শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সংকট মোকাবিলায় প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ: সিপিডি

করোনার ধকল সামলে না উঠেতেই ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সংকট এখন আর স্বল্পমেয়াদি নয় উল্লেখ করে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেছেন, এই সংকট মধ্যমেয়ািদ থেকে দীর্ঘমেয়াদি হত পারে।

তিনি বলেন, ‘স্বল্পমেয়াদি উদ্যোগ নিয়ে এই সমস্যা সমাধান হবে না। দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ নিতে হবে। কারণ, রপ্তানি ছাড়া সব ক্ষেত্রে চাপ রয়েছে। রিজার্ভ অনেক কমে গেছে।’

রবিবার (২৪ জুলাই) ধানমন্ডিতে সিপিডি অফিসের সম্মেলন কক্ষে ‘সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জঃ কতটা ঝুঁকিপূর্ণ?’ শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনায় এসব কথা বলেন তিনি।

ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘সামষ্টিক অর্থনীতি শক্তিশালীকরণে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার, রাজস্ব আহরণ, ঋণখেলাপি, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য সামাজিক নিরাপত্তার বৃদ্ধির দিকে আরও নজর দিতে হবে সরকারকে।

ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অনেক চাপ দেখা দিয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে আমদানি ব্যয় মেটাতে ৪ মাসের পর্যায়ে নেমে গেছে।’

তিনি বলেন, ‘আমদানি ব্যয় মেটাতে মুদ্রার সরবরাহ শৃঙ্খলায় বাধা সৃষ্টি হয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতেও অনেক চাপ দেখা দিয়েছে। আটা-ময়দার দাম ৫০ শতাংশের বেশি বেড়েছে এক বছরের ব্যবধানে।’

‘ডালে ৪০ শতাংশ, সয়াবিন তেলে ৩১ শতাংশ ও ডিমের হালিতে বেড়েছে ২৩ শতাংশ বেড়েছে। এরফলে মূল্যস্ফীতি সাড়ে সাত শতাংশ ছাড়িয়েছে। প্রকৃত মূল্যস্ফীতি আরও বেশি। সম্প্রতি আইএমএফ বলেছে, ২০২৩ সালেও অর্থনৈতিক সংকট থাকতে পারে। শ্রীলঙ্কার অবস্থা বেশি খারাপ হয়েছে। বাংলাদেশের অবস্থান কিছুটা ভালো হলেও সতর্ক হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। সরকারকে দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ নিতে হবে।’

ফাহমিদা বলেন, ‘করোনায় দরিদ্ররা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাই তাদের সহায়তা দিতে হবে। রপ্তানির তুলনায় আমদানি অনেক বেড়েছে। এ জন্য ঘাটতি দেখা দিয়েছে। নিত্যপণ্যের চাহিদা মেটাতে রিজার্ভ কমে ৩৯ বিলিয়নে নেমে গেছে। যা দিয়ে চার মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে। তাই যে করে হোক রিজার্ভ বাড়াতে হবে। এ জন্য রপ্তানি ও রেমিট্যান্সের দিকে নজর দিতে হবে।’

আলোচনা সভায় ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহ-সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন, ‘বিশ্ব প্রেক্ষাপটে অর্থনীতির যে অবস্থা তাতে বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। তাই বর্তমান অবস্থায় ব্যবসায়ীরা স্বাভাবিক অবস্থায় নেই। সুখে নেই। অস্বস্তিতে রয়েছে। দোকান, খাবার দোকানের বেচা-বিক্রি কমে গেছে। সংকটকালীন সময় মেনে নেওয়া হয়েছে। তবে বিদ্যুতে সাশ্রয়ী হতে উৎপাদন যাতে কোনোক্রমেই বিঘ্ন না ঘটে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কারণ, এটা হলে রপ্তানি কমে যাবে। এর ফলে ডলারের মূল্য কমতে শুরু করবে।’

তিনি আরও বলেন, সরকার যেই মাত্র লোডশেডিং শুরু করেছে অনেকে চার্জার লাইট ও ফ্যানের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। ২ থেকে ৩ শতাংশ ব্যবসায়ীরা এভাবে লাভের জন্য বিক্রি করছে। আমরা তাদের সমর্থন করি না।’

বুয়েটের অধ্যাপক ম তামিম বলেন, ২০০৭ সালের দিকে দ্রুত বিদ্যুতের উৎপাদন বাড়ার সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল। রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র ৩ থেকে ৫ বছরে সীমাবন্ধ রাখার কথা ছিলো কিন্তু ১২ বছর পরও বর্তমানে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র দেশের জন্য বড় সমস্যা। তাই বিশ্ব সংকটের প্রভাব পড়েছে। এটা বড় সমস্যা। বিদেশি বিনিয়োগ আনা হয়নি। এটা বড় ঝুঁকিতে পড়েছে দেশ। আবার ডিজেল ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থা্পনও ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। কারণ, জ্বালানির দাম বেশি। এতবেশি দাম বাড়বে কেউ কখনো কল্পনা করতে পারেনি। তাই গ্যাস ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের দিকে যেতে পরিকল্পনা করে চিন্তা করতে হবে। আমদানিকৃত কয়লা থেকে সরে আসতে হবে।’

সভায় সিপিডির সম্মানীয় ফেলো অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘বাণিজ্যের নামে ৮০ শতাংশ ওভারভয়েসিং-ইনভয়েসিং হয়ে টাকা পাচার হচ্ছে। গত ১০ বছরে ৬০ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে। এই অর্থ পাচারের পথ বন্ধ করতে হবে। আন্ডারভয়েসিং, ওভারভয়েসিং এর নামে জিরো টলারেন্স অবলম্বন করতে হবে।’

অর্থনীতিবিদ আরও বলেন, ‘আমদানি ব্যয় মেটাতে ডলারের দাম বাড়াতে হচ্ছে। যা আগে করা হয়নি। টাকার মান আগে অবমূল্যায়ন করা না হলেও সম্প্রতি তা ১০ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। ২০ শতাংশ অবমূল্যায়ন করা হলে বাজারে ৩৩ শতাংশ পণ্যের উপর প্রভাব পড়বে। ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে রিজার্ভেও প্রভাব পড়েছে। আগের চেয়ে তা কমে যাচ্ছে। আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় মূল্যস্ফীতিও বেড়ে যাচ্ছে। তাই আমদানি থেকে শুরু করে ভোক্তা পর্যায়ে নজরদারি খরবদারিতে নজর দিতে হবে।’

পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ‘বর্তমানে স্বার্থের দ্বন্দ্বভিত্তিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা গড়ে উঠেছে। লৌহ ত্রিভুজ মাত্রিক উন্নয়ন দর্শনে আটকে গেছে দেশ। সার্বিক প্রেক্ষিতে সামষ্টিক অর্থনীতিতে ভারসাম্যহীনতা দেখা দিয়েছে। তিনটা অবিচার দেখা দিয়েছে। করোনার পরে নতুনভাবে দারিদ্র বেড়ে গেছে। এসডিজি অর্জনে পুষ্টির ঘাটতি, যা দুঃচিন্তার বিষয় হচ্ছে ও শিক্ষা ক্ষেত্রে ড্রফ আউট। এই তিন খাতে সুস্পষ্ট অবিচারের চেহারা দেখা দিয়েছে।’

জেডএ/এমএমএ/

 

Header Ad

সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা

সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

সাফজয়ী নারী ফুটবল দলের সদস্য আইরিন খাতুনকে নিজ জেলা নওগাঁয় সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে বিজয়ী হওয়ার শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এলাকায় গেলে নওগাঁ জেলা স্টেডিয়াম মাঠে শহীদ জিয়াউর রহমান স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট কমিটি, নওগাঁ ও নওগাঁ জেলা ফুটবল রেফারিজ এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সম্মাননা স্মারক দেওয়া হয়।

শুক্রবার বিকেল ৪টায় জেলা স্টেডিয়াম মাঠে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে শহীদ জিয়াউর রহমান স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট কমিটি নওগাঁর পক্ষ থেকে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক ফুটবলার এবামুল হক।

নওগাঁ জেলা ফুটবল রেফারিজ এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ। এ সময় অন্যদের মধ্যে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু বক্কর সিদ্দিক নান্নু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ধলু, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব বাইজিদ হোসেন পলাশ, শহীদ জিয়াউর রহমান স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট কমিটির সদস্য শামীনূর রহমান, নওগাঁ জেলা ফুটবল রেফারিজ এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি মাসুদ ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাবু, কোষাধ্যক্ষ আব্দুস সাত্তার প্রমুখ।

জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার এনামুল হক বলেন, 'নারী ফুটবল দলের সাফল্যে নওগাঁর মানুষ ভীষণ খুশি। বিশেষ করে নওগাঁর মেয়ে আইরিন এই দলের সদস্য হওয়ায় নওগাঁর মানুষ আরও আনন্দিত। আইরিন শুধু নওগাঁর নয়, পুরো বাংলাদেশের গর্ব। তার সাফল্য নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে।'

Header Ad

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপের অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তান। দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ স্কলারশিপে ১০০ বাংলাদেশিকে পাকিস্তানে পড়ার সুযোগ দেওয়ার বিষয়টির অনুমোদন দিয়েছেন।

সম্প্রতি সংবাদমাধ্যম সামা টিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাকিস্তানি শিক্ষার্থীদের পড়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর- সৌহার্দ্যের অংশ হিসেবে ১০০ বাংলাদেশিকে শিক্ষার্থীকে স্কলারশিপ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তান। এতে করে বাংলাদেশিদের পাকিস্তানে উচ্চশিক্ষা নেওয়ার পথ সুগম হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়েছে, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ ও পাাকিস্তানের মধ্যে সম্পর্ক বৃদ্ধি পাচ্ছে।

একটি সূত্র সামা নিউজকে জানিয়েছেন, বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানি হাইকমিশনার এই বিষয়টি নিয়ে সবচেয়ে বেশি কাজ করছেন। স্কলারশিপ দেওয়ার জন্য পাকিস্তানি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বাংলাদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নিজস্ব পোর্টালে যুক্ত করবে।

এর আগে গত ১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সঙ্গে পাকিস্তানের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক এক্সচেঞ্জ বা সমঝোতা স্মারক নতুন করে সই হবে না। যেগুলো আছে, সেগুলোও স্থগিত থাকবে।’ ২০১৫ সালে নেওয়া ঢাবির তৎকালীন উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক প্রশাসনের এমন নিষেধাজ্ঞা সম্প্রতি তুলে নেওয়া হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামে এসব সিদ্ধান্তগুলো গৃহীত হয়েছিল।

এর ফলে পাকিস্তানের শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও পাকিস্তানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে যেতে পারবে। পাকিস্তানের সঙ্গে শিক্ষা ও সংস্কৃতিসহ নানা বিষয়ে মতবিনিময় করতে পারবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। অর্থাৎ ২০১৫ সালের আগের সেই স্বাভাবিক সম্পর্কে ফিরেছে ঢাবি ও পাকিস্তান।

২০১৫ সালের ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত এক সিন্ডিকেট সভায় পাকিস্তানের সঙ্গে একাডেমিক সম্পর্ক ছিন্নের পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৫ পাকিস্তানির বিচার করার জন্য পাকিস্তান সরকারের প্রতি আহ্বান জানায়। আর পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে সিন্ডিকেট সভা থেকে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে মন্তব্য করায় এবং যুদ্ধাপরাধী রাষ্ট্র হিসেবে পাকিস্তানের সদস্যপদ বাতিল করতে সিন্ডিকেট সার্ক ও জাতিসংঘের প্রতি অনুরোধ করে।

Header Ad

বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার

ছবি: সংগৃহীত

যশোরের শার্শা উপজেলার বেনাপোলের পুটখালী সীমান্ত থেকে ৮৯৫ বোতল ভারতের তৈরি ফেনসিডিল উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যরা। এসময় কোনো মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করতে পারেনি বিজিবি।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে অভিযান চালিয়ে সীমান্তের পুটখালী গ্রামের পশ্চিমপাড়া থেকে ফেনসিডিলের চালানটি উদ্ধার করা হয়।

খুলনা ২১ বিজিবি ব্যাটালিয়ানের অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ খুরশীদ আনোয়ার জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে পুটখালী সীমান্তের পশ্চিমপাড়া নামক স্থান দিয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা ভারত হতে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিলের চালান বাংলাদেশ সীমান্তে এনে মজুদ করছে। এ সময় বিজিবি সদস্যরা সেখানে অভিযান চালালে ফেনসিডিল ব্যবসায়ীরা তাদের সাথে থাকা কয়েকটি বস্তা ফেলে ইছামতি নদী পার হয়ে ভারতের দিকে পালিয়ে যায়। পরে টহল দলের বিজিবি সদস্যরা বস্তাগুলি ক্যাম্পে নিয়ে তল্লাশি করে ৮৯৫ বোতল ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার করে।

তিনি আরও জানান, দেশের সীমান্ত এলাকায় মাদক পাচারকারীসহ যে কোনো প্রকার চোরাচালান বন্ধে বিজিবি’র অভিযান অব্যাহত থাকবে।মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়ন করা হবে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত