সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪ | ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

যেমন ছিল রমজানের ১ম দিনে ইফতারের বাজার

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

রমজানের ১ম দিনে বেসামাল অবস্থা ইফতারের বাজার। একদিকে ক্রেতার চাপ অন্য দিকে রিতিমত দাম বৃদ্ধির প্রতিযোগিতায় নেমেছেন বিক্রেতারা।

মঙ্গলবার রাজধানীর কাওরান বাজার ঘুরে দেখা যায়, ৭০ টাকা কেজি শসা বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকায়। দুই দিনের ব্যবধানে প্রতি কেজিতে দাম বেড়েছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা।

ইফতারের প্রধান আকর্ষণ লেবু বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ২২০ টাকা ডজনে। যেখানে মাত্র ২ দিনের ব্যবধানে ডজন প্রতি দাম বেড়েছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা। এদিকে খেজুরের দাম ছুটেছে লাগামহীন। আগের সব রেকর্ড ভেঙে গত ২০ দিনের ব্যবধানে প্রতি কেজিতে বেড়েছে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা।

মেডজুল বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৩৫০ টাকায়, যা কয়েক দিন আগেও ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। কেজিতে ৮০ টাকা বেড়ে প্রতি কেজিতে জিহাদি খেজুর বিক্রি হচ্ছে ২৮০ টাকা দরে। এছাড়া তিনেশিয়া ৫৫০ ও সুফ্রি খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকায়। এ ছাড়া সাধারণমানের এক কেজি জায়েদি খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকায় , আজওয়া ১ হাজার, মরিয়ম ১ হাজার ২৫০, দাবাস ৪৫০, বরই খেজুর ৪৫০ ও আদম খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকায়।

সেই সাথে ছুটছে ফলের দামও। গত এক মাসের ব্যবধানে আমদানি করা আপেল-কমলার দাম কেজিতে ৭০ থেকে ৯০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। আপেল বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থেকে ৩২০ টাকায়। মাল্টা ৩০০, আঙুর ৪০০-৪২০ টাকা এবং তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজিতে ।
এদিকে বাজারে খুচরা পর্যায়ে কলার দামও প্রতি হালি ২০ থেকে ৩০ টাকা বেশি। শবরি কলা বিক্রি হচ্ছে প্রতি ডজন ১৫০ টাকায়, বাংলা কলা ১০০, চাঁপা কলা ৭৫ ও সাগর কলা ১৪০ টাকায়।

দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে মালের যোগান কম এবং আনুসাঙ্গিক খরচ বৃদ্ধিকে দুষছেন বিক্রেতারা । এদিকে ক্রেতারা বলছেন বাজার মনিটরিং জোরদার করলেও তার ছিটেফোটা মিলছেনা বাজারে। প্রতিবছরই রমজান মাসকে ঘিরে নিত্যপণ্যের দাম অস্বাভাবিক ভাবে বাড়ে। ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নিলে এই পরিস্থিতি থেকে পরিত্রান পাওয়া সম্ভব নয় বলে মনে করছেন ভোক্তারা । সেই সাথে বাজার মনিটরিং বাড়ানোর তাগিদ দিচ্ছেন বাজার সংশ্লিস্টরা।

Header Ad

শীতকালে যেসব ইবাদতের কথা বলেছেন নবীজি (সা.)

ছবি: সংগৃহীত

শীত অনেকেরই প্রিয় ঋতু। আল্লাহর প্রিয় বান্দাদেরও প্রিয় মওসুম। কুয়াশার মিহি চাদরে ঢাকা শীতে ইবাদত-বন্দেগি তুলনামূলকভাবে বেশি করা যায়। আল্লাহর নৈকট্য লাভেও অধিক মগ্ন থাকা যায়। সুজলা-সুফলা বাংলাদেশ মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের বিশেষ দান। ষড়ঋতুর এ দেশের প্রকৃতি বছরে ছয়বার ভিন্ন ভিন্ন রূপ ও সাজ-সজ্জায় আমাদের সামনে আগমন করে। ষড়ঋতুর বৈচিত্র্যময় অফুরন্ত এ রূপ রস আর কোথাও নেই।

তাই কবি বলেন, ‘এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি/ সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি।

শীতকালে আমরা অধিকহারে ঠান্ডা অনুভব করি, অপরদিকে গ্রীষ্মকালে অনুভব করি প্রখর তাপ। এ দুই কালে ঠান্ডা ও গরমের প্রচণ্ডতার কারণ হাদিসে নববিতে বর্ণিত হয়েছে।

রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘জাহান্নাম তার প্রতিপালকের নিকট এই বলে অভিযোগ করেছিল যে, হে আমার প্রতিপালক! (প্রচণ্ড উত্তাপের কারণে) আমার এক অংশ অন্য অংশকে গ্রাস করে ফেলেছে। তখন আল্লাহতায়ালা তাকে দুটি শ্বাস ফেলার অনুমতি দিলেন। একটি শীতকালে, অপরটি গ্রীষ্মকালে। আর সে দুটি হলো, তোমরা গ্রীষ্মকালে যে প্রচণ্ড উত্তাপ এবং শীতকালে যে প্রচণ্ড ঠান্ডা অনুভব কর তাই।’ (সহিহ বুখারি ও সহিহ মুসলিম)।

অন্য বর্ণনায় এসেছে, রাসূলে কারিম (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা গরমের যে প্রচণ্ডতা অনুভব করো তা জাহান্নামের গরম নিশ্বাসের কারণেই। আর শীতের তীব্রতা যা পাও তা জাহান্নামের ঠাণ্ডা নিশ্বাসের কারণেই।’ (সহিহ বুখারি)।

পবিত্র কুরআন মাজিদে শুধু দুটি ঋতুর কথা উল্লেখ রয়েছে। তা হলো শীত ও গ্রীষ্ম। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ইরশাদ করেন, ‘তাদের (কুরাইশ বংশের লোকদের) অভ্যাস ছিল শীত ও গ্রীষ্মকালীন ভ্রমণ।’ (সূরা আল-কুরাইশ, আয়াত নং-০২)।

শীতকালকে রাসূলে কারিম (সা.) মুমিনের জন্য ঋতুরাজ বসন্ত বলে আখ্যায়িত করেছেন। এ প্রসঙ্গে রাসূল (সা.) বলেন-‘শীতকাল হলো মুমিনের বসন্তকাল।’ (মুসনাদে আহমাদ)।

সব ঋতুই মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সৃষ্টি। তাই আল্লাহতায়ালার কাছে কোনো ঋতুই আলাদা বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত নয়। তবে কোনো ঋতুতে বিশেষ কিছু সুবিধা থাকে। যেমন শীতকালে দিন ছোট হয় এবং সূর্যের তাপ কম হওয়ায় শীতকালে পানির পিপাসা কম হয়ে থাকে। তাই সহজেই শীতকালীন রোজা রাখা যায়।

অপরদিকে শীতকালে রাত দীর্ঘ হয়। একজন মানুষের স্বাভাবিক ঘুমের পরও শীতকালে রাতের আরও কিছু অংশ বাকি থাকে। ফলে কেউ চাইলে সহজেই রাতের বাকি অংশ সালাতুত তাহাজ্জুদ, জিকির-আজকারের মাধ্যমে কাটিয়ে দিতে পারে।

সে হিসাবে হাদিস শরিফে শীতকালীন আমলের বিশেষ মর্যাদার কথা বর্ণিত হয়েছে। এক হাদিসে রাসূলে কারিম (সা.) ইরশাদ করেন, ‘শীতের রাত দীর্ঘ হওয়ায় মুমিন রাত্রিকালীন নফল নামাজ আদায় করতে পারে এবং দিন ছোট হওয়ায় মুমিন রোজা রাখতে পারে।’ (বায়হাকি)।

ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হজরত উমর (রা.) বলেন, ‘শীতকাল হলো মুমিনের জন্য গনিমত।’

প্রখ্যাত সাহাবি হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলতেন, ‘শীতকালকে স্বাগতম। কেননা তা বরকত বয়ে আনে। শীতের রাত দীর্ঘ হয়, যা কিয়ামুল লাইলের (রাতের নামাজ) সহায়ক এবং দিন ছোট হয়, যাতে রোজা রাখতে সহজ।’

ইমাম গাযালি (রহ.) বলেন, ‘আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের জন্য শীতকালের চেয়ে প্রিয় কোনো সময় আছে কি না আমার জানা নেই। কারণ শীতের দিনগুলো ছোট থাকে আর রাতগুলো বড় হয়। তাই দিনে রোজা রাখা আর রাতে নামাজে দাঁড়িয়ে থাকা সহজ হয়।’ (কিমিয়ায়ে সাআদাত)।

আমাদের উচিত শীতকালে অধিক ইবাদাত-বন্দেগি করা এবং দরিদ্র বস্ত্রহীন শীতার্ত মানুষকে সাধ্যানুযায়ী সাহায্য-সহযোগিতা করা। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে সেই তাওফিক দান করুন। আমিন!

Header Ad

প্রেমের টানে বিয়ের দাবিতে ভারতীয় তরুণী বাংলাদেশে

প্রতীকী ছবি

 

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার ঠাঁকুরপুরে প্রেমের টানে বিয়ের দাবি নিয়ে এক ভারতীয় তরুণী বাংলাদেশী প্রেমিক যুবক আহসানের (২৪) বাড়িতে এসে অবস্থান নেয়।

প্রেমিক আহসান সীমান্ত সংলগ্ন চাকুলিয়া গ্রামের জহিরুল ইসলামের ছেলে এবং মেয়েটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার হুদাপাড়া গ্রামের জয়নাল আবেদীনের মেয়ে আয়েশ খাতুন (১৭)।

রবিবার বেলা ১২ টার দিকে সীমান্তরক্ষীদের চোখ এড়িয়ে ভারতীয় ওই তরুণী আহসানের বাড়িতে এসে অবস্থান নেয়।

সংবাদ পেয়ে ঠাঁকুরপুর সীমান্ত ফাড়ির বিজিবি সদস্যরা রবিবার দুপুর ৩ টার দিকে ভারতীয় তরুণীকে উদ্ধার করে ক্যাম্পে নিয়ে আসে।

বাংলাদেশের প্রেমিক যুবক আহসানের বড় ভাই আরাফাত জানান, বেলা ১২ টার দিকে ভারতের হুদাপাড়া গ্রামের তরুণী আয়েশা খাতুন আমাদের বাড়িতে এসে বিয়ের দাবিতে অবস্থান নেয়। আমার ছোট ভাই আহসানের সাথে তার এক বছরের অধিক সময় ধরে প্রেম ভালোবাসা চলে আসছে বলে মেয়েটি জানিয়েছে। মেয়েটি দু' তিন ঘন্টা আমাদের বাড়িতে অবস্থান করার পর বিজিবি সদস্যরা এসে তাকে নিয়ে যায়।

ঠাকুরপুর বিজিবি ক্যাম্প কমান্ডার নায়েক সুবেদার হারুন অর রশিদ ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বিকেল ৪ টার দিকে চাকুলিয়া সীমান্তে বিজিবি- বিএসএফ এক পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ভারতীয় তরুণীকে তার পরিবারের হাতে তুলে দিয়েছেন।

Header Ad

মাল্টিপ্লেক্সে রেকর্ড আয় করল শাকিবের ‘দরদ’

ছবি: সংগৃহীত

একদিকে রহস্যের বেড়াজাল,নায়কের চরিত্রের বিভিন্ন শেড আবার অন্যদিকে নায়িকার সঙ্গে রোমান্টিক কেমিস্ট্রি। এ যেন শুধু মেগাস্টার শাকিবকে দিয়েই সম্ভব। ‘দরদ’ যেমন ঘুমিয়ে পড়া সিনেমা হলগুলোতে আলো জ্বালিয়েছে, ঠিক তেমনি ঈদ ছাড়াও প্রেক্ষাগৃহে উৎসব ফিরিয়েছে শাকিবিয়ানদের। আর এমন সাহসী পদক্ষেপে প্রশংসিত হচ্ছেন নির্মাতা অনন্য মামুনও। নানা আলোচনা-সমালোচনা পেরিয়ে বাংলাদেশ-ভারতসহ শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) ২২টি দেশে মুক্তি পেয়েছে ‘দরদ’।

শাকিব খানের এই সিনেমা নিয়ে ভক্তদের উচ্ছ্বাস ও উন্মাদনার কমতি ছিল না। একই সঙ্গে মনঃকষ্টও ছিল পরিচালককে নিয়ে।

ধুমধাম অ্যাকশন কিংবা লুতুপুতু রোমান্স নয়, ‘দরদ’ সিনেমার মূল চালিকাশক্তি এর রহস্য এবং শাকিব খানের অভিনয়। এই সিনেমায় যেমন ভিন্ন এক শাকিবের দেখা মিলেছে, তেমনি তার নায়িকা হয়ে ফাতিমা চরিত্রে দর্শকের কাছে পৌঁছেছেন বলিউড অভিনেত্রী সোনাল চৌহান। দুজনের কেমিস্ট্রিতে মুগ্ধ দর্শক।

ঈদের সময় সিনেমা দেখতে দর্শকের যেমন আবেগ কাজ করে, উৎসবহীন সময়ে দর্শককে হলে আনা ঠিক ততটাই চ্যালেঞ্জিং। ফলে যারা আসছেন, তাদের প্রত্যাশার পারদ খানিকটা বেশি থাকা মোটেও অস্বাভাবিক নয়। দর্শকের অনেকেই সিনেমার টেকনিক্যাল নানা বিষয়ে যেমন কথা বলছেন, তেমনি সিনেমাটি কোয়ালিটিফুল নাকি যারা দেখতে যাচ্ছেন তারাই ফুল হয়ে যাচ্ছেন এমন প্রশ্নও উঠছে।

নেটিজেনদের অনেকেই বলছেন, রহস্যের বেড়াজালে আবদ্ধ রাখার চেষ্টায় সফল নির্মাতা অনন্য মামুন। পাশাপাশি বাংলা সিনেমার গতানুগতিক ধারা পাল্টানো এবং শাকিবকে নিয়ে সিনেমা নির্মাণের পরীক্ষায়ও উতরে গেছেন তিনি।

প্রথম সপ্তাহে দেশে ৮৩ হলে মুক্তি পেলেও, দ্বিতীয় সপ্তাহে হল সংখ্যা আরও বাড়বে; এমনটাই জানিয়েছেন নির্মাতা অনন্য মামুন। ‘দরদ’ দিয়ে দেশের চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রি আবারও চাঙা হবে, এমনটাই প্রত্যাশা নির্মাতার।

এদিকে, স্টার সিনেপ্লেক্সের বরাতে জানা গেছে, স্টার সিনেপ্লেক্সের সব শাখায় ২৬, লায়ন সিনেমাসে ৮, চট্টগ্রামের সিলভার স্ক্রিনে ৪, সিলেটের গ্র্যান্ড মুভি থিয়েটারে ৩ এবং বগুড়ার মম ইনে ৩টি করে প্রদর্শনী চলছে ‘দরদ’ ছবির। এই সিনেমা দিয়ে যাত্রা শুরু করা যশোরের মনিহার সিনেপ্লেক্সে ৫টি প্রদর্শনী চলছে।

প্রেক্ষাগৃহ মালিক ও কর্তাব্যক্তিরা সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, এ বছর এখন পর্যন্ত যে কয়টা ছবি মুক্তি পেয়েছে, মাল্টিপ্লেক্সে প্রথম দিনে সর্বোচ্চ বিক্রির রেকর্ড গড়েছে ‘দরদ’। ছবিটির প্রথম দিনের টিকিট বিক্রি হয়েছে ৩০ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। এ বছর মাল্টিপ্লেক্সে প্রথম দিনের টিকিট বিক্রিতে দ্বিতীয় স্থানে থাকা ছবিটিও শাকিব খানের। গত পবিত্র ঈদুল আজহায় মুক্তি পাওয়া ‘তুফান’ ছবিটি ২৯ লাখ ৬১ হাজার টাকার টিকিট বিক্রি করে। তাছাড়া শাকিবের ‘রাজকুমার’ ছবিটি প্রথম দিনের টিকিট বিক্রি হয়েছিল ১২ লাখ টাকার বেশি।

উল্লেখ্য, ‘দরদ’-এ শাকিবের সঙ্গে প্রথমবারের মতো পর্দায় দেখা মিলেছে বলিউডের সোনালের। সিনেমায় শাকিব, সোনাল ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন টালিউডের পায়েল সরকার। এছাড়াও রয়েছেন বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী, রাজেশ শর্মা, এলিনা শাম্মী, ইমতু রাতিশ, রাহুল দেব, সাফা মারিয়া, জেসিয়া ইসলামসহ অনেকে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শীতকালে যেসব ইবাদতের কথা বলেছেন নবীজি (সা.)
প্রেমের টানে বিয়ের দাবিতে ভারতীয় তরুণী বাংলাদেশে
মাল্টিপ্লেক্সে রেকর্ড আয় করল শাকিবের ‘দরদ’
মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ১৩ জন ট্রাইব্যুনালে হাজির
অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হবে: ড. ইউনূস
দর্শকদের ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগানে চলে গেলেন পরীমণি
সাকিবকে নিয়ে চেন্নাইয়ে জল্পনা!
নারায়ণগঞ্জে টিস্যুর গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৪ ইউনিট
নিষিদ্ধ ‘ছাত্রলীগের আবরণে’ নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
নিখোঁজের চারদিন পর নদী থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাবি ছাত্রদলের ৬ নেতাকে অব্যাহতি
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি কারাগারে
নখের পাশে চামড়া ওঠে কেন, করণীয় কী?
মেট্রোরেলের এমআরটি-৫ প্রকল্পে ব্যয় কমলো ৭ হাজার কোটি টাকা
সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
সাবেক স্পিকার শিরীন শারমিন ও তাঁর স্বামীর পাসপোর্ট আবেদন স্থগিত
বন্ধু ছাঁটাই করার দিন আজ
বিমানবন্দর থেকে দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ হাসান গ্রেফতার
মাওলানা ভাসানী সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রামের প্রেরণাদাতা: তারেক রহমান