সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

১২ হাজার কোটি টাকা চাঁদাবাজির নেতৃত্বে ছিলেন শাজাহান খান

ফাইল ছবি

আওয়ামী লীগ সরকারের দুর্নীতিবাজ ও প্রভাবশালী মন্ত্রী-এমপির মধ্যে অন্যতম একজন হলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান। গত বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) একটি হত্যা মামলায় ধানমন্ডি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি এখন রিমান্ডে রয়েছেন।

একে তো ছিলেন মন্ত্রী, আবার একই সঙ্গে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি। তাই এই খাতে তার ছিল একচ্ছত্র আধিপত্য। ছিল বিশাল মাস্তান বাহিনী। তাই তিনি যা নির্দেশ দিতেন তা অক্ষরে অক্ষরে বাস্তবায়ন করত তার বাহিনী। তার ছত্রছায়ায় গত ৪ বছরে ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি চাঁদাবাজি হয়েছে। ‘সড়ক পরিবহনে সংগঠন পরিচালনা ব্যয়’ সংক্রান্ত নির্দেশিকা প্রণয়ন করে এই চাঁদাবাজিকে বৈধতাও দেওয়া হয়েছে।

অভিযোগ আছে, সড়কে চাঁদাবাজিকে প্রাতিষ্ঠনিক রূপ দিয়েছেন শাজাহান খান। সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের অন্তর্ভুক্ত ২৪৯ শ্রমিক ইউনিয়নের মাধ্যমে চাঁদা তোলা হয়েছে। এর একটি বড় অংশ নিয়মিত গেছে শাজাহান খানের পকেটে।

বিগত সময়ে বিএনপির নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিসহ অন্যান্য দাবিতে বৃহৎ পরিসরে আন্দোলনের ডাক দিলেই বন্ধ হয়ে গেছে সড়কের যান চলাচল। এর নেপথ্যেও ছিলেন এই শাজাহান খান। সড়কের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কঠোর শাস্তির বিধান রেখে সড়ক পরিবহন আইন প্রণয়নের অন্যতম বাধাও ছিলেন তিনি।

এদিকে নির্বাচনি হলফনামায় দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০০৮ সালে শাজাহান খানের বার্ষিক আয় ছিল ৬ লাখ ৮৫ হাজার টাকা। যা ২০২৪ সালে হয়েছে ২ কোটি ২১ লাখ টাকা। এ সময়ে তার আয় বেড়েছে প্রায় ৩২ গুণ।

সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পরপরই পরিবহন খাতে অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠেন নেতা শাজাহান খান। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগ মুহূর্ত পর্যন্ত পরিবহন খাতে একচ্ছত্র প্রভাব ছিল তার। ২০০৯ সাল থেকে সড়কে বিক্ষিপ্ত আকারে নানা অঙ্কের চাঁদা তোলা হতো।

করোনাকালে বন্ধের পর ২০২০ সালের পহেলা জুন থেকে গণপরিবহন চালুর সিদ্ধান্ত হয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর অবস্থানে ২০২০ সালের জুন, জুলাই ও আগস্ট এই ৩ মাস সড়কে চাঁদা তোলা বন্ধ ছিল। এ সময় চাঁদা তোলার নতুন ফন্দি আঁটা হয়। প্রণয়ন করা হয় সড়ক পরিবহনসংগঠন পরিচালনা ব্যয় বা সার্ভিস চার্জসংক্রান্ত নির্দেশিকা। এভাবে চাঁদাবাজি অব্যাহত রাখেন তিনি।

পরিবহন শ্রমিক নেতা মোহাম্মদ হানিফ খোকন বলেন, কোনো রকম আইনের তোয়াক্কা না করে পরিবহন খাতে বেপরোয়া চাঁদাবাজির নেতৃত্বে ছিলেন শাজাহান খান। বিভিন্ন টার্মিনাল, উপজেলা পর্যায়ে চাঁদা তুলে পাঁচ ভাগের এক ভাগ বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের নামে গেছে। এই ফেডারেশনের সবকিছুই চলেছে শাজাহান খানের ইশারায়। ২০০৯ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত পরিবহনসেক্টরে ১২ হাজার কোটি টাকা চাঁদাবাজি করেছে শাজাহান খানের লোকজন।

তিনি আরও বলেন, শাজাহান খান ও সহযোগীরা চাঁদাবাজির আয়ে পরিবার, পরিজন, আত্মীয়স্বজনের নামে তারা বিপুল পরিমাণ নগদ অর্থ ও সম্পদ করেছেন। অনতিবিলম্বে তদন্ত করে এসব অবৈধ সম্পত্তি জব্দ করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়া হোক।

Header Ad

নওগাঁয় ১৪মণ অবৈধ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ ব্যবসায়ী গ্রেফতার

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর মসলাপট্টি এলাকা থেকে বিপুল পরিমান অবৈধ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ বিস্ফোরক ব্যবসায়ী রুপমকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৫। গত রবিবার রাত আনুমানিক ১১টার সময় অভিযান চালিয়ে পৌর সভার পুরাতন মাছ বাজার (মসল পট্টি) কাজী মার্কেটের তৃতীয় তলায় ভাড়াকৃত গোডাউন হতে ৫৫৩.৭ কেজি অবৈধ বিস্ফারকসহ বিস্ফোরক ব্যবসায়ী জেলার মহাদেবপুর উপজেলার জোতহরি গ্রামের শ্রী নিবারণ চন্দ্র বর্মণের ছেলে শ্রী রুপম কুমার (৩৫) কে আটক করে র‌্যাব-৫ এর একটি দল।

সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‌্যাব-৫ এর অধিনায়ক।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় যে, গ্রেফতারকৃত আসামী রুপম এবং খাস নওগাঁ (মরাকাঠি) এলাকার মৃত শামছুল হকের ছেলে মোঃ সালাউদ্দিন বিহারী (৪৫) উভয়ই চিহ্নিত অবৈধ বিস্ফোরক ব্যবসায়ী। তারা সিলেটের শায়েস্তাগঞ্জ সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে চা পাতার নাম করে অবৈধ বিস্ফোরক দ্রব্য এবং নওগাঁ ও পার্শ্ববর্তী জেলার সীমান্ত এলাকা হতে অবৈধ বিস্ফোরক দ্রব্য সংগ্রহ করে নওগাঁসহ পার্শ্ববর্তী জেলাসমূহে ও দেশের বিভিন্ন স্থানে খুচরা ও পাইকারী বিক্রি করতো। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত কয়েকদিন ধরে র‌্যাব-৫, সিপিসি-৩ এর গোয়েন্দা দল রুপম ও সালাউদ্দিনের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ শুরু করে।

গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত রবিবার রাতে র‌্যাব-৫ অভিযান পরিচালনাকালে রুপমের ভাড়াকৃত গোডাউনে অবৈধ বিস্ফোরক দ্রব্য ক্রয়-বিক্রয়ের সময় হাতেনাতে আটক করে এবং সালাউদ্দিন কৌশলে পালিয়ে যায়। আসামী রুপম অকপটে প্রকাশ্যে স্বীকার করে যে, সে এবং পলাতক আসামী সালাউদ্দিন দীর্ঘদিন যাবত নাশকতা ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের কাজে ব্যবহার করার লক্ষ্যে বিস্ফোরক দ্রব্যাদি অবৈধভাবে সংগ্রহপূবর্ক ভাড়াকৃত নিজ গোডাউনে রেখে বিক্রয় করে আসছিল যা বিস্ফোরক দ্রব্যাদি আইন-১৯০৮ অনুযায়ী অপরাধযোগ্য।

পরবর্তীতে সাক্ষীদের উপস্থিতিতে রুপম ও সালাউদ্দিন এর গোডাউনে রক্ষিত ৫৫৩.৭ কেজি অবৈধ বিস্ফোরক দ্রব্য উদ্ধার করা হয়। সোমবার দুপুরে গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দ্রব্যাদি আইন-১৯০৮ অনুযায়ী নওগাঁ সদর থানায় একটি মামলা রুজু করে পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।

সদর মডেল থানার ওসি জাহিদুল হক বলেন, গ্রেফতারকৃত আসামীকে সোমবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

দায়িত্ব ছাড়ার পর উপদেষ্টাদের সম্পদ একটুও বাড়বে না : ধর্ম উপদেষ্টা

ছবি: সংগৃহীত

দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার পর উপদেষ্টাদের সম্পদের পরিমান বাড়বেনা বলে জানিয়েছেন ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ.ফ. ম খালিদ হাসান। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ প্রয়োজনীয় কিছুর সংস্কার করেই নির্বাচন দেবে। আমরা নিজেদের (উপদেষ্টারা) সম্পদের হিসাব দিচ্ছি। ক্যাবিনেটে আমাদের জন্য সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার ফর্ম তৈরি করা হয়েছে। আমি আশাবাদী, আমরা যেদিন দায়িত্ব থেকে সরে যাব, আমার যে সম্পদ বিবরণী ছিল, তার থেকে এক টাকাও বাড়বে না।

সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন হলে পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী উপলক্ষ্যে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাম্য ও সম্প্রীতির আদর্শ শীর্ষক আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, আমরা একটি আগ্রহের জায়গা থেকে কাজ করছি। এই দায়িত্বে আসার আগে আমার অনেক আয় ছিল। এখন সেগুলো নেই। আমার জীবনের সোনালী অধ্যায় এই সময়, আমি রাষ্ট্রকে সেবা করছি।

তিনি বলেন, এখন হিউম্যান ল, হিউম্যান রাইটসসহ কত আইন তৈরি হয়েছে বিশ্বে। কিন্ত ১৪০০ বছর আগে মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘোষণা করছেন, সব মানুষ সমান, কোনো বৈষম্য করা যাবে না। তিনি আমাদের জন্য উত্তম চারিত্রিক নিদর্শন রেখে গেছেন। হিউম্যান রাইটস নিশ্চিত করেছেন আমাদের প্রিয় নবী।

তিনি আরও বলেন, অনেক দার্শনিক সুন্দর কথা বলে গেছেন। কিন্তু একমাত্র রাসূল (সা.) যা বলেছেন, তা প্র‍্যাকটিক্যালি করে দেখিয়েছেন। আমরা যদি রাসুলের আদর্শ মেনে চলি, মুদ্রা পাচার লুটপাট হবে না। আমরা সবাই বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন দেখি। আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর। আমরা অর্থনৈতিক ও নির্বাচন বিষয়ে সংস্কার করে লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করে, কিছু সংস্কার সূচনা করে... টেকসই অর্থনৈতিক সংস্কার, একটু সুষ্ঠু ও অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন দেব। সে নির্বাচনে প্রতিটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করতে পারবে। যারা নির্বাচিত হবেন, তাদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে বিদায় নেব। মানুষ এত বছর তো ভোট দিতে পারেনি।

খালিদ হাসান বলেন, বিশ্বনবী যুদ্ধের ময়দানে সতর্ক করে দিতেন, কোনো নারী-শিশু যেন মারা না যায়। তিনি ঘোষণা দিতেন, খ্রিষ্টান, মন্দির এবং কোনো স্থাপনায় যেন হামলা না হয়। নারীর কোনো মর্যাদা ছিল না। তিনি এসেই ঘোষণা দিয়েছেন, মায়ের পদতলে জান্নাত। তার আদর্শ আমরা লালন ও পালন করব। অনেক ব্যক্তি আছে, যাদের দাড়ি, টুপিসহ সুন্নতি পোশাক রয়েছে। অথচ তারা লুটপাট-দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। এটা আমাদের জন্য অ্যালার্মিং। মোহাম্মদ (সা.) বলে গেছেন, হারাম এক ফোঁটা রক্ত, কিংবা মাংস জান্নাতে প্রবেশ করবে না।

তিনি বলেন, ইসলামী লেবাস ধারণ করলে তা প্র্যাকটিক্যালি পালন করতে হবে। লেবাস এক রকম, আবার কর্মকাণ্ড ভিন্নরকম, এই বৈপরীত্য আমাদের জন্য ক্ষতিকর।

জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি হাসান হাফিজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভুঁইয়া, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি মোরসালিন নোমানী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (একাংশ) সাবেক সভাপতি এম আব্দুল্লাহ, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ ও সৈয়দ আবদাল আহমেদ প্রমুখ।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ককে কুপিয়েছে ছাত্রদল নেতা

ছবি: সংগৃহীত

হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক সমন্বয়কে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। গুরুতর অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে চুনারুঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।

রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে চুনারুঘাট পৌর শহরের বড় মসজিদ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে চুনারুঘাট থানার ওসি হিল্লোল রায় জানান।

আহত কামরুল ইসলাম (২০) চুনারুঘাট পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মিজান মিয়ার ছেলে। তিনি ছাত্র আন্দোলনে সমন্বয়কের ভূমিকায় ছিলেন। স্থানীয় ছাত্রদলের ছেলেরা তার ওপর এ হামলা চালায় বলে অভিযোগ কামরুলের।

স্থানীয়দের বরাত দিয়ে ওসি হিল্লোল রায় বলেন, সম্প্রতি চুনারুঘাট বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক কামরুল ইসলামের ফেসবুকে দেওয়া একটি পোস্টকে কেন্দ্র করে তার সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় কয়েকটি ছেলের। এর জের ধরে রাতে তাকে বেধড়ক পেটানোর পাশাপাশি কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।

ওসি হিল্লোল রায় বলেন, এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

নওগাঁয় ১৪মণ অবৈধ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ ব্যবসায়ী গ্রেফতার
দায়িত্ব ছাড়ার পর উপদেষ্টাদের সম্পদ একটুও বাড়বে না : ধর্ম উপদেষ্টা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ককে কুপিয়েছে ছাত্রদল নেতা
রাতেই দেশ ছেড়ে পালাতে পারেন সাবেক মুখ্যসচিব কায়কাউস !
সৈয়দপুর রেল কারখানা থেকে লোহা ও কয়লা চুরি
ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে ইংল্যান্ড যাওয়ার চেষ্টা, নৌকা ডুবে নিহত ৮
ভোলায় সাড়ে ৬ লাখ কোটি টাকার গ্যাসের সন্ধান
সেন্সর বোর্ডের সদস্যপদ ফিরিয়ে দিলেন আশফাক নিপুণ
হারিয়ে যাওয়া ২০০ একর জমি বাংলাদেশকে ফেরত দিতে সম্মত ভারত
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জুরিবোর্ডে থাকছেন যারা
নির্বাচিত সরকারই ঠিক করবে কী সংস্কার হবে: মির্জা ফখরুল
১০০ কোটি নয় কাজীপাড়া স্টেশন মেরামতে লাগছে ১ কোটি টাকারও কম
অবশেষে মিলল শেখ হাসিনার পদত্যাগের চিঠি
রাজশাহীর সাবেক এমপি এনামুল ঢাকায় গ্রেপ্তার
নতুন ডিসির ৫৬ জনই আওয়ামী লীগের তালিকার!
গোপনে দলিলপত্র সরাচ্ছে এস আলম গ্রুপ, এক আওয়ামী লীগ নেতার বাসায় ১৫ বস্তা নথি
এস আলমের গৃহকর্মী মর্জিনার অ্যাকাউন্টে তিন কোটি টাকা
পালানোর সময় কিলঘুষি দিয়ে মোজাম্মেল বাবু ও শ্যামল দত্তকে আটক
পাকিস্তানের সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে ক্ষমতাসীন দল
সেপ্টেম্বরের ১৪ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৪ হাজার কোটি