শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫ | ১৪ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

কাল থেকে কলরেট, ইন্টারনেটসহ খরচ বাড়ছে ১০০ পণ্যের

কাল থেকে কলরেট, ইন্টারনেটসহ খরচ বাড়ছে ১০০ পণ্যের । ছবি: সংগৃহীত

আগামীকাল শনিবার থেকে মোবাইল ফোন ব্যবহার, ইন্টারনেটসহ প্রায় ১০০টি পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) ও সম্পূরক শুল্ক বাড়ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।

টিস্যু, আঙুর, আপেল, তরমুজ, তৈরি পোশাক, রেস্তোরাঁ, মিষ্টি, এলপি গ্যাস, হোটেল ভাড়া ও চশমার মতো পণ্যের ওপর নতুন ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্কহার কার্যকর হবে।

রেস্তোরাঁ, বিস্কুট ও কেক, আচার ও টমেটো সস, কাপড়, দর্জির দোকান, টয়লেট টিস্যু, ন্যাপকিন ও টাওয়েল, মিষ্টি, ড্রাইভিং লাইসেন্স, নন-এসি হোটেল, চশমা, সানগ্লাস, মোটর ওয়ার্কশপ ও লুব্রিকেন্ট তেলের ওপর ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত ভ্যাট দিতে হবে।

এনবিআর জানায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার, বৈদ্যুতিক খুঁটি, স্টিলের কোল্ড রোল্ড কয়েল, চুনাপাথর ও ডলোমাইটের মতো কয়েকটি শিল্পপণ্যের ভ্যাটও ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে।

বাণিজ্যিক পর্যায়ে ওষুধের ওপর ভ্যাট বাড়ানোর কারণে ওষুধের দামও বাড়বে। এ ক্ষেত্রে ভ্যাটের হার ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ করা হয়েছে।

১০ শতাংশ থেকে ভ্যাট বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করার কারণে মুদ্রণ, সিনেমার টিকিট, মেরামত ও সার্ভিসিং এবং পরিচ্ছন্নতা সেবার খরচও বাড়বে।

উড়োজাহাজের টিকিটের ওপর আবগারি শুল্ক বাড়ানোয় আকাশপথে যাত্রার খরচও বাড়বে।

সেই সঙ্গে বাড়বে মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট সেবার খরচ। মোবাইল ফোনের ব্যবহারের ওপর সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৩ শতাংশ করা হয়েছে। ফলে এখন থেকে মোবাইল ফোন ব্যবহারের খরচে সম্পূরক শুল্ক, ভ্যাট ও সারচার্জ ৩৯ শতাংশের পরিবর্তে ৪২ দশমিক ৪৫ শতাংশের বেশি দিতে হবে।

ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ওপর ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করায় ইন্টারনেট বিলও বাড়তে পারে।

ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (আইএসপিএবি) সভাপতি এমদাদুল হক বলেন, 'এতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। এমন কঠিন পরিস্থিতিতে আমরা কীভাবে টিকে থাকব, তা নিয়ে আমরা সন্দিহান। আইএসপি সেবার মান আরও খারাপ হবে।'

তিনি আরও বলেন, 'আমরা সরকারকে এ ধরনের পদক্ষেপ পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানাই। কারণ, এতে শুধু ব্যবসার ক্ষতি হবে না, সেবার মান কমবে এবং গ্রাহকদের খরচও বাড়বে।'

কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সহসভাপতি এস এম নাজের হোসেন বলেন, অর্থবছরের মাঝামাঝি সময়ে ভ্যাট ও শুল্ক বাড়ানো 'নজিরবিহীন'।

তিনি বলেন, ‌‘এর আগে এমন কোনো পদক্ষেপ দেখা যায়নি। যদিও অন্তর্বর্তী সরকার বলছে, এই বর্ধিত ভ্যাট ও শুল্ক কম প্রয়োজনীয় পণ্যের ওপর প্রভাব ফেলবে। কিন্তু এর প্রভাব আখেরে ভোক্তাদের ওপরই পড়বে।’

তিনি আরও বলেন, ‘মানুষ এমনিতেই উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপে পিষ্ট। এ সিদ্ধান্ত তাদের বোঝা আরও বাড়াবে। সরকারের রাজস্ব বাড়ানোর লক্ষ্য থাকলে কর ফাঁকি ঠেকানোর দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত।’

জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত সামগ্রিক রাজস্ব আদায় ২ দশমিক ৬২ শতাংশ কমে যাওয়ায় দেশীয় ও বিদেশি উৎস থেকে যখন সরকারের ঋণ নেওয়ার চাপ বাড়ছে ঠিক সেই প্রেক্ষাপটেই পরোক্ষ কর বাড়ানোর পথে গেল এনবিআর।

২০০৩ সালের জানুয়ারি মাসে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) অনুমোদন করা ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের শর্তের অংশ হিসেবেও এই ভ্যাট বাড়ানোর সুপারিশ ছিল।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের জন্য চীন থেকে ২.১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ, ঋণ ও অনুদানের প্রতিশ্রুতি

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ চীনা সরকার এবং দেশটির বিভিন্ন সংস্থার কাছ থেকে ২ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ, ঋণ এবং অনুদানের প্রতিশ্রুতি পেয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের চীন সফরের সময় বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এই প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।

শুক্রবার (২৮ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে জানানো হয়, ঢাকায় চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এবং বাংলাদেশের কর্মকর্তারা এই চুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, প্রায় ৩০টি চীনা কোম্পানি বাংলাদেশের বিশেষ চীনা শিল্প অর্থনৈতিক অঞ্চলে এক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের অঙ্গীকার করেছে। প্রধান উপদেষ্টার বিনিয়োগ আহ্বানের পর এই প্রতিশ্রুতি আসে।

এছাড়া, চীন মোংলা বন্দর আধুনিকীকরণ প্রকল্পে ৪০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ, চীনা শিল্প অর্থনৈতিক অঞ্চলের উন্নয়নে ৩৫০ মিলিয়ন ডলার, এবং প্রযুক্তিগত সহায়তা হিসেবে ১৫০ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে। বাকি অর্থ অনুদান ও অন্যান্য ঋণ সহায়তা হিসেবে আসবে।

চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন এই সফরকে “একটি গুরুত্বপূর্ণ সফর” বলে উল্লেখ করেন।

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, এই সফর চীনা বিনিয়োগ বৃদ্ধির নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে।

দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের সময় অধ্যাপক ইউনূস চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে বাংলাদেশে চীনা বেসরকারি কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগের জন্য “সবুজ সংকেত” দেওয়ার অনুরোধ জানান। প্রেসিডেন্ট শি আশ্বাস দেন যে, চীনা কোম্পানিগুলো তাদের উৎপাদন কেন্দ্র বৈচিত্র্যময় করতে চাইলে বাংলাদেশে স্থানান্তরের জন্য তিনি উৎসাহিত করবেন।

শুক্রবার অধ্যাপক ড. ইউনূস ও আশিক চৌধুরী বেইজিংয়ে বিশ্বের ১০০টিরও বেশি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে উন্নত টেক্সটাইল, ওষুধশিল্প, হালকা প্রকৌশল ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানানো হয়। তারা তিনটি ইন্টারঅ্যাকটিভ সেশনে বক্তব্য রাখেন।

আশিক চৌধুরী বলেন, "এখন পর্যন্ত আমরা অত্যন্ত ইতিবাচক সাড়া পেয়েছি। এটি কেবল সময়ের ব্যাপার।"

সূত্র: বাসস।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের জন্য ৫০ বছরের পানি ব্যবস্থাপনার মাস্টারপ্ল্যান চাইলেন অধ্যাপক ইউনূস

বাংলাদেশের জন্য ৫০ বছরের পানি ব্যবস্থাপনার মাস্টারপ্ল্যান চাইলেন অধ্যাপক ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

শত শত বিস্তৃত নদী ও সুসংগঠিত পানি ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে চীন থেকে ৫০ বছরের একটি মাস্টারপ্ল্যান চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শুক্রবার (২৮ মার্চ) বেইজিংয়ের রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে চীনের পানি সম্পদ মন্ত্রী লি গোইয়িং-এর সঙ্গে বৈঠকের সময় তিনি এই অনুরোধ জানান।

বৈঠকে অধ্যাপক ইউনূস চীনের পানি ও বন্যা ব্যবস্থাপনার প্রশংসা করে বলেন, চীন এই খাতে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। তিনি চীনা মন্ত্রীকে বলেন, "আপনাদের যে সমস্যা রয়েছে, আমাদেরও সেই একই সমস্যা। তাই, যদি আপনারা আপনাদের অভিজ্ঞতা আমাদের সঙ্গে ভাগ করে নেন, তাহলে আমরা খুশি হব।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ একটি বদ্বীপ অঞ্চল, যা শত শত নদী দ্বারা পরিবেষ্টিত। পানি কখনো জীবন বয়ে আনে, আবার কখনো তা শত্রু হয়ে ওঠে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে নদীগুলোর ওপর চাপ বেড়েছে, যা পরিবেশের ক্ষতির কারণ হতে পারে। চীনকে "পানি ব্যবস্থাপনার মাস্টার" আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ চীনের অভিজ্ঞতা থেকে অনেক কিছু শিখতে পারে এবং চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের পানি ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত দৃষ্টিভঙ্গি বাংলাদেশকে সহায়তা করতে পারে।

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "আমরা আপনাদের কাছ থেকে শেখার জন্য এখানে এসেছি। কীভাবে আমরা পানি সম্পদকে জনগণের জন্য আরও উপযোগী করে তুলতে পারি, তা জানতে চাই।"

তিনি উল্লেখ করেন, নদীর তীরবর্তী ভূমিগুলো জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও উন্নয়নের কারণে দখল হয়ে যাচ্ছে। একই পরিস্থিতি ভারতের উজান অঞ্চলেও দেখা যাচ্ছে। এছাড়া, পলি জমার কারণে নদীর মাঝখানে নতুন নতুন চর জেগে উঠছে, যা নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ ব্যাহত করছে।

চীনের পানি সম্পদ মন্ত্রী লি গোইয়িং স্বীকার করেন যে, বাংলাদেশ ও চীন একই ধরনের পানি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। তিনি বাংলাদেশকে প্রযুক্তিগত সহায়তা ও বিশেষজ্ঞ পরামর্শ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।

মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের ৮৫ শতাংশ মানুষ বন্যাপ্রবণ এলাকায় বসবাস করে, যা পানি ব্যবস্থাপনাকে আরও কঠিন করে তুলেছে। তিনি উল্লেখ করেন, প্রেসিডেন্ট শি চীনের জন্য একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করেছেন, যা চীনের পানি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

এ সময় অধ্যাপক ইউনূস বলেন, "আমাদের জন্যও একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়নে আমরা আপনাদের সহায়তা চাই।" তিনি বিশেষভাবে তিস্তা নদী ব্যবস্থাপনা এবং ঢাকার চারপাশের দূষিত পানি পরিশোধনের ক্ষেত্রে চীনের সহায়তা প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন।

উল্লেখ্য, অধ্যাপক ইউনূস বর্তমানে চার দিনের চীন সফরে রয়েছেন। সফরকালে তিনি চীনা নেতৃবৃন্দ ও বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে বৈঠক করে পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

Header Ad
Header Ad

হাসপাতাল ছেড়ে বাসায় ফিরলেন তামিম ইকবাল

জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবাল হাসপাতালে কয়েকদিন চিকিৎসা নেওয়ার পর বাসায় ফিরেছেন। ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে আজ (শনিবার) তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

গত ২৪ মার্চ বিকেএসপিতে অনুশীলনের সময় হার্ট অ্যাটাকের শিকার হন তামিম। ২২ মিনিট অচেতন থাকার পর তাকে দ্রুত কেপিজে স্পেশালাইজড হাসপাতালে নেওয়া হয়, যেখানে তার হার্টে ব্লক ধরা পড়ে। চিকিৎসকরা দ্রুত অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি করে একটি রিং পরিয়ে দেন। এরপর উন্নত চিকিৎসার জন্য ২৬ মার্চ তাকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।

হাসপাতাল ছাড়লেও তামিমের সামনে এখন কঠিন চ্যালেঞ্জ। তাকে নিয়মিত পর্যবেক্ষণে থাকতে হবে, লাইফস্টাইল পরিবর্তন করতে হবে এবং কঠোর নিয়ম মেনে চলতে হবে বলে জানিয়েছেন মেডিক্যাল বোর্ডপ্রধান অধ্যাপক শাহাবউদ্দিন তালুকদার। তিনি বলেন, “এমন হার্ট অ্যাটাকের পর রোগীদের সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণে রাখা জরুরি। তার আবারও সমস্যা হতে পারে, এমনকি ব্লক ছাড়াও ঝুঁকি রয়েছে। তাই নিয়মিত ফলোআপ করতে হবে, জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনতে হবে এবং মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে।”

এদিকে, তামিম কবে খেলায় ফিরতে পারবেন, সে বিষয়ে এখনো স্পষ্ট কোনো তথ্য দিতে পারেননি চিকিৎসকরা। তার সুস্থতার ওপর নির্ভর করেই ভবিষ্যতে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশের জন্য চীন থেকে ২.১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ, ঋণ ও অনুদানের প্রতিশ্রুতি
বাংলাদেশের জন্য ৫০ বছরের পানি ব্যবস্থাপনার মাস্টারপ্ল্যান চাইলেন অধ্যাপক ইউনূস
হাসপাতাল ছেড়ে বাসায় ফিরলেন তামিম ইকবাল
চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ ৩৯.৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড, সহজে মিলছে না বৃষ্টি
জেলা প্রশাসকদের প্রতি ১২ নির্দেশনা দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুমার নামাজের সময় শক্তিশালী ভূমিকম্প, মিয়ানমারে মসজিদ ধসে নিহত অন্তত ২০
ঈদে রাজধানীর নিরাপত্তায় ৪২৬ জন ‘অক্সিলারি ফোর্স’ নিয়োগ
যমুনা সেতু মহাসড়কে নেই যানজট, নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরছে উত্তরের মানুষ (ভিডিও)
টাঙ্গাইলে ৪০ দিন জামাতে নামাজ আদায় করে পুরস্কৃত ২১ কিশোর-তরুণ
থাইল্যান্ডে ভূমিকম্প: মুহূর্তেই ধসে পড়ল নির্মাণাধীন বহুতল ভবন
মিয়ানমারে ভয়াবহ ভূমিকম্প, ধসে পড়ল ভবন ও সেতু
ঢাকা-বেইজিংয়ের মধ্যে ৯ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
সমালোচনার মুখে প্রসিকিউটর আফরোজ পারভীন সিলভিয়ার নিয়োগ বাতিল
ঢাকা-চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প
মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জুলাই অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন
‘ইদ’ থেকে ‘ঈদ’ বানানে ফিরছে বাংলা একাডেমি: আসিফ মাহমুদ
গাজীপুরে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে পিকআপের ধাক্কা, নিহত ২
কাশ্মিরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলায় ৪ ভারতীয় পুলিশ সদস্য নিহত
সফল বৈঠক, ড. ইউনূসকে দৃঢ় সমর্থন চীনা প্রেসিডেন্টের
আজ পবিত্র জুমাতুল বিদা: রমজানের শেষ জুমার তাৎপর্য