শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ই-কমার্স প্রতারণা: তারকাদের দায় কতটুকু

প্রতারণা করে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো। অনেকের অভিযোগ এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বড় বড় তারকারা যুক্ত হওয়ার কারণেই মূলত প্রতারকরা মানুষের আস্থা অর্জন করতে পেরেছে এবং নির্বিঘ্নে প্রতারণা করেছে। এ অবস্থায় প্রশ্ন উঠেছে এসব প্রতারণায় তারকাদের দায় আছে কী না।

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি, আলেশা মার্ট, ধামাকা শপিং, ই-অরেঞ্জের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন নামি-দামি তারকারা। কিন্তু এসব প্রতিষ্ঠান গ্রাহকদের হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করায় বিপাকে পড়েছেন এসব তারকারা। অনেকে বলছেন, এসব দায় তারকাদের ওপরও বর্তায়। কারণ তারা ব্যবসা সম্পর্কে ধারনা নিয়ে তারপর যুক্ত হতে পারতেন।

জানতে চাইলে ই-কমার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াহেদ তমাল ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, কোনো তারকা যখন কোনো কোম্পানির সঙ্গে বিজ্ঞাপনে যাবেন তখন অবশ্যই সেই কোম্পানির বিজনেস মডেল অ্যানালাইসিস করে যাবেন। প্রতিষ্ঠানগুলো আইন মেনে সঠিকভাবে ব্যবসা করছে কী না সেটি বুঝে যাবেন।

সেক্ষেত্রে প্রতারণার দায় এসব তারকার ওপর পড়বে কী না এমন প্রশ্নের জবাবে আবদুল ওয়াহেদ তমাল বলেন, আমার মনে হয় না প্রতারণার দায় তাদের ওপর পড়বে। কারণ আমাদের তখন ই-কমার্সের কোনো গাইডলাইন ছিল না। ৪ জুলাইয়ের পর ই-কমার্সের গাইডলাইন তৈরি হয়েছে।

জনপ্রিয় অভিনেতা ও সঙ্গীতশিল্পী তাহসান খান শুভেচ্ছা দূত হিসেবে যুক্ত হয়েছিলেন ইভ্যালির সঙ্গে। তাহসানের সাবেক স্ত্রী মিথিলাও যুক্ত হয়েছিলেন ইভ্যালির সঙ্গে। অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া ইভ্যালির প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা এবং মিডিয়া ও কমিউনিকেশন প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন।

কিন্তু ইভ্যালি গ্রাহকদের হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করায় বিপাকে পড়েছেন এসব তারকা। তাহসান খান, রাফিয়াত রশিদ মিথিলা এবং শবনম ফারিয়াসহ নয় জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ইভ্যালির একজন গ্রাহক। ইভ্যালির কর্মকাণ্ডে সহযোগিতার মাধ্যমে গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা এবং অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ এনে এ মামলা দায়ের করেছেন সাদ স্যাম রহমান নামের ওই গ্রাহক। বৃহস্পতিবার (৯ ডিসেম্বর) রাতে ধানমন্ডি থানায় মামলাটি রেকর্ড করা হয়।

এই মামলা নিয়ে তাহসান ও মিথিলা কোনো প্রতিক্রিয়া এখনো না জানালেও শবনম ফারিয়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। শুক্রবার (১০ ডিসেম্বর) সাংবাদিকদের শবনম ফারিয়া বলেন, আামাকে হয়রানির জন্য এই মামলা করা হয়েছে। আমি ইভ্যালিতে জয়েন করার সাতদিন পরই সরকার বাংলাদেশ ব্যাাংকের মাধ্যমে টাকা নেওয়া শুরু করেছে।

ইভ্যালিতে জয়েন করার পর কখনো প্রতিষ্ঠানটির প্রমোশনাল পোস্ট দেই নাই এমন দাবি করে শবনম ফারিয়া বলেন, উনাদের সঙ্গে আমার কন্ডিশন ছিল আমি অফিসিয়াল জব করব। পেছনে থেকে কাজ করব।

ইভ্যালির প্রতারণা আলোচিত হওয়ার পরও লেটস গো মার্টের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন বিদ্যা সিনহা মিম। এ অবস্থায় তখন মিম গণমাধ্যমকে বলেন, আমি যেসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত সেসব প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়েই যুক্ত হই। লেটস গো মার্ট সম্পর্কেও খোঁজখবর নিয়েই সঙ্গে যুক্ত হয়েছি।

যে ১০টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিভিন্ন ব্যাংক কার্ডে লেনদেন বন্ধ রেখেছে তাদের মধ্যে আলেশা মার্ট অন্যতম। কিন্তু আলেশা মার্টের আলেশা কার্ডের সঙ্গে যুক্ত আছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। সেই আলেশা মার্টের বিরুদ্ধেও প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। বর্তমানে আলেশা মার্টের অফিস তালা মারা।

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে ১১০০ কোটি আত্মসাতের। এই ই-অরেঞ্জ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ক্রিকেটের মহাতারকা মাশরাফি বিন মর্তুজা। প্রতিষ্ঠানটি যখন অফিস তালা মেরে চলে যায় তখন বিক্ষুব্ধ গ্রাহকরা মাশরাফির মিরপুরের বাসভবনে গিয়ে বিক্ষোভ করেন। তখন মাশরাফি তাদের জানান, ই-অরেঞ্জের সঙ্গে তার চুক্তি শেষ হয়ে গেছে। তারপরও তার যতটুকু করার আছে করবেন। তবে গ্রাহকরা এখনো টাকা পাননি।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এসব বিতর্কিত কোম্পানি জনপ্রিয় তারকাদের ব্যবহার করে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন করে থাকে। এর বড় উদাহরণ এসব ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো। অনেকে বলছেন, সাকিব-মাশরাফির মতো মহাতারকারা এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত না হলে তারা এত সহজে জনগণের আস্থা আর্জন করতে পারতো না।

আরইউ/এএস

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন