সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিবর্তনে সুফল পাবে বাংলাদেশ

মহামারি করোনাভাইরাসের ছোবল এবং পরবর্তীতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে বিশ্ব অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি বদলে যাচ্ছে। পশ্চিমা দেশগুলো এখন আর এককভাবে চীনের উপর নির্ভর থাকতে চাইছে না। আমদানির উৎস বাড়ানোর চেষ্টায় তারা এশিয়ার অন্য দেশগুলোতে নজর দিচ্ছে। এতে বাংলাদেশ ও ভারতের মতো দেশ লাভবান হতে পারে বলে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের সেন্টার ফর দ্য নিউ ইকোনমি অ্যান্ড সোসাইটির এক জরিপে উঠে এসেছে।

দাভোসে চলমান সংস্থার বার্ষিক সম্মেলন উপলক্ষে গত সোমবার প্রকাশিত ওই জরিপ প্রতিবেদনে বিশ্বের শীর্ষ ২২ অর্থনীতিবিদ মতামত দিয়েছেন। এদের মধ্যে রয়েছেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), বিনিয়োগ ব্যাংক ও বহুজাতিক সংস্থার অর্থনীতিবিদরা।

জরিপে দুই-তৃতীয়াংশ শীর্ষ অর্থনীতিবিদ জানিয়েছেন, ২০২৩ সালে বিশ্ব মন্দায় পড়তে পারে। এর মধ্যে ১৮ শতাংশ মনে করছেন, মন্দা তীব্র আকার ধারণ করতে পারে। সার্বিক মন্দার বিষয়ে অর্থনীতিবিদের মধ্যে এক ধরনের মতৈক্য আছে। তবে তীব্র মন্দার আশঙ্কা অনেকটাই কমেছে। গত বছরের সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত সংস্থার জরিপে ৩৫ শতাংশের বেশি অর্থনীতিবিদ জানান, তীব্র মন্দার আশঙ্কা আছে। অর্থাৎ নানা পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে অনেক অর্থনীতিবিদ মত বদলেছেন। যদিও এখনো এক-তৃতীয়াংশ অর্থনীতিবিদ মনে করেন, এ বছর মন্দা হবে না।

তবে মন্দার বিষয়ে এ বছর এরই মধ্যে সতর্ক করেছে আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংক। আইএমএফপ্রধান ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা বলেছেন, বিশ্বের এক-তৃতীয়াংশ দেশ এ বছর মন্দায় পড়বে। আর বিশ্ব অর্থনীতি ‘বিপজ্জনকভাবে মন্দার কাছাকাছি’ বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে বিশ্বব্যাংক।

বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের ২০২৩ সালের এই জরিপে দুই অঞ্চলকে প্রবৃদ্ধিতে শক্তিশালী উল্লেখ করা হয়েছে। একটি মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা (এমইএনএ) এবং অন্যটি দক্ষিণ এশিয়া। দক্ষিণ এশিয়ায় ভালো প্রবৃদ্ধি আশা করছেন ৮৫ শতাংশ অর্থনীতিবিদ। এর মধ্যে ৭০ শতাংশ মধ্যম মানের ও ১৫ শতাংশ শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি আশা করছেন। তাদের মতে, বাংলাদেশ, ভারতসহ কিছু অর্থনৈতিক দেশ বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পটপরিবর্তনে সুবিধা পাবে। ইউরোপীয় দেশগুলো তাদের সরবরাহব্যবস্থা চীনের পাশাপাশি অন্যান্য দেশেও বাড়াচ্ছে। এই বৈচিত্র্যায়ণের ফলে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশগুলো লাভবান হতে পারে।

বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা কমে আসবে। গত বছর উচ্চ মূল্যস্ফীতি মোকাবেলায় যেভাবে বিশ্বের প্রায় সব কেন্দ্রীয় ব্যাংক একযোগে নীতি সুদহার বাড়িয়েছে, তাতে অর্থের প্রবাহ কমেছে। স্বাভাবিকভাবেই কমেছে চাহিদা। সেই সঙ্গে সরবরাহব্যবস্থাও স্বাভাবিক হয়ে আসছে। তবে সব অঞ্চলের মূল্যস্ফীতির হার এক হবে না। ইউরোপের ক্ষেত্রে ৫৭ শতাংশ অর্থনীতিবিদ মনে করেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতির সম্ভাবনা আছে। অথচ চীনের ক্ষেত্রে মাত্র ৫ শতাংশ অর্থনীতিবিদ তা মনে করেন। আইএমএফ মনে করছে, ২০২৩ সালে বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতি ৬.৫ শতাংশে নেমে আসবে, ২০২২ সালে যা ছিল ৮.৮ শতাংশ।

সব অর্থনীতিবিদ আশা করছেন, ২০২৩ সালে ইউরোপের অর্থনীতি দুর্বল বা খুবই দুর্বল হবে। যদিও ৯১ শতাংশ মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধিও দুর্বল বা খুবই দুর্বল হবে। ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির পরিস্থিতি নিয়ে অর্থনীতিবিদরা একমত হলেও চীনের বিষয়ে তারা বিভক্ত হয়ে পড়েছেন। কেউ মনে করেন, এ বছর চীনও মন্দার কবলে পড়বে। আবার অন্যরা মনে করছেন, দেশটির প্রবৃদ্ধি হবে।

গত সোমবার বৈশ্বিক নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রাইস ওয়াটার হাউস কুপার্সের (পিডাব্লিউসি) জরিপে ব্যবসা চালিয়ে যাওয়া নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশ্বের ৪০ শতাংশ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও)। তারা মনে করছেন, ব্যবসা-বাণিজ্য বর্তমানে যে ধারায় চলছে, সেভাবে চলতে থাকলে আগামী এক দশকের মধ্যে তাদের কোম্পানি অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক অবস্থায় থাকবে না। প্রায় সব খাতের প্রধান নির্বাহীরাই এমনটি বলেছেন। যেমন টেলিযোগাযোগ খাতের ৪৬ শতাংশ, উৎপাদনশীল খাতের ৪৩, স্বাস্থ্যসেবা খাতের ৪২ ও প্রযুক্তি খাতের ৪১ শতাংশ প্রধান নির্বাহী এমন শঙ্কা জানিয়েছেন।

এ জরিপে ৭৩ শতাংশ সিইও মনে করছেন, চলতি বছর বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির হার কমবে। এ ছাড়া কম্পানির ভবিষ্যৎ প্রবৃদ্ধি নিয়েও প্রধান নির্বাহীদের আত্মবিশ্বাস আশঙ্কাজনকভাবে কমেছে। বর্তমানে তাদের আত্মবিশ্বাস হ্রাসের হার ২৬ শতাংশ। এর আগে ২০০৮-০৯ সালে বৈশ্বিক মন্দার সময়ের আত্মবিশ্বাস হ্রাসের হার ছিল সর্বোচ্চ ৫৮ শতাংশ। বর্তমানের ব্যবসা-বাণিজ্যের আশঙ্কাজনক বাস্তবতায় প্রধান নির্বাহীরা খরচ কমাতে শুরু করেছেন। তবে উন্নত বিশ্বে যেভাবে মানুষ চাকরি ছাড়ছেন, তাতে মেধাবী কর্মীদের ধরে রাখতে ৬০ শতাংশ প্রধান নির্বাহীর বেতন কমানোর পরিকল্পনা নেই। বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের চার হাজার ৪১০ জন সিইও এই জরিপে অংশ নিয়েছেন।

আরএ/

Header Ad
Header Ad

গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান

ছবি: সংগৃহীত

চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে বলে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রেজাউল করিম। তিনি জানান, বিদ্যমান সব বিদ্যুৎকেন্দ্র সচল রাখতে কাজ করে যাচ্ছে কর্তৃপক্ষ, যাতে গ্রীষ্মকালে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন নিশ্চিত করা যায়।

বার্তা সংস্থা বাসসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, বর্তমানে গড়ে দৈনিক ১৪,০০০ থেকে ১৪,৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে, যেখানে গড় চাহিদা প্রায় ১৫,০০০ মেগাওয়াট। গ্রীষ্মে এই চাহিদা সর্বোচ্চ ১৭,৮০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যেখানে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৭,২৬০ মেগাওয়াট।

গত শনিবার দেশে উৎপাদিত বিদ্যুৎ ছিল ১১,৯৭১ মেগাওয়াট, যার বিপরীতে চাহিদা ছিল ১৪,৪৫১ মেগাওয়াট। রবিবার কর্মদিবস হওয়ায় চাহিদা আরও বেড়ে যায়। যদিও গ্রীষ্মে প্রায় ৭৫০ মেগাওয়াট ঘাটতির আশঙ্কা রয়েছে, বিপিডিবি মনে করে এই ঘাটতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।

চেয়ারম্যান জানান, বিদ্যুৎ বিভ্রাটের পেছনে কারিগরি ত্রুটি বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ (যেমন ঝড় বা বৃষ্টিপাত) একটি বড় কারণ। এছাড়া গ্যাসের চাহিদা পূরণে সরকার তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করছে, যা বিদ্যুৎ উৎপাদনের অন্যতম প্রধান জ্বালানি। ইতোমধ্যে স্পট মার্কেট থেকে দুটি কার্গো এলএনজি আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন করেছে সরকার। এর আগে মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের একটি কোম্পানি থেকেও এলএনজি আনা হয়েছে।

বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, লোডশেডিং কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সরকারি অফিস, ব্যাংক, বাসাবাড়ি ও মসজিদে এসির তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে না নামানোর পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এভাবে প্রতিদিন ২,০০০ থেকে ৩,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।

সরবরাহ ও চাহিদার ভারসাম্য রক্ষায় সরকারের নানা উদ্যোগের কারণে চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সূত্র: বাসস

Header Ad
Header Ad

পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের

ছবি: সংগৃহীত

ইরান তার পরমাণু কর্মসূচি থেকে একচুলও সরছে না বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ইরানের আইন ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম ঘারিবাবাদি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার অধিকার ইরানের জন্য একটি ‘লাল রেখা’। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে পরোক্ষ আলোচনাতেও এই অবস্থান থেকে কোনোভাবেই সরে আসা হবে না।

রবিবার ইরানের সংসদের জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্র নীতি কমিশনের এক বৈঠকে এই মন্তব্য করেন ঘারিবাবাদি। বৈঠকে তিনি ইতালির রোমে তেহরান-ওয়াশিংটনের মধ্যে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় দফার পরোক্ষ আলোচনা সম্পর্কে আইনপ্রণেতাদের বিস্তারিত অবহিত করেন।

কমিটির মুখপাত্র ইব্রাহিম রেজাই জানিয়েছেন, ঘারিবাবাদি আলোচনার মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন। বৈঠকে তিনি পুনরায় জোর দিয়ে বলেছেন, ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে চায় না এবং দেশটির পরমাণু কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে।

ঘারিবাবাদি আরও বলেন, আলোচনার অন্যতম প্রধান বিষয় ছিল ইরানের ওপর আরোপিত বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা—বিশেষ করে মার্কিন কংগ্রেসের আইন এবং সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ। ইরান চায়, এসব নিষেধাজ্ঞা যেন সম্পূর্ণরূপে এবং কার্যকরভাবে প্রত্যাহার করা হয়। শুধুমাত্র প্রতীকীভাবে নয়, বরং ইরানি জনগণের জন্য বাস্তব অর্থনৈতিক সুফল নিশ্চিত করতে হবে।

সূত্র: প্রেস টিভি

Header Ad
Header Ad

পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার

ছবি: সংগৃহীত

পর্যটকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এক সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি আরব সরকার। এখন থেকে সৌদিতে অবস্থানকালে পণ্য ও সেবার উপর পরিশোধিত ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) দেশে ফেরার সময় ফেরত পাবেন পর্যটকরা। সংশ্লিষ্ট ভ্যাট বিধিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে এই নিয়ম গত ১৮ এপ্রিল থেকে কার্যকর করা হয়েছে।

নতুন নিয়ম অনুযায়ী, অনুমোদিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো পর্যটকদের জন্য প্রদত্ত উপযুক্ত পণ্য ও সেবার উপর শূন্য শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপ করবে এবং সৌদি আরব ত্যাগের সময় পরিশোধিত ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে। এতে পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় হ্রাস পাবে এবং সৌদির পর্যটন খাত আরও চাঙা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সৌদি আরবের জাকাত, ট্যাক্স ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ (জেডএটিসিএ) জানিয়েছে, কর ফেরতের পুরো প্রক্রিয়া পরিচালনার জন্য এক বা একাধিক অনুমোদিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দেওয়া হবে। এসব প্রতিষ্ঠান পর্যটকদের পক্ষে কর ফেরতের আবেদন এবং তা কার্যকর করবে। তবে নিয়ম লঙ্ঘন বা অনিয়ম হলে, পর্যটক ও সেবাদাতা—উভয়ই ফেরত নেওয়া অর্থের জন্য যৌথভাবে দায়ী হবেন।

জিসিসিভুক্ত (গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিল) দেশগুলোর পর্যটকরাও এই কর ছাড়ের সুবিধা পাবেন। তবে এই সুবিধা চলমান থাকবে যতদিন না পর্যন্ত ইলেকট্রনিক সার্ভিস আইন কার্যকর হয়। জেডএটিসিএ’র গভর্নর এই কর ফেরতের প্রক্রিয়া ও নিয়মাবলি নির্ধারণ করবেন।

নিয়মাবলির মধ্যে থাকবে—পর্যটকদের কর ফেরতের ধাপসমূহ, পর্যটক হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার শর্ত, কোন পণ্য এই সুবিধার আওতায় আসবে, ন্যূনতম ক্রয়মূল্য, কোন বিক্রেতারা সুবিধা দিতে পারবেন এবং কর ফেরতের আবেদন পদ্ধতি।

অন্যদিকে, সংশোধিত ভ্যাট বিধিমালায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যবসা কার্যক্রম অন্যের কাছে হস্তান্তর করা হয়, তাহলে নতুন মালিককে ৩০ দিনের মধ্যে জেডএটিসিএ-কে তা জানাতে হবে। তবে পূর্ববর্তী মালিকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল হয়ে থাকলে এ নিয়ম প্রযোজ্য হবে না। এমনকি রেজিস্ট্রেশন বাতিল হলেও, আগের মালিক পুরনো কর সংক্রান্ত দায়-দেনা থেকে অব্যাহতি পাবেন না এবং তাকে প্রয়োজনীয় নথিপত্র সংরক্ষণ করতে হবে।

সূত্র: সৌদি গেজেট

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ভুল বোঝাবুঝিতে গাজায় ১৪ জরুরি সেবাদাতা কর্মীকে হত্যা!
জেলা প্রশাসকের দফতরে স্মারকলিপি দিল আওয়ামী লীগ
বিয়ের আশ্বাসে স্বামীর ১১ লাখ টাকা নিয়ে ঘর ছাড়লেন নারী, প্রেমিকের ফাঁদে পড়ে দলবেঁধে ধর্ষণের শিকার
বিয়ে না করেই পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা অভিনেত্রী, তোলপাড় নেটদুনিয়া
পারভেজের মৃত্যুতে গ্রামের বাড়িতে মাতম, পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করলেন নুর
২০২৫ শেষ হওয়ার আগেই ৫০ সেঞ্চুরিতে দেশের প্রথম এনামুল হক
ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভারতীয় ও চীনা শিক্ষার্থীদের মামলা
একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু