রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দাম চড়া সব পণ্যের, নির্ধারিত দামে মিলছে না চিনি

সারাদেশে নতুন ধান উঠলেও বাজারে কমেনি চালের দাম। আর পেঁয়াজ ও জিরার দাম বেড়েই চলেছে। তেলের দাম বাড়ানোর পর পরই খুচরা বিক্রেতাদের কাছে চলে আসায় তা পাচ্ছেন ক্রেতারা। কিন্তু কেজিতে ১৬ টাকা বাড়ানোর পরও বিক্রেতারা চিনি পাচ্ছেন না। এখনো অধিকাংশ বিক্রেতা বলছেন চিনি নেই। অন্যদিকে, আলু, ঝিঙ্গা, ধুন্দলসহ সবজির দামও চড়া। বিক্রেতারা বলছেন, বেশি দামে কেনা, তাই চড়া দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে।

শনিবার (১৩ মে) রাজধানীর কারওয়ানবাজারসহ বিভিন্ন খুচরা বাজারে ঘুরে এমন চিত্রই পাওয়া গেছে।

দাম বাড়িয়েও চিনি নেই

সরকার কেজিতে ১৬ টাকা দাম বাড়িয়ে খোলা চিনি ১২০ টাকা ও প্যাকেটজাত চিনি ১২৫ টাকা করে বিক্রির ঘোষণা দেন। কিন্তু বাজারে সহজে পাওয়া যাচ্ছে না চিনি। তবে কোনো কোনো দোকানে পাওয়া গেলেও তারা ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকা কেজি বিক্রি করছেন।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কারওয়ানবাজারের সততা ট্রেডার্স, সালমান ট্রেডার্স, লক্ষীপুর স্টোর, আ. গনি স্টোরসহ অন্যান্য খুচরা ব্যবসায়ীরা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ১০৪ টাকা থেকে ১৬ টাকা বাড়িয়ে ১২০ টাকা চিনির কেজি করা হয়েছে। তারপরও পাওয়া যাচ্ছে না। দাম বাড়ানোর পরও মিল থেকে চিনি দিচ্ছে না। তাই আমরা তো পাচ্ছি না। তবে কোথাও পাওয়া গেলেও তা ১৩০ থেকে ১৪০ টাকার কম বিক্রি করা যাচ্ছে না।

সালশান ট্রেডার্সের মাসুম বলেন, গোড়াই দাম বেশি। তাই চিনি রাখি না। আবার কৃষিমার্কেটের সিটি এন্টারপ্রেইজের আবু তাহেরসহ অনান্য ব্যবসায়ীরা জানান, সেই ঈদের আগে থেকে চিনি নেই।

জিয়াউর রহমান নামে এক ক্রেতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘এ দোকান, সে দোকান করে প্রায় ১০ দোকান ঘুরেছি। কিন্তু সবাই বলছেন চিনি নেই। তবে এক দোকানদার বলেন, চিনি আছে, তবে দাম পড়বে ১৩৫ টাকা কেজি, নিলে নেন— না হলে যান’।

এদিকে সরকার সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১২ টাকা বাড়ানোর পর বাজারে তা হাজির হয়ে গেছে। নতুন দাম অনুযায়ী ১ লিটার সয়াবিন তেল ১৯৯ টাকা, ২ লিটার ৩৯০ টাকা ও ৫ লিটার ৯৩০ থেকে ৯৬০ টাকা বিক্রি করছে ব্যবসায়ীরা।

বাড়তি জিরা ও আদার দাম

ঈদ শেষে জিরার দাম বেড়েই যাচ্ছে। তা একেবারে লাগামহীন হয়ে পড়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ৫০ টাকা কেজিতে বেড়ে ৮৫০ টাকা কেজি হয়ে গেছে। এদিকে পেঁয়াজও সেই পথে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে। আদাতেও সুখবর নেই। বিদেশি আদার কেজি ৩৩০ থেকে ৩৫০ টাকা, দেশি আদা ২৮০ টাকা কেজি বিক্রি করছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা। আর দেশি রসুন বিক্রি করা হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা কেজি। তবে আগের মতোই মসুর ডাল ৯৫ থেকে ১৩৫ টাকা কেজি, প্যাকেট আটা ২ কেজি ১৩০ টাকা ও খোলা আটার কেজি ৬০ টাকা, ময়দা ১৫০ টাকা, ছোলা ৮৫ থেকে ৯০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

নতুন ধান উঠলেও কমেনি চালের দাম

দেশের হাওর, উত্তরাঞ্চলসহ প্রায় এলাকায় ধান উঠলেও তেমন কমেনি চালের দাম। আগের মতোই আছে বলে বিক্রেতারা জানান। বর্তমানে মোটা স্বর্ণা চাল ৫০ টাকা, ২৮ ও পাইজাম ৫২ থেকে ৬০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। তবে বিভিন্ন কোম্পানির বস্তার মিনিকেট চালের কেজি ৭২ টাকা থেকে ৭৫ টাকা কেজি বিক্রি করছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা। কারওয়ানবাজারের আল্লাহর দান রাইস এজেন্সির আ. আওয়ালসহ অন্য খুচরা ব্যবসায়ীরা জানান, নতুন বোরো ধান উঠলে মাঝারি চালের দাম কমবে মনে হয়েছিল। কিন্তু তেমন কমছে না। কারণ ধানের দাম বেশি। তবে সারা দেশের ধান উঠলে সরবরাহ বেশি হওয়ায় কিছুটা কমতে পারে।

আবার বেড়েছে ব্রয়লারের মুরগির দাম

ঈদে হঠাৎ করে মাংসের দাম বাড়লেও পরে সেভাবে কমেনি। কারওয়ানবাজারের জনপ্রিয় ব্রয়লার হাউজ, মায়ের দোয়া, ঢাকা ব্রয়লার, নুরজাহান ব্রয়লার হাউজের বিক্রিয়কর্মীরা জানান, ঈদের কয়দিন পর ব্রয়লারের দাম কমলেও এ সপ্তাহে আবার বেড়ে গেছে। বর্তমানে ব্রয়লার ২১০ থেকে ২৩০, পাকিস্তানি মুরগি ৩৩০ থেকে ৩৪০ টাকা ও দেশি মুরগির দাম ৭০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

গরুর মাংস ৭৫০ টাকা, খাসির মাংস ১ হাজার থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। ডিমের দামও আগের মতো বেশি দামে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা ডজন বিক্রি করা হচ্ছে বলে বিক্রেতারা জানান।

এদিকে মাংসের দাম না কমার কারণে আগের দামেই মাছ বিক্রি করা হচ্ছে বলে কারওয়ানবাজার ও টাউনহলের ব্যবসায়ীরা জানান। বিক্রেতারা জানান, ঈদের পর থেকেই বাচ্চা মাছ ৪৫০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি, রুই, কাতলা ২৫০-৪৫০ টাকা কেজি। চিংড়ি ৫০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা কেজি, টেংরা, বোয়াল, আইড় ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি ৩০০-৩৫০ টাকা, শিং ৪০০-৬০০, কাজলি ও বাতাসি ৬০০ টাকা, পাঙ্গাস ও তেলাপিয়া ১৫০ থেকে ২০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। এ ছাড়া, আকারভেদে ইলিশ বিক্রি করা হচ্ছে ৫৫০ টাকা কেজি থেকে এক হাজার ৪০০ টাকা কেজি ।

সবজির দামও চড়া

অন্যান্য জিনিসের মতো সবজির বাজারেও অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। পেঁপের কেজি ৭০ টাকা ছাড়িয়েছে। ঝিঙ্গা, ধুন্দুল ও চিচিঙ্গার কেজি ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে বলে বিক্রেতারা জানান। বর্তমানে লেবু ২০ থেকে ৪০ টাকা ডজন বিক্রি করা হচ্ছে। কারওয়ানবাজারের স্বপন বলেন, বর্তমানে লেবুর ডজন ২০ থেকে ৪০ টাকা ডজন বিক্রি করা হচ্ছে। মরিচের কেজি ৮০ থেকে ১০০ থেকে কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

ঈদ ফুরিয়ে যাওয়ায় শসার দামও কমেছে। তা ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি, বেগুন ৬০ থেকে ৭০ টাকা, পটল ও করলা ৬০ থেকে ৭০ টাকা, টমেটো ৫০ থেকে ৬০ টাকা, আলু ৩৫ টাকা থেকে ৫০, লাউ ৬০ থেকে ৮০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৩০ টাকা, গাঁজর ৩০-৪০ টাকা বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। সজনার দাম বেড়ে ১২০ টাকা কেজি, লাল ও পালং শাকের আঁটি ১০ টাকা, ও ধনিয়ার পাতা ১০ থেকে ১৫ টাকা ও পুঁইশাক ২০ টাকা আঁটি বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে দেখা গেছে, এলাকাভেদে একই পণ্য কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা কম বেশি দামে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। একই সঙ্গে পাইকারি ও খুচরা পর্যায়েও পণ্যভেদে ৫ থেকে ১০ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।

জেডএ/আরএ/

Header Ad
Header Ad

ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

ছবি: সংগৃহীত

দারুণ সব জয়ে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে ফাইনালে উঠেছিলও বাংলাদেশ। একমাত্র হারটি ছিলো ভারতের কাছে। সেই ভারতকে ফাইনালে পেয়ে প্রতিশোধ নিতে পারেনি সুমাইয়া আক্তারের দল। কুয়ালালামপুরে ভারত আজ ৪১ রানের জয়ে বাংলাদেশের স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।

বেউয়েমাস ওভালের ফাইনালে বাংলাদেশের বোলাররা ভারতকে আটকে রেখেছিলেন নাগালের মধ্যে। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেটে ১১৭ রানের পূঁজি পায় ভারত।

সর্বোচ্চ ৫২ রান করেন গঙ্গাদি তৃষা। বল হাতে ফারজানা ইয়াসমিন ৩১ রানে চার উইকেট নিয়ে সবচেয়ে সফল ছিলেন। ১১৮ রানের টার্গেটে ব্যাটিংয়ে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই উইকেট হারায় বাংলাদেশ। রানের খাতা খুলতে পারেননি মোসাম্মত ইভা। দলীয় ৮ রানে ওপেনিং জুটি ভাঙ্গার পর সুমাইয়া আক্তারকে নিয়ে ১৬ ও জুয়াইরা ফেরদৌসের সঙ্গে ২০ রানের জুটি গড়েন ফাহমিদা ছোয়া। এই ওপেনার ২৪ বলে ১৮ করে আউট হতেই ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ। ১৮ ওভার তিন বল পর্যন্ত টিকে থেকে ৭৬ রানে অলআউট হয় তারা।

৪১ রানের জয়োৎসবে মাতে ভারতীয় মেয়েরা। বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ে সর্বোচ্চ ২২ রান করেন জুয়াইরা। এই দুজন ছাড়া আর কেউ দুই অঙ্কের ঘরে রান করতে পারেননি। ভারতের বোলিংয়ে আয়ুশি শুক্লা ১৭ রানে তিন উইকেট নেন। দুটি করে উইকেট পান পারুনিকা সিসোদিয়া ও সোনাম যাদব।

Header Ad
Header Ad

এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা

পুণঃযাত্রায় রবিবার পত্রিকাটির প্রথম সংখ্যা বের হয়। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় দৈনিক ‘আমার দেশ’ প্রায় এক দশক পর আবার প্রকাশিত হয়েছে। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বন্ধ করে দেওয়া হয় এ পত্রিকাটি।

রবিবার (২২ ডিসেম্বর) পত্রিকাটির প্রথম সংখ্যা হাতে পেয়েছেন পাঠকরা। সাপ্লিমেন্টসহ ৪৮ পৃষ্ঠার এই কাগজ ভোর থেকে পাঠকের হাতে পৌঁছাতে শুরু করে।

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৪ সালে বাজারে আসে ‘আমার দেশ’। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের রোষানলে পড়ে পত্রিকাটি ২০১৩ সালে বন্ধ হয়ে যায়। এর আগে, ২০১০ সালের জুনেও ১০ দিনের জন্য পত্রিকাটি বন্ধ করে দিয়েছিল শেখ হাসিনার সরকার।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে প্রায় দেড় মাস পর সাড়ে পাঁচ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে পত্রিকাটির সম্পাদক ও প্রকাশক মাহমুদুর রহমান দেশে ফেরেন। তার নেতৃত্বে কারওয়ান বাজারের নতুন কার্যালয় থেকে এখন আবার ‘আমার দেশ’ পত্রিকা বেরুচ্ছে।

মাহমুদুর রহমান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “শূন্য থেকে শুরু করে দুই মাসের মধ্যে জাতীয় পত্রিকা বের করা প্রায় অসম্ভব ছিল। পুনঃপ্রকাশের এই নতুন যাত্রায় পত্রিকাটি জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করবে। পত্রিকাটি সঠিক খবর তুলে ধরার চেষ্টা করবে। মতপ্রকাশের জন্য আওয়াজ তুলবে ‘আমার দেশ’। ”

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের এপ্রিলে পত্রিকাটির সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে তার কার্যালয় থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর থেকে ‘আমার দেশ’র প্রকাশনা বন্ধ করে দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু দুদকের

হাসিনা ও জয়। ছবি: সংগৃহীত

নিউইয়র্ক ও লন্ডনে ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) সকালে দুদক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তাদের বিরুদ্ধে গত ১৫ বছরে বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছে। অনুসন্ধানে পাঁচ সদস্যের টিম গঠন করেছে দুদক। শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা ও জয়সহ তাদের পরিবারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলাকালে ব্যাংক হিসাব-সম্পদ জব্দ বা ক্রোক করতে পারবে এই কমিটি।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুকেন্দ্র থেকে ৫৯ হাজার কোটি টাকা’সহ বিভিন্ন প্রকল্পে ওঠা ৮০ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। এছাড়া, আশ্রয়ণসহ ৮টি প্রকল্পে দুর্নীতির তথ্য আমলে নিয়েছে দুদক।

গত ৩ সেপ্টেম্বর, শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের এসব দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ। শুনানি নিয়ে এসব অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদকের নিষ্ক্রিয়তা কেনো অবৈধ ঘোষণা করা হবে না?– তা জানতে চেয়ে গত ১৫ ডিসেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা
৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু দুদকের
ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন বিমান হামলা
লোকসানের মিথ্যা গল্প শোনাচ্ছে ব্রিডার ফার্মগুলো
একজন ঢাকা অন্যজন কলকাতায় সংসার ভাঙছে মিথিলার
আইনজীবী আলিফ হত্যা: তদন্ত কমিটির সব সদস্যের পদত্যাগ
যে কোন সময় বাংলাদেশের পাশে নতুন দেশ
গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস
  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল
ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রান করলেই এশিয়া কাপ ঘরে উঠবে বাংলাদেশ
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক
শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর
চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা
জুমার দিনে ফিলিস্তিনের মসজিদে আগুন দিল ইসরায়েলিরা
গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
আশ্বস্ত করছি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: প্রধান উপদেষ্টা
সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং