ad

সাকিবকে নিয়ে চেন্নাইয়ে জল্পনা!

ছবি: সংগৃহীত

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে ছয় মৌসুম এবং সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে দুই মৌসুম খেলেছেন সাকিব আল হাসান। এক সময় আইপিএলের নিয়মিত মুখ হলেও বয়স এবং পারফরম্যান্সের কারণে গত আসরে দল পাননি বাংলাদেশের এই অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার। তবে আগামী মৌসুমে তাকে আবারও আইপিএলের মঞ্চে দেখা যেতে পারে।

আগামী ২৪ ও ২৫ নভেম্বর সৌদি আরবের জেদ্দায় অনুষ্ঠিত হবে আইপিএলের মেগা নিলাম। তার আগে প্রতিটি দল সর্বোচ্চ ছয়জন ক্রিকেটার ধরে রাখার সুযোগ পেয়েছে। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে চেন্নাই সুপার কিংস পাঁচজন ক্রিকেটারকে ধরে রেখেছে।

চেন্নাইয়ের ধরে রাখা ক্রিকেটারদের তালিকায় আছেন ফ্র্যাঞ্চাইজির কিংবদন্তি অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি, বর্তমান অধিনায়ক রুতুরাজ গায়কোয়াড়, অলরাউন্ডার রবীন্দ্র জাদেজা এবং শিবম দুবে। এ ছাড়া একমাত্র বিদেশি ক্রিকেটার হিসেবে ধরে রাখা হয়েছে শ্রীলঙ্কার পেসার মাথিশা পাথিরানাকে।

নিলামের আগে প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজি নিজেদের পরিকল্পনা সাজায় এবং তাদের পছন্দের ক্রিকেটারদের দিকে নজর রাখে। চেন্নাই সুপার কিংস সম্প্রতি তাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট দিয়েছে, যেখানে রবীন্দ্র জাদেজার সঙ্গে একজন অজ্ঞাত ক্রিকেটারের শ্যাডো ছবি দেখা গেছে। পোস্টের ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, "জাদেজার জমজ অলরাউন্ডার কে?"

এই পোস্টের সঙ্গে সাকিবের চেহারা ও খেলোয়াড়ি গুণের মিল খুঁজে পেয়েছেন অনেকেই। ফলে গুঞ্জন উঠেছে, আসন্ন নিলাম থেকে সাকিবকে দলে ভেড়াতে পারে চেন্নাই।

উল্লেখ্য, মেগা নিলামে সাকিব আল হাসানের ভিত্তিমূল্য এক কোটি রুপি নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন দেখার বিষয়, সাকিবকে ঘিরে চেন্নাইয়ের এই গুঞ্জন বাস্তবে রূপ নেয় কি না।

Header Ad

নারায়ণগঞ্জে টিস্যুর গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৪ ইউনিট

ছবি: সংগৃহীত

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে একটি টিস্যু পেপারের গুদামে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের ১৪টি ইউনিট কাজ করছে।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) সকালে উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের ঝাউচর এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, ফ্রেশ টিস্যু পেপারের গোডাউনে আগুনের সূত্রপাত হয়। শুরুতে ১০টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করলেও পরে আরও চারটি ইউনিট যোগ দেয়।

তবে আগুন কীভাবে লেগেছে তাৎক্ষণিক জানা যায়নি। এখন পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও জানা যায়নি।

বিষয়টি নিশ্চিত করে নারায়ণগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক ফখরুদ্দিন জানান, ভোরে আগুন লাগার খবর পেয়ে নেভানোর কাজে অংশ নেন তারা। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখন বলা যাচ্ছে না।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দর্শকদের ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগানে চলে গেলেন পরীমণি
সাকিবকে নিয়ে চেন্নাইয়ে জল্পনা!
নারায়ণগঞ্জে টিস্যুর গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৪ ইউনিট
নিষিদ্ধ ‘ছাত্রলীগের আবরণে’ নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
নিখোঁজের চারদিন পর নদী থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাবি ছাত্রদলের ৬ নেতাকে অব্যাহতি
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি কারাগারে
নখের পাশে চামড়া ওঠে কেন, করণীয় কী?
মেট্রোরেলের এমআরটি-৫ প্রকল্পে ব্যয় কমলো ৭ হাজার কোটি টাকা
সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
সাবেক স্পিকার শিরীন শারমিন ও তাঁর স্বামীর পাসপোর্ট আবেদন স্থগিত
বন্ধু ছাঁটাই করার দিন আজ
বিমানবন্দর থেকে দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ হাসান গ্রেফতার
মাওলানা ভাসানী সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রামের প্রেরণাদাতা: তারেক রহমান
ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক ঘাঁটিতে হিজবুল্লাহর রকেট হামলা
পরীক্ষায় ফেলের হতাশা থেকে স্কুলে হামলা, নিহত ৮
মজলুম জননেতা মাওলানা ভাসানীর ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
উত্তরের জনপদে শীতের আমেজ, পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নেমেছে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস
নতুন প্রেমে মজেছেন অভিনেত্রী আশনা হাবিব ভাবনা