সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

প্রাণের চিনিগুড়া চালের দাম বেড়ে কেজি ১৬০ টাকা

মিলমালিকরা গত ১ ফেব্রুয়ারি দাম বাড়িয়ে খুচরা পর্যায়ে খোলা চিনির দাম প্রতি কেজি ১০৭ টাকা ও প্যাকেটজাত চিনি ১১২ টাকা করার পরও বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না। অপরদিকে, ডিমের দাম বেড়ে ডজন ১৪০ টাকা হয়েছে। মাছ গত সপ্তাহের মতো স্থিতিশীল থাকলেও পাকিস্তানি মুরগির দাম বেড়ে প্রতি কেজি ৩১০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে।

তবে সবজির মধ্যে করলা ও পটলের দাম কমেছে। কিন্তু সিটি গ্রুপ, প্রাণসহ বিভিন্ন কোম্পানি মিনিকেট চালের দাম বৃদ্ধির পর এবার চিনিগুড়া চালের দামও বাড়িয়েছে কেজিতে দশ টাকা। প্রাণের এই চাল প্রতি কেজি ১৬০ টাকা করে বিক্রি করা হচ্ছে।

শনিবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর মোহাম্মদপুরের টাউনহল, কৃষিমার্কেট বাজার ঘুরে এমনই চিত্র দেখা গেছে।

এখনো চিনি শূন্য বাজার

জলারের অজুহাতে মিলমালিকরা ১ ফেব্রুয়ারি থেকে দাম বাড়িয়ে খোলা চিনির কেজি ১০৭ টাকা ও প্যাকেটজাত চিনির কেজি ১১২ টাকা করেছে। তারপরও বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না। এ ব্যাপারে টাউনহলের মনির স্টোরের মনির ও পারভেজ জেনারেল স্টোরের পারভেজসহ অন্যান্য মুদি ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, চিনি নেই এটাই স্বাভাবিক অবস্থা হয়ে গেছে।

তারা বিভিন্ন অজুহাতে চিনির দাম বাড়িয়েছে। সরকারও সুযোগ দিয়েছে। তারপরও কোম্পানি থেকে চিনি দিচ্ছে না। এজন্য আমরা বিক্রি করতে পারছি না। কারণ, মিল থেকে ডিলারদের ঠিক দামে দিলেই আমরা একটু লাভ করে বিক্রি করতে পারতাম। সামনে রমজান এ অজুহাতেই মিল থেকে চিনি দিচেছ না। আবার বেশি দাম আদায় করার জন্যই তারা এসিন্ডিকেট করেছে। সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা নেই। তারা কী করছে। তারাতো বাজারে আসে। তাহলে মিলে যায় না কেন? মিলে ও গোডাউনে গেলে ধরা পড়বে।

চিনি বাজার থেকে হাওয়া হয়ে গেলেও আগের মতোই ১ লিটার সয়াবিন তেল ১৮৫ থেকে ১৮৭ টাকা, ২ লিটার ৩৭০ থেকে ৩৮০ ও ৫ লিটার ৮৭০ থেকে ৯০৫ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। মসুর ডাল ৯৫-১৪০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। প্যাকেট আটা ২ কেজি ১৩০ টাকা ও খোলা আটার কেজি ৬০ টাকা, ময়দা ১৫০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে বলে ব্যবসায়ীরা জানান।

বাড়তি মুরগির দাম

গত সপ্তাহের মতো গরু মাংস ৭০০ টাকা, খাসির মাংস ১১০০ টাকা, পোল্ট্রি মুরগি ২১০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। তবে সপ্তাহের ব্যবধানে পাকিস্তানি মুরগির কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়ে বিক্রি করা হচ্ছে ৩১০ টাকা বলে ব্যবসায়ীরা জানান। দাম বৃদ্ধির ব্যাপারে তারা বলছেন, সবকিছুর দাম বাড়তি। তাই মুরগির দামও বাড়ছে। তবে লেয়ার ২৮০, দেশি মুরগি আগের মতোই ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা কেজি ও ডিমের ডজন ১৪০-১৫০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে।

আগের সপ্তাহের মতোই রুই, কাতলা, ইলিশসহ প্রায় মাছ বিক্রি করা হচ্ছে। জব্বার মাছ বিতানের জব্বারসহ অন্য মাছ বিক্রেতারা জানান রুই ও কাতলার কেজি ২৫০-৪৫০ টাকা, চিংড়ি ৫০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা কেজি, টেংরা, বোয়াল, আইড় ৫০০-৮০০ টাকা, কাচকি ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা, শিং ৪০০ থেকে ৬০০, কাজলি, বাতাসি ৬০০ টাকা, পাঙ্গাস, তেলাপিয়া ১৫০ থেকে ২০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। এ ছাড়া, ইলিশ আকার ভেদে ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে।

কমের দিকে পেঁয়াজ, আদা ও রসুন

গত সপ্তাহে দেশি রসুনের কেজি ১৩০ থেকে ১৫০ টাকা বিক্রি হলেও এ সপ্তাহে কিছুটা কমে বিক্রি হচ্ছে। আর, চায়না রসুনের দামও কমে ২৬০ টাকা কেজি , পেঁয়াজ ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি , দেশি আদার দামও কমে ১১০-১৩০ টাকা ও বিদেশি আদা ২৬০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানান খুচরা বিক্রেতারা।

আগের মতোই বাড়তি চালের বাজার

সরকার চালের দাম কমানোর কথা বললেও তা কার্যকর হচ্ছে না। বিভিন্ন কোম্পানির বস্তার চাল ৭২ টাকা বিক্রি করা হলেও সিটি গ্রুপসহ বিভিন্ন কোম্পানির মিনিকেট চাল ৭৫ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। কৃষিমার্কেট বাজারের মেসার্স মডার্ন রাইস এজেন্সির দেলোয়ার, টাইনহলের মনির স্টোরের মনিরসহ অন্য চাল ব্যবসায়ীরা জানান, মোটা স্বর্ণা চাল ৪৪ টাকা, আটাশ ৫৬ থেকে ৬২ টাকা ও মিনিকেট চাল ৭২ টাকা টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

চাল ব্যবসায়ীরা ঢাকাপ্রকাশ-কে আরও জানান, চালের দাম আর কমবে না। কারণ, সবকিছুর দাম বেশি।

কমেছে করলা, পটলের দাম

আগের সপ্তাহে করলা ১৮০ থেকে ২০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হলে শনিবার কমে ১২০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি এবং পটল ও ঢেঁড়শের দাম কমে ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। তবে গত সপ্তাহের মতো টমেটো ২৫ থেকে ৩৫ টাকা কেজি, আলু ২৫ থেকে ৩০ টাকা, প্রতি পিস ফুলকপি ও বাঁধাকপি ২০ থেকে ৪০ টাকা, লাউ ৬০ টাকা, শিমের কেজি ২৫ থেকে ৫০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৩০ টাকা, মুলা ও পেঁপের কেজি ২০ থেকে ৩০ টাকা। শসা ও গাজরের দাম ৩০ থেকে ৪০ টাকা, লাল ও পালং শাকের আটি ১০ টাকা, মরিচ ১২০ টাকা, বেগুন ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।

জেডএ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান

ছবি: সংগৃহীত

চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে বলে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রেজাউল করিম। তিনি জানান, বিদ্যমান সব বিদ্যুৎকেন্দ্র সচল রাখতে কাজ করে যাচ্ছে কর্তৃপক্ষ, যাতে গ্রীষ্মকালে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন নিশ্চিত করা যায়।

বার্তা সংস্থা বাসসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, বর্তমানে গড়ে দৈনিক ১৪,০০০ থেকে ১৪,৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে, যেখানে গড় চাহিদা প্রায় ১৫,০০০ মেগাওয়াট। গ্রীষ্মে এই চাহিদা সর্বোচ্চ ১৭,৮০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যেখানে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৭,২৬০ মেগাওয়াট।

গত শনিবার দেশে উৎপাদিত বিদ্যুৎ ছিল ১১,৯৭১ মেগাওয়াট, যার বিপরীতে চাহিদা ছিল ১৪,৪৫১ মেগাওয়াট। রবিবার কর্মদিবস হওয়ায় চাহিদা আরও বেড়ে যায়। যদিও গ্রীষ্মে প্রায় ৭৫০ মেগাওয়াট ঘাটতির আশঙ্কা রয়েছে, বিপিডিবি মনে করে এই ঘাটতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।

চেয়ারম্যান জানান, বিদ্যুৎ বিভ্রাটের পেছনে কারিগরি ত্রুটি বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ (যেমন ঝড় বা বৃষ্টিপাত) একটি বড় কারণ। এছাড়া গ্যাসের চাহিদা পূরণে সরকার তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করছে, যা বিদ্যুৎ উৎপাদনের অন্যতম প্রধান জ্বালানি। ইতোমধ্যে স্পট মার্কেট থেকে দুটি কার্গো এলএনজি আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন করেছে সরকার। এর আগে মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের একটি কোম্পানি থেকেও এলএনজি আনা হয়েছে।

বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, লোডশেডিং কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সরকারি অফিস, ব্যাংক, বাসাবাড়ি ও মসজিদে এসির তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে না নামানোর পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এভাবে প্রতিদিন ২,০০০ থেকে ৩,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।

সরবরাহ ও চাহিদার ভারসাম্য রক্ষায় সরকারের নানা উদ্যোগের কারণে চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সূত্র: বাসস

Header Ad
Header Ad

পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের

ছবি: সংগৃহীত

ইরান তার পরমাণু কর্মসূচি থেকে একচুলও সরছে না বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ইরানের আইন ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম ঘারিবাবাদি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার অধিকার ইরানের জন্য একটি ‘লাল রেখা’। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে পরোক্ষ আলোচনাতেও এই অবস্থান থেকে কোনোভাবেই সরে আসা হবে না।

রবিবার ইরানের সংসদের জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্র নীতি কমিশনের এক বৈঠকে এই মন্তব্য করেন ঘারিবাবাদি। বৈঠকে তিনি ইতালির রোমে তেহরান-ওয়াশিংটনের মধ্যে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় দফার পরোক্ষ আলোচনা সম্পর্কে আইনপ্রণেতাদের বিস্তারিত অবহিত করেন।

কমিটির মুখপাত্র ইব্রাহিম রেজাই জানিয়েছেন, ঘারিবাবাদি আলোচনার মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন। বৈঠকে তিনি পুনরায় জোর দিয়ে বলেছেন, ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে চায় না এবং দেশটির পরমাণু কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে।

ঘারিবাবাদি আরও বলেন, আলোচনার অন্যতম প্রধান বিষয় ছিল ইরানের ওপর আরোপিত বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা—বিশেষ করে মার্কিন কংগ্রেসের আইন এবং সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ। ইরান চায়, এসব নিষেধাজ্ঞা যেন সম্পূর্ণরূপে এবং কার্যকরভাবে প্রত্যাহার করা হয়। শুধুমাত্র প্রতীকীভাবে নয়, বরং ইরানি জনগণের জন্য বাস্তব অর্থনৈতিক সুফল নিশ্চিত করতে হবে।

সূত্র: প্রেস টিভি

Header Ad
Header Ad

পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার

ছবি: সংগৃহীত

পর্যটকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এক সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি আরব সরকার। এখন থেকে সৌদিতে অবস্থানকালে পণ্য ও সেবার উপর পরিশোধিত ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) দেশে ফেরার সময় ফেরত পাবেন পর্যটকরা। সংশ্লিষ্ট ভ্যাট বিধিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে এই নিয়ম গত ১৮ এপ্রিল থেকে কার্যকর করা হয়েছে।

নতুন নিয়ম অনুযায়ী, অনুমোদিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো পর্যটকদের জন্য প্রদত্ত উপযুক্ত পণ্য ও সেবার উপর শূন্য শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপ করবে এবং সৌদি আরব ত্যাগের সময় পরিশোধিত ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে। এতে পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় হ্রাস পাবে এবং সৌদির পর্যটন খাত আরও চাঙা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সৌদি আরবের জাকাত, ট্যাক্স ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ (জেডএটিসিএ) জানিয়েছে, কর ফেরতের পুরো প্রক্রিয়া পরিচালনার জন্য এক বা একাধিক অনুমোদিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দেওয়া হবে। এসব প্রতিষ্ঠান পর্যটকদের পক্ষে কর ফেরতের আবেদন এবং তা কার্যকর করবে। তবে নিয়ম লঙ্ঘন বা অনিয়ম হলে, পর্যটক ও সেবাদাতা—উভয়ই ফেরত নেওয়া অর্থের জন্য যৌথভাবে দায়ী হবেন।

জিসিসিভুক্ত (গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিল) দেশগুলোর পর্যটকরাও এই কর ছাড়ের সুবিধা পাবেন। তবে এই সুবিধা চলমান থাকবে যতদিন না পর্যন্ত ইলেকট্রনিক সার্ভিস আইন কার্যকর হয়। জেডএটিসিএ’র গভর্নর এই কর ফেরতের প্রক্রিয়া ও নিয়মাবলি নির্ধারণ করবেন।

নিয়মাবলির মধ্যে থাকবে—পর্যটকদের কর ফেরতের ধাপসমূহ, পর্যটক হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার শর্ত, কোন পণ্য এই সুবিধার আওতায় আসবে, ন্যূনতম ক্রয়মূল্য, কোন বিক্রেতারা সুবিধা দিতে পারবেন এবং কর ফেরতের আবেদন পদ্ধতি।

অন্যদিকে, সংশোধিত ভ্যাট বিধিমালায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যবসা কার্যক্রম অন্যের কাছে হস্তান্তর করা হয়, তাহলে নতুন মালিককে ৩০ দিনের মধ্যে জেডএটিসিএ-কে তা জানাতে হবে। তবে পূর্ববর্তী মালিকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল হয়ে থাকলে এ নিয়ম প্রযোজ্য হবে না। এমনকি রেজিস্ট্রেশন বাতিল হলেও, আগের মালিক পুরনো কর সংক্রান্ত দায়-দেনা থেকে অব্যাহতি পাবেন না এবং তাকে প্রয়োজনীয় নথিপত্র সংরক্ষণ করতে হবে।

সূত্র: সৌদি গেজেট

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ভুল বোঝাবুঝিতে গাজায় ১৪ জরুরি সেবাদাতা কর্মীকে হত্যা!
জেলা প্রশাসকের দফতরে স্মারকলিপি দিল আওয়ামী লীগ
বিয়ের আশ্বাসে স্বামীর ১১ লাখ টাকা নিয়ে ঘর ছাড়লেন নারী, প্রেমিকের ফাঁদে পড়ে দলবেঁধে ধর্ষণের শিকার
বিয়ে না করেই পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা অভিনেত্রী, তোলপাড় নেটদুনিয়া
পারভেজের মৃত্যুতে গ্রামের বাড়িতে মাতম, পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করলেন নুর
২০২৫ শেষ হওয়ার আগেই ৫০ সেঞ্চুরিতে দেশের প্রথম এনামুল হক
ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভারতীয় ও চীনা শিক্ষার্থীদের মামলা
একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু