সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

উদ্বোধনের আগে ব্যয় বাড়ল বঙ্গবন্ধু টানেলের

আগামী মার্চে উদ্বোধন করা হবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল নির্মাণ প্রকল্প। প্রস্তুতি প্রায় চূড়ান্ত। তারপরও শেষ হচ্ছে না চীনের সাংহাইয়ের আদলে চট্রগ্রাম শহরকে অন সিটি টু টাউন করার কাজ।

গত ডিসেম্বরে শেষ করার জন্য সরকার নির্দেশ দিয়েছিল প্রথম সংশোধনের সময়। তারপরও হলো না। আরও এক বছর সময় বৃদ্ধি করা হচ্ছে। সঙ্গে ব্যয়ও বাড়ছে ৩১৫ কোটি টাকা। এজন্য সেতু ও সড়ক মন্ত্রণালয় থেকে প্রকল্পটি পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হলে সব কাজ শেষ করে মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) একনেক সভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

উদ্বোধনের কাছাকাছি সময়েও সংশোধন করে সময় ও ব্যয় বৃদ্ধি কেন? জানতে প্রকল্প পরিচালক মো. হারুনুর রশিদ চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তার ফোন বন্ধ থাকায় কোনো মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি। পরে সেতু সচিব মো. মনজুর হোসেনের সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়। কিন্তু তিনিও ফোন রিসিভ না করায় কোনো মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সেতু বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, টানেলের দুই প্রান্তে পুলিশ ক্যাম্প ও ফায়ার সার্ভিস তৈরি ও ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে প্রকল্প ব্যয় বাড়ছে। এজন্য সংশোধন করা হচ্ছে। সরকার প্রধান যেদিন সময় দিবেন সেদিন টানেলের উদ্বোধন আগামী ফেব্রুয়ারি বা মার্চে হবে। সব প্রস্তুতি চূড়ান্ত করা হচ্ছে।

এ ব্যাপারে পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সাবেক সদস্য (সচিব) ও পরিকল্পনাসচিব সত্যজিৎ কর্মকার বলেন, হ্যা টানেল প্রকল্পের পরিকল্পনায় ভুল ছিল। ফিজিবিলিটি স্টাডিতে সব কিছু তুলে ধরা হয়নি। প্রকল্প মূল্যায়ন সভায় (পিইসি) আমিও সেতু বিভাগে এই প্রশ্ন করেছিলাম। কেন ফিজিবিলিটি স্টাডিতে পুলিশ স্টেশন ও ফায়ার সার্ভিস যুক্ত করা হয়নি। আসলে পরিকল্পনা ব্যবস্থাপনায় ভুল ছিল।

এ ব্যাপারে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, ‘যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে’। কাজ হবে প্রয়োজনে সংশোধন হবে। এই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে প্রকল্প প্রণয়ন, সংশোধন নীতিমালা সংশোধন করা হবে।

সড়ক ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালে সরকার গঠন করার পর সারা দেশের উন্নয়নে আটটি ফাস্ট ট্র্যাক প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়। এর মধ্যে দেশের ইতিহাসে প্রথম নদীর নিচ দিয়ে ৩ দশমিক ৩২ কিলোমিটার কর্ণফুলি টানেলও রয়েছে। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চীন সফরকালে একটি এমওইউ সই করেন। এরপরই বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষ করে সরকার ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে একনেক সভায় প্রকল্পটির অনুমোদন দেয়। যা ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত আর্থিক অগ্রগতি হয়েছে ৮ হাজার কোটি টাকা বেশি এবং বাস্তব অগ্রগতি হয়েছে ৮৭ শতাংশ।

প্রকল্পটি শেষ করার জন্য চলতি অর্থবছরে (২০২২২-২৩) ২০০০ কোটি টাকা বরাদ্দও রাখা হয়েছে। তারপরও হচ্ছে না। সময় এক বছর বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এজন্য সংশোধন করতে হচ্ছে। তবে এর কারণ হিসেবে সেতু বিভাগ থেকে বলা হয়েছে সেতুর দুই পাশে পুলিশ ক্যাম্প ও ফায়ার স্টেশন নির্মাণ করা হবে। এই দুই কাজে ১৬ কোটি টাকার বেশি ব্যয় করা হবে। অন্যান্য কিছু কাজ রয়েছে। এসব বাস্তবায়নের জন্য সময় বৃদ্ধি করতে হবে। এ জন্য সেতু ও সড়ক মন্ত্রণালয় থেকে সংশোধনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হলে গত ১৭ নভেম্বর প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি (পিইসি) সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় কিছু ব্যাপারে সংশোধন করে মঙ্গলবার একনেক সভায় সংশোধনের অনুমোদন দেওয়া হয়।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মূল প্রকল্পটি ৮ হাজার ৪৪৬ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়। এতে সরকারের অর্থায়ন ৩ হাজার ৬৪৭ কোটি এবং চায়না এক্সিম ব্যাংকের ঋণ নির্ধারণ করা হয় ৪ হাজার ৭৯৯ কোটি টাকা। প্রথমে প্রকল্প বাস্তবায়নের মেয়াদ ধরা হয়েছিল ২০১৫ সালের নভেম্বর থেকে ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত। পরে প্রকল্পটি সংশোধন করে এক লাফে ব্যয় বাড়িয়ে ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা করা হয়। ২০১৮ সালের ৪ নভেম্বর একনেক সভায় তা অনুমোদন দেওয়া হয়। আর মেয়াদ বাড়ানো হয় ২০১৫ সালের নভেম্বর থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। কিন্তু এ সময়ে সম্পন্ন হয়নি।

তাই আবারও এক বছর মেয়াদ বৃদ্ধি করা হলো। পাশাপাশি প্রকল্প ব্যয়ও ১০ হাজার ৩৭৪ থেকে বাড়িয়ে ১০ হাজার ৬৯০ কোটি টাকায় অর্থাৎ ব্যয় ৩৫০ কোটি টাকা বাড়ানো হলো। বাস্তবায়নের মেয়াদ আরও এক বছর বাড়িয়ে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হলো।

সংশোধিত প্রকল্পের আওতায় ১৬ দশমিক ২২ কোটি টাকা ব্যয়ে পুলিশ ক্যাম্প ও ফায়ার সার্ভিস স্থাপন করা হবে। আনোয়ারার দুই প্রান্তের মানুষের যোগাযোগের কথা বিবেচনায় নতুন করে অ্যাপ্রোচ সড়কও যুক্ত করা হয়েছে।

এ ছাড়া, সার্ভিস এরিয়ার তৈজসপত্র, ইলেকট্রনিকসামগ্রী, আসবাবপত্র ও গৃহসজ্জা সামগ্রী ক্রয় করা হবে। সার্ভিস এরিয়ার সরকারি খাত থেকে ২৬ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। প্রথম সংশোধিত ডিপিপিতে ভ্যাট ও আইটির জন্য ১৩ শতাংশ হারে সংস্থান রাখা হয়েছিল। পরে এ হার পর্যায়ক্রমে বেড়ে বর্তমানে ১৫ শতাংশ হয়েছে। এই ১৫ শতাংশ হার অনুযায়ী অবশিষ্ট চুক্তিমূল্যের ওপর ভ্যাট ও আইটি খাতে সংস্থান রাখার জন্য ব্যয় বেড়েছে। এ ছাড়া, ডলারের মূল্যবৃদ্ধির ফলেও কিছু ব্যয় বাড়ছে।

জেডএ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান

ছবি: সংগৃহীত

চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে বলে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রেজাউল করিম। তিনি জানান, বিদ্যমান সব বিদ্যুৎকেন্দ্র সচল রাখতে কাজ করে যাচ্ছে কর্তৃপক্ষ, যাতে গ্রীষ্মকালে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন নিশ্চিত করা যায়।

বার্তা সংস্থা বাসসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, বর্তমানে গড়ে দৈনিক ১৪,০০০ থেকে ১৪,৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে, যেখানে গড় চাহিদা প্রায় ১৫,০০০ মেগাওয়াট। গ্রীষ্মে এই চাহিদা সর্বোচ্চ ১৭,৮০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যেখানে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৭,২৬০ মেগাওয়াট।

গত শনিবার দেশে উৎপাদিত বিদ্যুৎ ছিল ১১,৯৭১ মেগাওয়াট, যার বিপরীতে চাহিদা ছিল ১৪,৪৫১ মেগাওয়াট। রবিবার কর্মদিবস হওয়ায় চাহিদা আরও বেড়ে যায়। যদিও গ্রীষ্মে প্রায় ৭৫০ মেগাওয়াট ঘাটতির আশঙ্কা রয়েছে, বিপিডিবি মনে করে এই ঘাটতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।

চেয়ারম্যান জানান, বিদ্যুৎ বিভ্রাটের পেছনে কারিগরি ত্রুটি বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ (যেমন ঝড় বা বৃষ্টিপাত) একটি বড় কারণ। এছাড়া গ্যাসের চাহিদা পূরণে সরকার তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করছে, যা বিদ্যুৎ উৎপাদনের অন্যতম প্রধান জ্বালানি। ইতোমধ্যে স্পট মার্কেট থেকে দুটি কার্গো এলএনজি আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন করেছে সরকার। এর আগে মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের একটি কোম্পানি থেকেও এলএনজি আনা হয়েছে।

বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, লোডশেডিং কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সরকারি অফিস, ব্যাংক, বাসাবাড়ি ও মসজিদে এসির তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে না নামানোর পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এভাবে প্রতিদিন ২,০০০ থেকে ৩,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।

সরবরাহ ও চাহিদার ভারসাম্য রক্ষায় সরকারের নানা উদ্যোগের কারণে চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সূত্র: বাসস

Header Ad
Header Ad

পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের

ছবি: সংগৃহীত

ইরান তার পরমাণু কর্মসূচি থেকে একচুলও সরছে না বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ইরানের আইন ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম ঘারিবাবাদি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার অধিকার ইরানের জন্য একটি ‘লাল রেখা’। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে পরোক্ষ আলোচনাতেও এই অবস্থান থেকে কোনোভাবেই সরে আসা হবে না।

রবিবার ইরানের সংসদের জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্র নীতি কমিশনের এক বৈঠকে এই মন্তব্য করেন ঘারিবাবাদি। বৈঠকে তিনি ইতালির রোমে তেহরান-ওয়াশিংটনের মধ্যে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় দফার পরোক্ষ আলোচনা সম্পর্কে আইনপ্রণেতাদের বিস্তারিত অবহিত করেন।

কমিটির মুখপাত্র ইব্রাহিম রেজাই জানিয়েছেন, ঘারিবাবাদি আলোচনার মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন। বৈঠকে তিনি পুনরায় জোর দিয়ে বলেছেন, ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে চায় না এবং দেশটির পরমাণু কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে।

ঘারিবাবাদি আরও বলেন, আলোচনার অন্যতম প্রধান বিষয় ছিল ইরানের ওপর আরোপিত বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা—বিশেষ করে মার্কিন কংগ্রেসের আইন এবং সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ। ইরান চায়, এসব নিষেধাজ্ঞা যেন সম্পূর্ণরূপে এবং কার্যকরভাবে প্রত্যাহার করা হয়। শুধুমাত্র প্রতীকীভাবে নয়, বরং ইরানি জনগণের জন্য বাস্তব অর্থনৈতিক সুফল নিশ্চিত করতে হবে।

সূত্র: প্রেস টিভি

Header Ad
Header Ad

পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার

ছবি: সংগৃহীত

পর্যটকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এক সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি আরব সরকার। এখন থেকে সৌদিতে অবস্থানকালে পণ্য ও সেবার উপর পরিশোধিত ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) দেশে ফেরার সময় ফেরত পাবেন পর্যটকরা। সংশ্লিষ্ট ভ্যাট বিধিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে এই নিয়ম গত ১৮ এপ্রিল থেকে কার্যকর করা হয়েছে।

নতুন নিয়ম অনুযায়ী, অনুমোদিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো পর্যটকদের জন্য প্রদত্ত উপযুক্ত পণ্য ও সেবার উপর শূন্য শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপ করবে এবং সৌদি আরব ত্যাগের সময় পরিশোধিত ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে। এতে পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় হ্রাস পাবে এবং সৌদির পর্যটন খাত আরও চাঙা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সৌদি আরবের জাকাত, ট্যাক্স ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ (জেডএটিসিএ) জানিয়েছে, কর ফেরতের পুরো প্রক্রিয়া পরিচালনার জন্য এক বা একাধিক অনুমোদিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দেওয়া হবে। এসব প্রতিষ্ঠান পর্যটকদের পক্ষে কর ফেরতের আবেদন এবং তা কার্যকর করবে। তবে নিয়ম লঙ্ঘন বা অনিয়ম হলে, পর্যটক ও সেবাদাতা—উভয়ই ফেরত নেওয়া অর্থের জন্য যৌথভাবে দায়ী হবেন।

জিসিসিভুক্ত (গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিল) দেশগুলোর পর্যটকরাও এই কর ছাড়ের সুবিধা পাবেন। তবে এই সুবিধা চলমান থাকবে যতদিন না পর্যন্ত ইলেকট্রনিক সার্ভিস আইন কার্যকর হয়। জেডএটিসিএ’র গভর্নর এই কর ফেরতের প্রক্রিয়া ও নিয়মাবলি নির্ধারণ করবেন।

নিয়মাবলির মধ্যে থাকবে—পর্যটকদের কর ফেরতের ধাপসমূহ, পর্যটক হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার শর্ত, কোন পণ্য এই সুবিধার আওতায় আসবে, ন্যূনতম ক্রয়মূল্য, কোন বিক্রেতারা সুবিধা দিতে পারবেন এবং কর ফেরতের আবেদন পদ্ধতি।

অন্যদিকে, সংশোধিত ভ্যাট বিধিমালায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যবসা কার্যক্রম অন্যের কাছে হস্তান্তর করা হয়, তাহলে নতুন মালিককে ৩০ দিনের মধ্যে জেডএটিসিএ-কে তা জানাতে হবে। তবে পূর্ববর্তী মালিকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল হয়ে থাকলে এ নিয়ম প্রযোজ্য হবে না। এমনকি রেজিস্ট্রেশন বাতিল হলেও, আগের মালিক পুরনো কর সংক্রান্ত দায়-দেনা থেকে অব্যাহতি পাবেন না এবং তাকে প্রয়োজনীয় নথিপত্র সংরক্ষণ করতে হবে।

সূত্র: সৌদি গেজেট

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ভুল বোঝাবুঝিতে গাজায় ১৪ জরুরি সেবাদাতা কর্মীকে হত্যা!
জেলা প্রশাসকের দফতরে স্মারকলিপি দিল আওয়ামী লীগ
বিয়ের আশ্বাসে স্বামীর ১১ লাখ টাকা নিয়ে ঘর ছাড়লেন নারী, প্রেমিকের ফাঁদে পড়ে দলবেঁধে ধর্ষণের শিকার
বিয়ে না করেই পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা অভিনেত্রী, তোলপাড় নেটদুনিয়া
পারভেজের মৃত্যুতে গ্রামের বাড়িতে মাতম, পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করলেন নুর
২০২৫ শেষ হওয়ার আগেই ৫০ সেঞ্চুরিতে দেশের প্রথম এনামুল হক
ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভারতীয় ও চীনা শিক্ষার্থীদের মামলা
একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু