মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

হোটেলে খাবারের দাম বাড়ায় দিশেহারা নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষ

ঢাকার ছোট-বড় সব হোটেলগুলোতে খাবারের দাম বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। আর এ কারণে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। মধ্যবিত্তরাও হিমশিম খাচ্ছেন।

বর্তমানে ১৫ টাকার ডাল বিক্রি করা হচ্ছে ২০ টাকায়। এ হিসাবে দাম বাড়ানো হয়েছে ৩৩ শতাংশ। কারওয়ান বাজারের ‘হোটেল হাজীর বিরিয়ানি’র সুমন এমনটিই জানালেন।

এই এলাকার নামকরা হোটেল সুপার স্টারে ডালের দাম বাড়ানো হয়েছে ২৩ শতাংশ। অর্থাৎ ৩০ টাকার ডাল বিক্রি করা হচ্ছে ৩৭ টাকায়। শুধু তাই নয়, তন্দুরি রুটিতে বাড়ানো হয়েছে ৪০ শতাংশ। সে হিসাবে ১০ টাকার রুটির দাম হয়েছে ১৪ টাকা পিস। ৪২ টাকার ভাজি বিক্রি করা হচ্ছে ৫৪ টাকা। এ হিসাবে দাম বেড়েছে ২৯ শতাংশ।

অন্যদিকে, ৩০ টাকা প্লেটের শাকের দাম রাখা হচ্ছে ৩৫ টাকা অর্থাৎ দাম বাড়ানো হয়েছে ১৭ শতাংশ। প্রতি পিস ডিম পোচ বা ভাজিতে বেড়েছে ১০ শতাংশ। অর্থাৎ ২০ টাকার ডিম রাখা হচ্ছে ২২ টাকা। তবে উচ্চবৃত্তের পছন্দের কাচ্চি বিরিয়ানি, বাসমতির কাচ্চির দাম বেড়েছে প্লেটপ্রতি মাত্র ৫ থেকে ৭ শতাংশ। 

শুধু এই দুটি নয়, মোহাম্মদপুরের নাহিদ হোটেলসহ রাজধানীর ছোট-বড় প্রায় সব হোটেলে রমজান মাসের আগেই নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তের খাবারের দাম ইচ্ছামতো বাড়িয়েছেন কোনো কোনো হোটেল মালিকরা। হোটেল সুপার স্টার তিন মাসে দুইবার দাম বাড়িয়েছে। নিত্যপণ্যের দাম বাড়ানোর অজুহাতে তারা এভাবে দাম বাড়িয়েছেন। কিন্তু সরকারের কড়াকড়িতে সম্প্রতি তেল থেকে শুরু করে পেঁয়াজ, আদা রসুনের দাম কমতে শুরু করলেও হোটেলের খাবারের দাম কমবে না বলে বিভিন্ন হোটেল মালিক এমনকি বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ সমিতির পক্ষ থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘বর্তমানে মুক্তবাজার অর্থনীতিতে সবাই নিজের মতো করে ব্যবসা করছে। কাজেই একেক জন একেক রকম পণ্যের দাম নিবে এটাই স্বাভাবিক। ছোট হোটেলের চেয়ে বড় হোটেলে বেশি দাম আদায় করছে মালিকরা।

এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বড় হোটেলে কর্মচারীসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অপারেটিং কস্ট (পরিচালনা খরচ) বেশি। তাই হোটেল সুপার স্টার লিমিটেডসহ অনেকে এ বছরই হয়ত দুই বার পণ্যের দাম বাড়িয়েছে। তবে খাবারের দাম সহনশীল রাখার জন্য হোটেল মালিকদের আহবান জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, ‘এখন তেল, গরুর মাংসসহ সব কিছুর দামই বাড়ছে। কীভাবে খাবারের মান ধরে রাখব তা জানি না। বাধ্য হয়ে আমরা যেসব নিত্যপণ্যের দাম অনেক বেড়েছে তা টিসিবি’র মাধ্যমে নেওয়ার জন্য সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছে। আমরা নিজেরা একটা মিটিং করে হয়তো মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলন করে সরকারের কাছে নিত্যপণ্যের দাম কমানোর দাবি করা হবে।’

রাজধানীর নামকরা হোটেল সুপার স্টারে সরেজমিনে দেখা যায়, ২০ মার্চ থেকে প্রতি পিস তন্দুরি রুটি বিক্রি করা হচ্ছে ১৪ টাকা, যা গত ৯ জানুয়ারি থেকে বিক্রি করা হতো ১০ টাকা, বেড়েছে ৪০ শতাংশ। ১৫ টাকার পাতলা নান রুটি হয়েছে ২২ টাকা, বেড়েছে ৪৬ শতাংশ। ২০ টাকার স্পেশাল পরাটা ২৭ টাকা, বেড়েছে ৩৫ শতাংশ। ১০ টাকার ডালপুরি ১২ টাকা, বেড়েছে ২০ শতাংশ। এ ছাড়া ৩০ টাকার শাক হয়েছে ৩৫ টাকা, বেড়েছে ১৭ শতাংশ। ৩০ টাকার লাউ হয়েছে ৩৫ টাকা। ৩২ থেকে ১৬ টাকার মসুরির ডাল ৪০ থেকে ২০ টাকা প্লেট বিক্রি করা হচ্ছে। ৫২ টাকার কফি ৬০ টাকা, ২১ টাকার চা ২৫ টাকা কাপ, ১৮০ টাকার লাচ্চি লিটার ২০০ টাকা, ৫২ টাকার মোগলাই পরাটা ৬০ টাকা পিস বিক্রি করা হচ্ছে। এভাবে ওই হোটেলের পণ্য তালিকার ৯২টি পণ্যের মধ্যে প্রায় সব পণ্যের দাম বাড়িয়েছে।

তিন মাসে দুই বার দাম বাড়ানোর ব্যাপারে জানতে চাইলে হোটেল সুপার স্টার লিমিটেডের কারওয়ান বাজার শাখার ক্যাশিয়ার আরিফ ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘আগের তালিকা নেই। তা দেওয়া সম্ভব নয়। তবে ২০ মার্চ থেকে যে খাবারের তালিকা তৈরি করা হয়েছে তার মূল্য উল্লেখ করা হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, আমরা কর্মচারি, তাই এর বাইরে কিছু বলা যাবে না। বেশি কিছু জানতে চাইলে পুরান ঢাকায় হেড অফিসে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন তিনি। তবে কারো কোনো ফোন নম্বর তিনি দিতে অপরাগতা প্রকাশ করেন।

এদিকে কারওয়ান বাজারের চারুলতা রেস্তোরাঁর ম্যানেজার মাহবুব আলম ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘তিন বছর থেকে এ হোটেলে কোনো জিনিসের দাম বাড়ানো হয়নি। অপরদিকে কয়েক মাস থেকে সব জিনিসের দাম বেড়েছে। তাই গত ডিসেম্বর থেকে কোনো কোনো জিনিসের দাম বাড়ানো হয়েছে। কাচ্চি বিরিয়ানি, চিকেন বিরিয়ানিতে ১০ টাকা করে বাড়িয়ে ১৭০ টাকা ও ১৪০ টাকা প্লেট বিক্রি করা হচ্ছে। গরুর খিচুরি ও চিকেন খিচুরিতে ১০ টাকা বাড়িয়ে ১৬০ টাকা ও ১৪০ টাকা প্লেট বিক্রি করা হচ্ছে। তবে ৮ টাকার তন্দুর রুটি বর্তমানে ১০ টাকা পিস, ২৫ টাকার নান রুটির পিস ২৫ টাকা, ২০ টাকার সবজি ২৫ টাকা প্লেট, ১৫ টাকার ডাল ২০ টাকা প্লেট বিক্রি করা হচ্ছে। এসব পণ্যে ১০ থেকে ২৫ শতাংশ বেড়েছে।

এটা অনেক বেশি না? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘২২০০ টাকার আটার বস্তা হয়েছে ৩৬০০ টাকা, এখনো প্রতি লিটার ১৫০ টাকার কমে পামওয়েল পাওয়া যায় না। একই সঙ্গে বিভিন্ন মসলার দামও বেড়েছে। তাহলে কিভাবে কমবে দাম। যেভাবে বিভিন্ন জিনিসের দাম বেড়েছে সেভাবে বাড়ানো হয়নি আমাদের হোটেলে পণ্যের দাম।’

বাড়তি দামের ব্যাপারে কথা হয় আহসান হাবীব নামের এক সবজি ব্যবসায়ীর সঙ্গে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘খাবারের দাম এতবেশি বেড়েছে যে আমাদের আর বেঁচে থাকার উপায় নেই। বাজারে সরকারের হস্তক্ষেপে ভোজ্যতেল, পেঁয়াজসহ নিত্যপণ্যের দাম কমলেও খাবার দোকানগুলোতে এর তেমন কোনো ইতিবাচক প্রভাব নেই।’

দেশের মানুষ যাবে কোথায়? যেন এগুলো দেখার কেউ নেই, যোগ করেন তিনি।

জেডএ/এমএমএ/

Header Ad

গাজায় একদিনে ২৪ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে রোববার ২৪ ঘণ্টায় নিহত হয়েছেন ২৪ জন। সেই সঙ্গে আহত হয়েছেন আরও ৭১ জন।

রোববারের হামলার পর গাজায় মোট নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৪৪ হাজার ২৩৫ জনে এবং আহত হয়েছেন মোট ১ লাখ ৪ হাজার ৬৩৮ জন। সোমবার এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

“তবে নিহত ও আহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি। কারণ ভবনের ধ্বংস্তূপের তলায় অনেকে চাপা পড়েছেন। প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও জনবলের অভাবে তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।”

২০২৩ সালে ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা। এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জনকে হত্যার পাশাপাশি ২৪২ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় তারা।

জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী, যা এখনও চলছে।

জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এ পর্যন্ত বেশ কয়েকবার গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধের জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে আহ্বান জানিয়েছে। ইতোমধ্যে জাতিসংঘের আদালত নামে পরিচিত ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসে (আইসিজে) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলাও দায়ের করা হয়েছে।

তবে নেতানিয়াহু স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, হামাসকে পুরোপুরি দুর্বল ও অকার্যকর করা এবং জিম্মিদের মুক্ত করার আগ পর্যন্ত অভিযান চলবে গাজায়।

Header Ad

৯ বছর পর খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান। সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে সৌদি রাষ্ট্রদূতকে বহনকারী গাড়ি বিএনপি চেয়ারপারসনের বাসভবন ফিরোজায় প্রবেশ করে।

সাক্ষাতে খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরও রয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন এবং বেগম জিয়ার উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ও তার মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষ দূত ড. এনামুল হক চৌধুরী।

২০১৮ সালে কারাবরণ এবং পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে গত ৬ আগস্ট স্থায়ী মুক্তির পর খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের এটি প্রথম সাক্ষাৎ। এর আগে ২০১৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর বেগম জিয়ার সঙ্গে ঢাকাস্থ তৎকালীন রাজকীয় সৌদি রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ এইচ এম আল মুতাইরি সাক্ষাৎ করেন। গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে ওই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

এদিকে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে গত ৫ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তার শারীরিক অবস্থার খোঁজ-খবর নেন ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাই কমিশনার সারাহ ক্যাথেরিন কুক। ফিরোজায় অনুষ্ঠিত ওই সাক্ষাতে খালেদা জিয়াকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান সারাহ কুক।

Header Ad

ইসকন নেতা চিন্ময়কে গ্রেপ্তার নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

প্রভু চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী এবং প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও চট্টগ্রামের হাটহাজারীর পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ প্রভু চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে (৩৮) গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার সময় শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষায়িত গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা তাকে গ্রেপ্তার করে।

সোমবার রাতে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, চিন্ময় দাস আটক হয়েছেন বলে আমরা জানি। উনার নামে কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা হয়েছে। এ বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার আপনাদের (সাংবাদিক) জানাবেন।

এদিকে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের সময়ে পুলিশের ভূমিকার বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো অ্যালার্ট ছিল। কিন্তু পাবলিক এক্সপেকটেশনের কারণে আমরা আগের অবস্থান থেকে সরে এসেছি। পুলিশ লাঠিচার্জ করুক, এটাও সরকার দেখতে চায় না।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় একদিনে ২৪ জন নিহত
৯ বছর পর খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ইসকন নেতা চিন্ময়কে গ্রেপ্তার নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
বেনাপোলে টানা ৪ দিন বন্ধ রয়েছে দূরপাল্লার সকল পরিবহন
৮ হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা
ঋণ দেওয়ার নামে শাহবাগে লোক জড়ো করা মোস্তফা আমীন আটক
সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি
আইপিএলে দল পেলেন না মুস্তাফিজুর রহমান
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আজাহার গ্রেফতার
চলতি মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ নওগাঁয়
নির্লজ্জ দলাদলির পরিণতি দেশবাসী দেখেছে: তারেক রহমান
মোল্লা কলেজের সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট, ক্ষতি ৭০ কোটি টাকা: অধ্যক্ষ
ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস গ্রেপ্তার
সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত
সংঘর্ষের ঘটনায় যাত্রাবাড়ী-ডেমরা এলাকায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
পার্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে রেকর্ড জয় ভারতের
বদলগাছীতে বাসের ধাক্কায় ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারী নিহত, আহত ২
মামলা না নিলে ওসিকে এক মিনিটে বরখাস্ত করে দেবো: ডিএমপি কমিশনার
মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
বিগ ব্যাশ খেলার অনুমতি পেলেন রিশাদ