সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

৩০ নভেম্বরের মধ্যে রিটার্ন দাখিল না করলে বন্ধ হবে বেতন-ভাতা

ফাইল ছবি

আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে রিটার্ন দাখিল করতে হবে সকল পিয়ন, দারোয়ানসহ সকল সরকারী চাকরিজীবীকে । না হলে তাদের বেতন-ভাতা বন্ধ হয়ে যাবে।

এতোদিন সকল সরকারি চাকরিজীবীদের রিটার্ন দাখিল করতে হতো না। যাদের মূলবেতন ১৬,০০০ টাকা বা তার বেশি, তাদের জন্য রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক ছিল।

আয়কর আইন, ২০২৩-এর এ বিধান মেনে সকল গণকর্মচারীকে রিটার্ন দাখিল করতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ তাদের আওতাভুক্ত দপ্তর-অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ই-টিআইএন সংগ্রহ করে রিটার্ন দাখিল করার নির্দেশনা শুরু করেছে।

সকল সরকারি কর্মচারীর জন্য রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করার বিধানকে যৌক্তিক বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, অনেক অল্প বেতনধারী কর্মচারীর একাধিক বাড়িসহ বিপুল সম্পদ রয়েছে। তাদের বেতনের বাইরে আরও আয় থাকতে পারে। রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করায় সরকার তার সম্পদের তথ্য পাবে।

চলতি অর্থবছর নতুন আয়কর আইন করেছে সরকার। তার বিভিন্ন ধারায় সকল গণকর্মচারীর জন্য রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করে বলা হয়েছে, গণকর্মচারীর বেতন ভাতাদি প্রাপ্তিতে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ জমা দিতে হবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, যেসব কর্মচারীর বেতন করসীমার চেয়ে কম, তাদের কোন কর দিতে হবে না। তবে সবাইকে রিটার্ন দাখিল করতে হবে। আর যাদের বেতন করমুক্ত আয়সীমা অতিক্রম করে, তাদের আয়বর্ষের আনুমানিক মোট আয়ের জন্য প্রযোজ্য করের গড় হারে তার বেতন বিল থেকে উৎসে কর্তন করতে হবে।

এ নির্দেশনা পাওয়ার পর করমুক্ত আয়সীমার চেয়ে কম বেতনভুক্ত কর্মচারীদের মধ্যে এক ধরণের ভয় কাজ করছে বলে একাধিক কর্মচারী জানিয়েছেন। অনেক কর্মচারীর বেতন কম হওয়া সত্ত্বেও নিজের নামে বড় অংকের অর্থ সঞ্চয়পত্র সহ বিভিন্ন জায়গায় বিনিয়োগ রয়েছে, তাদের উৎকণ্ঠা আরও বেশি।

সকল সরকারি কর্মচারীর জন্য রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করার বিধানকে যৌক্তিক বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, অনেক অল্প বেতনধারী কর্মচারীর একাধিক বাড়িসহ বিপুল সম্পদ রয়েছে। তাদের বেতনের বাইরে আরও আয় থাকতে পারে। রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করায় সরকার তার সম্পদের তথ্য পাবে।

এছাড়া এর মধ্য দিয়ে রিটার্ন দাখিলকারীর সংখ্যা বাড়বে, ট্যাক্স নেটও বাড়বে। যেসব অল্প বেতনধারী কর্মচারীর অন্যান্য আয় ও সম্পদ আছে, সেসব আয় থেকে আয়কর পাওয়া যাবে। এতে রাজস্ব আহরণ বাড়বে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গতবছর সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যা ১৩,৯৬,৮১৮ জন। এর মধ্যে ১১তম গ্রেড থেকে ২০তম গ্রেড পর্যন্ত কর্মচারীর সংখ্যা ১২,১৭,২৬৪ জন।

১১তম থেকে ২০তম গ্রেডের প্রারম্ভিক মূলবেতন ৮২৫০ টাকা থেকে ১৬০০০ টাকা পর্যন্ত, যা করমুক্ত আয়সীমার চেয়ে কম। চলতি অর্থবছর করমুক্ত আয়সীমা ৩.৫০ লাখ টাকা।

পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট-এর নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন, "আমাদের দেশের অনেক পিয়নেরও দুই-তিনটা বাড়ি আছে। সরকারি চাকরির বেতন কম হলেও তাদের অন্য ইনকাম থাকতে পারে। এই বিবেচনায় সকল গণকর্মচারীর জন্য রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা যৌক্তিক হয়েছে।"

তিনি বলেন, "কারও একাউন্টে ১০ লাখ বা ২০ লাখ টাকা পেলে যেন তাকে হয়রানি করা না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। একজন অল্প বেতনের চাকরিজীবীও দীর্ঘদিন অল্প অল্প টাকা জমিয়ে এই পরিমাণ টাকা সঞ্চয় করতে পারেন। তবে কারও অবিশ্বাস্য রকমের সম্পদ থাকলে সেগুলো নিয়ে তদন্ত করা যেতে পারে।"

ট্যাক্স কনসালটেন্ট স্নেহাশিষ বড়ুয়া বলেন, "আইন অনুযায়ী সকল সরকারি চাকরিজীবীকে আয়কর রিটার্ন দাখিল করে দাখিলের প্রমাণক নিতে হবে। যাদের আয় করযোগ্য আয়সীমার নিচে রয়েছে, তাদেরও রিটার্ন দাখিল করতে হবে।"

সরকারের এই উদ্যোগের ইতিবাচক দিক সম্পর্কে তিনি বলেন, "এতে রিটার্ন দাখিলকারীর সংখ্যা বাড়বে, ট্যাক্স নেট বাড়বে। অনেকে অল্প টাকা বেতন পেলেও অনেক সম্পদের মালিক হয়েছেন। তাদের সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে হবে। অর্থাৎ, তারা কমপ্লায়েন্সের মধ্যে আসবে, তারা জবাবদিহিতার মধ্যে আসবে।"

"এই আইনের ফলে সকল সরকারি চাকরিজীবী রিটার্ন দাখিলের সময় আইনগতভাবে তাদের সকল সম্পদ দেখাতে বাধ্য। তবে কেউ যদি তার সম্পদ প্রদর্শন করতে না চায়, সেটা ভিন্ন বিষয়", জানান তিনি।

স্নেহাশিষ বড়ুয়া বলেন, অনেক কম শিক্ষাগত যোগ্যতাসম্পন্ন সরকারি চাকরিজীবী রয়েছেন, যারা হয়তো নিজের রিটার্ন ফরম নিজে পূরণ করতে পারবেন না। এক্ষেত্রে অন্যের সহায়তা নিতে কিছু টাকা খরচ করতে হবে, যা তার ওপর আর্থিক চাপ তৈরি করবে। এক্ষেত্রে তারা অনলাইনে ফরম পূরণ করে সাবমিট করলে সেই খরচের চাপ থেকে রেহাই পেতে পারেন।

Header Ad
Header Ad

আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা

বক্তব্য রাখছেন নৌ পরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, এই সরকার অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে কাজ করছে। যতই বদনাম করুন, চার মাসের কাছাকাছি শোনেন নাই যে হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। এই সরকারে যারা কাজ করছে হয়ত তাদের অনেকেরই আমাদের মত প্রশাসনিক নলেজ কম থাকতে পারে, কিন্ত কোনো অসৎ ব্যক্তি আমাদের কেবিনেটে নেই, টপ টু বটম।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা বোট ক্লাবে বিএসসির (বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন) ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

নৌ উপদেষ্টা বলেন, বিএসসিতে আগের মতো চুরিচামারি ও হেরফের হবে না। কোনো চোর ধরা পড়লে তার আর রক্ষা নেই।

ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, বিএসসির জাহাজের বহর আরও বড় করার চেষ্টা চলছে। আশা করছি, আগামী দুই বছরে এটা সম্ভব হবে। তখন শেয়ার হোল্ডাররা আরও বেশি লভ্যাংশ পাবে বলে।

তিনি আরও বলেন, আমরা চট্টগ্রামে (বন্দরে) ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থা করছি। কয়েকটা কান্ট্রি চট্টগ্রাম বন্দর, বে টার্মিনালসহ আরও অন্যান্য বন্দরে বিনিয়োগ করতে চাচ্ছে। ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ৬০০ মিলিয়ন ডলার বে টার্মিনালে বিনিয়োগ করার জন্য বসে আছে। দ্রুত আমরা এটা সাইন করবো।

এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, শেয়ারের বাজারে বর্তমান দুর্দিনে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। আশা করছি, আগামী বছর এ লভ্যাংশ আরও বাড়বে।

বিএসসির ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় বিএসসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কমডোর মাহমুদুল মালেক বলেন, প্রতিষ্ঠার ৫৩ বছরের মধ্যে এবার সর্বোচ্চ নিট মুনাফা করেছে বিএসসি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কর সমন্বয়ের পর সংস্থাটির নিট মুনাফা হয়েছে ২৪৯.৬৯ কোটি টাকা।

তিনি আরও বলেন, ১৯৭২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের যাত্রা শুরু হয়। তখন শিপিং করপোরেশনের বহরে ছিল ৩৪টি জাহাজ। এতো জাহাজ থাকার পরও সে সময় বিএসসি লোকসানি প্রতিষ্ঠান ছিল। বর্তমানে পাঁচ জাহাজে রেকর্ড সংখ্যক লাভ করেছে।

Header Ad
Header Ad

কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে এবং নতুন কোনো সমস্যার সৃষ্টি না হলে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য আগামী ২৯ ডিসেম্বর লন্ডন যেতে পারেন।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, আশা করছি, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২৯ ডিসেম্বর তিনি লন্ডনে যাবেন। ম্যাডামের সঙ্গে তার চার-পাঁচজন চিকিৎসক যাবেন। ইতোমধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।

জানা গেছে, শারীরিকভাবে নতুন কোনো সমস্যা উদয় না হলে, ২৯ ডিসেম্বর (রোববার) দিনে একটি ফ্লাইটে খালেদা জিয়া ঢাকা ছাড়বেন। তার সঙ্গে সফর করবেন মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্য ডা. শাহাবউদ্দিন, ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ কয়েকজন।

এর আগে, ২৯ অক্টোবর অধ্যাপক জাহিদ হোসেন জানিয়েছিলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে প্রথমে ‘লং ডিসটেন্স স্পেশালাইজড এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হবে। এরপর সেখান থেকে তাকে তৃতীয় একটি দেশে মাল্টিডিসিপ্ল্যানারি মেডিক্যাল সেন্টারে নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক

ছবি: সংগৃহীত

গাজার উত্তরাঞ্চলের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি বাহিনীর চলমান অভিযানের মধ্যে সংঘর্ষ তীব্র আকার ধারণ করেছে। দখলদার বাহিনীর সঙ্গে হামাস ও ইসলামী জিহাদ প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সংঘর্ষে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে ইসরাইলি গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, জাবালিয়া শরণার্থী শিবির এবং এর আশপাশের এলাকায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের আক্রমণে অন্তত ৩৫ জন ইসরাইলি সেনা নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছে। সংঘর্ষের এই ঘটনা দখলদার বাহিনীর জন্য বড় ধরনের ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে।

এছাড়া ইসরাইলি সেনাবাহিনীর দেওয়া তথ্য অনুসারে, গাজার উত্তরের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের ৭০ শতাংশ ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।

দখলদার সেনারা ৯৬,০০০ ফিলিস্তিনি নাগরিককে জাবালিয়া শিবির ছেড়ে যেতে বাধ্য করেছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইসরাইলি বাহিনী ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে অবরুদ্ধ গাজায় একটি গণহত্যামূলক আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। এ আগ্রাসন শুরু হয় হামাসের ঐতিহাসিক অভিযানের প্রতিক্রিয়ায়। যা ফিলিস্তিনিদের ওপর দখলদারদের বাড়তে থাকা অত্যাচার-নিপীড়নের জবাব হিসেবে পরিচালিত হয়।

এরপরই ইসরাইল গাজার ওপর সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপ করে এবং গণহত্যামূলক নির্মূল অভিযান শুরু করে। উপত্যকাটিতে ২০ লক্ষেরও বেশি ফিলিস্তিনি বাস করত। তাদের জন্য জ্বালানি, বিদ্যুৎ, খাদ্য ও পানীয় জল সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।

গাজায় গত ১৫ মাসের বেশি সময় ধরে চলা বর্বর ইসরাইলি আগ্রাসনে এ পর্যন্ত মোট ৪৫,২৫৯ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। যাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। এছাড়া আহত হয়েছেন ১০৭,৬২৭ জন।

রোববার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, অব্যাহত ইসরাইলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা
কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল
হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক
নতুন স্বরাষ্ট্রসচিব ড. নাসিমুল গনি
গুম করে বন্দিদের ভারতে পাঠাতেন শেখ হাসিনা!
বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান