সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪ | ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণে কঠোর নজরদারির সিদ্ধান্ত, সর্বোচ্চ রেট ১২০ টাকা

ফাইল ছবি

দেশের বাজারে বৈদেশিক মুদ্রার (ডলার) নজিরবিহীন দামের লাগাম টানতে ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণে এবার কঠোর নজরদারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মূলত, ব্যাংকগুলোতে বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ বাড়ায় ডলারের দাম কিছুটা কমানোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আমদানির দেনা পরিশোধ ও নতুন এলসি খোলায় ব্যাংকগুলো সর্বোচ্চ ১২০ টাকা করে ডলার বিক্রি করতে পারবে। কোনো ব্যাংকই এর চেয়ে বেশি দাম রাখবে না।

এসব খাতে বর্তমানে ব্যাংক ভেদে ১২০ থেকে ১২৫ টাকা পর্যন্ত রাখা হচ্ছে প্রতি ডলারের দাম। এ হিসাবে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দাম সর্বোচ্চ স্তর থেকে ৫ টাকা কমবে; যা আমদানি ব্যয় কমাতে কিছুটা হলেও সহায়ক হবে। স্বাভাবিকভাবেই আমদানি পণ্যের দাম কমে গেলে মূল্যস্ফীতির ওপর চাপও কিছুটা কমে যাওয়ার কথা। তবে আগাম ডলার বেচাকেনার ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালা অনুসরণ করবে।

এ ক্ষেত্রে নীতিমালা অনুযায়ী মেয়াদের ভিত্তিতে সুদ আরোপ করবে ব্যাংকগুলো। তবে নগদ ডলার বা ভ্রমণের ক্ষেত্রে ডলার ড্রাফট বিক্রিতে ব্যাংকগুলো প্রচলিত নীতিমালা অনুসরণ করবে।

বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) রাতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ডলার বেচাকেনার সঙ্গে সম্পর্কিত কর্মকর্তা ও ট্রেজারি বিভাগের প্রধানদের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। বৈদেশিক মুদ্রা বেচাকেনার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে লাইসেন্সপ্রাপ্ত ব্যাংকগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ ফরেন ডিলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) সদস্যভুক্ত প্রায় সব ব্যাংকের ট্রেজারি প্রধানরা বৈঠকটিতে উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠকে বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে বলা হয়, ব্যাংকগুলোতে ডলারের প্রবাহ বেড়েছে। ডলার সংকট নিয়ে যেসব সংশয় ও শঙ্কা ছিল সেগুলোও বেশ খানিকটা কমেছে। রেমিট্যান্স প্রবাহ, বৈদেশিক অনুদান, রপ্তানি আয় দেশে আনার প্রবণতা বেড়েছে। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের খ্যাতি ব্যবহার করে বিদেশি বিনিয়োগ ও বৈদেশিক ঋণ প্রবাহ বাড়ানো সম্ভব হবে।

এছাড়া নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক খাতে অনিশ্চয়তাও অনেকটা কমে গেছে। এসব কারণে ব্যাংকগুলো ডলার বিক্রির ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১২০ টাকা করে দাম রাখবে। কোনো ব্যাংকই এর বেশি দামে ডলার বিক্রি করবে না। যেসব ব্যাংক এখনও ১২০ টাকার বেশি দামে ডলার বিক্রি করছে তারাও দাম ১২০ টাকার মধ্যে দ্রুতই নামিয়ে আনবে।

এর আগে বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে আরও স্থিতিশীলতা আনার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে বার্তা দেওয়া হয়। বলা হয়, কোনো অনিয়ম হলে, তা সহ্য করা হবে না। এমন বার্তা পেয়েই ট্রেজারি প্রধানরা ওই বৈঠক করেন। আমদানির দেনা পরিশোধ ও নতুন এলসি খোলা ছাড়াও আন্তঃব্যাংকে ডলার লেনদেন সর্বোচ্চ ১২০ টাকার মধ্যেই করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রেজারি প্রধানরা। বর্তমানেও সর্বোচ্চ ১২০ টাকা দরেই আন্তঃব্যাংকে ডলার বেচাকেনা হচ্ছে।

এদিকে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, ১২০ টাকা করে আন্তঃব্যাংক থেকে ডলার কিনে তা আবার ১২০ টাকা করেই কীভাবে গ্রাহকের কাছে বিক্রি করবেন? তাদের মতে, এতে ব্যাংকের লোকসান হবে।

বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন আইন অনুযায়ী, ডলার বেচাকেনার ক্ষেত্রে কোনো ক্রমেই লোকসান দিতে পারবে না কোনো ব্যাংক। কারণ এর আগে কয়েকটি ব্যাংক ডলার বেচাকেনায় বড় অঙ্কের লোকসান দেওয়ায় তাদের পথে বসার উপক্রম হয়েছিল। সে কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই বিধান করেছে। এ অবস্থায় আন্তঃব্যাংক থেকে ১২০ টাকার কমে কিনলে তা গ্রাহকের কাছে ১২০ টাকায় বিক্রি করতে পারবে। কিন্তু এখন আন্তঃব্যাংকে ডলারের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন দাম ১২০ টাকায় স্থির হয়ে আছে। আলোচ্য সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে হলে আন্তঃব্যাংকে ডলারের দাম ১০ থেকে ২০ পয়সা বা তার বেশি কমাতে হবে।

বৈঠকে রেমিট্যান্সের ডলারও সর্বোচ্চ ১২০ টাকা করে কেনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এখন থেকে কোনো ব্যাংক রেমিট্যান্সের ডলারের দাম ১২০ টাকার বেশি বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউজগুলোকে অফার করবে না। বর্তমানে অনেক ব্যাংক রেমিট্যান্সের ডলার ১২২ থেকে ১২৪ টাকা করেও কিনছে। ফলে কিছু ব্যাংক রেমিট্যান্সের ডলারের দাম কমাতে বাধ্য হবে। তখন রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে কি না সেদিকে নজর রাখতেও বলা হয়।

এ প্রসঙ্গেও প্রশ্ন তুলেছেন সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, রেমিট্যান্সের ডলার সর্বোচ্চ ১২০ টাকায় কেনা হলে তা কীভাবে ১২০ টাকায় বিক্রি করা যাবে? এ খাতে ব্যাংকের যে পরিচালন ব্যয় হবে, তা কীভাবে মেটানো হবে? তাই, রেমিট্যান্সের ডলারের দাম কিছুটা হলেও কমাতে হবে। এছাড়া দাম কমিয়ে প্রণোদনা দিয়ে প্রবাসীদের সুবিধা দিতে হবে। আগে ব্যাংকগুলো নিজস্ব তহবিল থেকে রেমিট্যান্সের প্রতি ডলারের বিপরীতে প্রবাসীদের সর্বোচ্চ আড়াই শতাংশ প্রণোদনা দিত। এখন প্রায় সব ব্যাংকই তা তুলে দিয়েছে। শুধু সরকারি খাতের আড়াই শতাংশ প্রণোদনা বহাল রয়েছে।

এসব সমস্যা সমাধানে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, রপ্তানি আয়ের প্রতি ডলার ব্যাংকগুলো এখন কিনছে ১১৮ টাকা ১২ পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ১১৯ টাকা করে। এই দামে ডলার কিনে বিক্রির ক্ষেত্রে ব্যাংক ভালো মুনাফা করছে। সেই মুনাফা দিয়ে অন্য খাতে ডলারের দাম সমন্বয় করা যায়।

এছাড়া, নীতিমালা অনুযায়ী, আগাম ডলার বেচাকেনার ক্ষেত্রে মেয়াদ অনুযায়ী দাম কিছুটা বাড়াতে পারবে ব্যাংকগুলো। সে নীতিমালা মেনে ডলার বেচাকেনা করতে বলা হয়েছে। এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকও ক্রলিং পেগের আওতায় ডলারের দাম সর্বোচ্চ ১২০ টাকা নির্ধারণের বিধি জারি করেছে। ফলে ব্যাংকগুলোও ওই নীতিমালার মধ্যে থেকেই ডলার বেচাকেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

Header Ad

সরকার চাইলে তারেক রহমানকে দেশে ফিরতে সহায়তা করবে যুক্তরাজ্য

যুক্তরাজ্যের ইন্দোপ্যাসিফিক বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ক্যাথরিন ওয়েস্ট ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাজ্যের ইন্দোপ্যাসিফিক বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ক্যাথরিন ওয়েস্ট বলেছেন, সরকার চাইলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশে ফিরতে সহায়তা করা হবে। রবিবার (১৭ নভেম্বর) সকালে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি।

ক্যাথরিন ওয়েস্ট বলেন, বাংলাদেশে এখন একটি ক্রান্তিকাল চলছে। সরকার যে কাজ করছে তাতে আমাদের সমর্থন থাকবে। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক যাত্রায় ড. ইউনূসের ভিশনের দিকে যুক্তরাজ্য তাকিয়ে রয়েছে। এ সময় দলগুলোর মধ্যে সমঝোতার কথাও বলেন তিনি। এছাড়া, পাচার হওয়া টাকা ফেরাতে যুক্তরাজ্য সহায়তা করবে বলেও জানান তিনি।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার যুক্তরাজ্যের ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। তিনি চাইলে যেকোনো সময় বিদেশে যেতে পারেন।

তিনি আরও বলেন, সংস্কার শেষে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো রাজনৈতিক অভিলাষ নেই। এ সময় নির্বাচন নিয়ে বৃটিশ সরকারের আগ্রহ রয়েছে বলেও জানান তিনি।

ক্যাথরিন ওয়েস্ট ১৬ নভেম্বর দুদিনের সফরে ঢাকায় আসেন। গত আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর এই প্রথম যুক্তরাজ্য সরকারের কোনো জ্যেষ্ঠ প্রতিনিধি বাংলাদেশ সফর করলেন। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার, নিরাপত্তা, বাণিজ্য সহযোগিতা এবং যুক্তরাজ্য-বাংলাদেশ অভিবাসনে চলমান সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেন তিনি।

Header Ad

সৌদি আরবে কনসার্ট করবেন জেমস

নগরবাউল জেমস। ছবি: সংগৃহীত

সৌদি সরকারের আমন্ত্রণে প্রথমবারের মতো দেশটিতে কনসার্ট করবেন নগরবাউল জেমস। সৌদি সরকারের আমন্ত্রণে আগামী ২০ নভেম্বর রিয়াদে যাচ্ছেন জেমস। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নগরবাউল ব্যান্ডের ব্যবস্থাপক রুবাইয়াত ঠাকুর।

জানা গেছে, ২২ নভেম্বর রিয়াদের আল-সুওয়াইদি পার্কে গান শোনাবে নগরবাউল। আয়োজনটির নাম রাখা হয়েছে ‘বাংলাদেশ কালচার’, এটি সৌদি সরকারের আয়োজন রিয়াদ সিজনের অংশ।

রক্ষণশীলতার ঘেরাটোপ থেকে সৌদি সমাজকে বের করে আনতে নানা উদ্যোগ নিচ্ছেন যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। ভিশন–২০৩০ পরিকল্পনার আওতায় ২০১৮ সালে বিনোদন জগৎ থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়, খুলে দেওয়া হয় সৌদির সিনেমা হলগুলো। আয়োজন করা হয় চলচ্চিত্র উৎসব থেকে শুরু করে কনসার্ট, ফ্যাশন শো ইত্যাদির। এরই ধারাবাহিকতায় আরেকটি উদ্যোগ ‘রিয়াদ সিজন’।

রুবাইয়াত ঠাকুর বলেন, ‘রিয়াদে একটি অনুষ্ঠানে গান গাইবেন জেমস। এর আগে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কনসার্ট করলেও সৌদিতে এটি আমাদের প্রথম সফর। এখানে দর্শকরা বিনামূল্যে গান শুনতে পারবেন।’

সৌদির মিনিস্ট্রি অব মিডিয়ার আমন্ত্রণে এবারের রিয়াদ সিজনে অংশ নিচ্ছে ৯টি দেশ। এর মধ্যে আছে দক্ষিণ এশিয়ার তিন দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তান। ১২ অক্টোবর শুরু হওয়া ৪৫ দিনের এ আয়োজন শেষ হবে ৩০ নভেম্বর। এ উৎসবের লক্ষ্য সৌদি আরব ও অংশগ্রহণকারী এশীয় দেশগুলোর মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময়। উৎসবটি শীতকালীন বিনোদনের অন্যতম আয়োজন হিসেবে বিশ্বব্যাপী মনোযোগ আকর্ষণ করবে বলে আশা করছে সৌদি সরকার।

আমন্ত্রিত প্রতিটি দেশের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে এক সপ্তাহ। সেখানে এসব দেশের সংগীত, নৃত্য, ঐতিহ্যবাহী খাবার তুলে ধরা হচ্ছে। আয়োজনের সপ্তম সপ্তাহকে ‘বাংলাদেশ উইক’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। ২০ থেকে ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত সেখানে বাংলাদেশের শিল্প ও সংস্কৃতি তুলে ধরা হবে।

উল্লেখ্য, শেষ গত শুক্রবার ঢাকার মাটিকাটা রোডের সেনা প্রাঙ্গণ মিলনায়তনে গান শুনিয়েছেন নগরবাউল জেমস। এদিন ‘কবিতা তুমি স্বপ্নচারিণী হয়ে খবর নিয়ো না’ গান দিয়ে কনসার্ট শুরু করেন জেমস। একে একে তিনি শোনান ‘দিওয়ানা মাস্তানা’, ‘গুরু ঘর বানাইলা’, ‘মা’, ‘দুষ্টু ছেলের দল’, ‘মীরাবাই’, ‘তারায় তারায় রটিয়ে দেব’ ও ‘পাগলা হাওয়া’। গানের পাশাপাশি গিটারেও নৈপুণ্য দেখিয়েছেন নব্বইয়ের জনপ্রিয় এই রকস্টার।

Header Ad

৩০ দিনের মধ্যে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জুলাই-অগাস্ট গণহত্যা মামলায় এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। সোমবার (১৮ নভেম্বর) ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন।

আগামী ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। এদিন কার্যতালিকায় ছিল শেখ হাসিনার মামলা। এছাড়া ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৫ জনের মামলাও রয়েছে কার্যতালিকায়।

গত ১৭ অক্টোবর শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়।

এদিকে একইদিন সকাল ১০টার দিকে জুলাই-আগস্টের গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৩ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।

পরে বেলা ১১টার দিকে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের শুনানি শুরু হয়। শুনানিতে চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ বছরের শাসনামলে এমন কোনও মানবতাবিরোধী অপরাধ নেই যেটা শেখ হাসিনা করেননি। আর উপস্থিত এই আসামিরা এসব অপরাধ সংগঠনে সহযোগিতা করে গেছেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সরকার চাইলে তারেক রহমানকে দেশে ফিরতে সহায়তা করবে যুক্তরাজ্য
সৌদি আরবে কনসার্ট করবেন জেমস
৩০ দিনের মধ্যে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
মৃত্যুর আগে ফেসবুক লাইভে অডিও বার্তা, পত্নীতলায় সুমন হত্যা ঘিরে রহস্য
গিলেস্পিই থাকছেন পাকিস্তানের প্রধান কোচ
প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখা কিসের ইঙ্গিত?
তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
বেনাপোল বন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু
অগ্রাহায়নের শুরুতেই চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত, দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড
শীতকালে যেসব ইবাদতের কথা বলেছেন নবীজি (সা.)
প্রেমের টানে বিয়ের দাবিতে ভারতীয় তরুণী বাংলাদেশে
মাল্টিপ্লেক্সে রেকর্ড আয় করল শাকিবের ‘দরদ’
মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ১৩ জন ট্রাইব্যুনালে হাজির
অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হবে: ড. ইউনূস
দর্শকদের ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগানে চলে গেলেন পরীমণি
সাকিবকে নিয়ে চেন্নাইয়ে জল্পনা!
নারায়ণগঞ্জে টিস্যুর গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৪ ইউনিট
নিষিদ্ধ ‘ছাত্রলীগের আবরণে’ নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
নিখোঁজের চারদিন পর নদী থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে: প্রধান উপদেষ্টা