বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সফট স্কিল দিয়ে নজর কাড়বেন যেভাবে

কর্মক্ষেত্রে নিজের সফট স্কিল দিয়েই মন জয় করা যায়। প্রতিষ্ঠান এবং প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত সব কাজে একজন কর্মীর সফট স্কিল কেরিয়ারকে এগিয়ে নিতে অনেক বড় ভূমিকা রাখে। শিক্ষাগত যোগ্যতা কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের পাসপোর্ট হলেও, উন্নতি নির্ভর করে কর্মদক্ষতার ওপর। আর সফট স্কিল আন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে কেরিয়ারকে এগিয়ে নিতে। কিন্তু অনেকেই সেদিকে নজর দেন না।

যোগাযোগ রক্ষা: যোগাযোগ দক্ষতা প্রতিটি কাজের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি চাকরিই করেন বা উদ্যোক্তাই হোন, আপনাকে গ্রাহক, ক্রেতা, বিক্রেতা, অন্য প্রতিষ্ঠানের লোকজন, সহকর্মী, নিয়োগকর্তাসহ আরও অনেকের সঙ্গেই যোগাযোগের প্রয়োজন হয়। মৌখিক ও লিখিত-দুই ধরনের যোগাযোগেই ভালো হতে হবে। এখন ই–মেইল ও এসএমএসের মাধ্যমেও অনেক লিখিত যোগাযোগ করতে হয়।

দলগত কাজ: দলগত কাজের মাধ্যমে একটি দলের প্রত্যেক সদস্যের কর্ম দক্ষতাকে সর্বোচ্চ ব্যবহার করে সম্মিলিতভাবে ভালো ফল নিশ্চিত করা সম্ভব। দলে কোনো দুর্বল সদস্য থাকলেও দলগতভাবে কাজ করে তাদের কাজ শিখিয়ে নেওয়া যায় এবং তাদের সেরা কাজটি বের করে নেওয়া যায়। কাজের সঠিক বণ্টন নিশ্চিত করতে পারলে দলের সবাই উৎসাহ নিয়ে কাজ করেন। তাই প্রতিষ্ঠানের উন্নতির লক্ষ্যে দলগতভাবে কাজ করার মানসিকতা তৈরি করতে হবে।

নেতৃত্বদানের ক্ষমতা: কর্মজীবনের প্রথম দিন থেকেই আপনি পুরো দলের বা প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্ব দেবেন, তা আশা না করা হলেও নিয়োগকারীরা অবশ্যই যাচাই করতে চান যে আপনি ভবিষ্যতে নেতৃত্ব দান করতে পারবেন কি না। যদি আপনি নেতৃত্বদানের ক্ষমতা তৈরি করতে না পারেন, তাহলে আপনি কোনো দল চালাতে পারবেন না। সে ক্ষেত্রে আপনাকে প্রতিষ্ঠানের উঁচু পদে বা গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে রাখা হবে না। তাই কর্মক্ষেত্রে উন্নতি করতে চাইলে নেতৃত্বদানের ক্ষমতা তৈরি করুন।

সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা: আপনার প্রতিষ্ঠানে কোনো সমস্যা বা সংকট তৈরি হলে শুধু সমস্যার কথা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে সঙ্গে সম্ভাব্য কিছু সমাধানের কথাও জানান। এতে আপনার গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে বহুগুণ। কাজের মধ্যে সৃজনশীলতা না থাকলে শুধু গতানুগতিক কাজের মাধ্যমে আপনি অন্য সবার থেকে নিজেকে শ্রেষ্ঠভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন না।

চাপের মধ্যে কাজ করার ক্ষমতা: আপনি যে প্রতিষ্ঠানেই কাজ করুন না কেন, আপনার কাজের চাপ থাকবেই। এটাই বাস্তবতা। আর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতেও এই দক্ষতাগুলো চাওয়া হয়। আপনাকে একসঙ্গে একাধিক কাজ করতে হবে এবং প্রতিটি কাজ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই শেষ করতে হবে। তাই ভাবতে হবে, আপনি এখন যে কাজটি যত সময় নিয়ে করছেন, তা আরও কম সময়ে দক্ষতার সঙ্গে কীভাবে করা যায়। একসঙ্গে একাধিক কাজ আসলে কোনো কাজটি আগে করবেন, তা ঊর্ধ্বতনের কাছে জেনে নিন। কাজের অগ্রাধিকার বুঝতে শিখুন।

নমনীয় হতে শিখতে হবে: ক্যারিয়ারে উন্নতি করতে চাইলে আপনাকে যে ধরনের প্রতিষ্ঠানেই কাজ করতে দেওয়া হোক না কেন, যে কাজের দায়িত্বই দেওয়া হোক না কেন বা যে কর্মপরিবেশেই কাজ করতে দেওয়া হোক না কেন, তার সঙ্গে দ্রুত খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষমতা থাকতে হবে। নতুনকে স্বাগত জানাতে হবে। কারণ এই নমনীয় বা প্রভাবিত করার দক্ষতার উপরেই নির্ভর করে কোম্পানির উন্নতি।

টাইম ম্যানেজমেন্ট: কোন কাজ কখন করবেন তার সময় ঠিক করাও অত্যন্ত জরুরি। যাকে ইংরেজিতে বলা হয় টাইম ম্যানেজমেন্ট। কারণ একাধিক কাজ কমসময়ে সঠিক ভাবে করতে পারাটাই যোগ্যতা। সঠিক সময়ে সঠিক কাজ করাটা অত্যন্ত জরুরি। সেই সঙ্গে কম সময়ে নির্ভুল কাজ করতে শিখতে হবে।

কথা রাখার মানসিকতা: কর্মক্ষেত্রে আরেকটি জরুরি বিষয় কথা রাখার মানসিকতা। সংস্থা কর্মক্ষেত্রে যে টার্গেট করে দিয়েছে সেই লক্ষ্য পূরণ করতে হবে। এমন মানসিকতা রাখতে হবে। আপনার জন্য নির্ধারিত কাজ যথা সময়ে শেষ করবেন এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবেই প্রতিষ্ঠান আপনার ওপর নির্ভর করতে পারবে।

কেএফ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত