সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার দায় নিচ্ছে না কেউ

গত কয়েকদিনে খুচরা বাজারে চালের দাম প্রকারভেদে কেজিতে বেড়েছে আট থেকে দশ টাকা। আটার দাম বেড়েছে ১৫ টাকা। চিনির দামও বেড়েছে কেজিতে কমপক্ষে পাঁচ টাকা।

ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ, ডলারের দাম বেড়ে যাওয়াসহ নানান অজুহাতে বাজারে বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলছে। কিন্তু দাম বাড়ার এই দায় খুচরা, পাইকারি ব্যবসায়ী এমনকি মিলমালিক কেউই নিচ্ছে না। বরং একে অপরকে দোষারোপ করছেন। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, আপাত বাজেট ঘোষণার আগে কোনো জিনিসের দাম বাড়ছে না।

মঙ্গলবার (৭ জুন) সরেজমিনে রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটে কথা হয় সিটি এন্টারপ্রাইজের আবু তাহেরের সঙ্গে। তিনি ঢাকাপ্রকাশে-কে বলেন, ‘দেখেন আমরা কোম্পানি থেকে মাল নিয়ে সামান্য লাভে বিক্রি করি। তারা দাম বেশি রাখলে আমাদেরও বেশি দামে বিক্রি করতে হয়।’

তিনি বলেন, ‘আগে ২ কেজি প্যাকেট আটার এমআরপি ছিল ৯০ টাকা। সেই আটা ১১০ থেকে ১১৫ টাকা করেছে তীর, এসিআই কোম্পানি। আমাদের সেই দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। একইভাবে ১৮০০ টাকার ময়দার বস্তা হয়েছে ২২০০ টাকা। তাই বাড়তি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে। চিনি আগে ৬৮ টাকা কেজি কিনে ৭০ টাকা বিক্রি করতাম। তা বেড়ে বর্তমানে ৭৮ টাকায় কিনে ৮০ টাকা কেজি বিক্রি করছি। এভাবে সব জিনিসের দাম বাড়িয়েছে কোম্পানি। তাহলে আমাদের দোষ কোথায়? চালের ক্ষেত্রেও একই দশা। ২৪০০ টাকার বস্তা ৩৩০০ টাকা করে দিয়েছে মিলমালিকরা। আমাদেরও বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।’

সরকার কী পদক্ষেপ নিলে কমবে দাম? এমন প্রশ্নের উত্তরে আবু তাহের বলেন, ‘যে যায় বলুক, সরবরাহ বাড়ালে পণ্যের দাম কমে যাবে। কারণ বাজারে পণ্যের সরবরাহ কম শুনা মাত্র ক্রেতারাও হুমড়ি খেয়ে পড়ে। তখনই দাম বাড়তে শুরু করে। কোম্পানির লোকেরা বলতে থাকে মাল কম, নেই, এমন কথা শুনা মাত্র ডিলাররাও দাম বাড়াতে থাকে। এরপর পাইকারি বাজারেও বাড়তে শুরু করে। খুচরা ব্যবসায়ীরাও সুযোগ নেয়। সাপ্লাই-চেইন ভেঙে পড়ে। এভাবে ভোক্তাদের পকেট কাটে।

কৃষি মার্কেটের সাপলা রাইস এজেন্সির শিপনেরও একই অভিযোগ। এই চালের আড়তদার বলেন, ‘আমরা কমিশনে চাল বিক্রি করি। কিন্তু কিছুদিন থেকে মিলমালিকরা সরকারকে চাল দেওয়ায় কথা বলে আমাদের চাল দিচ্ছে না। তাই দোকানে মাল কমে গেছে।

তিনি বলেন, ‘পাইকারি পর্যায়ে মিনিকেট ৬৪ থেকে ৬৮ টাকা কেজি, ২৮ চাল ৫৪ থেকে ৫৬ টাকা ও মোটা চাল ৪৪ থেকে ৪৭ টাকা কেজি বিক্রি করতে হচ্ছে। জরিমানা করে বাজার ঠিক হবে না, সরবরাহ বাড়াতে হবে.’

সাগর রাইস মিলের চেয়ারম্যান মো. মনসুর আলী বলেন, ‘অন্যান্য বছরের তুলনায় এবারে ধানের ক্ষতি বেশি হয়েছে। তাই ৯০০ থেকে ১০০০ টাকা মন ধান সবচেয়ে বেশি দামে ১৪০০ টাকা কিনতে হচ্ছে। এ কারণে চালের দাম বেশি। এ ছাড়া সরকারকেও চাল দিতে হচ্ছে। তাই বাজারে চাল দিতে পারছি না। চালের যে অর্ডার নেওয়া আছে তাতে ২০ দিন লাগবে। তাই নতুন করে আর অর্ডার নেওয়া হচ্ছে না।’

মোহাম্মদপুরের জনতা মার্কেটের আখতার জেনারেল স্টোরের আক্তারও বলেন, আমাদের ধরে কী হবে। আমরা কি পণ্যের গায়ে দাম লিখি? যারা কোনো অজুহাত ছাড়াই দাম বাড়াচ্ছে সরকার তাদের ধরুক। তাহলেই বাজার স্থিতিশীল হয়ে যাবে।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারের পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীদেরও একই অভিযোগ। ইউসুফ জেনারেল স্টোররর ইউসুফ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আমরা কী বেশি দামে বিক্রি করতে পারি। কোম্পানি বেশি দাম নিচ্ছে। তাই আমাদেরও বেশি দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। কি করলে দাম কমবে-এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘মালের সরবরাহ বাড়ালে দাম কমবে, এর কোনো বিকল্প নেই। সরকারকে তাই গোড়ায় হাত দিতে হবে। আমাদের জরিমানা করে লাভ হবে না।’

লক্ষীপুর জেনারেল স্টোরের ইসমাইল হোসেনও বলেন, এ মুহুর্তে কোনো জিনিসের দাম বাড়েনি। যা বাড়ার আগেই বেড়ে গেছে।

এদিকে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই থেকে বলা হচ্ছে অযৌক্তিকভাবে সম্প্রতি সব জিনিসের দাম বাড়ানো হচ্ছে। সরবরাহ নেই, নেই অজুহাতে মিলমালিক থেকে পাইকারি, খুচরা ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে ভোক্তাদের কাছ থেকে বেশি দাম আদায় করা হচ্ছে।

এফবিসিসিআই’র সিনিয়র সহ-সভাপতি মোস্তাফা আজাদ চৌধুরী বাবু ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আসলে সরবরাহের কোনো সংকট নেই। সংকট হচ্ছে ব্যবস্থাপনার। মিলমালিক, ডিলার, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা যে যেভাবে পারছে ভোক্তাদের পকেট কাটছে। করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোই মার্কেট নিয়ে খেলছে। তারা অনেক বেশি দামে চাল, ডালসহ বিভিন্ন জিনিস বিক্রি করছে। বাজার স্থিতিশীল করার জন্য সরকারের সঙ্গে আমরা কিছু উদ্যোগ নিয়েছি। মোহাম্মদপুরসহ বিভিন্ন বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর মজুদ, আমদানি, সরবরাহ ও মূল্য পরিস্থিতি বিষয়ে জানার জন্য মতবিনিময় সভা করছি। সভায় এসব জানতে পারছি।’

এফবিসিসিআই’র সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন সম্প্রতি বলেছেন ‘কতিপয় খারাপ ব্যবসায়ীর অপবাদ ৯৯ শতাংশ ব্যবসায়ীর কাধে পড়তে পারে না। আমরা তাদের নেতা হতে চাই না। চালের দাম ৫ থেকে ১০ টাকা বাড়ানো হয়েছে। ভোক্তা অভিযানে গেলে দাম কমে যাচ্ছে কেন? দাম দাড়ানো ন্যায্য হলে কমবে কেন? ’

তিনি বলেন, ‘প্যাকেটজাত পণ্য বিক্রি করার ব্যাপারে একটা নীতিমালা করা দরকার। যে যা ইচ্ছা দাম নেবে তা হতে পারে না।’

জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সফিকুজ্জামানও বলেন, ‘সরবরাহের সংকট দেখিয়ে একেক সময়ে একক রকমের খেলা খেলছে। যে যার মতো খেলছে। কেউ দায় নিতে চাচ্ছে না। কিন্তু অভিযানে গেলেই তা ধরা পড়ছে। অভিযানে গিয়ে গোড়াউনে মাল পাওয়া যাচ্ছে। একইভাবে বাজারে পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে তেল-চালের মজুত ধরা পড়ছে।’

ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমরা বাজারে যেতে চাই না। আপনারা ঠিকমতো নিয়ম মেনে ব্যবসা করেন। ভোক্তাদের কষ্ট দেবেন না।’

জেডএ/এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad

৮ হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজসহ বিভিন্ন কলেজের ৮ হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ভাঙচুর ও গুলিভর্তি ম্যাগাজিন চুরির অভিযোগে মামলা করেছে পুলিশ। সোমবার (২৫ নভেম্বর) সূত্রাপুর থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখারুম সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে গতকাল রোববার (২৪ নভেম্বর) সূত্রাপুর থানার উপপরিদর্শক এ কে এম হাসান মাহমুদুল কবীর বাদী হয়ে মামলাটি করেন।

ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমানের আদালত তা গ্রহণ করেন। আগামী ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন আদালত।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, গতকাল ২৪ নভেম্বর ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজসহ বিভিন্ন কলেজের সাত-আট হাজার শিক্ষার্থী বেআইনি জনতাবদ্ধে মারাত্মক অস্ত্র-শস্ত্রসহ দাঙ্গা সৃষ্টি করে সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর করে। সরকারি অস্ত্রের (পিস্তল) গুলিভর্তি ম্যাগাজিন চুরি, সরকারি ডিউটিতে ব্যবহৃত এপিসি গাড়ি ভাঙচুর করে ক্ষতিসাধন করে।

কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যদের ওপর আক্রমণ করা, জীবননাশের হুমকি দেওয়া এবং ত্রাস সৃষ্টির মাধ্যমে অন্তর্ঘাতমূলক কাজ করে। এছাড়া পুলিশের এপিসি কার ও ডিউটিরত পুলিশের মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে দুই লাখ ৭০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।

এতে পেনাল কোড ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫(৩) ধারার অপরাধ আনা হয়েছে।

Header Ad

ঋণ দেওয়ার নামে শাহবাগে লোক জড়ো করা মোস্তফা আমীন আটক

মোস্তফা আমীন। ছবি: সংগৃহীত

‘বিনা সুদে এক লাখ টাকা ঋণের প্রলোভন দেওয়া অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদশের আহ্বায়ক আ ব ম মোস্তাফা আমীনকে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (২৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় তাকে আটক করা হয়।

‘বিদেশে পাচার করা অর্থ দেশে ফিরিয়ে জনপ্রতি এক লাখ টাকা ঋণ দেওয়া হবে, এজন্য শাহবাগে বিশাল সমাবেশে জড়ো হতে হবে।’ এমন কথা বলে রাজধানীর শাহবাগে লক্ষাধিক মানুষের সমাবেশের চেষ্টা করে পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার অভিযোগ উঠেছে অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদশ নামের একটি সংগঠনের বিরুদ্ধে।

এই অভিযোগে সংগঠনটির আহ্বায়ক মোস্তফা আমীনকে আটক করে পুলিশ।

এসব অসহায় মানুষদের বলা হয়েছিল সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ১০টায় রাজধানীর শাহবাগে একটি গুরুত্বপূর্ণ সভা হবে, যেখানে ঋণ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। মূলত ঢাকায় একটি সমাবেশ করার উদ্দেশ্যেই এরকম প্রলোভন দেওয়া হয় বলে জানা গেছে।

সভায় আসা ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মোস্তাফা আমিন নামে এক ব্যক্তির মিটিং আছে সকাল ১০টায়। এ কথা বলে তাদের ফরম পূরণ করিয়ে ঢাকায় নিয়ে আসেন। মোস্তাফা ফরওয়ার্ড পার্টির আহ্বায়ক বলে জানা গেছে।

আরও জানা গেছে, এনজিও সংস্থার পরিচয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে কিছু ব্যক্তি মানুষকে বিনা সুদে ঋণ দেওয়ার আশ্বাস দেন। যারা বলেছেন, ঢাকায় গেলে বিনা সুদে ১ থেকে ১০ লাখ টাকা করে ঋণ দেওয়া হবে। অনেকের কাছ থেকে এ জন্য ১ হাজার টাকা করেও নিয়েছে। এ আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে তারা গাড়িতে করে ঢাকায় এসেছেন।

জানা গেছে, ঢাকার বিভিন্ন বস্তি ও আশপাশের এলাকা থেকে সমাবেশে লোক জড়ো করার উদ্দেশে কয়েকদিন ধরে নানা কর্মসূচি পালন করে অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ সংগঠনের নেতারা। এ ছাড়াও শুক্রবার (২২ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের মাওলানা আকরম খাঁ হলে সংবাদ সম্মেলন করে সংগঠনটি। সেখানে সোমবার সমাবেশের কথা জানানো হয়।

ঢাকায় আসা মানুষের কাছে অহিংস গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশ সংগঠনের ব্যানার, ফেস্টুন ও লিফলেট পাওয়া যায়। তাদের হাতে ফেস্টুনে লেখা ছিল, ‘লুণ্ঠিত অর্থ উদ্ধার করব, বিনা সুদে পুঁজি নেব’।

জানা গেছে, বিনা সুদে ঋণ দেওয়ার নামে ঢাকায় সমাবেশে লোকজন জড়ো করার নেপথ্যে কাজ করেছেন ফরওয়ার্ড পার্টির আহ্বায়ক ও অহিংস আন্দোলন বাংলাদেশের প্রধান সংগঠক আ ব ম মোস্তাফা আমীন ও সদস্য সচিব মো. মাহবুবুল আলম চৌধুরী।

সংগঠনের নেতারা কয়েকদিন আগে থেকেই ঢাকায় মানুষ জমায়েতের পরিকল্পনা করছিলেন। মোস্তাফা আমীন গত ১৫ নভেম্বর তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে স্ট্যাটাস দেন, ‘স্মরণকালের সর্ববৃহৎ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে ২৫ নভেম্বর ২০২৪ শাহবাগ মোড়ে, সকাল ১০টায়। ইতিহাসে নাম লিখান।’

Header Ad

সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি

ফাইল ছবি

অবশেষে কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন নৌরুটে পর্যটকবাহী জাহাজের চলাচল শুরু হতে যাচ্ছে। কক্সবাজার জেলা প্রশাসন কেয়ারি সিন্দাবাদ নামের একটি জাহাজের চলাচলের জন্য অনুমতি দিয়েছে।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নিজাম উদ্দিন আহমেদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, জেলা প্রশাসকের কাছে শুধুমাত্র চলাচলের জন্য পর্যটকবাহী জাহাজ কেয়ারী সিন্দাবাদ আবেদন করেছিল। তারা সেই জাহাজকে অনুমতি দিয়েছে। তবে কখন দ্বীপে যাবে সেটি চূড়ান্ত করবে মন্ত্রণালয়ের গঠিত কমিটি।

মন্ত্রণালয়ের গঠিত কমিটির আহ্বায়ক ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নীলুফা ইয়াছমিন চৌধুরী জানান, আগামী ২৭ নভেম্বর তারা কমিটির বৈঠক আহ্বান করেছেন। সেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে কোন জায়গা থেকে জাহাজ ছাড়বে। আপাতত কেয়ারি সিন্দাবাদ আবেদন করেছিল। তারা সেই জাহাজকে অনুমতি দিয়েছে।

মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের কারণে নাফ নদী অনিরাপদ হয়ে উঠেছে। ফলে ইনানী অথবা কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়া থেকে সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গেছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৮ হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা
ঋণ দেওয়ার নামে শাহবাগে লোক জড়ো করা মোস্তফা আমীন আটক
সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি
আইপিএলে দল পেলেন না মুস্তাফিজুর রহমান
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আজাহার গ্রেফতার
চলতি মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ নওগাঁয়
নির্লজ্জ দলাদলির পরিণতি দেশবাসী দেখেছে: তারেক রহমান
মোল্লা কলেজের সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট, ক্ষতি ৭০ কোটি টাকা: অধ্যক্ষ
ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস গ্রেপ্তার
সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত
সংঘর্ষের ঘটনায় যাত্রাবাড়ী-ডেমরা এলাকায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
পার্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে রেকর্ড জয় ভারতের
বদলগাছীতে বাসের ধাক্কায় ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারী নিহত, আহত ২
মামলা না নিলে ওসিকে এক মিনিটে বরখাস্ত করে দেবো: ডিএমপি কমিশনার
মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
বিগ ব্যাশ খেলার অনুমতি পেলেন রিশাদ
শাকিব খানের সঙ্গে আইটেম গানে নুসরাত
রাজধানীর মোল্লা কলেজে হামলা-ভাঙচুর, শিক্ষার্থীদের দখলে সড়ক
ওয়ানডে সিরিজেও অনিশ্চিত মুশফিক
জানুয়ারিতে আসছে ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল