সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম

আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়ছে চালের দাম। চলতি বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে উৎপাদন বেশি হয়েছে। গত বছরের চেয়েও বেড়েছে উৎপাদন। এছাড়া চলতি বছর জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ১০ লাখ ৬৫ হাজার টন চাল আমদানি করা হয়েছে।


চলতি বছর জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ১০ লাখ ৬৫ হাজার টন চাল আমদানি করা হয়েছে। আর গত ২০২০-২১ অর্থবছরে সরকারি, বেসরকারি পর্যায়ে ১৩ লাখ ৫৯ হাজার টন চাল আমদানি হয়েছে। বর্তমানে সরকারের গুদামে ১৫ লাখ টন খাদ্যশস্য মজুত আছে। এরমধ্যে চাল ১২ দশমিক ৩২ লাখ টন ও গম ২ দশমিক ৭৬ লাখ টন। ফলে দেশে ধান-চালের কোন সংকট নেই।


তবু বাজারে কমছে না দাম। ব্যবসায়ীরা বলছে, দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই। বোরো না উঠা পর্যন্ত বাড়তে থাকবে।
কি কারণে বাড়ছে দাম। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরকার ধান কিনতে থাকলে চালের দাম এর চেয়ে কমবে না।
তবে খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, আমনের ভরা মৌসুমে চালের দাম বাড়ার কোন কারণ নেই। কেউ কারসাজি করে চালের দাম বাড়ালে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, চলতি বছর দেশে ৫৫ লাখ ৭৭ হাজার হেক্টর জমিতে আমনের আবাদ হয়েছে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১ কোটি ৪৭ লাখ ৫৩ হাজার টন। উৎপাদন হয়েছে এক কোটি ৫৪ লাখ টন। আর গত বছরে আমনের উৎপাদন হয়েছে এক কোটি ৪০ লাখ টান ধান।


রাজধানীর পাইকারি ও খুচরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দামের হেরফের। বাজারভেদে দামের পার্থক্য ৫ থেকে ৭ টাকা।


রাজধানীর মোহাম্মসদপুরের কৃষিমার্কেট পাইকারি বাজারে গুটিশর্না বিক্রি হচ্ছে ৪২ টাকা কেজি দরে। আর খুচরা বাজারে তা ৪৫-৪৭ টাকা। পাইকারি দোকান শাপলা রাইস এজেন্সির শিপলু জানান, রশিদসহ বিভিন্ন ব্রান্ডের মিনিকেট চাল বিক্রি করা হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬০ টাকা কেজি। জিরাসাইল ৫০ থেকে ৫২ টাকা, আটাশ ৪৫ থেকে ৪৭ টাকা আর পাইজাম ৪২ থেকে ৪৩ টাকা।


এদিকে স্থানীয় খুচরা চালে দোকানে খোঁজ নিয়ে জানাগেছে, মিনিকেট সাগর ৬২, রশিদ মিনিকেট ৬৫, আটাশ চাল ৫২-৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।


শুধু কৃষিমার্কেটই নয়, কারওয়ান বাজারসহ অন্যান্য মার্কেটেরও একই চিত্র। ব্যবসায়ীরা বেশি বেশি করে চালের মজুত করে রেখেছেন। তারা বলছেন, মোটা চালের গ্রাহক খুব কম। তাই দাম একটু কম। কিন্তু চিকন চালের চাহিদা বেশি হওয়ায় দামও বেশি। তাই কমবে না দাম। বরং বোরো না উঠা পর্যন্ত বাড়তে থাকবে।


এদিকে বুধবার সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) এর নিত্যপ্রণ্যের বাজারদরের প্রতিবেদনে দেখা গেছে, চিকন চালের দাম ৫৮ থেকে ৬৮ টাকা কেজি, মাঝারি ৪৮ থেকে ৫৬ টাকা এবং মোটা চাল স্বর্ণা ৪৫ থেকে ৪৮ টাকা কেজি ।


অর্থনীতিবিদরা বলছেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ে ধানের উৎপাদনের সঠিক তথ্য নেই। তাই বাম্পার ফলনের কথা বলা হলেও চাহিদার সাথে সরবরাহের ফারাক থাকায় দাম কমছে না।


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কৃষি অর্থনীতিবিদ এ প্রতিবেদককে জানান, সকালে কমবে, বিকেলে বাড়বে পণ্যের দাম। এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্ত চাহিদার সাথে সরবরাহের ঘাটতি না থাকলে এটা তেমন কমবেশি হবে না। এবার আমনের কোনো ক্ষতি হয়নি। বাম্পার ফলনের কথা বলা হচ্ছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে। তারপরও কমছে না চালের দাম। আবার মিনিকেট নামে কোনো ধানের জাত না থাকলেও বেশি দামে তা বিক্রি করছে ব্যবসায়ীরা।

উল্লে্খ্য, গত বোরো ধানের মৌসুম থেকেই চালের দর বাড়তি। বাধ্য হয়ে সরকার গত আগস্টে চালের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ কমিয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করে। পাশাপাশি পণ্যটি আমদানিতে সব ধরনের নিয়ন্ত্রকমূলক শুল্কও প্রত্যাহার করা হয়েছিল। তারপরও বাজারে চালের দাম কমেনি।


তবে খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, আমনের ভরা মৌসুমে চালের দাম বাড়ার কোন কারণ নেই। কেউ কারসাজি করে চালের দাম বাড়ালে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারণ চলতি বছর জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ১০ লাখ ৬৫ হাজার টন চাল আমদানি করা হয়েছে। আর গত ২০২০-২১ অর্থবছরে সরকারি, বেসরকারি পর্যায়ে ১৩ লাখ ৫৯ হাজার টন চাল আমদানি হয়েছে। বর্তমানে সরকারের গুদামে ১৫ লাখ টন খাদ্যশস্য মজুত আছে। এরমধ্যে চাল ১২ দশমিক ৩২ লাখ টন ও গম ২ দশমিক ৭৬ লাখ টন। ফলে দেশে ধান-চালের কোন সংকট নেই।


খাদ্য আমদানি ও সংগ্রহের কারণে সরকারের কোষাগারে বাড়ছে মজুদ। ১৪ ডিসেম্বর তারিখ পর্যন্ত খাদ্যশস্যের মোট মজুদ দাড়িয়েছে ১৬ লাখ ৫৬ হাজার মেঃ টন। এর মধ্যে চাল ১৩ লাখ ৫১ হাজার টন , গম প্রায় তিন লাখ টন এবং ধান দশমিক ০৬ লাখ টন।


খাদ্যের মজুত বাড়াতে সরকার চলতি মৌসুমে আট লাখ টন আমন ধান ও চাল সংগ্রহের লক্ষ্য নিয়ে মাঠে নেমেছে। এর মধ্যে তিন লাখ টন আমন ধান ও পাঁচ লাখ টন সিদ্ধ চাল কেনা হবে। সংগ্রহ অভিযান আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে।


খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এ বছর আমন ধানের সরকারি ক্রয়মূল্য প্রতি কেজি ২৭ টাকা, চালের মূল্য প্রতি কেজি ৪০ টাকা এবং গমের মূল্য প্রতি কেজি ২৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০১৯ সাল থেকে আমন মৌসুমে চালের পাশাপাশি ধানও সংগ্রহ করা হচ্ছে। এতে মাঠ পর্যায়ে ধানের দাম ভালো পাচ্ছে কৃষক।


চালের দাম প্রসঙ্গে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, বর্তমানে সরকারের গুদামে যথেষ্ট পরিমাণে খাদ্যশস্যের মজুত রয়েছে। খাদ্যনিরাপত্তায় এই মজুদ বৃদ্ধি করতে সরকার সচেষ্ট। তিনি বলেন, কেউ যেন অবৈধ মজুদ করে খাদ্যের কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে না পারে সেদিকে দৃষ্টি রাখতে হবে। কোনো কারণ ছাড়া চালের দাম বাড়ালে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 

জেএ/টিএ/জেডএকে

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশে রফতানি বন্ধ: ময়ূখ রঞ্জনের বাড়ি ঘেরাও করলেন পশ্চিমবঙ্গের কৃষকরা

ময়ূখ রঞ্জনের বাড়ি ঘেরাও করলেন পশ্চিমবঙ্গের কৃষকরা। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে পেঁয়াজ ও আলু রফতানি বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে পশ্চিমবঙ্গের কৃষকদের মধ্যে চরম হতাশা বিরাজ করছে। মাত্র আড়াই থেকে তিন টাকায় পেঁয়াজ বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন তারা, যা উৎপাদন খরচের তুলনায় অত্যন্ত কম।

কৃষকরা অভিযোগ করছেন, রফতানির সুযোগ বন্ধ করে তাদের দুর্দশার দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। এক কৃষক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমাদের কষ্টার্জিত ফসলের ন্যায্য মূল্য নেই। এখন এই পেঁয়াজ শুভেন্দু অধিকারী আর রিপাবলিক টেলিভিশনের ময়ূখ রঞ্জনকেই কিনতে হবে!

এই সংকটকে কেন্দ্র করে কৃষকরা রিপাবলিক টেলিভিশনের সাংবাদিক ময়ূখ রঞ্জনের বাড়ি ঘেরাও করেন। তাদের অভিযোগ, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার চালিয়ে ময়ূখ সংকট আরও জটিল করে তুলেছেন। এক কৃষক বলেন, আমরা শুনছি, বাংলাদেশ আমাদের থেকে পেঁয়াজ নিতে চাইছে না। অথচ ময়ূখ বলছে, তারা নাকি আমাদের পেঁয়াজ অপমান করেছে! এই বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য তিনিই দায়ী।

শুধু তাই নয় রাজ্যের বিরোধী নেতা শুভেন্দু অধিকারীকেও এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী করেছেন কৃষকরা। তাদের হুঁশিয়ারি, এই বিপর্যয়ের সমাধান না হলে রাজ্যের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ অন্ধকার হবে।

পেঁয়াজ ও আলুর দাম নিয়ে রাজ্যে উত্তেজনা তুঙ্গে। রাস্তায় ফসল ফেলে কৃষকরা তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। তারা অভিযোগ করেন, তিন টাকায় পেঁয়াজ বিক্রি করতে হচ্ছে, অথচ বাজারে এই পেঁয়াজই ২০ টাকার নিচে পাওয়া যায় না। আমাদের এই কষ্ট কেউ বুঝতে চায় না।

Header Ad
Header Ad

সাদা পোশাকে সেঞ্চুরিতে জ্যোতির ইতিহাস

নিগার সুলতানা জ্যোতি। ছবি: সংগৃহীত

নতুন এক ইতিহাস গড়লেন নিগার সুলতানা জ্যোতি। বাংলাদেশের ইতিহাসে মেয়েদের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে প্রথম সেঞ্চুরিয়ান তিনি। বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের অধিনায়ক পা রাখলেন নতুন এক উচ্চতায়!

শুরু হয়েছে প্রথমবারের মতো নারীদের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট। রাজশাহীর শহীদ কামরুজ্জামান স্টেডিয়ামে তিন দিনের নারী বিসিএল ম্যাচে উত্তরাঞ্চলের বিপক্ষে মধ্যাঞ্চলের হয়ে জ্যোতি পেয়ে গেলেন তিন অঙ্কের ম্যাজিকেল স্কোর। ১৫৩ রানে থামলেন তিনি। গড়লেন রেকর্ড।

বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) জ্যোতির ইনিংসে ছিল ২০টি চার, ২ ছক্কা। মোট ২৫৬ বলে ১৫৩ রানে অপরাজিত। বাংলাদেশ ক্রিকেটে নারীদের প্রথম শ্রেণির ম্যাচে প্রথম সেঞ্চুরিয়ান এই তারকা ব্যাটার। আগের দিন ৮৫ রানে অপরাজিত থাকা জ্যোতি আজ সোমবার পা রাখেন তিন অঙ্কের ম্যাজিকেল স্কোরে।

তার ব্যাটেই আজ বড় লিড মধ্যাঞ্চলের। ৯ উইকেটে ২৪০ রান করে ইনিংস ঘোষণা করে সোবহানা মোস্তারির উত্তরাঞ্চল। দলটির হয়ে ২৪৬ বলে সর্বোচ্চ ৮৬ রানের ইনিংস খেলেন ফারজানা হক পিঙ্কি। মধ্যাঞ্চলের নাহিদা আক্তার ৪৮ রানে নেন ৭ উইকেট।

এরপর নেমে দুই ওপেনার মুরশিদা খাতুন ও ফারজানা আক্তারের জোড়া ফিফটিতে দারুণ শুরু করে মধ্যাঞ্চল। তারপরই জ্যোতির সেঞ্চুরি। ৮ উইকেটে ৩৮৭ রানে ইনিংস ঘোষণা করে মধ্যাঞ্চল। তবে দিনটা হয়ে থাকল জ্যোতিরই।

বাংলাদেশ পুরুষ ক্রিকেটে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম সেঞ্চুরির রেকর্ড আল শাহরিয়ার রোকনের। ১৯৯৭ সালে নিউজিল্যান্ড সফরে সেঞ্চুরি তুলে নেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেল ও সিএনজি দুর্ঘটনায় ব্যবসায়ীসহ ৩ জন নিহত

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেল ও সিএনজি দুর্ঘটনায় ব্যবসায়ীসহ ৩ জন নিহত। ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের সখীপুরে মোটরসাইকেল ও সিএনজি পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন। সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সকাল ৭টার দিকে উপজেলার বেড়বাড়ী, ৯ টার দিকে সখীপুর থানার গেট সংলগ্ন এলাকায় এবং ১০টায় কুতুবপুর এলাকায় দুর্ঘটনাগুলো ঘটে।

নিহতরা হলেন- টাঙ্গাইল সদর উপজেলার এনায়েতপুর গ্রামের মো. আবুল কাশেমের ছেলে মামুন, মির্জাপুর উপজেলার পেকুয়া গ্রামের মো. গনি মিয়ার ছেলে জয়েন উদ্দিন (৭০) এবং কচুয়া গ্রামের আলী হোসেনের ছেলে আবু বকর (৪৫)

পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানান, মামুন ভালুকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে সখীপুর উপজেলার বেড়বাড়ী এলাকায় পৌঁছালে অজ্ঞাত ট্রাক চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।

এদিকে, সকাল ৯টায় সখীপুর থানার সামনে একটি ট্রাক মোটরসাইকেলকে চাপা দিলে বৃদ্ধ জয়েন উদ্দিন নিহত হন। অন্যদিকে, উপজেলার জোড়দীঘি এলাকায় মাছের জন্য বাজারে যাওয়ার পথে সিএনজি চাপায় মাছ ব্যবসায়ী আবু বকর নিহত হন।

এ ঘটনায় সখীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাকির হোসেন জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়েছে। কোনো অভিযোগ না থাকায় লাশগুলো ময়নাতদন্ত ছাড়াই আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশে রফতানি বন্ধ: ময়ূখ রঞ্জনের বাড়ি ঘেরাও করলেন পশ্চিমবঙ্গের কৃষকরা
সাদা পোশাকে সেঞ্চুরিতে জ্যোতির ইতিহাস
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেল ও সিএনজি দুর্ঘটনায় ব্যবসায়ীসহ ৩ জন নিহত
শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনতে দিল্লিকে কূটনৈতিক চিঠি
বছরখানেক সময় পেলে সংস্কার কাজগুলো করে যাব: আসিফ নজরুল
পপ তারকা ম্যাডোনার সঙ্গে পোপ ফ্রান্সিসের ডিপফেক ছবি ভাইরাল
কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে হেনস্তার ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা
দেশে ১৯ লাখ ৪০ হাজার তরুণ বেকার- বিবিএস’র জরিপ
শেখ হাসিনাকে ফেরাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে জুতার মালা পরিয়ে হেনস্তা, ভিডিও ভাইরাল
বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন উপদেষ্টা হাসান আরিফ
বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে প্রাণ গেল ৩ যুবকের
যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
বিমান বিধ্বস্ত হয়ে একই পরিবারের ১০ জন নিহত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
গাজায় হাসপাতাল-স্কুল ও ‘সেফ জোনে’ ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৫০
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক বন্ধ থাকবে
৯ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচে টটেনহ্যামকে হারাল লিভারপুল