বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মাথাপিছু আয় বাড়ছে, মানুষ ছুটছে টিসিবি’র ট্রাকের পিছে

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাবে দেশের মাথাপিছু আয় এখন ২ হাজার ৫৫৪ ডলার। ২০২০-২০২১ অর্থবছরে যা ছিল ২ হাজার ২২৭ ডলার। অর্থাৎ চলতি অর্থবছরে মাথাপিছু আয় বেড়েছে ৩২৭ ডলার।
এদিকে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) তথ্যমতে, করোনাকালে তরুণদের ২৫ শতাংশ বেকার হয়েছে। বিবিএসের তথ্য মতে, এপ্রিল –জুলাইয়ে বেকারত্ব ১০ গুণ বেড়েছে। আর বিআইডিএস’র তথ্য মতে করোনায় আয় কমেছে ১ কোটি ৬৪ লাখ মানুষের। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন জাগে আয় বাড়ল কার?

রাজধানীতে টিসিবির নিত্যপণ্যের ট্রাকের পিছনে লাইন দিন দিন লম্বা হচ্ছে। বাজার থেকে কিছু কম দামে চাল, ডাল, তেল, পাওয়া যায় ট্রাকে। আর এরজন্য লাইনে আগে দাঁড়ানো নিয়ে রীতিমত হুড়োহুড়ি চলে। দিন পেরিয়ে যায় লাইন ছোট হয় না। লাইনে দাঁড়ানো সবাইকি নিম্ন আয়ের? এটা ভাববার বিষয়। কারণ লাইনে যারা দাঁড়ানোরা অনেকের চেহারায় তা বলে না। এখন আর টিসিবির লাইনে কেবল নিম্ন আয়ের মানুষ দাঁড়ায় না। মধ্যআয়ের অনেকেই মাথা নিচু করে হউক আর মুখ ঢেকে হউক লাইনে দাঁড়াতে বাধ্য হচ্ছে। আয়ের সঙ্গে ব্যয় মিলাতে পারছে না বলেই এ পরিস্থিতি।

নিত্যপণ্যের দামে পাগলা ঘোড়া

 

বাজার পরিস্থিতি কি বলে?

সরকারি হিসেবেই বছরের ব্যবধানে চালের দাম বেড়েছে ১০ শতাংশের বেশি। ভোজ্যতেলে প্রায় ৩৫ শতাংশ, ডালে ৪৪, আটা ২৫, চিনিতে ১৩, ডিমে ২৬ শতাংশ বেড়েছে। এছাড়া মুরগি, গরু, খাসির মাংস ও মাছের দামও বেড়েছে প্রায় ১০ শতাংশ। ৬০০ টাকা কমে গরু ও ৯০০ টাকার কমে পাওয়া যায় না খাসীর মাংস। ২০০ থেকে ৩৫০ টাকার রুই ও কাতলা মাছ ২৫০ থেকে ৪৫০ টাকা হয়েছে। একই সঙ্গে ৭০ থেকে ১০০ টাকার আদার কেজি ১২০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। এভাবে ৭০০ থেকে ৯০০ টাকার কেজি লবঙ্গ ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে বাজারে। শুধু তাই নয়, শিশু খাদ্য গুঁড়ো দুধের দামও বেড়েছে প্রায় ১০ শতাংশ।

এ যখন বাজারের অবস্থা তখন টিসিবির লাইনে না দাঁড়িয়ে উপায় কি? বাস্তব পরিস্থিতি হচ্ছে, করোনাকালে যারা চাকরি হারিয়েছেন বা যাদের বেতন কমেগেছে, তাদের জীবনযাত্রার ব্যয়ের লাগাম টানতে পেরেছেন কতটা? একজন মধ্যআয়ের ব্যক্তি যিনি ২০ হাজার টাকার বাসায় ভাড়া থাকেন, যার দুটি সন্তান আছে স্কুলে বা কলেজে পড়ে। তাদের জন্য ব্যয়ের লাগাম টেনে ধরার কি কোনো উপায় আছে? সন্তানদের পড়াশুনার খরচ, সামাজিক অবস্থা, চিকিৎসা ব্যয়ে কি লাগাম টানা যায়? তাহলে আয় বাড়ার ফর্মূলাটা কি?

আয় বাড়ল কার?

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান হচ্ছে, ঠিক করোনার বছরেই মোট ১০ হাজার নতুন কোটিপতি যুক্ত হয়েছেন ব্যাংক ব্যবস্থায়। আর ৫০ কোটি টাকার ওপরে আমানত রেখেছে, এমন হিসাবের সংখ্যাই বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩৯০-তে।

২০১৮ সালে ওয়েলথ-এক্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আড়াই শ কোটি টাকার বেশি সম্পদের মালিকদের সংখ্যা বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশেই সবচেয়ে বেশি হারে বাড়ছে। মহামারির মধ্যেও অবিশ্বাস্য খরুচে সব প্রকল্পের কাজও থেমে নেই।

 

মাথাপিছু আয় কি?

মাথাপিছু আয় বলতে কোন দেশের মোট আয়কে জনপ্রতি ভাগ করে দিলে যা হয়, তাকে বোঝায়। জনগণের সর্বমোট ব্যক্তিগত আয়কে মোট জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করলে মাথাপিছু আয় পাওয়া যায়। সাধারণতঃ মাথাপিছু আয়কে টাকা প্রতিবছর এককে প্রকাশ করা হয়।

মাথাপিছু আয় কিভাবে নির্ণয় হয়

বাংলাদেশ সরকারের পরিসংখ্যান ব্যুরো বা বিবিএস এই হিসাব করে থাকে। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা বলেছেন, এক বছরে দেশজ উৎপাদন থেকে যে আয় হয়, তার সঙ্গে রেমিট্যান্স যোগ করে জাতীয় আয় বের করা হয়। সেই জাতীয় আয়কে মোট জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করে গড় মাথাপিছু বের করা হয়।

তবে মাথাপিছু আয় নির্ণয়ের এই পদ্ধতিতে বিরোধ আছে অর্থনীতিবিদদের মধ্যে। কোনো কোনো অর্থনীতিবিদ মনে করেন, সরকারি হিসাবকে কাগজেকলমে হিসাব। এই পরিসংখ্যানে দেশের মানুষের আয়ের প্রকৃত চিত্র পাওয়া যায় না। বাংলাদেশে দ্রুত ধনী এবং অতি ধনী হওয়ার সংখ্যা বেড়েই চলেছে। কিন্তু গরীব মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। একই সঙ্গে সমাজে বৈষম্য এবং মানুষের আয়ের ফারাক অনেক বেশি হচ্ছে। এই পরিস্থিতির প্রতিফলন সরকারি হিসাবে আসছে না।

তবে অন্যদল অর্থনীতিবিদ মনে করেন, বাংলাদেশে যে পদ্ধতিতে মাথাপিছু আয় বের করা হয় তা জাতিসংঘের স্বীকৃত পদ্ধতি । বিশ্বের বেশিরভাগ দেশেই একই পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়।

মাথাপিছু আয় বৃদ্ধির খবর আমাদের আন্দোলিত করে বটে, কিন্তু লাগামহীন দ্রব্যমূল্যে সাধারণ মানুষের নাবিশ্বাস। এ থেকে মুক্তির পথ বের না হলে, মধ্যবিত্ত শ্রেণী দরিদ্র আর দরিদ্র শ্রেণী আরও দরিদ্র হওয়া ছাড়া আর গত্যন্তর থাকবে না।

 

 

Header Ad
Header Ad

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ময়লাপোতা এলাকায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র আজ (বুধবার) রাতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আহ্বানে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতা সেখানে জড়ো হয়ে বাড়িটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে গত ৪ আগস্ট ‘শেখ বাড়ি’তে প্রথম দফায় আগুন লাগানো হয়। সেদিন বাড়িটি খালি থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আবারও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়। একসময় যেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হতো, আজ সেটির অস্তিত্ব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলো।

প্রসঙ্গত, ‘শেখ বাড়ি’ ছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার মালিকানাধীন। এ বাড়িতে তাঁর চাচাতো ভাই, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন পরিবারের সদস্য বসবাস করতেন। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা ছিল।

বুলডোজার চালানোর সময় ছাত্র-জনতার বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। তাঁদের দাবি, বৈষম্যমূলক রাজনৈতিক শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল এই বাড়ি, তাই এটিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য।

Header Ad
Header Ad

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল নেমেছে। আজ বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, সন্ধ্যা ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে দিতে জাদুঘরের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর শুরু করে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালসহ জাদুঘরের বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার ঘোষণার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের বিরোধিতা করে এবং তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে 'লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২' নামে একটি কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়, যেখানে বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানায়। তবে, বুলডোজার ছাড়াই তারা নিজ হাতে ভাঙচুর চালায়।

এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের থামাতে ব্যর্থ হয়। বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত হওয়ার আগে বসবাস করতেন।

Header Ad
Header Ad

আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা কী করলাম বা করলাম না- ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সেটি দিয়ে আমাদের বিচার করবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, দেশের রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে এবং এর ভিত্তিতেই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন, "এটি জাতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। আমি জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের দুই চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই দুটি প্রতিবেদন দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলবে। আপনি দরিদ্র, মধ্যবিত্ত বা ধনী যেই হোন না কেন, এই সংস্কারের প্রভাব থেকে কেউই বাদ যাবেন না।"

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, "কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নাগরিকরা তাদের প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবেন। আমরা যেন সত্যিকারের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাই, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।"

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, "যাতে সবাই মনে করতে পারে, এখানে প্রকৃত সত্য বলা হয়েছে, ভুক্তভোগীদের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে। আমাদের তো পণ্ডিত হতে হবে না এটি বোঝার জন্য, কারণ প্রতিদিনই আমরা নানা অবিচারের শিকার হই।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সংস্কার কমিশনের কাজ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। বিশ্বের দরবারে এটি তুলে ধরতে হলে এর ইংরেজি অনুবাদ করা প্রয়োজন।"

কমিশনের সদস্যদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, "আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণার সংমিশ্রণে এই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল হয়ে থাকবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা কী করলাম বা করলাম না, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সেই কাজের জন্যই বিচার করবে। তারা প্রশ্ন করতে পারে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, তাহলে বাস্তবায়ন করেননি কেন? কারণ, সবকিছু তো বইয়ের পাতায় লেখা আছে। এই কাজ জাতির জন্য এক মূল্যবান স্মারক হয়ে থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা
আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার বিচারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
মুক্তিপনের প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল নেতাকে কুড়াল দিয়ে কোপালেন আ'লীগের কর্মিরা
খুব দ্রুতই জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে: ছাত্রদল সভাপতি
বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব