মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এস আলমের সম্পত্তি নিলামে তুললো জনতা ব্যাংক, ১৮৫০ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ আদায়ে কঠোর পদক্ষেপ

এস আলমের সম্পত্তি নিলামে তুললো জনতা ব্যাংক, ১৮৫০ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ আদায়ে কঠোর পদক্ষেপ। ছবি: সংগৃহীত

বকেয়া ঋণ আদায়ে এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি নিলামে তুলেছে রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক। এস আলম গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশন লিমিটেডের কাছ থেকে ১ হাজার ৮৫০ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ আদায়ের উদ্দেশ্যে এই নিলাম আহ্বান করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে গত ১ নভেম্বর জনতা ব্যাংক পত্রিকায় নিলাম সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে, যেখানে ২০ নভেম্বর নিলামের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।

ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, এই ঋণের বিপরীতে এস আলম গ্রুপ চট্টগ্রাম ও গাজীপুরে ১ হাজার ৮৬০ শতাংশ জমি বন্ধক রেখেছে, যার বাজারমূল্য সর্বোচ্চ ৩৫৮ কোটি টাকা। কিন্তু এ জমির মূল্য দাবিকৃত ঋণের তুলনায় প্রায় পাঁচ গুণ কম, যা সম্পূর্ণ ঋণ আদায়ে যথেষ্ট নয়। অবশিষ্ট ঋণ আদায়ে আরও আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজন হতে পারে বলে ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ সূত্রে জানা গেছে। অর্থঋণ আদালত আইনের ১২(৩) ধারা অনুযায়ী, ব্যাংক মামলা দায়ের করার পূর্বেই জামানতের সম্পত্তি নিলামে তুলে আংশিক ঋণ আদায় করতে পারবে।

কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি)-এর ২০২১ সালের নিরীক্ষা প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে যে, গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশিকা না মেনে ঋণের সীমা অতিক্রম করে অতিরিক্ত ঋণ গ্রহণ করেছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ২০১২ সালে চট্টগ্রামের সাধারণ বিমা ভবনে অবস্থিত জনতা ব্যাংকের করপোরেট শাখা থেকে প্রাথমিকভাবে ৬৫০ কোটি টাকার ঋণ নেয় গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশন। এই ঋণ ২০২১ সালে সুদাসলে বৃদ্ধি পেয়ে ১ হাজার ৭০ কোটি ৬৫ লাখ টাকায় পৌঁছে। এর মধ্যে পিএডি (পেমেন্ট এগেইনস্ট ডকুমেন্ট) ঋণ ছিল ৬১৭.৪৭ কোটি টাকা, এলটিআর (ট্রাস্ট রিসিপ্ট) ঋণ ছিল ২২৩.১৮ কোটি টাকা এবং সিসি হাইপো ঋণ ছিল ২২৯.৯৯ কোটি টাকা। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে সুদাসলসহ এই ঋণের পরিমাণ ১ হাজার ৮৫০ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে।

জনতা ব্যাংকের এ উদ্যোগ এস আলম গ্রুপের বিপুল পরিমাণ বকেয়া ঋণ আদায়ে দৃঢ় পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা দেশের ব্যাংকিং খাতে অনিয়ম প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ হতে পারে।

Header Ad

গাজায় থামছেই না ইসরায়েলি আগ্রাসন, নিহত আরও ৩৩

ছবি: সংগৃহীত

গাজায় ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৩ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা প্রায় ৪৩ হাজার ৪০০ জনে পৌঁছেছে। এছাড়া গত বছরের অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও লক্ষাধিক ফিলিস্তিনি।

সোমবার (৪ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের চলমান হামলায় কমপক্ষে আরও ৩৩ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে গত বছরের অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৩ হাজার ৩৭৪ জনে পৌঁছেছে বলে সোমবার অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নিরলস এই হামলায় আরও অন্তত এক লাখ ২ হাজার ২৬১ জন ব্যক্তিও আহত হয়েছেন।

মন্ত্রণালয় বলেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত আগ্রাসনে ৩৩ জন নিহত এবং আরও ১৫৬ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন। মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

প্রসঙ্গত, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। ইসরায়েল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে।

Header Ad

মোহাম্মদপুরে ডাস্টবিনে মিলল মানুষের খণ্ডিত পা

মোহাম্মদপুরে ডাস্টবিনে মিলল মানুষের খণ্ডিত পা। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ডাকাতি, ছিনতাই ও খুনসহ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বেড়ে যাওয়ায় আতঙ্কে রয়েছেন বাসিন্দারা। এরই মধ্যে মোহাম্মদপুরের রাজিয়া সুলতানা রোডে একটি ডাস্টবিনে মানুষের খণ্ডিত পা দেখা গেছে।

গোড়ালির কিছুটা ওপর থেকে কাটা ওই পায়ে ব্যান্ডেজ করা রয়েছে। সোমবার (৪ নভেম্বর) দিবাগত রাতে মোহাম্মদপুরের রাজিয়া সুলতানা রোডে এ ঘটনা ঘটে।

এ বিষয়ে মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী ইফতেখার হাসান বলেন, স্থানীয়দের খবরে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। ধারণা করা হচ্ছে, কোনো হাসপাতালের থেকে দুই দিন আগে কাটা পা, কোনভাবে এখানে চলে আসছে। পায়ের ব্যান্ডেজ এবং কাটার ধরন দেখে মনে হচ্ছে চিকিৎসকেরা কেটে বাদ দিয়েছে। কোনো রক্ত নেই, একেবারে শুকনো। কিভাবে এখানে এসেছে তা আমরা খতিয়ে দেখছি।

উল্লেখ্য, সম্প্রতি মোহাম্মদপুরে ডাকাতি, ছিনতাই ও খুনসহ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বেড়ে যাওয়ায় আতঙ্কে রয়েছেন বাসিন্দারা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে লাগাতার অভিযানে নেমেছে যৌথ বাহিনী।

Header Ad

আজ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন

ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস এবং রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন আজ। আগামী চার বছর যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ নীতিসহ বিশ্ব রাজনীতির মেরুকরণে কে প্রভাব বিস্তার করবে এ নিয়ে বিশ্ববাসীর নজর এখন যুক্তরাষ্ট্রের দিকে।

এবার স্মরণকালের সর্বোচ্চ প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ভোটযুদ্ধ হতে যাচ্ছে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিসের মধ্যে। দেশটির ইতিহাসে এবারই প্রথম ভারতীয় বংশোদ্ভূত কোনো নারী প্রার্থীর মার্কিন প্রেসিডেন্ট হওয়ার সর্বোচ্চ সম্ভাবনা দেখা দিচ্ছে। তিনি নির্বাচিত হলে যুক্তরাষ্ট্রে ইতিহাস হবে। প্রথম কোন নারী প্রেসিডেন্ট পাবে দেশটি। অন্যদিকে, কমলার কোনো অংশে কম নন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রতিটি অঙ্গরাজ্যে তিনিও এগিয়ে আছেন সমানে সমানে। এই দুই প্রার্থীর হাড্ডাহাড্ডি ভোটযুদ্ধের ফলাফলের অপেক্ষায় বিশ্ব।

পুরো বিশ্বের চেয়েও মার্কিন নির্বাচনের দিকে অধির আগ্রহে তাকিয়ে আছে যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা এবং দখলদার ইসরায়েলের দুই দেশের নাগরিকরা।

নিজের জলপাই মাড়াইয়ের যন্ত্রটির পাশে দাঁড়িয়ে আছেন পশ্চিম তীরের তারমাস আয়া অঞ্চলের ফিলিস্তিনি-মার্কিন উদ্যোক্তা জামাল জাগুলুল। তবে তার মন রয়েছে, হাজার মাইল দূরে যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠেয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে। এই অঞ্চলটি ফিলিস্তিনি-মার্কিনরা সংখ্যাগরিষ্ঠ।

তিনি জানিয়েছেন, তারা এখানে অনেক সমস্যায় আছেন। যুক্তরাষ্ট্রের কেউই তাদের নিয়ে ভাবেন না। তারা এবার পরিবর্তন চান। তারা আরেকটি দলকে চায়। আরেকটি স্বাধীন ভিন্ন দল। কেউ তাদের সাহায্য করছে না।

যদিও গাজা যুদ্ধের শুরু থেকেই ইসরায়েলকে একতরফা সমর্থন দিয়ে আসছে বাইডেন প্রশাসন। দিয়েছে আর্থিক সহায়তা ও অস্ত্র। তবে বেশিরভাগ ইসরায়েলি ঝুঁকছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের দিকে। কারণ, তারা আর রক্তপাত চায় না। এবার যুদ্ধের ইতি টানতে চান সাধারণ মানুষ। তার মনে করেন, যুদ্ধবিরতি আলোচনায় এবং বন্দিমুক্তিতে ট্রাম্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবেন।

এবারের নির্বাচনে ট্রাম্প অথবা কমলা, যেই নির্বাচিত হন না কেন, মার্কিন পররাষ্ট্রনীতি মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি আনতে কতটুকু কার্যকর হবে তা অনেকটা অনিশ্চিত। কেননা নির্বাচনী প্রচারণায় যুদ্ধবিরতির কথা বললেও দুজনেই ইসরায়েলের পক্ষ নিয়েছেন। তারা গাজায় বোমাবর্ষণ, খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করা, চিকিৎসার সুযোগ না দেওয়া, রোগের বিস্তার ঘটানো ও জোরপূর্বক স্থানান্তর প্রভৃতি ভয়ঙ্কর নীতির প্রশ্নে মন্তব্য করেননি। সুতরাং নির্বাচনের ফল যাই হোক না কেন গাজা-ইসরায়েল যুদ্ধ নিরসনের সম্ভাবনা শূন্য। ফলে চিন্তিত গাজাবাসী।

এদিকে গাজা ও ইসরায়েলের পর আরেকটি দেশ অনেকটা নিজেদের ভাগ্য নির্ধারণ করে অপেক্ষা করছেন মার্কিন নির্বাচনের দিকে। ইউক্রেন-বাসী প্রার্থনা করছেন কমলা যেন প্রেসিডেন্ট হয়। কারণ, জয়ী হলে ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা অব্যাহত রাখবেন বলে জানিয়েছেন কমলা। ইউক্রেনের নাগরিক ইনানা জানান, তারা অবশ্যই যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের ফল নিয়ে চিন্তায় আছেন। কারণ, তাদের শত্রুকে (রাশিয়া) পরাজিত করতে চান তারা। তার দেশের ভাগ্য ঝুলছে পাঁচ হাজার মাইলেরও বেশি দূরের দেশ যুক্তরাষ্ট্রের ভোটারদের হাতে। তিনি আশাবাদী কমলা জয়ী হবেন এবং রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনকে সমর্থন করবেন।

অন্যদিকে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে কাজ করবেন বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প। রাশিয়ার কাছে ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছেড়ে দিতে হতে পারে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।

গাজা-ইউক্রেন ছাড়াও রাশিয়ার নজরও এখন মার্কিন নির্বাচনের দিকে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বৈরী সম্পর্ক বিরাজ করায় মস্কোর আগ্রহ অন্যদের চেয়ে বরং বেশিই থাকার কথা। ২০১৬ সালের নভেম্বরের নির্বাচনে যখন প্রেসিডেন্ট হিসাবে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিজয়ী হলেন তখন রাশিয়ার উগ্র-জাতীয়তাবাদী রাজনীতিবিদ ভ্লাদিমির ঝিরিনোভস্কির আনন্দ ছিল চোখে পড়ার মতো। তবে এবারের নির্বাচনে কোনো রুশ রাজনীতিবিদ বা কর্মকর্তা এখন পর্যন্ত ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে জয়লাভের সম্ভাবনার বিষয়ে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করেননি।

মার্কিন নির্বাচনের প্রভাব পড়েছে চীনেও। দেশটির সাধারণ জনগণও অত্যন্ত আগ্রহের সঙ্গে নজর রাখছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে। অবশ্য তাদের মধ্যেও কিছুটা শঙ্কাও কাজ করছে। জিয়াঙ নামের ষাটোর্ধ্ব একজন চীনা নাগরিক জানিয়েছেন, তাদের মধ্যে কেউই যুদ্ধ দেখতে চায় না। চীন-মার্কিন সম্পর্কে টানাপড়েন ক্রমেই বেড়ে যাওয়ায় চিন্তায় পড়েছেন তিনি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় থামছেই না ইসরায়েলি আগ্রাসন, নিহত আরও ৩৩
মোহাম্মদপুরে ডাস্টবিনে মিলল মানুষের খণ্ডিত পা
আজ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন
বদলগাছিতে মাইক্রোবাস থেকে ককটেল নিক্ষেপ, ৬টি উদ্ধার
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যে আগ্রহী আওয়ামী লীগ: ড. হাছান মাহমুদ
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণ বন্ধ, বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে সরকারের ৪০ হাজার কোটি ঋণ পরিশোধ
টাঙ্গাইলে ৩৫০ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিলসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গণপিটুনিতে সাবেক প্রতিমন্ত্রীর ভাগ্নে নিহত
মেগা চুরির জন্য আওয়ামী লীগকে আরেকবার দরকার: নির্মাতা ফারুকী
বিরামপুরে ট্রাকের ধাক্কায় দুই যুবক নিহত
পদে পুনর্বহালের দাবিতে ১০ সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলরদের একক কণ্ঠে আন্দোলন
ইসরায়েলি সামরিক স্থাপনায় হামলার নির্দেশ দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনি
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল, সদস্য সচিব মোস্তফা জামান
এস আলমের সম্পত্তি নিলামে তুললো জনতা ব্যাংক, ১৮৫০ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ আদায়ে কঠোর পদক্ষেপ
১০ জেলা ও মহানগরে বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা
ভারতে পবিত্র মনে করে মন্দিরের এসির পানি পানের হিড়িক, সতর্কতা জানালেন বিশেষজ্ঞরা
যুক্তরাষ্ট্রকে নতুন স্বর্ণযুগে নেওয়ার অঙ্গীকার ট্রাম্পের
থেমে থাকা ট্রাকে অপর ট্রাকের ধাক্কায় হেলপার নিহত, আটক ২
বিএনসিসি অধিদপ্তরে চাকরির বিশাল সুযোগ
পর্নোগ্রাফি ও জুয়ার ওয়েবসাইট-লিংক বন্ধের দাবি