সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

স্বাধীন বাংলার অর্থমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন যারা

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আজ জাতীয় সংসদে পেশ করতে যাচ্ছে স্বাধীন বাংলাদেশের ৫১ তম বাজেট। এবারের বাজেট বর্তমান সরকারে টানা ১৪ তম বাজেট। তবে বর্তমান অর্থমন্ত্রীর চতুর্থ বারের মতো বাজেট পেশ করছেন। চলতি সরকারের এর আগের ১০টি বাজেট পেশ করেছেন সদ্য প্রয়াত আবুল মাল আবদুল মুহিত।

স্বাধীন বাংলাদেশে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন যারা:

 

ক্রম নাম প্রতিকৃতি দায়িত্ব গ্রহণ দায়িত্ব হস্তান্তর রাজনৈতিক দল
ক্যাপ্টেন এম. মনসুর আলী Monsur ali.jpg ১১ এপ্রিল ১৯৭১ ১২ জানুয়ারি ১৯৭২ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
তাজউদ্দীন আহমদ তাজউদ্দীন আহমদের চিত্র.jpg ১৩ জানুয়ারি ১৯৭২ ১৬ মার্চ ১৯৭৩ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
প্রধানমন্ত্রী/রাষ্ট্রপতি
(অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে)
Sheikh Mujibur Rahman in 1950.jpg ১৬ মার্চ ১৯৭৩ ২৬ অক্টোবর ১৯৭৪ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
ড. এ. আর. মল্লিক আজিজুর রহমান মল্লিক (১৯১৮–১৯৯৭).jpg ২৬ অক্টোবর ১৯৭৪ ২৬ নভেম্বর ১৯৭৫ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
ড. মির্জা নূরুল হুদা
(অর্থ-উপদেষ্টা)
মির্জা নূরুল হুদা.jpg ২৬ নভেম্বর ১৯৭৫ ১৪ এপ্রিল ১৯৭৯ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
ড. মির্জা নূরুল হুদা মির্জা নূরুল হুদা.jpg ১৪ এপ্রিল ১৯৭৯ ২৪ এপ্রিল ১৯৮০ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
এম. সাইফুর রহমান M. Saifur Rahman.jpg ২৫ এপ্রিল ১৯৮০ ১১ জানুয়ারি ১৯৮২ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
ড. ফসিউদ্দিন মাহতাব   ১২ জানুয়ারি ১৯৮২ ৬ মার্চ ১৯৮২ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
এ. এম. এ. মুহিত Finance Minister of Bangladesh Abul Maal Abdul Muhith.jpg ৩১ মার্চ ১৯৮২ ৯ জানুয়ারি ১৯৮৪ জাতীয় পার্টি
১০ মোহাম্মদ সাইদুজ্জামান
(অর্থ-উপদেষ্টা)
  ৯ জানুয়ারি ১৯৮৪ ২৯ নভেম্বর ১৯৮৬ জাতীয় পার্টি
১১ মোহাম্মদ সাইদুজ্জামান   ৩০ নভেম্বর ১৯৮৬ ২৬ ডিসেম্বর ১৯৮৭ জাতীয় পার্টি
১২ এয়ার ভাইস মার্শাল (অবঃ) এ. কে. খন্দকার A. K. Khandker in New Delhi on 7 May 2011.jpg ২৭ ডিসেম্বর ১৯৮৭ ২২ মার্চ ১৯৯০ জাতীয় পার্টি
১৩ মেজর জেনারেল (অবঃ) এম. এ. মুন'এম   ২২ মার্চ ১৯৯০ ৬ ডিসেম্বর ১৯৯০ জাতীয় পার্টি
১৪ কফিল উদ্দিন মাহমুদ   ১০ ডিসেম্বর ১৯৯০ ২৭ ডিসেম্বর ১৯৯০ জাতীয় পার্টি
১৫ প্রফেসর রেহমান সোবহান
(অর্থ-উপদেষ্টা)
রেহমান সোবহানের চিত্র.jpg ২৭ ডিসেম্বর ১৯৯০ ২০ মার্চ ১৯৯১ নির্দলীয়
(তত্ত্বাবধায়ক সরকার)
১৬ এম. সাইফুর রহমান M. Saifur Rahman.jpg ২০ মার্চ ১৯৯১ ৩০ মার্চ ১৯৯৬ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
১৭ ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ
(অর্থ-উপদেষ্টা)
  ৩০ মার্চ ১৯৯৬ ২৩ জুন ১৯৯৬ নির্দলীয়
(তত্ত্বাবধায়ক সরকার)
১৮ শাহ এ. এম. এস. কিবরিয়া শাহ এ এম এস কিবরিয়া.png ২৩ জুন ১৯৯৬ ১৬ জুলাই ২০০১ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
১৯ এম. হাফিজ উদ্দিন খান
(অর্থ-উপদেষ্টা)
  ১৬ জুলাই ২০০১ ১০ অক্টোবর ২০০১ নির্দলীয়
(তত্ত্বাবধায়ক সরকার)
২০ এম. সাইফুর রহমান M. Saifur Rahman.jpg ১০ অক্টোবর ২০০১ ২৮ অক্টোবর ২০০৬ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
২১ ড. আকবর আলি খান
(অর্থ-উপদেষ্টা)
Akbar Ali Khan.png ৩১ অক্টোবর ২০০৬ ১২ ডিসেম্বর ২০০৬ নির্দলীয়
(তত্ত্বাবধায়ক সরকার)
২২ ড. সোয়েব আহমেদ
(অর্থ-উপদেষ্টা)
  ১৩ ডিসেম্বর ২০০৬ ১১ জানুয়ারি ২০০৭ নির্দলীয়
(তত্ত্বাবধায়ক সরকার)
২৩ ড. এ. বি. মির্জ্জা মোঃ আজিজুল ইসলাম
(অর্থ-উপদেষ্টা)
  ১৪ জানুয়ারি ২০০৭ ৬ জানুয়ারি ২০০৯ নির্দলীয়
(তত্ত্বাবধায়ক সরকার)
২৪ এ. এম. এ. মুহিত Finance Minister of Bangladesh Abul Maal Abdul Muhith.jpg ৬ জানুয়ারি ২০০৯ ৬ জানুয়ারি ২০১৯ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
২৫ আ হ ম মোস্তফা কামাল   ৭ জানুয়ারি ২০১৯ চলমান বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
Header Ad

নির্লজ্জ দলাদলির পরিণতি দেশবাসী দেখেছে: তারেক রহমান

সাধারণ সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ভিন্ন মতকে শত্রুতা বা নির্লজ্জ দলাদলিতে পরিণত করলে কী পরিণতি হতে পারে তা দেশবাসী দেখেছে। আওয়ামী লীগ আর স্বাধীনতা একসঙ্গে যায় না। এরইমধ্যে নানান ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। পতিত স্বৈরাচাররা দেশ ও দেশের বাহিরে থেকে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। তবে শেষ পর্যন্ত জনগণের রায়ই চূড়ান্ত।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) বার্ষিক সাধারণ সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন তিনি।

তারেক রহমান বলেন, আওয়ামীলীগ আর গণতন্ত্র একে অপরের শত্রু। আমাদের চলমান গণতন্ত্রকে বাধাগ্রস্ত করতে এই মুহূর্তে নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু হয়ে গিয়েছে। বিতাড়িত অপশক্তি আর বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না।

তিনি বলেন, সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজীর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি। সাগর-রুনির বিচারের বিষয়ে রাষ্ট্র উদাসীন থাকবে না- এমন ব্যবস্থা চাই। এছাড়া স্বৈরাচার আমলে যে সাংবাদিকরা চাকরি হারিয়েছেন, তাদের চাকরিতে ফেরত নিতে কর্তৃপক্ষকে আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, সাংবাদিকতায় বস্তুনিষ্ঠতা গুরুত্বপূর্ণ।

তিনি দাবি করেন, বিএনপির লাখ লাখ নেতাকর্মী ঘরছাড়া। হাজারো হতাহত ছাত্রজনতার ত্যাগের মাধ্যমে ঐক্য গড়ে উঠেছে। শহীদদের ঋণ পরিশোধ করা আমাদের দায়িত্ব। পলাতক মাফিয়াদের পুনর্বাসন ঠেকাতে জনগণের ইচ্ছা তাদের বিচার প্রয়োজন। বিএনপি মনে করে, সংস্কার কার্যক্রমের পাশাপাশি যৌক্তিক সময়ের মধ্যে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন। শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন হয়নি। তবে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য নির্বাচন অবশ্যই দরকার।

তিনি বলেন, রাষ্ট্রের রাজনৈতিক বন্দোবস্ত এমন হওয়া প্রয়োজন যে ইউনিয়ন থেকে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত ভোট ছাড়া কেউ প্রতিনিধি হতে পারবেন না। ক্ষমতাসীনকে জনগণের কাছে যতটা দায়বদ্ধ রাখা যাবে রাষ্ট্র ততই শক্তিশালী হবে। সেজন্য সংসদ প্রয়োজন। বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে বৈষম্যহীন অধিকার প্রয়োগের সুযোগ থাকতে হবে। ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে সরকার, যা একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ বলে আমরা মনে করি।

‘সংস্কার কাজ নিয়ে সরকারের সঙ্গে বিএনপির বিরোধ নেই। সংস্কার আগে না, নির্বচন আগে এ কথা বলে জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি করা হচ্ছে। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। একজন শুরু করবে অন্যজন চলমান রাখবে’, যোগ করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, ইকবাল সেবহান চৌধুরী মনে হয় সেদিন পুলিশ ডেকে এনে মহাসচিবকে প্রেস ক্লাব থেকে গ্রেফতার করিয়েছিলেন। প্রেস ক্লাবের ভেতরে ফ্যাসিবাদের থাবা ছিল। শ্যামল দত্তরা আন্দোলনের সময় টকশোতে বলেছেন ছাত্ররা ভুল আন্দোলন করছেন।

তিনি বলেন, টেন্ডার ছাড়াই বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। কারণ সব টাকা যাবে শেখ পরিবারের কাছে।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেন, দ্রুততম সময়ে জনগণের দাবি নিষ্পত্তি করবেন-এটা আমাদের দাবি। আরেকটি কঠিন পথ আমাদের পাড়ি দিতে হবে।

Header Ad

হামলার পেছনে ইউসিবি গ্রুপ

মোল্লা কলেজের সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট, ক্ষতি ৭০ কোটি টাকা: অধ্যক্ষ

অধ্যক্ষ ওবায়দুল্লাহ নয়ন। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর কবি নজরুল সরকারি কলেজ, সোহরাওয়ার্দী কলেজসহ বেশ কয়েকটি কলেজের শিক্ষার্থীদের হামলায় ডেমরার ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে (ডিএমআরসি) প্রায় ৭০ কোটি টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ ওবায়দুল্লাহ নয়ন।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে কলেজ ক্যাম্পাসে গণমাধ্যমকর্মীদের ব্রিফকালে তিনি এ দাবি করেন।

অধ্যক্ষ নয়ন বলেন, শিক্ষার্থীদের হামলায় আমাদের ১২তলা ভবনের কোনো কাঁচ আর অক্ষত নেই। ৫টি লিফট, কম্পিউটার ও সায়েন্স ল্যাব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। হামলাকারী শিক্ষার্থীরা নগদ টাকা, শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট, সার্টিফিকেট, ৩ শতাধিক ফ্যান, প্রায় ৩০টির মতো ল্যাপটপ, অসংখ্য কম্পিউটারসহ মূল্যবান ও প্রয়োজনীয় বিভিন্ন জিনিস লুট করেছে। এতে করে প্রায় ৭০ কোটির মতো ক্ষতি হয়েছে।

এ সময় তিনি ঘটনার জন্য ন্যাশনাল মেডিকেল কর্তৃপক্ষের গাফিলতি রয়েছে বলে দাবি করেন। এছাড়া শিক্ষার্থীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ইউসিবি নামের একটি গ্রুপ থেকে হামলার উসকানি ও ষড়যন্ত্র করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন অধ্যক্ষ নয়ন।

তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা এমন করতে পারে আমরা ভাবিনি। আমাদের সব ধ্বংস করে দিয়েছে। দ্বন্দ্ব-সংঘাত থেকে ফেরাতে শিক্ষার্থীদের কলেজমুখী করার বিকল্প নেই। শিক্ষার্থীদের পুঁজি করে কুচক্রী মহল কাজ করছে। এটা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে দেশ অন্যদিকে চলে যাবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওপর হামলা আমরা চাই না।

হামলার সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যথাযথ ভূমিকা রাখেনি বলেও অভিযোগ করেন ডিএমআরসি অধ্যক্ষ। তিনি বলেন, সকাল থেকেই পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু হামলার সময় তারা দূরে থেকে পরিস্থিতি দেখেছেন। হামলাকারীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।

ঘটনাস্থলে থাকা ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (ওয়ারী বিভাগ) মো. ছালেহ উদ্দিন বলেন সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ছাত্ররা দেশের ভবিষ্যৎ। আমরা চাই না দেশের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এভাবে আক্রান্ত হোক। কলেজ ভার্সাস কলেজ প্রতিযোগিতা হোক, মারপিট হোক এটা কিন্তু আমরা কখনো চাই না। আমি সব কলেজের গভর্নিং বডি এবং অভিভাবককে বলব, আপনাদের সন্তানকে বাসায় রাখুন। এটা আলোচনার মধ্যে সমাধান হবে। আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করছি, এই জাতীয় সমস্যা যাতে ভবিষ্যতে না হয় সেজন্য সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা বিকেল চারটায় তাদের সঙ্গে বসেছি। আমরা চেষ্টা করছি আলাপ-আলোচনার মধ্যে যেন সমাধান হয় সে প্রচেষ্টা আমরা রাখব। সর্বশক্তি দিয়ে আমরা এটা অব্যাহত রাখব। বর্তমানে আমাদের সঙ্গে র‍্যাব ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা আছেন। সবার প্রচেষ্টায় এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।

Header Ad

ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস গ্রেপ্তার

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী। ছবি: সংগৃহীত

সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার পথে শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেন বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষায়িত গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা।

সম্প্রতি চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম ও রংপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের ৮ দফা দাবি নিয়ে কয়েকটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

গত ৩০ অক্টোবর চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়। মো. ফিরোজ খান নামে এক ব্যক্তি বাদী হয়ে নগরীর কোতোয়ালি থানায় মামলাটি দায়ের করেন। জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে এ মামলা দায়ের হয়। এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তারা হলেন- রাজেশ চৌধুরী ও হৃদয় দাশ।

মামলার আসামিরা হলেন- ইসকনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও পুণ্ডরীক ধাম মন্দিরের অধ্যক্ষ চন্দন কুমার ধর প্রকাশ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী (৩৮), চট্টগ্রামের হিন্দু জাগরণ মঞ্চের সমন্বয়ক অজয় দত্ত (৩৪), নগরীর প্রবর্তক ইসকন মন্দিরের অধ্যক্ষ লীলা রাজ দাশ ব্রহ্মচারী (৪৮), গোপাল দাশ টিপু(৩৮), ডা. কথক দাশ (৪০), প্রকৌশলী অমিত ধর (৩৮), রনি দাশ (৩৮), রাজীব দাশ (৩২), কৃষ্ণ কুমার দত্ত (৫২), জিকু চৌধুরী (৪০), নিউটন দে ববি (৩৮), তুষার চক্রবর্তী রাজীব (২৮), মিথুন দে (৩৫), রুপন ধর (৩৫), রিমন দত্ত (২৮), সুকান্ত দাশ (২৮), বিশ্বজিৎ গুপ্ত (৪২), রাজেশ চৌধুরী (২৮) এবং হৃদয় দাস (২৫)। একই মামলায় অজ্ঞাতনামা আরো ১৫ থেকে ২০ জনকে আসামি করা হয়েছে।

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে তিনি চিন্ময় প্রভু নামে পরিচিত। এছাড়া তিনি পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নির্লজ্জ দলাদলির পরিণতি দেশবাসী দেখেছে: তারেক রহমান
মোল্লা কলেজের সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট, ক্ষতি ৭০ কোটি টাকা: অধ্যক্ষ
ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস গ্রেপ্তার
সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত
সংঘর্ষের ঘটনায় যাত্রাবাড়ী-ডেমরা এলাকায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
পার্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে রেকর্ড জয় ভারতের
বদলগাছীতে বাসের ধাক্কায় ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারী নিহত, আহত ২
মামলা না নিলে ওসিকে এক মিনিটে বরখাস্ত করে দেবো: ডিএমপি কমিশনার
মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
বিগ ব্যাশ খেলার অনুমতি পেলেন রিশাদ
শাকিব খানের সঙ্গে আইটেম গানে নুসরাত
রাজধানীর মোল্লা কলেজে হামলা-ভাঙচুর, শিক্ষার্থীদের দখলে সড়ক
ওয়ানডে সিরিজেও অনিশ্চিত মুশফিক
জানুয়ারিতে আসছে ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল
বছরে দুইবারের বেশি বিদেশ যেতে পারবেন না চিকিৎসকরা
বুবলীকে টয়লেট দিবসের শুভেচ্ছা অপুর
কেজি দরে বিক্রি হওয়া ভাস্কর্যটি মুক্তিযোদ্ধার নয়, আওয়ামী লীগের অপপ্রচার
ফলোঅন এড়িয়ে ১৮১ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ
অটোরিকশা চলাচলে আপিল করবে সরকার
পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ