রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কৃচ্ছ্রসাধনের চাপে উন্নয়নে হাতকড়া

চলতি বছরে জানুয়ারি মাসে একনেক সভায় ১০টি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বিশ্ব ব্যাংকের দুর্নীতির তকমার জবাব দিয়ে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করা হয়েছে। ফাস্ট-ট্র্যাকের (মেগা প্রকল্প) মধ্যে বঙ্গবন্ধু ট্যানেল, মেট্রোরেলও আলোর মুখ দেখেছে। কিন্তু করোনা পরিস্থিতি এবং বৈশ্বিক মন্দাবস্থার কারণে কৃচ্ছ্র নীতিতে যেতে বাধ্য হয়েছে সরকার।

অনেক যাচাই-বাছাই করে প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। জরুরি না হলে তা ফেরত দেওয়া হচ্ছে। অর্থও কাটছাঁট করতে বাধ্য হয়েছে। এর প্রভাবে সব রেকর্ড ছাড়িয়ে বিদায়ী বছরে ডিসেম্বর মাসে কোনো প্রকল্প অনুমোদন হয়নি। অর্থ ব্যয়ে একেবারে হাতকড়া দেওয়ার মতো অবস্থা হয়েছে। অর্থ ব্যয় করতে না পারায় বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নও কমে গেছে।

ব্যয় সাশ্রয়ে কার্যকর কর্মপন্থা নিরূপণের লক্ষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সিনিয়র সচিবদের একগুচ্ছ নির্দেশনা দেওয়া হয়। এরমধ্যে রাজস্ব ব্যয় সংকোচন, উন্নয়ন ব্যয়ের সর্বোত্তম ব্যবহার, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বৃদ্ধি, নিত্যপণ্যের মূল্য সহনশীল পর্যায়ে রাখতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য বলা হয়। তারপর থেকেই বিভিন্ন মন্ত্রণালয় উন্নয়ন প্রকল্পের গুরুত্ব বুঝে ব্যয় সংকোচনের তালিকা করে।

২৫ শতাংশ অর্থ বরাদ্দ স্থগিত

বছরজুড়েই আলোচনায় ছিল বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কারণে সরকারের কৃচ্ছ্রসাধন নীতি গ্রহণ। গত জুলাই মাসেই গুরুত্ব অনুসারে প্রকল্পগুলোকে তিন শ্রেণিতে ভাগ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর ভিত্তিতে গত আগস্টে প্রকল্প পুনর্বিন্যাস করে পরিকল্পনা কমিশন। গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলোকে ‘এ’ শ্রেণিভুক্ত করা হয়। অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এই প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন অব্যাহত আছে। এ রকম ৬৪৬টি প্রকল্প রয়েছে। গুরুত্বের দিক থেকে মধ্যম শ্রেণির প্রকল্পগুলোকে ‘বি’ শ্রেণি করা হয়েছে। এ রকম প্রকল্প আছে ৬৩৬টি। সরকারি অংশের ২৫ শতাংশ বরাদ্দ স্থগিত রাখা হয়েছে এসব প্রকল্পে। আর ‘সি’ শ্রেণিতে থাকা প্রকল্পের পুরো টাকা ছাড়ই আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে। এই শ্রেণির প্রকল্পের সংখ্যা ৮৫টি। ১ হাজার ৪৯৬টি প্রকল্পের বিপরীতে চলতি অর্থবছর এডিপিতে মোট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা।

আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালে সরকার গঠন করেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পিছিয়ে পড়া বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে অন্য প্রকল্পের সঙ্গে বড় বড় ১০টি প্রকল্প বাস্তবায়নে উদ্যোগ নিয়েছে। যা ফাস্ট-ট্র্যাক (মেগা প্রকল্প) নামে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে তদারকি করা হচ্ছে। দ্রুত বাস্তবায়নে প্রতি অর্থবছরে অনেক অর্থও বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। এসব প্রকল্প অধিকাংশ বর্তমানে দৃশ্যমান। বিশ্বব্যাংকের দুর্নীতির অপবাদের জবাব দিয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে উদ্বোধন করা হয়েছে পদ্মা সেতু। এ ছাড়া, স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু ট্যানেল (পাতাল সেতু) ও রাজধানীতে মেট্রোরেলও চালু করা হচ্ছে।

বিদায়ী বছরেও বিভিন্ন উন্নয়ন কাজ শেষে করতে দেড় হাজারের বেশি প্রকল্পে আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি বরাদ্দও দেয় সরকার। কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেছে। বাধ্য হয়ে সরকার ব্যয় সংকোচন করছে। এর প্রভাবে উন্নয়ন কাজও পিছিয়ে পড়েছে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় থেকে আসছে না তেমন নতুন প্রকল্প।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্র মতে, বছর খানেক আগেও প্রকল্প অনুমোদনে প্রতি সপ্তাহেই হতো জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠক। কিন্তু সেই চিত্র পাল্টে গেছে।

গত ৪ জানুয়ারি মাসে একনেক সভায় সারা দেশের ভূমিহীন, গৃহহীন, ছিন্নমূল ও অসহায় ৪ লাখ ৮৬ হাজার পরিবারকে পাকা ঘর করে দেওয়ার জন্য আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পটি চতুর্থ সংশোধন করা হয়। এটিসহ ১০টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে ওই সভায়। এরপরই কমতে থাকে একনেক সভা। প্রতিমাসে হচ্ছে গড়ে একটি। অন্যদিকে একনেকে প্রকল্পও উঠছে খুব কম। ফেরত পাঠানো হচ্ছে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো থেকে আসা অনেক প্রকল্প প্রস্তাব। মূলত সরকারি ব্যয়ে কৃচ্ছ্রসাধন নীতির কারণেই দেখা যাচ্ছে এমন চিত্র।

ডিসেম্বরে অনুমোদন হয়নি কোনো প্রকল্প

পরিকল্পনা কমিশন সূত্র মতে, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় থেকে আসা প্রকল্প প্রস্তাব যাচাই-বাছাই শেষে অনুমোদনের জন্য একনেকে উত্থাপন করে পরিকল্পনা কমিশন। এই অনুমোদনের ভিত্তিতেই এডিপি বাস্তবায়ন কার্যক্রম শুরু হয়। সপ্তাহের প্রতি মঙ্গলবার একনেক সভা হয়ে থাকে। কিন্তু এখন তা আর প্রতি সপ্তায় হচ্ছে না। সর্বশেষ একনেক বৈঠক হয়েছে গত ২২ নভেম্বর। এরপর ডিসেম্বরে কোনো একনেক সভা হয়নি। গত পাঁচ মাসে মাত্র পাঁচটি একনেক সভা হয়েছে। অনুমোদন হয়েছে মাত্র ৪৫টি প্রকল্প। যেগুলোতে অর্থ বরাদ্দ প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা। যেখানে গত বছরের একই সময়ে ১৮টি একনেক সভা হয়েছে। মূলত অন্যান্য বছরে ব্যাপকভাবে অর্থ বরাদ্দ পেলেও এবারে তার ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে উন্নয়ন কাজে।

করোনা পরিস্থিতি এবং বৈশ্বিক মন্দাবস্থার কারণে কৃচ্ছ্র নীতিতে যেতে বাধ্য হয়েছে সরকার। অনেক যাচাই-বাছাই করে প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে। জরুরি না হলে তা ফেরত দেওয়া হচ্ছে। ব্যয় সাশ্রয়নীতি গ্রহণের পর থেকেই নতুন প্রকল্পের ক্ষেত্রে নেওয়া হচ্ছে বাড়তি সতর্কতা। পুরোনো প্রকল্প সংশোধনের ক্ষেত্রে বেশি টাকার বিষয় থাকলে তা আমলে নেওয়া হচ্ছে না। প্রকল্প প্রস্তাবের ক্ষেত্রে খুঁটিনাটি বিষয় যুক্ত করতে বলা হচ্ছে। এসব কৌশলের কারণে একনেক পর্যায়ে নতুন বা সংশোধনীর জন্য খুব বেশি প্রকল্প আসতে পারছে না। ফলে একনেক বৈঠকও অনিয়মিত হয়ে পড়েছে। আগে যেভাবে কর্মব্যস্ততা ছিলো, সব সময় ব্যস্ত থাকতে হতো সেরকম দৃশ্য নেই পরিকল্পনা কমিশনে। যে কয়টি একনেক বৈঠক হচ্ছে, সেখানে প্রকল্প সংখ্যাও থাকছে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম। কম টাকার ছোট প্রকল্পগুলোই কেবল বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে।

এদিকে সরকারের কৃচ্ছ্রসাধন নীতির প্রভাবে এডিপির বাস্তবায়নেও ধীরগতি নেমে এসেছে বছরটিতে। গত নভেম্বর পর্যন্ত চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের পাঁচ মাসে বাস্তবায়নের হার ছিল ১৮ শতাংশ। এখনো এক শতাংশ অর্থ ব্যয় করতে পারেনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ। যেখানে করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও ৫৬টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ এই সময়ের চেয়ে বেশি হারে এডিপির বাস্তবায়ন হয়েছিল।

জেডএ/এমএমএ/

Header Ad

বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ও বেলজিয়ামের মধ্যে পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের দ্বিতীয় রাজনৈতিক সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে আজ। এতে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সম্পর্ক নানা দিক নিয়ে আলোচনা করা হবে।

রোববার (২৪ ন‌ভেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতি‌থি ভবন পদ্মায় বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের মধ্যে এ সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।

এতে বাংলা‌দে‌শের প‌ক্ষে অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব ড. মো. নজরুল ইসলাম ও বেলজিয়াম সরকারের পক্ষে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দ্বিপাক্ষিকবিষয়ক মহাপরিচালক রাষ্ট্রদূত জেরোএন কুরম্যান নেতৃত্ব দে‌বেন।

এরইমধ্যে আজ ভোরে কুরম্যান তার প্রতি‌নি‌ধিদল নিয়ে ঢাকায় পৌঁছেছেন বলে জানা গেছে।

এর আগে, বৃহস্প‌তিবার (২১ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মো. তৌফিক হাসান জানান, সংলাপে দুই দেশের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সম্পর্কের নানা দিক নিয়ে আলোচনা হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। পাশাপাশি ইইউ-বাংলাদেশ সম্পর্ক এবং বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় হবে।

Header Ad

রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭

ফাইল ছবি

রাজধানীর মিরপুরের একটি বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় নারী-শিশুসহ সাত জন দগ্ধ হয়েছেন।

রোববার (২৪ নভেম্বর) ভোরের দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে তাদের জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তারা সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

দগ্ধরা হলেন—আব্দুল খলিল (৪০), মোছাম্মদ রুমা আক্তার (৩২), আব্দুল্লাহ (১৩), মোহাম্মদ (১০), ইসমত (৪), স্বপ্না (২৫) ও শাহ্জাহান (৩৪)।

তাদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. শাওন বিন রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, মিরপুর থেকে আসা দগ্ধ সাত জনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাদের মধ্যে আব্দুল খলিলের শরীরের ৯৫ শতাংশ, আব্দুল্লাহর ৩৮ শতাংশ এবং মোহাম্মদের শরীরের ৩৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।

Header Ad

জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

অ্যান্টিগা টেস্টের শুরুতে নতুন বলে কিছুটা রয়ে-সয়ে দেখে খেলেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ওপেনাররা। তবে সময় গড়ানোর সাথে সাথে ঠিকই রানের গতি বাড়ান ক্যারিবিয়ানরা। প্রথম দিনে ৫ উইকেটে ২৫০ রান সংগ্রহ করে দিন শেষ করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই ক্যারিবিয়ান শিবিরে জোড়া আঘাত হানেন হাসান মাহমুদ। পরবর্তীতে তাদের সর্বোচ্চ রানের জুটিটা এসেছে অষ্টম উইকেটে। টেল-এন্ডার কেমার রোচকে সঙ্গে নিয়ে সেঞ্চুরি করা জাস্টিন গ্রিভস ১৪১ রানের জুটি গড়েন। এরপর ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশ সুবিধা করতে পারেনি। চিরাচরিত ধারায় ২১ রানেই হারিয়েছে ২ উইকেট!

স্যার ভিভিয়ান রিচার্ড স্টেডিয়ামে দিনের ২০ ওভারেরও বেশি সময় বাকি থাকতে ইনিংস ঘোষণা করে স্বাগতিক ক্যারিবীয়রা। তার আগে ৯ উইকেটে তাদের সংগ্রহ ৪৫০ রান। আগেরদিনই নিজেদের চারশ রানের লক্ষ্য জানিয়েছিলেন উইন্ডিজ ব্যাটার মিকাইল লুইস। এমনকি নিজের সেঞ্চুরির আক্ষেপও অন্য কেউ ঘোচাবেন, এমন বিশ্বাসই ছিল তার। দুটিই ঘটেছে গ্রিভসের কল্যাণে। দলীয় পুঁজি সাড়ে চারশ করে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করা এই ডানহাতি ব্যাটার অপরাজিত থেকে মাঠ ছেড়েছেন।

বিপরীতে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের দুই ওপেনারই ফিরেছেন মাত্র ২১ রানে। ইনিংসের দশম ওভারে জেইডেন সিলসের বলে জাকির হাসান ১৫ রান করে বোল্ড হয়ে যান। অফ স্টাম্পের ওপর দিয়ে যেতে থাকা বলে ব্যাট চালিয়ে এডজ হয়ে মিডল ও লেগ স্টাম্প হারান এই বাঁ-হাতি ব্যাটার। আরেক ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয় জীবন পেলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি, আলজারি জোসেফের বলে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন ৫ রান করে।

দ্বিতীয় দিন শেষ হওয়ার আগে ১৯ রানের জুটি গড়ে অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেছেন মুমিনুল হক (৭) ও শাহাদাত হোসেন (১০)। ফলে ক্যারিবীয়দের চেয়ে সফরকারীরা এখনও ৪১০ রানে পিছিয়ে আছে। তৃতীয় দিন উইন্ডিজদের দেখানো পথেই বড় জুটি গড়তে হবে টাইগারদের। দুটি টেস্ট এবং টানা চতুর্থ সিরিজ হারের পর এটাই যে মেহেদী হাসান মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর ক্যারিবীয় সফর!

এর আগে ৫ উইকেটে ২৫০ রান নিয়ে দিন শুরু করা ওয়েস্ট ইন্ডিজ কাল টেস্টের দ্বিতীয় দিনে মাত্র ১১ রান যোগ করতেই হারিয়ে ফেলেছিল আরও ২ উইকেট। এরপরের গল্পটা স্বাগতিকদের দাপটের। বাংলাদেশকে হতাশ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ স্কোরবোর্ড ক্রমাগত শক্তিশালী করেছে। গ্রিভস ও রোচের ১৪০ রানের রেকর্ড অষ্টম উইকেট জুটিই মূলত ভুগিয়েছে বাংলাদেশকে। ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ৪৭ রান করে হাসান মাহমুদের শিকার হয়েছেন কেমার রোচ।

অন্যদিকে মাত্র তৃতীয় টেস্ট খেলতে নেমেই ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করার পর ১১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন গ্রিভস। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে হাসান মাহমুদ সর্বোচ্চ তিনটি এবং তাসকিন আহমেদ ও মিরাজ দুটি করে উইকেট শিকার করেছেন। হাসান দুই উইকেটের কল্যাণে ইতিহাসে নাম লিখিয়েছেন। এক ক্যালেন্ডার বছরে বাংলাদেশি পেসারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি উইকেটের মালিক এখন এই ডানহাতি বোলার। চলতি বছরেই টেস্টে অভিষেক হওয়ার পর ক্যারিয়ারের ৮ম ম্যাচে এসে পেয়েছেন ২৫তম উইকেট।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ
রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭
জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ
সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন
বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
বিএনপির কাঁধে অনেক দ্বায়িত্ব: তারেক রহমান
'জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হওয়া উচিত'- তোফায়েল আহমেদ
৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা
জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব