বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫ | ১১ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

চলতি বছর প্রাথমিকে নিয়োগ হবে ১৩ হাজার ৭৮১ শিক্ষক

ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৩ হাজার ৭৮১ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। এই নিয়োগ কার্যক্রম শেষ হলে প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত হবে ১:৩০। অর্থাৎ প্রতি ৩০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে একজন শিক্ষক হবে, যা এসডিজি অর্জনের পথে অনেক ধাপে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সচিব ফরিদ আহাম্মদ এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।

সচিব জানান, স্বাধীনতা পর একসঙ্গে সর্বোচ্চ ৫১ হাজার ৩৫৫ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই নিয়োগের ধারাবাহিকা অব্যাহত থাকবে। শিক্ষক নিয়োগের এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে শিক্ষক শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:৩০ করার এসডিজির যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে তার আগেই আমরা পূরণ করতে পারব।

ফরিদ আহাম্মদ জানান, আগামী ৩ বছরের মধ্যে ঢাকা মহানগরীর বিদ্যমান ৩৪২টি সরকারি প্রাথমিক অবকাঠামো/পরিবর্তন উন্নয়ন করে দৃষ্টিনন্দন করা হবে। এছাড়া উত্তরাতে ৩টি ও পূর্বাচলে ১১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নতুনভাবে স্থাপন করা হবে। এরই মধ্যে ১৫৬টি বিদ্যালয়ের মাস্টার প্ল্যান অনুমোদন করা হয়েছে, তার মধ্যে ৪৩টি বিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজ চলমান।

এদিকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, বর্তমানে দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি। যেগুলোতে ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৪ হাজার ৬১৭ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন চায় অস্ট্রেলিয়া

ছবি: সংগৃহীত

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু দেখতে চায় অস্ট্রেলিয়া। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা দেওয়ার আগ্রহও প্রকাশ করেছে দেশটি।

বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে নির্বাচন ভবনে সাক্ষাতের পর এমন মন্তব্য করেন দেশটির হাইকমিশনার সুসান রাইলি।

বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত অস্ট্রেলীয় হাইকমিশনার সুসান রাইলি।

সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে সুসান রাইলি বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার আমাদের সময় দিয়েছেন, এজন্য তাকে ধন্যবাদ। আমরা বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে পেরেছি। অস্ট্রেলিয়া আশা করে, এই নির্বাচন হবে অবাধ ও সুষ্ঠু। আমাদের মধ্যে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে এবং আমরা নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত।

এর আগে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরাও নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে সুষ্ঠু নির্বাচনের আহ্বান জানিয়েছেন। অনেক দেশ নির্বাচনি সহায়তা দেওয়ার আগ্রহও প্রকাশ করেছে। ইতোমধ্যে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচনি উপকরণ সরবরাহের মাধ্যমে সহায়তা দিচ্ছে।

আগামী ডিসেম্বর থেকে ২০২৬ সালের জুন মাসের মধ্যে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন।

Header Ad
Header Ad

বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের বৈষম্য নিরসনের দাবি জানিয়ে রাবিতে বিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের প্রতি বৈষম্য নিরসন ও তিন দফা বাস্তবায়নের দাবিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়েছে। 'প্রকৌশলী অধিকার আন্দোলন, রাবি' এর ব্যানারে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।

বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ড.এম.এ ওয়াজেদ মিয়া একাডেমিক ভবনের সামনে থেকে মিছিলটি শুরু হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে মিছিলটি প্যারিস রোডে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।

এ সময় শিক্ষার্থীরা, 'কোটা না মেধা, মেধা মেধা', 'প্রকৌশলের অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার', 'এই মুহূর্তে দরকার, প্রকৌশল খাতে সংস্কার', '১০ম গ্রেড মুক্তি পাক, বৈষম্যের নিপাত যাক', 'কোটার নামে অবিচার, চলবে না চলবে না' ইত্যাদি স্লোগান ও প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।

শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবি হলো, 'ইঞ্জিনিয়ারিং ৯ম গ্রেডে সহকারী প্রকৌশলী বা সমমান পদে প্রবেশের জন্য সবাইকে পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে এবং বিএসসি ডিগ্রিধারী হতে হবে', 'টেকনিক্যাল ১০ম গ্রেডে উপ-সহকারী প্রকৌশলী বা সমমান পদ সবার জন্য উন্মুক্ত করতে হবে', 'ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি ডিগ্রি ছাড়া কেউ ইঞ্জিনিয়ার পদবি ব্যবহার করতে পারবেনা'।

কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আরিফ মাহমুদ ফয়সাল ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, 'পলিটেকনিক্যাল এর শিক্ষার্থীরা যে ছয় দফা দাবি জানিয়েছেন তার মধ্যে কিছু হয়তো যৌক্তিক বাকি সব সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। দশম গ্রেডের শতভাগ পলিটেকনিক্যালের শিক্ষার্থীদের নেওয়া হচ্ছে। দশম গ্রেড থেকে নবম গ্রেডে উত্তীর্ণ সময়ও তাদের জন্য কোটা রয়েছে। কিন্তু জুলাই পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে কেনো কোটা থাকবে?এটা নতুন বাংলাদেশ, এই বাংলাদেশে কোনো বৈষম্যের ঠাঁই নাই।'

ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী হাসান হাওলাদার ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, 'কোটা ব্যবস্থা বহাল রাখার জন্য আমরা জুলাই আন্দোলন করিনি। জুলাই পরবর্তী সময়ে কিভাবে বাংলাদেশে কোটা থাকে? বর্তমান সরকার বিপ্লবী সরকার। আপনাদের কাছে বিনীত অনুরোধ আপনারা বিষয়টি দ্রুত সমাধান করবেন।'

বিক্ষোভ সমাবেশটি সঞ্চালনা করেন ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সিফাত আবু সালেহ। এ সময় প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী এ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

কাশ্মিরে উগ্রপন্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ভারতীয় সেনা নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ভারতশাসিত জম্মু ও কাশ্মিরের উধমপুরে নিরাপত্তা বাহিনী ও উগ্রপন্থীদের মধ্যে সংঘর্ষে দেশটির একজন সৈনিক নিহত হয়েছেন। ভারতীয় সেনাবাহিনীর হোয়াইট নাইট কোর সামজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেয়া পোস্টে এই তথ্য জানিয়েছে।

পোস্টটিতে বলা হয়েছে, ‘আমাদের একজন সাহসী সৈনিক সংঘর্ষে গুরুতর আহত হন এবং তাকে চিকিৎসা দেয়া হলেও পরে তিনি মারা যান।’

দুই ঘণ্টা আগের ওই পোস্ট অনুসারে, সন্ত্রাসীদের উপস্থিতির তথ্য পেয়ে আজ বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সেখানে অভিযান চালায় এবং দুইপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় এখনও চলছে।

গত মঙ্গলবার জম্মু ও কাশ্মিরের পহেলগামে এক সন্ত্রাসী হামলায় এখন পর্যন্ত ২৬ জন নিহত এবং অনেকে আহত হয়েছেন।
ভারত-শাসিত কাশ্মিরে বন্দুকধারীদের হামলার পর জাতীয় নিরাপত্তা কমিটির (এনএসসি) জরুরি বৈঠক ডেকেছে পাকিস্তান। মূলত ভারতের কূটনৈতিক প্রতিক্রিয়ার জবাব দিতেই পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ এই বৈঠক ডেকেছে।

বৈঠকে সামরিক ও বেসামরিক শীর্ষ কর্মকর্তারা থাকবেন বলে জানা যাচ্ছে। কাশ্মিরের এই হামলায় ২৬ জন নিহত হয়েছেন এবং এই ঘটনায় পাকিস্তানের দিকেই অভিযোগের আঙুল তুলেছে ভারত। এছাড়া পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একাধিক পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণাও দিয়েছে ভারত।

এতে করে দুই দেশের সম্পর্কে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ড।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, কাশ্মিরে পর্যটকদের ওপর ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার জেরে ভারতের কূটনৈতিক প্রতিক্রিয়ার জবাব দিতে পাকিস্তান তাদের জাতীয় নিরাপত্তা কমিটির (এনএসসি) জরুরি বৈঠক ডেকেছে।

পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার জানান, এ বৈঠকে সামরিক ও বেসামরিক শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন এবং সাধারণত কেবলমাত্র বড় ধরনের সন্ত্রাসী হামলা বা বহিরাগত হুমকির সময় এই ধরনের বৈঠক ডাকা হয়। বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে বৃহস্পতিবার।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন চায় অস্ট্রেলিয়া
বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের বৈষম্য নিরসনের দাবি জানিয়ে রাবিতে বিক্ষোভ
কাশ্মিরে উগ্রপন্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ভারতীয় সেনা নিহত
সিঙ্গাপুর ম্যাচেই অভিষেক হতে পারে ফাহমিদুলের
বাবার ঠিকাদারি ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন কুয়েটের উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য
গোল্ডেন ভিসায় দুবাইয়ে সম্পদের পাহাড়, ৭০ জনকে চিহ্নিত করেছে দুদক
রাজধানীতে বাড়তে পারে তাপমাত্রা, বৃষ্টির সম্ভাবনা কম
গাজায় একদিনে আরও নিহত ৪৫, আহত শতাধিক
কাতারের বিনিয়োগকারীদের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রস্তাব প্রধান উপদেষ্টার
টাঙ্গাইলে ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বসতঘরে, কেড়ে নিল ঘুমন্ত নারীর প্রাণ
পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে বাংলাদেশে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক
আ.লীগ নিজেকে ভারতের কাছে নগ্নভাবে সঁপে দিচ্ছে: রাশেক রহমান
বাবার ‘ঠিকাদারি লাইসেন্স’ নিয়ে যা বললেন উপদেষ্টা আসিফ
পাকিস্তানিদের বিশেষ ভিসা সুবিধা বাতিল, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ভারত ছাড়ার নির্দেশ
বিএনপি সরকার গঠন করলে শিক্ষিত বেকারদের জন্য চালু হবে ভাতা: তারেক রহমান
এস আলমের ৪০৭ কোটি টাকার ১৫৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ
সীমান্তের সব ভিডিও সত্য নয়, আবার সবটা যে মিথ্যা তাও নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আন্দোলনের নামে রাস্তা অবরোধ না করার অনুরোধ ডিএমপির
টাঙ্গাইলে বেড়েছে গরমের তীব্রতা, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ