শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২৪ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বাণিজ্যমেলার ক্রেতা-বিক্রেতাদের ভোগাবে সড়ক

রাজধানীর নতুন শহর পূর্বাচলের ৪নং সেক্টর হটাৎমার্কেটের পাশে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে (বিবিসিএফইসি) আগামী ১ জানুয়ারি শুরু হতে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা। এখানে তেমনভাবে জনবসতি গড়ে না উঠায় সাধারণ মানুষের যাতায়াতের জন্য সচরাচর কোনো পরিবহন নেই। কুড়িল বিশ্বরোড মোড় থেকে প্রায় ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এই পথে সাধারণ মানুষের একমাত্র শেষ ভরসা বিআরটিসি (আর্টিকুলেটেড) বাস ও রিকশা। এসব বাহন পেতে ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করতে হচ্ছে।

বিবিসিএফইসি-এ বাণিজ্যমেলা শুরু হলে দর্শনার্থী, ক্রেতা ও বিক্রেতাদেরও একই দশা হবে বলে জানান ভূক্তভোগিরা। রাজধানী থেকে মেলার নতুন জায়গায় যাওয়ার একমাত্র পথ হচ্ছে বিশ্বরোড-কাঞ্জনব্রিজ সড়ক। ১০০ ফুট চওড়া খাল খনন প্রকল্পের কাজ চলমান থাকায় সড়কে ব্যাপক যানজট হচ্ছে। সড়ক ভোগাবে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের।

সম্প্রতি মেলার প্রস্তুতি দেখতে সরেজমিনে গেলে এমনই চিত্র দেখা যায়।

নারায়নগঞ্জ জেলার রুপগঞ্জের কাঞ্চনব্রিজের কাছে হটাৎমার্কেটের পাশে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ২৬তম এ মেলার আয়োজন করছে। মেলায় যাতায়াতের ব্যাপারে জানতে চাইলে ইপিবির পরিচালক ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ইপিবি থেকে বিআরটিসিকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। তারাও মেলায় দর্শনার্থী, ক্রেতা-বিক্রেতাদের কথা বিবেচনা করে ৩০টি বিআরটিসি বাস দিতে রাজি হয়েছে। এসব বাসেই সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ক্রেতা-বিক্রেতারা যাতায়াত করতে পারবেন।

তিনি আরও বলেন, ‘আগামী ১ জানুয়ারি থেকে পূর্বাচলে বাণিজ্য মেলার আয়োজন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ১ জানুয়ারি এর উদ্বোধন করবেন। সেভাবে চূড়ান্ত প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। পূর্বাচলে নতুন জায়গায় এবার বাণিজ্য মেলা শুরু হতে যাচ্ছে। তাতে ২২৫টি প্যাভিলন ও স্টল অংশ নিচ্ছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন জায়গায় মেলার আয়োজন হচ্ছে, ভালো লাগছে। তবে সেলসম্যানসহ ক্রেতা-বিক্রেতাদের যাতায়াতে খুবই সমস্যা হবে। কারণ সড়কের কাজ চলছে। অন্যদিকে রাজধানী থেকে পূর্বাচলে সরাসরি বাসও তেমন চলে না।

হঠাৎমার্কেটের স্থানীয় ব্যবসায়ী রফিকুল ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, নতুন জায়গায় নতুন পরিবেশে এবার বাণিজ্য মেলা হচ্ছে। ভালোই লাগছে। তবে সড়কের কারনে ভুগবেন ক্রেতা-বিক্রেতারা।

কাঠ ব্যবসায়ী আব্দুস সালামের দাবি, আগারগাঁয়ে যেভাবে মেলা জমে উঠত এখানে সেভাবে জমবে না। কারণ যাতায়াত ব্যবস্থা খুবই খারাপ। যাদের প্রাইভেট গাড়ি রয়েছে তারা ভাঙ্গা-চোরা সড়কে আসতে পারলেও সাধারণ মানুষ সহজে আসতে পারবে না। কারণ সচরাচর বাস নেই। অন্য পরিবহনও নেই।

উল্লেখ্য, ১৯৯৫ সাল থেকে ঢাকার শেরে বাংলা নগরে এ মেলার আয়োজন করে আসছে ইপিবি। প্রতিবছর জানুয়ারির ১ তারিখ প্রধানমন্ত্রী এ মেলার উদ্বোধন করেন। কিন্তু অনেক অর্থ ব্যয় করে নতুনভাবে মেলার অবকাঠমো গড়ার পর আবার ভাঙ্গতে হয়। এতে সময় ও অর্থের অপচয় হওয়ায় সরকার ২০১৫ সালে উদ্যোগ নেয় মেলার স্থায়ী জায়গার জন্য।

ইপিবি সূত্র জানায়, চীন ও বাংলাদেশের যৌথ অর্থায়নে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্প এলাকার ৪নং সেক্টরে বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশীপ এক্সিবিশন সেন্টার নির্মাণ করেছে। মেলার অবকাঠামো নির্মাণের কাজ গত বছরের ৩০ নভেম্বর সম্পন্ন হয়েছে। বর্তমানে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশীপ এক্সিবিশন সেন্টার নামকরণ করে গত ২১ অক্টোবর ভবনটির উদ্বোধন করা হয়েছে। তারপর থেকেই ৩৫ একর বা ১০৫ বিঘা জমিতে গড়ে উঠা সেন্টার অপেক্ষা করছে ২৬ তম বাণিজ্যমেলার জন্য।

জেডএ/এএস

Header Ad
Header Ad

সৌদি আরব নিজেদের মাটিতেই ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গড়তে পারে: নেতানিয়াহু

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ইসরায়েলের টিভি চ্যানেল ১৪-তে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, "সৌদি আরবের অনেক জায়গা রয়েছে, তারা চাইলে নিজেদের মাটিতেই একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন করতে পারে।"

সৌদি আরব ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার শর্ত হিসেবে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবি জানালেও নেতানিয়াহু তা নাকচ করে দিয়েছেন। তিনি বলেন, "ইসরায়েল বিপন্ন হতে পারে এমন কোনো চুক্তি আমি করবো না। বিশেষ করে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র তো নয়ই।"

তিনি আরও বলেন, "৭ অক্টোবরের পরও? এটি কী? একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছিল, সেটি গাজা, যেখানে হামাস নেতৃত্ব দিচ্ছিল। আর আমরা কী পেলাম? হলোকাস্টের পর সবচেয়ে বড় গণহত্যা।"

ইসরায়েলি পত্রিকা দ্য জেরুজালেম পোস্ট জানায়, সাক্ষাৎকারটি নেওয়া হয়েছে নেতানিয়াহুর ওয়াশিংটন সফরের সময়, যেখানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করেন।

এই বৈঠকে গাজা ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা এবং সৌদি আরবের সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক স্বাভাবিক করার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়। নেতানিয়াহু এ বিষয়ে আশাবাদ প্রকাশ করে বলেন, "আমি মনে করি, ইসরায়েল ও সৌদি আরবের মধ্যে শান্তি সম্ভব এবং এটি ঘটতে চলেছে।"

তবে ট্রাম্প-নেতানিয়াহুর বৈঠকের পরপরই সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, "ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার নিশ্চয়তা না পাওয়া পর্যন্ত তারা ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার বিষয়ে আলোচনা করবে না।"

ইসরায়েলের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন কর্মকর্তা দ্য জেরুজালেম পোস্ট-কে জানিয়েছেন, নেতানিয়াহু সৌদি আরবের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার শর্ত হিসেবে গাজায় চলমান যুদ্ধ বন্ধ করতে পারেন এবং পশ্চিম তীর সংযুক্তির (অ্যানেক্সেশন) পরিকল্পনা পিছিয়ে দিতে পারেন। তাদের ধারণা, তিনি সৌদি আরবকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবি থেকে সরানোর চেষ্টা করতে পারেন।

Header Ad
Header Ad

জিজ্ঞাসাবাদের পর শাওন ও সোহানা সাবাকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন ও সোহানা সাবা। ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের অভিযোগে আটক হওয়া জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন ও সোহানা সাবাকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে পরিবারের জিম্মায় ছেড়ে দিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

শুক্রবার বিকেলে ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, "ডিবি কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শাওন ও সাবাকে তাদের পরিবারের জিম্মায় দেওয়া হয়েছে।"

গোয়েন্দা সূত্র জানায়, গত ১৫ জানুয়ারি কলকাতার হোটেল পার্কে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে সরাসরি ও ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন শাওন। সেই সভায় তার নাম উঠে আসার পর থেকেই তিনি গোয়েন্দা নজরদারিতে ছিলেন।

এরই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ধানমন্ডির বাসা থেকে তাকে একটি মাইক্রোবাসে তুলে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

একইদিন সন্ধ্যায় জামালপুরের নরুন্দি রেলওয়ে সংলগ্ন এলাকায় শাওনের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে স্থানীয় ছাত্র-জনতা।

পরে শুক্রবার রাতে ধানমন্ডি থেকে সোহানা সাবাকে আটক করে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়।

ডিবি সূত্রে জানা গেছে, রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের অভিযোগে শাওন ও সাবাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এছাড়া, আওয়ামী লীগপন্থি শিল্পীদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ‘আলো আসবেই’ এর সক্রিয় সদস্য ছিলেন সোহানা সাবা, যা তদন্তের অংশ হিসেবে গুরুত্ব পেয়েছে।

তবে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তারা কোনো রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডে সরাসরি জড়িত কি না, সে বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু জানানো হয়নি।

Header Ad
Header Ad

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ভারতীয়দের ‘হাত-পা বেঁধে’ ফেরত, তোপের মুখে মোদি সরকার

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ভারতীয়দের ‘হাত-পা বেঁধে’ ফেরত, তোপের মুখে মোদি সরকার । ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানোর সময় অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের হাতকড়া ও পায়ে শিকল পরানোর অভিযোগ উঠেছে, যা নিয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে নরেন্দ্র মোদি সরকার।

গত বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১০৪ জন ভারতীয়কে সামরিক পণ্যবাহী বিমানে করে দেশে ফেরত পাঠানো হয় এবং তাদের নামানো হয় অমৃতসর বিমানবন্দরে। তবে যাত্রাপথে অভিবাসীদের হাত-পা বাঁধার ছবি ও ভিডিও প্রকাশিত হলে বিষয়টি নিয়ে দেশজুড়ে বিতর্ক ছড়িয়ে পড়ে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটার)-এ ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, কয়েকজন অভিবাসীর পায়ে শিকল পরানো রয়েছে। যদিও ভিডিওটির সত্যতা নিশ্চিত করা যায়নি।

দেশে ফেরত আসা অভিবাসীরা গণমাধ্যমকে জানান, তাদের প্রতি অবমাননাকর আচরণ করা হয়েছে। এক ভুক্তভোগী বলেন, "আমাদের হাত-পা বেঁধে বন্দিশালায় নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর হঠাৎ জানানো হয় যে আমাদের ভারতে পাঠানো হচ্ছে। দীর্ঘ ৪০ ঘণ্টার যাত্রার পর অমৃতসরে নামানোর পরই আমাদের হাতকড়া ও শিকল খোলা হয়।"

অন্য এক ব্যক্তি বলেন, "শিশুদের ছাড়া নারীসহ সবাইকে হাত-পা বেঁধে রাখা হয়। খাবার বা ওয়াশরুমে যাওয়ার সুযোগও ঠিকভাবে দেওয়া হয়নি।"

এমন ঘটনায় ভারতের বিরোধী দলগুলো পার্লামেন্টে আলোচনা চাইলেও তা নাকচ করা হয়। এর প্রতিবাদে রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধীসহ বিরোধী দলের নেতারা পার্লামেন্ট চত্বরে বিক্ষোভ করেন।

বিরোধীদের চাপের মুখে বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর পার্লামেন্টে বিবৃতি দেন। তিনি বলেন, "বিমানে নিরাপত্তার স্বার্থে অভিবাসীদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে হাতকড়া ও পায়ে বেড়ি পরানো হয়। শুধু ভারতীয়দেরই নয়, যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো অন্যান্য দেশের নাগরিকদেরও একইভাবে আনা হয়।"

তবে বিরোধীরা অভিযোগ করেছে, ভারত সরকার এই অবমাননাকর আচরণের নিন্দাও জানায়নি। তারা প্রশ্ন তুলেছে, কেন কলম্বিয়া সরকারের মতো ভারত নিজস্ব বিমান পাঠিয়ে নাগরিকদের সম্মানজনকভাবে ফিরিয়ে আনেনি। অনেকে মনে করছেন, মোদির আসন্ন যুক্তরাষ্ট্র সফরের আগে ভারত সরকার এই ইস্যুতে বিতর্ক এড়াতে চাইছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সৌদি আরব নিজেদের মাটিতেই ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গড়তে পারে: নেতানিয়াহু
জিজ্ঞাসাবাদের পর শাওন ও সোহানা সাবাকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ভারতীয়দের ‘হাত-পা বেঁধে’ ফেরত, তোপের মুখে মোদি সরকার
নিজের কেনা বুলডোজারেই গুঁড়িয়ে গেল সাদিক আবদুল্লাহর পারিবারিক বাড়ি
‘ছাগলের ঘর’ থেকে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
নতুন রূপে সেজেছে মিরপুর, চিটাগংয়ের প্রথম নাকি বরিশালের দ্বিতীয়
চলতি বছরের শেষ দিকে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা
টাঙ্গাইলে নসিমন কেড়ে নিল মাদ্রাসায় পড়ুয়া এক শিশুর প্রাণ
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ভাঙচু্রের ঘটনায় ভারতের তীব্র নিন্দা
চুয়াডাঙ্গায় আবারও বাড়ছে শীত, তাপমাত্রা নামল ১০ ডিগ্রিতে
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়
নারায়ণগঞ্জে দুর্বৃত্তদের গুলিতে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা নিহত
আ.লীগ কর্মীদের বিশেষ ট্রেনিং, সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরের ফোনালাপ ফাঁস!
দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে যা বলল বিএনপি
আন্তর্জাতিক আদালতের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিলেন ট্রাম্প
বনানীতে শেখ সেলিমের বাসায় অগ্নিসংযোগ, বিক্ষুব্ধ জনতার তাণ্ডব
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদকসহ ৭ কিশোর আটক
এবার অভিনেত্রী সোহানা সাবা গ্রেপ্তার, নেওয়া হয়েছে ডিবি কার্যালয়ে
নওগাঁয় আওয়ামী লীগ কার্যালয়কে গণশৌচাগার ঘোষণা, খাদ্যমন্ত্রীর বাড়িতে ভাঙচুর