মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

খুচরায় এখনো কমেনি সয়াবিন তেলের দাম

কয়েক মাস থেকে সয়াবিন তেলে নৈরাজ্য চলতে থাকায় ব্যাপকভাবে হইচই পড়েছে দেশে। দফায় দফায় ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই থেকে শুরু করে বাণিজ্যমন্ত্রণালয় এমনকি মন্ত্রিপরিষদেও ব্যাপকভাবে আলোচনা হয়েছে। এরপর উৎপাদন ও ভোক্তা পর্যায়ে জুন পর্যন্ত কমানো হয়েছে ভ্যাট। জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর থেকেও তীর, রূপপাঁদা, পুষ্টি, মেঘনা মিলে অভিযানও শুরু হয়েছে। এর প্রভাবে পাইকারি পর্যায়ে কিছুটা দাম কমতে শুরু করেছে। কিন্তু এখনো খুচরা পর্যায়ে তেমন প্রভাব পড়েনি। খুচরা পর্যায়ে ২ লিটার ৩৩৫ টাকা, ৫ লিটার তেল ৭৯৫ থেকে ৮০০ টাকায় কিনতে হচ্ছে ভোক্তাদের।

বুধবার (১৬ মার্চ) রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ঘুরে এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এমনই চিত্র পাওয়া গেছে।

সরেজমিনে গেলে বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজারের ব্যবসায়ীরা বলেন, যে দামে কেনা সেই দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে সয়াবিন তেল। কারওয়ান বাজারের ইউসুফ জেনারেল স্টোরের ইউসুফ ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ৫ লিটার পুষ্টি ৭৯৫ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। ৫ লিটার তীর ৭৯৫ টাকা, আর ২ লিটার ৩৩০ থেকে ৩৩৫ টাকা। অন্যান্য কোম্পানির তেলও নির্ধারিত দামে বিক্রি করা হচ্ছে। কোনো লাভ তেমন হচ্ছে না।

ভ্যাট কমার প্রভাবে কোনো দাম কমেছে কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সরকার দুই থেকে তিন দিন আগে কমিয়েছে ভ্যাট। এর প্রভাব এখনো পাবে না ভোক্তারা। কারণ মিলমালিকরা তো আর কম দামে এ মুহূর্তে আমাদের তেল দিচ্ছে না। পাইকারি বাজারে যে দামে কেনা বলা যায় সেই দামে খুচরা বিক্রি করা হচ্ছে। কারণ কোম্পানির লোক তো কম দামে দেয়নি। তারা কম দামে বিক্রি করলে আমরাও কম দামে বিক্রি করতে পারব। অন্যান্য খুচরা ব্যবসায়ীদেরও একই কথা। ভোক্তা পর্যায়ে এখনো সুযোগ আসছে না।

ভোজ্যতেলের দাম নিয়ে দেশে হই-চই পড়লে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেছেন, ‘ভোজ্যতেলের দাম নিয়ন্ত্রণে ভ্যাট প্রত্যাহার করা উচিত। আর অসৎ ব্যবসায়ীদের সতর্ক করে মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘উৎসবে বিশ্বে পণ্যের দাম কমানো হলে ভোক্তারা বেশি করে কিনেন। আর আমাদের দেশে চিত্র ভিন্ন। উৎসবে ব্যবসায়ীরা মজুদ করতে করতে দাম বাড়ায়। এফবিসিসিআই এর দায় নিবে না।’

আর জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেছেন, ‘খোলা তেল ১৪৩ টাকা লিটার বিক্রি হচ্ছে। এর সঙ্গে বোতলের দাম ১৫ টাকা যোগ করে ১৫৮ টাকা লিটার বিক্রি করতে হবে। মিল মালিকরা বলছে তেল আছে, ব্যবসায়ীরা বলছে পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু কোনো লাভ হবে না। মিলে মিলে অভিযান হবে। আগামী ২৪ মার্চের মধ্যে আগের সব এসও ক্লিয়ার করতে হবে।’

তারই অংশ বিশেষ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পরিচালক ও উপ-সচিব মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ারের নেতৃত্বে মিলে শুরু হয়েছে অভিযান। মিলমালিকদের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত তেল সরবরাহ ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে তেল না পাওয়া পাল্টাপাল্টি অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ভোক্তা অধিদপ্তর থেকে দেশের সব মিল অভিযানে গিয়ে উৎপাদন ও সরবরাহের বাস্তব চিত্র দেখতে বিভিন্ন মিলে অভিযান শুরু হয়েছে।

মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ারের ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘অসাধু চক্রের কারসাজির পরিপ্রেক্ষিতে তেলের দাম হু হু করে বেড়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে আমরা তথ্য নিচ্ছি। অসাধুতা আশ্রয় নিলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। মিলে মিলে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। গত বৃহস্পতিবার তীর ও রুপচাঁদা মিলে অভিযান করা হয়েছে। এস আলম গ্রুপের মিলে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। বুধবারও (১৬ মার্চ) মেঘনা গ্রুপের তেলমিলে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এ সময় গত তিন মাসের উৎপাদন ও সরবরাহ দেখা হয়েছে। তাতে দেখা গেছে জানুয়ারির চেয়ে ফেব্রুয়ারিতে সরবরাহ কমেছে। এমনকি ডিসেম্বর মাসের এসওতে এখনো তেল দেওয়া হয়নি।

মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার আরও বলেন, ‘নিয়মের ব্যত্যয় হয়েছে কিনা আরও কিছু পর্যালোচনা করে বলা যাবে। কারণ তারা তিন মাসের উৎপাদন ও সরবরাহের তথ্য দিয়েছে। তা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। তারই অংশ বিশেষ এসব মিলে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। আগামীতেও বাকি মিলে অভিযান পরিচালনা করা হবে। এসব অভিযানের কারণে পাইকারি বাজারে তেলের দাম কমতে শুরু করেছে। মৌলভীবাজারে লিটারে দুই থেকে ৫ টাকা কমেছে। খুচরা বাজারেও কমবে।’

এদিকে তেলের দাম প্রতিনিয়ত বাড়তে থাকায় সোমবার (১৪ মার্চ) মন্ত্রিসভা বৈঠক শেষে মন্ত্রিসভা সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম ভ্যাট কমানো কথা জানিয়েছেন। তারপরই জাতীয় রাজস্ব বোড থেকে এসআরও জারি করে সমুদয় মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) হতে অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে। উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট ১৫ শতাংশ কমানো হয়েছে। মঙ্গলবারও উৎপাদন পর্যায়ে ১৫ শতাংশ থেকে ভ্যাট তুলে নিয়েছে ১০ শতাংশ।

দাম কমার ব্যাপারে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি গোলাম মাওলা ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘ মিলে অভিযানের কারণে বাজারে কমতে শুরু করেছে তেলের দাম। বুধবার সরকারে চেয়ে নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে কম দামে ১৪১ দশমিক ৫০ টাকা লিটার বিক্রি করা হয়েছে সেলস অর্ডার (এসও)। এটা ডিলাররা কিনে মিলে তেল নিতে পারবে। সরকার নির্ধারণ করেছে ১৪৩ টাকা লিটার।’

ভ্যাটের প্রভাবের ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘খুচরা বাজারে কি বলতে পারব না, তবে পাইকারি বাজারে কমেছে খোলা তেলের দাম। এটা ভালো প্রভাব বলা যায়। আর কতো কমবে? কারণ বিশ্ববাজারে বাড়তি দাম। মিলমালিকদের বেশি চিপলে অনেকে এই ব্যবসা ছেড়ে দিতে পারে। তখন হিতের বিপরীত হতে পারে।’

 

 

জেডএ/

 

 

 

Header Ad

মুরগির বাচ্চায় সিন্ডিকেট, দৈনিক হাতিয়ে নিচ্ছে ৯ কোটি টাকা

ছবি: সংগৃহীত

আগামী ১৫ দিনের মধ্যে দেশের বাজারে মুরগীর বাচ্চার অতিরিক্ত দাম স্থিতিশীল করে সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে এবং প্রান্তিক খামারিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে ঠাকুরগাঁও জেলার সব প্রান্তিক খামার বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে এক গণ বিবৃতি দেয় পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) এর সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার। তিনি বলেন, দেশের বাজারে মুরগির বাচ্চার অতিরিক্ত দাম রেখে ক্রেতার পকেট থেকে প্রতিদিন ৯ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকালে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে।

সংগঠনের সভাপতি মো. সুমন হাওলাদারের সই করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রান্তিক খামারিদের সুরক্ষায় সরকারের জরুরি হস্তক্ষেপের আহ্বান জানাচ্ছি। যদি আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সিন্ডিকেট ভাঙতে এবং প্রান্তিক খামারিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ না নেয় তাহলে ঠাকুরগাঁও জেলার সব প্রান্তিক খামার বন্ধ করার কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

তিনি আরও জানান, গত ১৫ সেপ্টেম্বর ডিম ও মুরগির দাম বেঁধে দেয় সরকার। তখন একটি মুরগির বাচ্চার দাম ছিল ৩০-৩৫ টাকা। অথচ পরবর্তী সময়ে মুরগির বাচ্চা উৎপাদনকারী কর্পোরেট কোম্পানিগুলো মুরগির বাচ্চার সংকট তৈরি করে ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে আজ পর্যন্ত ৬০-১১০ টাকায় বিক্রি করছে।

তিনি দাবি মতে, প্রতিদিন সব জাতের মুরগির বাচ্চা ৩০ লাখ উৎপাদন করা হয়। যদি একটি মুরগির বাচ্চায় গড়ে ৩০ টাকা করে বেশি নেওয়া হয় তাহলে প্রতিদিন ৯ কোটি টাকা প্রান্তিক খামারিদের কাছ থেকে অতিরিক্ত মুনাফা করছে কোম্পানিগুলো। বাংলাদেশের পোল্ট্রি খাত বর্তমানে একটি গভীর সংকটের মধ্যে রয়েছে। দেশের শীর্ষ মুরগির বাচ্চা উৎপাদনকারী কোম্পানিসহ (কাজী ফার্মস, নাহার অ্যাগ্রো, প্যারাগন গ্রুপ, নারিশ পোলট্রি অ্যান্ড হ্যাচারি, সিপি বাংলাদেশ) আরও ১০-১২টি কর্পোরেট কোম্পানি সিন্ডিকেট করে পোল্ট্রি সেক্টরে
একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করেছে। এ সিন্ডিকেটের হাত থেকে প্রান্তিক খামারিদের রক্ষা করে বন্ধ খামারগুলোকে উৎপাদনে ফিরিয়ে আনতে হবে।

সুমন হাওলাদার বলেন, সিন্ডিকেটের কারণে ফিড ও মুরগির বাচ্চার দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে। যা প্রান্তিক খামারিদের উৎপাদন খরচ ব্যাপকভাবে বাড়িয়ে দিচ্ছে। উৎপাদন খরচের তুলনায় ডিম ও মুরগির বিক্রয় মূল্য অত্যন্ত কম থাকায় প্রান্তিক খামারিরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন না। এ সংকটের কারণে বহু প্রান্তিক খামারি তাদের ব্যবসা বন্ধ করতে বাধ্য হচ্ছেন। যা দেশের খাদ্য নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি।

এ অবস্থায় দেশের পোল্ট্রি শিল্প রক্ষায় বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বেশকিছু দাবিও জানানো হয়েছে। সেগুলো হচ্ছে–

১. ফিড এবং মুরগির বাচ্চার বাজারে সিন্ডিকেট বন্ধ করে প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

২. কর্পোরেট কোম্পানির বাণিজ্যিক ডিম এবং মুরগি উৎপাদন বন্ধ করতে হবে।

৩. প্রান্তিক খামারিদের জন্য সহজ শর্তে জামানতবিহীন ঋণ সুবিধা এবং বিশেষ প্রণোদনা চালু করতে হবে।

৪. সরকারকে কঠোরভাবে বাজার মনিটরিং করতে হবে। যাতে ডিম, মুরগি এবং পোল্ট্রি উপকরণের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৫. ফিডের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে পোল্ট্রি ফিড উৎপাদনে আরও প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

Header Ad

দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম আজ থেকে কার্যকর

ছবি: সংগৃহীত

দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ৮৯০ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৪০ হাজার ৩৭৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

নতুন এই দাম আজ (২৬ নভেম্বর) থেকেই কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন বাজুস। গতকাল (২৫ নভেম্বর) সোমবার রাতে সংগঠনটি এ তথ্য নিশ্চিত করে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম পড়বে ১ লাখ ৪০ হাজার ৩৭৬ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৫৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৪ হাজার ৩২৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, সোনার বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

এর আগে, সবশেষ গত ২৩ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ২ হাজার ৮২৩ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪২ হাজার ২৬৬ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮০৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৬ হাজার ৩৯৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৫ হাজার ৬৪৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২৪ নভেম্বর থেকে। আর চলতি মাসের গত ২২ ও ১৯ নভেম্বরও দেশে বাড়ানো হয়েছিল স্বর্ণের দাম। এছড়া গত ১৪, ১২, ৭ ও ৪ নভেম্বর দাম কমানো হয়েছিল।

আর চলতি মাসের গত ২২ ও ১৯ নভেম্বরও দেশে বাড়ানো হয়েছিল স্বর্ণের দাম। এ ছাড়া গত ১৪, ১২, ৭ ও ৪ নভেম্বর দাম কমানো হয়েছিল। এছাড়া, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫৩ বার সোনার দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩১ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২২ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।

Header Ad

খালেদা জিয়াকে উমরাহ পালনের আমন্ত্রণ সৌদির

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে ওমরাহ পালনের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাতে রাজধানীর গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসভবনে (ফিরোজা) তার সঙ্গে সাক্ষাতে সৌদি রাষ্ট্রদূত এ আমন্ত্রণ জানান বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটি সদস্য ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন। প্রায় এক ঘণ্টাব্যাপী চলে সাক্ষাৎকার।

সাক্ষাতের সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য এনামুল হক চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

সাক্ষাতের পর এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, রাষ্ট্রদূত বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন, উনার স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নিয়েছেন। কবে চিকিত্সার জন্য দেশের বাইরে যাবেন, সে বিষয়ে কথা বলেছেন। রাষ্ট্রদূত ম্যাডামকে সৌদি আরবে পবিত্র ওমরাহ পালনের জন্য আমন্ত্রণও জানিয়েছেন।

আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরদিন নির্বাহী আদেশে মুক্তি পাওয়ার পর গত ৫ সেপ্টেম্বর ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে সাক্ষাত্ করতে ফিরোজায় গিয়েছিলেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মুরগির বাচ্চায় সিন্ডিকেট, দৈনিক হাতিয়ে নিচ্ছে ৯ কোটি টাকা
দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম আজ থেকে কার্যকর
খালেদা জিয়াকে উমরাহ পালনের আমন্ত্রণ সৌদির
লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত, চার সমুদ্র বন্দরে সতর্কতা জারি
ইসকন নেতা চিন্ময়ের মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ সীমান্তে অবরোধের হুমকি পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির
বিশ্ববাজারে ৩ শতাংশেরও বেশি কমলো স্বর্ণের দাম
সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
গাজায় একদিনে ২৪ জন নিহত
৯ বছর পর খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ইসকন নেতা চিন্ময়কে গ্রেপ্তার নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
বেনাপোলে টানা ৪ দিন বন্ধ রয়েছে দূরপাল্লার সকল পরিবহন
৮ হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা
ঋণ দেওয়ার নামে শাহবাগে লোক জড়ো করা মোস্তফা আমীন আটক
সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি
আইপিএলে দল পেলেন না মুস্তাফিজুর রহমান
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আজাহার গ্রেফতার
চলতি মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ নওগাঁয়
নির্লজ্জ দলাদলির পরিণতি দেশবাসী দেখেছে: তারেক রহমান
মোল্লা কলেজের সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট, ক্ষতি ৭০ কোটি টাকা: অধ্যক্ষ
ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস গ্রেপ্তার