সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ডলার বাজারের অস্থিরতার শেষ কোথায়?

অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভ থেকে প্রায় সাত বিলিয়ন (৭০০ কোটি) ডলার বিক্রি করেছে। চলতি সপ্তাহেও বিক্রি করেছে প্রায় ৫৭ কোটি ডলার। তারপরও কোনোক্রমেই ঠেকানো যাচ্ছে না টাকার মান। যতই দিন যাচ্ছে ডলারের দাম বাড়ছে। গত দুই মাসের ব্যবধানে ডলারের দাম বেড়েছে ৬ টাকা ৬০ পয়সা। বাংলাদেশ ব্যাংক গত ১৩ এপ্রিল ডলার বিক্রি করেছিল ৮৬ টাকা ২০ পয়সা দরে। সেই ডলার বৃহস্পতিবার (১৬ জুন) বিক্রি করেছে ৯২ টাকা ৮০ পয়সায়।

ডলারের বাজারের এই অস্থিরতার শেষ কোথায় কারো জানা নেই। সম্প্রতি সব ব্যাংকের জন্য এক রেট করে দিলেও ডলারের বাজারে অস্থিরতা কাটেনি। বরং প্রতিনিয়ত পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ডলারের দাম। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিক্রি করা ডলার ইউসিবিএল, ইবিএলসহ বিভিন্ন ব্যাংক ৯৬ টাকা দরে বিক্রি করছে। খোলা বাজারে (কার্ব মার্কেট) বিক্রি হচ্ছে আরও বেশি দরে। তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আমদানি-রপ্তানির ঘাটতি কমলে স্থির হবে ডলারের বাজার। আর দেশে উৎপাদন বাড়িয়ে আমদানি কমিয়ে আনতে পারলেই কমবে ডলারের দাম।

ডলারের বাজারের এই অস্থিরতা সম্পর্কে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘সরকার দেশের উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন দিক বিবেচনা করেই বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়ে থাকে। ডলারের সংকট মেটাতে বিলাসী পণ্যের লাগাম টানতে বেশি করে ট্যাক্স আরোপ, বিদেশ ভ্রমনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। তারপরও রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সের চেয়ে আমদানি বেশি হচ্ছে। এজন্য ডলারের চাহিদা বেড়ে যাচ্ছে। তাই সরকার এবার দেশের মঙ্গল ও উন্নয়নে বিদেশ থেকে অর্থ ফেরতের উদ্যোগ নিয়েছে। এটা ইতিবাচক দিক। এতে দেশে ডলার আসবে। সংকটও কমবে।’

অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘কালো টাকারও (ব্ল্যাক মানি) একটা ধরন আছে। যার আদৌ কোনো ভিত্তি নেই, সেটা এক রকম। আবার আন ডিক্লারড (যে কোনো কারণে অঘোষিত) রয়ে গেছে, সেটার ধরন অন্য রকম। রিটার্নে উল্লেখ করা হয়নি। সেটা নিয়ম মেনে দেশে আনা হলে দেশের উন্নয়নে কাজে লাগবে।’

টাকার অবমূল্যায়ন প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের এ মুখপাত্র বলেন, ‘পৃথিবীতে শুরু আছে, শেষ বলে কথা নেই। এটা কঠিন কথা, আগামীকাল কি হবে। মুক্তবাজার অর্থনীতিতেও শেষ বলে কোনো কথা নেই। ডিমান্ড ও সাপ্লাইর উপর বাজার নির্ভর করে। তবে যেভাবে সরকার কিছু উদ্যোগ নিয়েছে তার সুফল আশা করি পাওয়া যাবে। একটা পর্যায়ে হয়ত এই অবস্থায় স্থির হতে পারে। কারণ রপ্তানি আয় বাড়ছে, প্রবাসী আয়ও বাড়ছে। এভাবে বাড়তে থাকলে আমদানির কাছাকাছি চলে আসলে বাজার স্থির হতে পারে। এখন যে পর্যায়ে রয়েছে সেটা অস্বাভাবিক বলে কিছু নয়। কারণ ভারতে ১১ শতাংশ, পাকিস্তানে ২০ শতাংশ অবমূল্যায়ন হয়েছে। আমাদের বেড়ে ৯২ টাকা পার হয়েছে। সার্কভূক্ত দেশের যে অবস্থা তাতে আমাদের এটা যে অস্বাভাবিক তা নয়। এটা ঠিক আছে।

আমদানি ব্যয় কিভাবে কমানো সম্ভব, বাংলাদেশ ব্যাংক এ বছরে কী পরিমাণ ডলার বিক্রি করেছে? এর উত্তরে তিনি বলেন, ‘যেহেতু আমদানি বেশি হচ্ছে তাই দেশের উৎপাদন বাড়িয়ে আমদানি কমাতে হবে। সাত দিনে ৫৬৮ মিলিয়ন, এ পর্যন্ত সাত বিলিয়ন ডলার বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে বিক্রি করা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হস্তক্ষেপে কাজ না হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘গত ২৬ মে ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) ও বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) সঙ্গে সভা করে ডলারের বাজার উন্মক্ত করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তাতে অনেকে আপত্তি করে। আবার বাজারের উপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। চাহিদা বেশি থাকায় টাকা অবমূল্যায়ন করতে হচ্ছে।

সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘করোনা প্রভাব, ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ, সারাবিশ্বে তেলের দাম বেড়েছে। করোনায় দুই বছর অনেক এলসির বিল পরিশোধ করা হয়নি। বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দামও বেড়ে গেছে। মানুষ হজে যাচ্ছে। চিকিৎসা নিতে বিদেশ যাচ্ছে। সবমিলে আমদানি বাড়ছে। তা ৮০ বিলিয়র ডলার হবে। আর রপ্তানি, রেমিট্যান্স ও এফডিআই মিলে ৬০ বিলিয়ন ডলার হবে। ঘাটতি থেকে যাচ্ছে ২০ বিলিয়ন ডলার। এই ঘাটতি কমার কারণেই ডলারের চাহিদা বাড়ছে।’

গত আগষ্ট মাসে রিজার্ভ ছিলো ৪৬ বিলিয়ন ডলার। তা থেকে প্রতি মাসে ডলার বিক্রি করায় বর্তমানে ৪২ বিলিয়ন ডলারে নেমে গেছে। ব্যাংকাররা বলছেন, এতে ভয়ের কিছু নেই। সাধারণত প্রতি মাসে সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার আমদানি খরচ হয়। সে হিসেবে ১০ মাসের বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানোর রিজার্ভ ছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংকে।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান

ছবি: সংগৃহীত

চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে বলে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রেজাউল করিম। তিনি জানান, বিদ্যমান সব বিদ্যুৎকেন্দ্র সচল রাখতে কাজ করে যাচ্ছে কর্তৃপক্ষ, যাতে গ্রীষ্মকালে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন নিশ্চিত করা যায়।

বার্তা সংস্থা বাসসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, বর্তমানে গড়ে দৈনিক ১৪,০০০ থেকে ১৪,৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে, যেখানে গড় চাহিদা প্রায় ১৫,০০০ মেগাওয়াট। গ্রীষ্মে এই চাহিদা সর্বোচ্চ ১৭,৮০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যেখানে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৭,২৬০ মেগাওয়াট।

গত শনিবার দেশে উৎপাদিত বিদ্যুৎ ছিল ১১,৯৭১ মেগাওয়াট, যার বিপরীতে চাহিদা ছিল ১৪,৪৫১ মেগাওয়াট। রবিবার কর্মদিবস হওয়ায় চাহিদা আরও বেড়ে যায়। যদিও গ্রীষ্মে প্রায় ৭৫০ মেগাওয়াট ঘাটতির আশঙ্কা রয়েছে, বিপিডিবি মনে করে এই ঘাটতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।

চেয়ারম্যান জানান, বিদ্যুৎ বিভ্রাটের পেছনে কারিগরি ত্রুটি বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ (যেমন ঝড় বা বৃষ্টিপাত) একটি বড় কারণ। এছাড়া গ্যাসের চাহিদা পূরণে সরকার তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করছে, যা বিদ্যুৎ উৎপাদনের অন্যতম প্রধান জ্বালানি। ইতোমধ্যে স্পট মার্কেট থেকে দুটি কার্গো এলএনজি আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন করেছে সরকার। এর আগে মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের একটি কোম্পানি থেকেও এলএনজি আনা হয়েছে।

বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, লোডশেডিং কমাতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সরকারি অফিস, ব্যাংক, বাসাবাড়ি ও মসজিদে এসির তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে না নামানোর পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এভাবে প্রতিদিন ২,০০০ থেকে ৩,০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।

সরবরাহ ও চাহিদার ভারসাম্য রক্ষায় সরকারের নানা উদ্যোগের কারণে চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সূত্র: বাসস

Header Ad
Header Ad

পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের

ছবি: সংগৃহীত

ইরান তার পরমাণু কর্মসূচি থেকে একচুলও সরছে না বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ইরানের আইন ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম ঘারিবাবাদি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার অধিকার ইরানের জন্য একটি ‘লাল রেখা’। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে পরোক্ষ আলোচনাতেও এই অবস্থান থেকে কোনোভাবেই সরে আসা হবে না।

রবিবার ইরানের সংসদের জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্র নীতি কমিশনের এক বৈঠকে এই মন্তব্য করেন ঘারিবাবাদি। বৈঠকে তিনি ইতালির রোমে তেহরান-ওয়াশিংটনের মধ্যে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় দফার পরোক্ষ আলোচনা সম্পর্কে আইনপ্রণেতাদের বিস্তারিত অবহিত করেন।

কমিটির মুখপাত্র ইব্রাহিম রেজাই জানিয়েছেন, ঘারিবাবাদি আলোচনার মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন। বৈঠকে তিনি পুনরায় জোর দিয়ে বলেছেন, ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে চায় না এবং দেশটির পরমাণু কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে।

ঘারিবাবাদি আরও বলেন, আলোচনার অন্যতম প্রধান বিষয় ছিল ইরানের ওপর আরোপিত বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা—বিশেষ করে মার্কিন কংগ্রেসের আইন এবং সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ। ইরান চায়, এসব নিষেধাজ্ঞা যেন সম্পূর্ণরূপে এবং কার্যকরভাবে প্রত্যাহার করা হয়। শুধুমাত্র প্রতীকীভাবে নয়, বরং ইরানি জনগণের জন্য বাস্তব অর্থনৈতিক সুফল নিশ্চিত করতে হবে।

সূত্র: প্রেস টিভি

Header Ad
Header Ad

পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার

ছবি: সংগৃহীত

পর্যটকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এক সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি আরব সরকার। এখন থেকে সৌদিতে অবস্থানকালে পণ্য ও সেবার উপর পরিশোধিত ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) দেশে ফেরার সময় ফেরত পাবেন পর্যটকরা। সংশ্লিষ্ট ভ্যাট বিধিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে এই নিয়ম গত ১৮ এপ্রিল থেকে কার্যকর করা হয়েছে।

নতুন নিয়ম অনুযায়ী, অনুমোদিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো পর্যটকদের জন্য প্রদত্ত উপযুক্ত পণ্য ও সেবার উপর শূন্য শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপ করবে এবং সৌদি আরব ত্যাগের সময় পরিশোধিত ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে। এতে পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় হ্রাস পাবে এবং সৌদির পর্যটন খাত আরও চাঙা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সৌদি আরবের জাকাত, ট্যাক্স ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ (জেডএটিসিএ) জানিয়েছে, কর ফেরতের পুরো প্রক্রিয়া পরিচালনার জন্য এক বা একাধিক অনুমোদিত সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দেওয়া হবে। এসব প্রতিষ্ঠান পর্যটকদের পক্ষে কর ফেরতের আবেদন এবং তা কার্যকর করবে। তবে নিয়ম লঙ্ঘন বা অনিয়ম হলে, পর্যটক ও সেবাদাতা—উভয়ই ফেরত নেওয়া অর্থের জন্য যৌথভাবে দায়ী হবেন।

জিসিসিভুক্ত (গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিল) দেশগুলোর পর্যটকরাও এই কর ছাড়ের সুবিধা পাবেন। তবে এই সুবিধা চলমান থাকবে যতদিন না পর্যন্ত ইলেকট্রনিক সার্ভিস আইন কার্যকর হয়। জেডএটিসিএ’র গভর্নর এই কর ফেরতের প্রক্রিয়া ও নিয়মাবলি নির্ধারণ করবেন।

নিয়মাবলির মধ্যে থাকবে—পর্যটকদের কর ফেরতের ধাপসমূহ, পর্যটক হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার শর্ত, কোন পণ্য এই সুবিধার আওতায় আসবে, ন্যূনতম ক্রয়মূল্য, কোন বিক্রেতারা সুবিধা দিতে পারবেন এবং কর ফেরতের আবেদন পদ্ধতি।

অন্যদিকে, সংশোধিত ভ্যাট বিধিমালায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যবসা কার্যক্রম অন্যের কাছে হস্তান্তর করা হয়, তাহলে নতুন মালিককে ৩০ দিনের মধ্যে জেডএটিসিএ-কে তা জানাতে হবে। তবে পূর্ববর্তী মালিকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল হয়ে থাকলে এ নিয়ম প্রযোজ্য হবে না। এমনকি রেজিস্ট্রেশন বাতিল হলেও, আগের মালিক পুরনো কর সংক্রান্ত দায়-দেনা থেকে অব্যাহতি পাবেন না এবং তাকে প্রয়োজনীয় নথিপত্র সংরক্ষণ করতে হবে।

সূত্র: সৌদি গেজেট

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ভুল বোঝাবুঝিতে গাজায় ১৪ জরুরি সেবাদাতা কর্মীকে হত্যা!
জেলা প্রশাসকের দফতরে স্মারকলিপি দিল আওয়ামী লীগ
বিয়ের আশ্বাসে স্বামীর ১১ লাখ টাকা নিয়ে ঘর ছাড়লেন নারী, প্রেমিকের ফাঁদে পড়ে দলবেঁধে ধর্ষণের শিকার
বিয়ে না করেই পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা অভিনেত্রী, তোলপাড় নেটদুনিয়া
পারভেজের মৃত্যুতে গ্রামের বাড়িতে মাতম, পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করলেন নুর
২০২৫ শেষ হওয়ার আগেই ৫০ সেঞ্চুরিতে দেশের প্রথম এনামুল হক
ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভারতীয় ও চীনা শিক্ষার্থীদের মামলা
একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু