শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

উৎপাদন বেশি সত্ত্বেও যে কারণে পেঁয়াজের দাম লাগামহীন

দেশে বছরে পেঁয়াজের চাহিদা ২৫ লাখ মেট্রিক টন। এবার উৎপাদন হয়েছে ৩৪ লাখ টন। এটা চাহিদার চেয়ে ৩৬ শতাংশ বেশি। তারপরও পেঁয়াজের দাম লাগামহীন। কারণ মজুদদারি। কৃষকের কাছ থেকে পেঁয়াজ কিনে মজুদ করে ইচ্ছামতো দাম বাড়াচ্ছেন বেপারিরা।

জানা যায়, রমজান মাসে সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ লাগে ৫ লাখ টন বা মোট চাহিদার ২০ শতাংশ। রমজান মাসে পেঁয়াজ ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয়েছে। কিন্তু এখন পেঁয়াজের ভরা মৌসুম। তারপরও ঈদের পর থেকেই লাগামহীন হয়ে গেছে পেঁয়াজের বাজার।

গত সপ্তাহে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হলেও বর্তমানে তা ৭০ থেকে ৭৫ টাকা খুচরা পর্যায়ে বিক্রি হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঈদে কৃষকরা পেঁয়াজ বিক্রি করে দিয়েছে। বেপারিরা মজুদ করে ইচ্ছামতো বাড়াচ্ছে দাম। তাই আমদানি করা না হলে কমবে না পেঁয়াজের দাম।

রাজধানীর কারওয়ান বাজার, টাউনহল, কৃষিমার্কেটসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এমনই চিত্র পাওয়া গেছে।

পেঁয়াজের দামের ব্যাপারে জানতে চাইলে কারওয়ান বাজারের বিক্রমপুর ভান্ডারের মালিক সবুজ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, গত সপ্তাহে পেঁয়াজের কেজি ৫৫ টাকার কম বিক্রি করা হয়েছে। বর্তমানে তা ৬৭ টাকা। এটা ভালো মানের পাবনা ও রাজশাহীর পেঁয়াজ।

মেসার্স মাতৃভান্ডারের কামাল শেখও বলেন, ঈদের পর থেকেই পেঁয়াজের দাম বেড়েই যাচ্ছে। গত সপ্তাহের ৫৫ থেকে ৫৭ টাকা কেজির পেয়াজ বর্তমানে ৬৫ থেকে ৬৭ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। বেড়েই যাচ্ছে দাম।

কারণ জানতে চাইলে এসব আড়তদার দাবি করেন, তারা শুধু আড়তদারি পান। দাম কে নির্ধারণ করে এমন প্রশ্নের জবাবে তারা বলেন, দেশের বিভিন্ন মোকাম থেকেই দাম বেঁধে দেয়। আমরা শুধু কেজিতে কমিশন পাই। তারা (বেপারিরা) বলছে উৎপাদন নাকি কম হয়েছে, তাই বাড়ছে দাম।

একই পেঁয়াজ একটু দূরের পাইকারি পর্যায়ে ৩৫০ টাকা পাল্লা বা ৭০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। কিন্তু ভোক্তাদের তা পেতে খুচরা বাজারে আরও ৫ টাকা বেশি গুণতে হচ্ছে।

কারওয়ান বাজারের কাঁচাবাজারের জসিম বলেন, ভালোটা ৭৫ টাকা কেজি, ফরিদপুরেরটা ৭০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। আমরা বেশি দামে কিনছি, তাই বেশি দামে বিক্রি করছি। শুধু এই ব্যবসায়ী নয়, অন্যান্য খুচরা ব্যবসায়ীদেরও একই বক্তব্য। মোকামে দাম বেশি। তাই বেশি দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।

শুধু এই বাজারে নয়, কৃষিপণ্যের পাইকারি বাজার কৃষিমার্কেটেও দেখা গেছে বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে। যা রমজান মাসের দ্বিগুণ হয়ে গেছে।

ব্যবসায়ীরা জানান, ঈদে কৃষকরা পেঁয়াজ বিক্রি করে দিয়েছে। বিভিন্ন মোকামে বেপারির কাছে মজুদ হয়ে আছে। তারা মাচা করে জমিয়ে বেশি দামে বিক্রি করছে।

ব্যাপক উৎপাদনের পর ঈদের পরে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে দাম। জানতে চাইলে শ্যামবাজার কৃষিপণ্য আড়ৎ বণিক সমিতির সভাপতি মো. সাইদ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, বিশ্বাস করেন আমরা দাম বাড়াচ্ছি না। আমরা মজুদ করেও রাখছি না। তা রাখা সম্ভবও না।

তাহলে কারা দাম বাড়াচ্ছে? এ ব্যাপারে দীর্ঘ দিনের ব্যবসার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে মো. সাইদ বলেন, ঈদের আড়তে ২৩ থেকে ২৫ টাকা কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করেছি। বর্তমানে ৫২ থেকে ৫৫ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। কৃষকের টাকা দরকার হওয়ায় তারা পেঁয়াজ বিক্রি করে দিয়েছে। তাদের মাল শেষ।

মো. সাঈদ অভিযোগ করে আরও বলেন, পাবনা, কুষ্টিয়া, ফরিদপুরের বড় বড় বাজারের বেপারিরা ঘরের মধ্যে কয়েকটা মাচা করে মজুদ করে রাখছে। ইচ্ছামতো দাম বাড়াচ্ছে। এ জন্যই দাম বাড়ছে। তারাই দাম নির্ধারণ করে দেয়। আমরা বেপারির কাছে ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের কাছে কেজিতে শুধু এক টাকা কমিশন পাই। আড়তে বিক্রি হলেই তারা টাকা নিয়ে যায়।

এদিকে সরকারি প্রতিষ্ঠান টিসিবিও বলছে, বর্তমানে (১৪ মে) প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৭০ টাকা। যা ৭ দিন আগে ছিল ৬০ টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে। আর এক মাসে বেড়েছে ৮৫ শতাংশ। কারণ রমজান মাসেও ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয়েছে। শুধু তাই নয়, গত বছরের এই দিনেও পেঁয়াজের কেজি ছিল ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। বেড়েছে ৫৩ শতাংশ পর্যন্ত।

আর ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সূত্র উল্লেখ করে বলছে, দেশে এবার রেকর্ড পরিমাণ ৩৪ লাখ টন পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে। যা উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি। দেশে পেঁয়াজের বার্ষিক চাহিদা ২৫ লাখ টন। এরমধ্যে রমজান মাসে সবচেয়ে বেশি ৫ লাখ টন ব্যবহার হয়। অন্যান্য মাসে গড়ে পোনে দু্ই লাখ টন লাগে।

কিন্তু রমজান মাসে ২০ শতাংশ ব্যবহার হলেও প্রতি কেজির দাম ছিল ৪০ টাকার নিচে। অথচ কম চাহিদা থাকলেও বেপারিরা ইচ্ছামতো দামে পেঁয়াজ বিক্রি করছে।

এদিকে, ঈদের পর থেকেই পেঁয়াজের দাম হুহু করে বাড়তে থাকায় কৃষি মন্ত্রণালয়ও নড়েচড়ে বসেছে। কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার রবিবার (১৪ মে) বলেন, কয়েকদিনের মধ্যেই পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেবে সরকার। কৃষকের স্বার্থ বিবেচনা করে পেঁয়াজ আমদানি সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। আমরা দেশের অভ্যন্তরে পেঁয়াজের বাজার সবসময় মনিটর করছি। এই মুহূর্তে বাজারে পেঁয়াজের দাম কিছুটা বেশি। তাই কয়েকদিনের মধ্যেই পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, গত দুই বছরে দেশে পেঁয়াজের উৎপাদন বেড়েছে ১০ লাখ টনেরও বেশি। এ বছর দেশে পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে ৩৪ লাখ টনের বেশি। বর্তমানে মজুদ রয়েছে ১৮ লাখ ৩০ হাজার টন।

আরইউ/আরএ/

Header Ad
Header Ad

৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ

ছবি: সংগৃহীত

৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির সাবেক সভাপতি এবং লোকসভার সাবেক সংসদ সদস্য দিলীপ ঘোষ। শুক্রবার এ বিয়ে সম্পন্ন হয়। পাত্রী তার দলের মহিলা মোর্চার নেত্রী রিঙ্কু মজুমদার। বয়স ৪৭ বছর।

বাইপাসের নিউটনের আবাসিক এলাকায় ঘরোয়াভাবে হিন্দু রীতি মেনে মন্ত্রচ্চারণ, মালা বদল, সিঁথিতে সিঁদুর দিয়ে বাগদান সম্পন্ন করেন দিলীপ। বিয়েতে পরেছিলেন হলুদ পাঞ্জাবি আর সাদা পাজামা। আর কনে সাজে রিঙ্কু পরেছিলেন লাল রঙের বেনারসি। বিয়ের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতদের মধ্যে ছিলেন কিছু বন্ধু-বান্ধব আর গোটা কয়েক আত্মীয়-স্বজন।

বিয়ের পর দিলীপ ঘোষ বলেন, ‌‘এতদিন তো অনেক কিছুর দায়িত্ব পালন করেছি, স্বামীর দায়িত্ব পালন করার সুযোগ প্রথমবার হলো। এটাই অনুশীলন করছি। দেখা যাক কী হয়! এটা তো বিয়েরই একটা অঙ্গ। এটা আমাকেই করতে হবে, অন্য কেউ করতে পারবে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘মায়ের জন্যই তো সব। তার ৮৪ বছর বয়স। আমায় কাজে বাইরে যেতে হয়। সে সময় তাকে পানি পান করানোর লোক পাওয়া যায় না। কয়েকবার এরকম ঘটনা ঘটেছে যে, মা অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। তখন ইনিই (রিঙ্কু) মাকে এসে দেখতো। তারপরেই ইনিই (রিঙ্কু) আমায় বলেছিলেন, আমি আবার জীবনের সংসারী হতে চাই। সাথী চাই। আমি বলেছিলাম, খুব ভালো, করে ফেলো। তখন ইনি বলেছিলেন, না আপনাকেই বিয়ে করতে চাই, আপনি রাজি আছেন কিনা? তখন আমি বলেছিলাম, একটু সময় নিতে দাও। বিষয়টা আমি হজম করি আগে। তারপর ১-২ মাস সময় লেগে গেছে বুঝতে।’

ছবি: সংগৃহীত

বিয়ে উপলক্ষে দিলীপ ঘোষের নিউটাউনের বাড়িতে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। সঙ্গে পাঠিয়েছেন একটি ফুলের তোড়া এবং মুখ্যমন্ত্রীর নিজের হাতের লেখা একটি শুভেচ্ছা বার্তার কার্ড। যাতে লেখা—‘শ্রীমতি রিঙ্কু মজুমদারের সঙ্গে আপনার বিবাহবন্ধনের কথা জেনে আনন্দিত হলাম। জীবনের এই নতুন অধ্যায়ের সূচনায় রিঙ্কু দেবী ও আপনাকে আমার অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। মঙ্গলময় ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি, আপনাদের যৌথ জীবন সুখের হোক। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।’

বিয়ের পর মধুচন্দ্রিমা নিয়ে মুখ খুলেছেন দিলীপের সঙ্গিনী। রিঙ্কু জানিয়েছেন, তার পাহাড় পছন্দ। নিরিবিলি কোনো পাহাড়ি এলাকায় দিলীপের সঙ্গে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। সেটা দার্জিলিং হতে পারে আবার হিমাচল প্রদেশের সিমলার কথাও ভাবা হয়েছে। তবে কোথায় যাবো এখনো সিদ্ধান্ত নিইনি।

দিলীপের বাগদান অনুষ্ঠানে একেবারে ঘরোয়া খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন করা হয়েছিল। পদের মধ্যে ছিল সাদা ভাত, মাছের মাথা দিয়ে মুখ ডাল, কাতলা মাছের কালিয়া, নবরত্ন তরকারি, চাটনি-পাপড়, দই-মিষ্টি।

দিলীপ ঘোষ ছোটবেলা থেকেই ভারতের হিন্দুত্ববাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। আন্দামান দ্বীপপুঞ্জে প্রচারকের দায়িত্ব ছিলেন। ২০১৪ সালে রাজ্য বিজেপির সভাপতি করা হয় তাকে।

 

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার মুন্সিপুর সীমান্তে অভিযান চালিয়ে ১২ কেজি ভারতীয় রূপার তৈরী গহনা জব্দ করেছে বিজিবি। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) রাতে রূপার তৈরি গয়নাগুলো উদ্ধার করা হয়। জব্দ করা গয়নার আনুমানিক বাজারমূল্য ২৭ লাখ ১৯ হাজার ৪৭০ টাকা।

চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাজমুল হাসান জানান, মুন্সীপুর সরদার পাড়া সীমান্ত দিয়ে চোরাকারবারীরা ভারত থেকে বাংলাদেশে পাচারের চেষ্টার সময় রূপার গয়নাগুলো জব্দ করা হয়। স্কচটেপ দিয়ে মোড়ানো ২১টি প্যাকেটে ছিল এসব গয়না, যার ওজন ১২ কেজি ২০০ গ্রাম। জব্দ করা গয়নার আনুমানিক বাজারমূল্য ২৭ লাখ ১৯ হাজার ৪৭০ টাকা।

এ ঘটনায় সুবেদার আবুল বাশার বাদী হয়ে দামুড়হুদা মডেল থানায় একটি সাধারণ ডাইরি করেছেন। জব্দ করা রূপার গয়নাগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে চুয়াডাঙ্গা ট্রেজারি অফিসে জমা দেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

ফয়জুল করীমকে বরিশালের মেয়র ঘোষণার দাবি

ছবি: সংগৃহীত

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) মেয়র ঘোষণার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে নগরীর অশ্বিনী কুমার টাউন হলের সামনে সর্বস্তরের জনগণের ব্যানারে এ কর্মসূচির আয়োজন হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ২০২৩ সালের জুনে বিসিসি নির্বাচনে হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী বাহিনী হাতপাখা প্রতীকের এই প্রার্থীর ওপর ন্যাক্কারজনক হামলা চালায়। নির্বাচনে দলীয়করণ করে নৌকার পক্ষে কাজ করে নির্বাচন কমিশন। এ অবস্থায় ২০২৩ সালের নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষণার দাবি জানান তারা।

এরআগে, বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) ২০২৩ সালের বিসিসি নির্বাচনের ফলাফল বাতিল এবং নিজেকে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আদালতে মামলা করেন ফয়জুল করীম। বরিশাল সিটি নির্বাচনী ট্রাইব্যনালের বিচারক ও সদর জ্যেষ্ঠ সহকারী জজ আদালতে তিনি মামলার আবেদন করেন। সৈয়দ ফয়জুল করীমের পক্ষে আবেদনটি আদালতে দাখিল করেন তার আইনজীবী শেখ আবদুল্লাহ নাসির।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৬০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ
চুয়াডাঙ্গা সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ
ফয়জুল করীমকে বরিশালের মেয়র ঘোষণার দাবি
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি যুবক নিহত
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আটক
বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার
বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান
গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা, শিশুসহ একই পরিবারের ১৩ জন নিহত
ভারতীয় ক্রিকেটাররা আমাকে নগ্ন ছবি পাঠাত, অভিযোগ ট্রান্সজেন্ডার ক্রিকেটারের
১৮৭ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর
গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান, ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে বড় সমস্যা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
টঙ্গীতে ফ্ল্যাট বাসা থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ অবৈধ অভিবাসী আটক
ভেঙে গেল পরীমনি-সাদীর প্রেম? রহস্যময় পোস্টে তোলপাড় নেটদুনিয়া
বগুড়া বিমানবন্দর চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত, জুলাই থেকেই শুরু হতে পারে ফ্লাইট চলাচল
বেনজীরকে বোট ক্লাব থেকে বহিষ্কার, ৩২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
ঢাকায় আবারও আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, ড. ইউনূসের পদত্যাগ দাবি
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে আশাবাদী মেসি, সিদ্ধান্ত নেবেন সময়মতো