বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ই-কমার্স প্রতারণা: তারকাদের দায় কতটুকু

প্রতারণা করে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো। অনেকের অভিযোগ এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বড় বড় তারকারা যুক্ত হওয়ার কারণেই মূলত প্রতারকরা মানুষের আস্থা অর্জন করতে পেরেছে এবং নির্বিঘ্নে প্রতারণা করেছে। এ অবস্থায় প্রশ্ন উঠেছে এসব প্রতারণায় তারকাদের দায় আছে কী না।

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি, আলেশা মার্ট, ধামাকা শপিং, ই-অরেঞ্জের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন নামি-দামি তারকারা। কিন্তু এসব প্রতিষ্ঠান গ্রাহকদের হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করায় বিপাকে পড়েছেন এসব তারকারা। অনেকে বলছেন, এসব দায় তারকাদের ওপরও বর্তায়। কারণ তারা ব্যবসা সম্পর্কে ধারনা নিয়ে তারপর যুক্ত হতে পারতেন।

জানতে চাইলে ই-কমার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াহেদ তমাল ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, কোনো তারকা যখন কোনো কোম্পানির সঙ্গে বিজ্ঞাপনে যাবেন তখন অবশ্যই সেই কোম্পানির বিজনেস মডেল অ্যানালাইসিস করে যাবেন। প্রতিষ্ঠানগুলো আইন মেনে সঠিকভাবে ব্যবসা করছে কী না সেটি বুঝে যাবেন।

সেক্ষেত্রে প্রতারণার দায় এসব তারকার ওপর পড়বে কী না এমন প্রশ্নের জবাবে আবদুল ওয়াহেদ তমাল বলেন, আমার মনে হয় না প্রতারণার দায় তাদের ওপর পড়বে। কারণ আমাদের তখন ই-কমার্সের কোনো গাইডলাইন ছিল না। ৪ জুলাইয়ের পর ই-কমার্সের গাইডলাইন তৈরি হয়েছে।

জনপ্রিয় অভিনেতা ও সঙ্গীতশিল্পী তাহসান খান শুভেচ্ছা দূত হিসেবে যুক্ত হয়েছিলেন ইভ্যালির সঙ্গে। তাহসানের সাবেক স্ত্রী মিথিলাও যুক্ত হয়েছিলেন ইভ্যালির সঙ্গে। অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া ইভ্যালির প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা এবং মিডিয়া ও কমিউনিকেশন প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন।

কিন্তু ইভ্যালি গ্রাহকদের হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করায় বিপাকে পড়েছেন এসব তারকা। তাহসান খান, রাফিয়াত রশিদ মিথিলা এবং শবনম ফারিয়াসহ নয় জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ইভ্যালির একজন গ্রাহক। ইভ্যালির কর্মকাণ্ডে সহযোগিতার মাধ্যমে গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা এবং অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ এনে এ মামলা দায়ের করেছেন সাদ স্যাম রহমান নামের ওই গ্রাহক। বৃহস্পতিবার (৯ ডিসেম্বর) রাতে ধানমন্ডি থানায় মামলাটি রেকর্ড করা হয়।

এই মামলা নিয়ে তাহসান ও মিথিলা কোনো প্রতিক্রিয়া এখনো না জানালেও শবনম ফারিয়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। শুক্রবার (১০ ডিসেম্বর) সাংবাদিকদের শবনম ফারিয়া বলেন, আামাকে হয়রানির জন্য এই মামলা করা হয়েছে। আমি ইভ্যালিতে জয়েন করার সাতদিন পরই সরকার বাংলাদেশ ব্যাাংকের মাধ্যমে টাকা নেওয়া শুরু করেছে।

ইভ্যালিতে জয়েন করার পর কখনো প্রতিষ্ঠানটির প্রমোশনাল পোস্ট দেই নাই এমন দাবি করে শবনম ফারিয়া বলেন, উনাদের সঙ্গে আমার কন্ডিশন ছিল আমি অফিসিয়াল জব করব। পেছনে থেকে কাজ করব।

ইভ্যালির প্রতারণা আলোচিত হওয়ার পরও লেটস গো মার্টের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন বিদ্যা সিনহা মিম। এ অবস্থায় তখন মিম গণমাধ্যমকে বলেন, আমি যেসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত সেসব প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়েই যুক্ত হই। লেটস গো মার্ট সম্পর্কেও খোঁজখবর নিয়েই সঙ্গে যুক্ত হয়েছি।

যে ১০টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিভিন্ন ব্যাংক কার্ডে লেনদেন বন্ধ রেখেছে তাদের মধ্যে আলেশা মার্ট অন্যতম। কিন্তু আলেশা মার্টের আলেশা কার্ডের সঙ্গে যুক্ত আছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। সেই আলেশা মার্টের বিরুদ্ধেও প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। বর্তমানে আলেশা মার্টের অফিস তালা মারা।

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে ১১০০ কোটি আত্মসাতের। এই ই-অরেঞ্জ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ক্রিকেটের মহাতারকা মাশরাফি বিন মর্তুজা। প্রতিষ্ঠানটি যখন অফিস তালা মেরে চলে যায় তখন বিক্ষুব্ধ গ্রাহকরা মাশরাফির মিরপুরের বাসভবনে গিয়ে বিক্ষোভ করেন। তখন মাশরাফি তাদের জানান, ই-অরেঞ্জের সঙ্গে তার চুক্তি শেষ হয়ে গেছে। তারপরও তার যতটুকু করার আছে করবেন। তবে গ্রাহকরা এখনো টাকা পাননি।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এসব বিতর্কিত কোম্পানি জনপ্রিয় তারকাদের ব্যবহার করে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন করে থাকে। এর বড় উদাহরণ এসব ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো। অনেকে বলছেন, সাকিব-মাশরাফির মতো মহাতারকারা এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত না হলে তারা এত সহজে জনগণের আস্থা আর্জন করতে পারতো না।

আরইউ/এএস

Header Ad
Header Ad

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ময়লাপোতা এলাকায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র আজ (বুধবার) রাতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আহ্বানে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতা সেখানে জড়ো হয়ে বাড়িটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে গত ৪ আগস্ট ‘শেখ বাড়ি’তে প্রথম দফায় আগুন লাগানো হয়। সেদিন বাড়িটি খালি থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আবারও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়। একসময় যেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হতো, আজ সেটির অস্তিত্ব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলো।

প্রসঙ্গত, ‘শেখ বাড়ি’ ছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার মালিকানাধীন। এ বাড়িতে তাঁর চাচাতো ভাই, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন পরিবারের সদস্য বসবাস করতেন। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা ছিল।

বুলডোজার চালানোর সময় ছাত্র-জনতার বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। তাঁদের দাবি, বৈষম্যমূলক রাজনৈতিক শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল এই বাড়ি, তাই এটিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য।

Header Ad
Header Ad

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল নেমেছে। আজ বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, সন্ধ্যা ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে দিতে জাদুঘরের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর শুরু করে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালসহ জাদুঘরের বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার ঘোষণার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের বিরোধিতা করে এবং তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে 'লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২' নামে একটি কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়, যেখানে বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানায়। তবে, বুলডোজার ছাড়াই তারা নিজ হাতে ভাঙচুর চালায়।

এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের থামাতে ব্যর্থ হয়। বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত হওয়ার আগে বসবাস করতেন।

Header Ad
Header Ad

আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা কী করলাম বা করলাম না- ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সেটি দিয়ে আমাদের বিচার করবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, দেশের রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে এবং এর ভিত্তিতেই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন, "এটি জাতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। আমি জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের দুই চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই দুটি প্রতিবেদন দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলবে। আপনি দরিদ্র, মধ্যবিত্ত বা ধনী যেই হোন না কেন, এই সংস্কারের প্রভাব থেকে কেউই বাদ যাবেন না।"

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, "কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নাগরিকরা তাদের প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবেন। আমরা যেন সত্যিকারের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাই, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।"

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, "যাতে সবাই মনে করতে পারে, এখানে প্রকৃত সত্য বলা হয়েছে, ভুক্তভোগীদের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে। আমাদের তো পণ্ডিত হতে হবে না এটি বোঝার জন্য, কারণ প্রতিদিনই আমরা নানা অবিচারের শিকার হই।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সংস্কার কমিশনের কাজ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। বিশ্বের দরবারে এটি তুলে ধরতে হলে এর ইংরেজি অনুবাদ করা প্রয়োজন।"

কমিশনের সদস্যদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, "আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণার সংমিশ্রণে এই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল হয়ে থাকবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা কী করলাম বা করলাম না, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সেই কাজের জন্যই বিচার করবে। তারা প্রশ্ন করতে পারে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, তাহলে বাস্তবায়ন করেননি কেন? কারণ, সবকিছু তো বইয়ের পাতায় লেখা আছে। এই কাজ জাতির জন্য এক মূল্যবান স্মারক হয়ে থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা
আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার বিচারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
মুক্তিপনের প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল নেতাকে কুড়াল দিয়ে কোপালেন আ'লীগের কর্মিরা
খুব দ্রুতই জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে: ছাত্রদল সভাপতি
বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব