শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এখনো কমেনি মাছ, মাংস, চালের দাম

রাজধানীতে সরবরাহ কমে যাওয়ার অজুহাতে মাছ, মাংস, মুরগির দাম কমছে না। আমদানিকৃত চাল দেশে না আসায় কমেনি চালের দাম। আগের মতোই বেশি দামে এসব জিনিস বিক্রি করছেন খুচরা বিক্রেতারা। বিক্রেতারা বলছেন, সপ্তাহের ব্যবধানে কোনো কোনো সবজির দাম কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা।

শনিবার (৩০ জুলাই) রাজধানীর কারওয়ান বাজার ঘুরে সংশ্লিষ্ট ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমনই চিত্র পাওয়া গেছে।

এখনো বেশি দামে চাল বিক্রি
সরকার চালে শুল্ক কমালেও বাজারে তার প্রভাব দেখা যায়নি। আগের মতোই মিনিকেট ৬৬ থেকে ৭০ টাকা কেজি, বাসমতি ৮০ থেকে ৮২ টাকা, ব্রি ২৮ চাল ৫২ থেকে ৫৪, চিনিগুড়া ১০০ থেকে ১১০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। তবে প্রায় দোকানেই মোটা চাল পাওয়া যায় না। কোনো কোনো দোকানে পাওয়া গেলেও ৪৫ থেকে ৪৮ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। এখনো কমছে না কেন চালের দাম? জানতে চাইলে কারওয়ান বাজারের বরিশাল রাইস এজেন্সির আল হাসিব ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘ভারতের চাল এখনো দেশে আসেনি। তাই কমেনি চালের দাম। আল্লাহর দান রাইস এজেন্সির মো. আ. আওয়াল তালুকদার জানান, ‘ট্যাক্স কমানোর প্রভাব এখনো বাজারে দেখা যায়নি। আমদানি করা চাল দেশে এখনো আসেনি। তাই বেশি দামে কেনা, বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে।

কম দামে তেল বিক্রি
সরকার ও মিলমালিকরা তেলের দাম কমিয়ে ১৮৫ টাকা লিটার বিক্রি করার যে ঘোষণা দিয়েছে দেরিতে হলেও বাজার তা বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানান বিক্রেতারা। কারওয়ান বাজারের ইউসুফ জেনারেল স্টোরের মো. ইউসুফ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আগে বেশি দামে বিক্রি করা হলেও কয়েক দিন থেকে কম দামে সয়াবিন তেল বিক্রি করা হচ্ছে। ৫ লিটোর তেল ৮৮০ থেকে ৮৯০ টাকা, ২ লিটার ৩৭০ টাকা ও এক লিটার ১৮৫ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। ঈদের পরে আটার দামও কমেছে। আগে ২ কেজির আটা ১১৫ টাকা বিক্রি করা হলেও বর্তমানে দাম কমে ১০০ টাকা কেজি। ডাল ১০০ থেকে ১৩০ টাকা, প্যাকেট চিনির কেজি ১০০ টাকা, তবে খোলাটা ৮০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। মসলা আগের দামেই বিক্রি করা হচ্ছে।

বাড়তি মুরগির দাম, কমেনি খাসির দাম
ঈদের পর সরবরাহ কমে যাওয়ার অজুহাতে মুরগির দাম কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়ে গেছে। ২০ দিন পেরিয়ে গেলেও কমছে না। এখানো বেশি দামে মুরগি বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানান বিক্রেতারা। আল্লাহর দান চিকেন হাউজের আল করিম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, পাকিস্তানি মুরগির কেজি ২৭০ থেকে ২৮০ টাকা কেজি, দেশি মুরগি ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকা ও ব্রয়লার ১৬৫ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। ডিমের দামও আগের মতোই ১২০ টাকা ডজন বিক্রি করা হচ্ছে।’

তবে ঈদুল আজহার পর খাসির মাংসের কেজি ১০০০ টাকায় উঠার পর আর নামেনি। আগের মতোই হাজার টাকা কেজি বিক্রি করছেন বিক্রেতারা। কারওয়ান বাজারের জনপ্রিয় মাংস বিতানের নুরুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশ-কে জানান, বাজারে সরবরাহ কম। বেশি দামে কেনা, তাই বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে মাংস। সরবরাহ বাড়লে হয়ত আগের মতো ৫০ টাকা কমতে পারে।’

কমেনি মাছের দাম
কম সরবরাহের অজুহাতে মাছের দামও চড়া। মাছ ব্যবসায়ী ফারুক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘ঈদের পর বাড়ে মাছের দাম। পানি কমে যাওয়ায় মাছের পরিমান কমে গেছে। তাই বাড়তি মাছের দাম। বর্তমানে রুই ও কাতল মাছ ২৩০ থেকে ৪৫০ টাকা কেজি, নদীর চিংড়ি ১৪০০ টাকা, বেলে ১০০০ টাকা, আইড় ১০০০ টাকা, পুঁটি ৮০০ কেজি, বোয়াল ৫০০, পাবদা ৬৫০, আইড় ৬০০ টাকা, ২ কেজি ওজনের ইলিশের দাম ২৫০০ টাকা কেজি, দেড় কেজি ওজনের ২০০০ টাকা ও ৭০০ গ্রাম ইলিশের কেজি ১১০০ টাকা, কাচকি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। কমছে না দাম। কখন কমবে তা বলা যাচ্ছে না।’

মরিচের কেজি ১৭০ টাকা
কোরবানির ঈদের পর শসার কেজি কমে ৪০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। তবে মরিচের দাম কমছে না। প্রতি কেজি ১৫০ থেকে ১৭০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। সবজি বিক্রেতারা জানান, ‘মরিচের দাম কমে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা কেজি, লেবুর হালি ১০ থেকে ২০ টাকা, বেগুন ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি, পেঁপের কেজি ২০ টাকা। তবে পটল, ঢেঁড়স, কুমড়া ও লাউ ২০ থেকে ৫০ টাকা পিস, লাল ও পাট শাক ১০ টাকা করে আটি, পুঁইশাক ও লাউশাক ১৫ টাকা আটি বিক্রি করছে খুচরা বিক্রেতারা। ঈদের আগের মতোই প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কেজি, রসুন ৭০ থেকে ১১০ ও আদা ১০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। তবে গাজরের কেজি ১২০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

জেডএ/এমএমএ/এএস

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত