বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মৎস্য অধিদপ্তরে সাত ক্যাটাগরিতে চাকরির সুযোগ

ছবি সংগৃহিত

সম্প্রতি জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মৎস্য অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানটি তাদের সাতটি ক্যাটাগরিতে জনবল নিয়োগ দেবে। দ্য সাসটেইনেবল কোস্টাল অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ প্রজেক্টে (এসসিএমএফপি) চুক্তির ভিত্তিতে এ নিয়োগ দেবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম: অনবোর্ড অবজারভারস
পদসংখ্যা: ৫০টি
যোগ্যতা: মেরিন ফিশারিজ/ফিশারিজ/মেরিন সায়েন্স বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রিসহ সমুদ্রে থাকার মতো শারীরিক যোগ্যতা থাকতে হবে।
বেতন: ৩৫,০০০ টাকা

পদের নাম: ফিন্যান্সিয়াল অ্যানালিস্ট
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: অ্যাকাউন্টিং/ফিন্যান্স/
ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে স্নাতকোত্তর বা এমবিএ ডিগ্রি। সিএ/সিএমএ/এসিসিএ ডিগ্রিধারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ন্যূনতম ৫ বছর চাকরির অভিজ্ঞতাসহ ফিন্যান্সিয়াল ইমপ্লিমেন্টেশন সফটওয়্যারে প্রশিক্ষণ থাকতে হবে। এমএস অফিসের কাজে পারদর্শী ও ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগে সাবলীল হতে হবে।
বেতন: ২,০০,০০০ টাকা

পদের নাম: মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রিসহ সরকারি কোনো প্রকল্পে ন্যূনতম ২ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। সংশ্লিষ্ট সফটওয়্যার ফার্মে ৩ বছর এবং নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ও ম্যানেজমেন্টে ৫ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন: ৯০,০০০ টাকা

পদের নাম: ফিন্যান্স অ্যাসিস্ট্যান্ট
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে দ্বিতীয় বিভাগসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি। সরকার ও দাতা সংস্থার অর্থায়নের কোনো প্রকল্পে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে ন্যূনতম ৩ বছর ও মৎস্যসংক্রান্ত কোনো প্রকল্পে ন্যূনতম ২ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম বিষয়ে ধারণাসহ এমএস অফিসের কাজে পারদর্শী হতে হবে।
বেতন: ৭০,০০০ টাকা

পদের নাম: প্রকিউরমেন্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে দ্বিতীয় বিভাগসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি। সরকারি কোনো এজেন্সিতে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে ন্যূনতম ৫ বছর এবং সরকার ও দাতা সংস্থার অর্থায়নের কোনো প্রকল্পে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ন্যূনতম ২ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এমএস অফিসের কাজে পারদর্শী হতে হবে।
বেতন: ৭০,০০০ টাকা

পদের নাম: সেক্রেটারি টু প্রজেক্ট ডিরেক্টর
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে দ্বিতীয় বিভাগসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি। সরকার ও দাতা সংস্থার অর্থায়নের কোনো প্রকল্পে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে ন্যূনতম ৩ বছর ও মৎস্যসংক্রান্ত কোনো প্রকল্পে ন্যূনতম ৩ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এমএস অফিসের কাজে পারদর্শী হতে হবে।
বেতন: ৫৫,০০০ টাকা

পদের নাম: ফিশারিজ কল সেন্টার সার্ভিস প্রোভাইডার
পদসংখ্যা: ২টি
যোগ্যতা: ফিশারিজ বিষয়ে ডিপ্লোমা ডিগ্রিসহ কল সেন্টার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে ন্যূনতম ১ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। সরকারি কোনো প্রকল্পে ন্যূনতম ১ বছর চাকরির অভিজ্ঞতাসহ সিএমএস সফটওয়্যার ও এমএস অফিসের কাজে পারদর্শী হতে হবে।
বেতন: ৫০,০০০ টাকা

আবেদনের প্রক্রিয়া: আগ্রহী প্রার্থীদের নির্ধারিত ফরম পূরণ করে সদ্য তোলা দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি (সত্যায়িত), শিক্ষাগত যোগ্যতার সত্যায়িত সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি ও প্রশিক্ষণ সনদের সত্যায়িত কপি ‘প্রজেক্ট ডিরেক্টর, সাসটেইনেবল কোস্টাল অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ প্রজেক্ট (এসসিএমএফপি), মৎস্য অধিদপ্তর, মৎস্য ভবন, রমনা, ঢাকা-১০০০’–এই ঠিকানা বরাবর নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে (সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা) পাঠাতে হবে। নির্ধারিত আবেদন ফরম ও নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।

আবেদনের শেষ সময়: ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।

Header Ad

সেন্টমার্টিনে যেতে নিবন্ধনসহ যা করতে হবে পর্যটকদের

সেন্টমার্টিন দ্বীপ। ছবি: সংগৃহীত

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সেন্টমার্টিনে পর্যটক প্রবেশ ও অনুমোদিত জাহাজ নিয়ন্ত্রণে একটি যৌথ কমিটি গঠন করেছে। সেন্টমার্টিনে ভ্রমণের জন্য পর্যটকদের নিবন্ধন করতে হবে এবং বিভিন্ন বিধিনিষেধ অনুসরণ করতে হবে। এই কার্যক্রমগুলোর তদারকি করবে যৌথ কমিটি।

মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব সাবরীনা রহমান স্বাক্ষরিত এক আদেশে ওই কমিটি গঠন করা হয় বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম প্রথম আলো।

আদেশের চিঠিতে কমিটির কর্মপরিধি উল্লেখ করা হয়েছে বলেও প্রথম আলোর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

প্রতিবেদন অনুযায়ী আদেশের চিঠিতে বলা হয়েছে, সেন্টমার্টিনগামী জাহাজে ওঠার আগে পর্যটকদের জাহাজ ছাড়ার জায়গা; অর্থাৎ এন্ট্রি পয়েন্টে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের তৈরি করা অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করে ট্রাভেল পাস নিতে হবে। ট্রাভেল পাসধারী পর্যটকদের অনুমোদিত জাহাজে ভ্রমণ নিশ্চিত করবে কমিটি। পর্যটক ও অনুমোদিত জাহাজে নিষিদ্ধঘোষিত পলিথিন ব্যাগ ও একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের পণ্য পরিবহন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ বিষয়ে কমিটি কঠোর থাকবে।

এছাড়া পর্যটকেরা সেন্টমার্টিন দ্বীপে পৌঁছানোর পর কোন হোটেলে থাকবেন, তা লিপিবদ্ধ করার পাশাপাশি রেজিস্টারে সংরক্ষণ করা হবে। জাহাজ ছাড়ার স্থানে (পয়েন্টে) ও সেন্ট মার্টিনের প্রবেশের স্থানে (এন্ট্রি পয়েন্ট) পর্যটকদের জন্য করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়ে বিলবোর্ড স্থাপন করতে হবে। পরিবেশ অধিদপ্তরের কক্সবাজার কার্যালয় সার্বিক বিষয় ও যোগাযোগ সমন্বয় করবে। কাজের সুবিধার্থে কমিটি প্রয়োজনে সদস্য বাড়াতে পারবে।

কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে কক্সবাজার সদর ও টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও)। পরিবেশ অধিদপ্তরের কক্সবাজার কার্যালয়ের উপপরিচালককে করা হয়েছে সদস্যসচিব।

সদস্য হিসেবে থাকবেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের কক্সবাজারের প্রতিনিধি, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের কক্সবাজারের প্রতিনিধি, বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের কক্সবাজারের প্রতিনিধি ও ট্যুরিস্ট পুলিশের কক্সবাজারের প্রতিনিধি।

সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে প্রথম আলো জানিয়েছে, গত ২২ অক্টোবর পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের এক সভায় সেন্টমার্টিন নিয়ে নানা বিধিনিষেধ আরোপ করে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২৮ অক্টোবর মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আসমা শাহীন স্বাক্ষরিত এক পরিপত্রে পাঁচটি বিষয় কার্যকরের সিদ্ধান্ত জানানো হয়। এতে বলা হয়, সেন্টমার্টিনে নৌযান বা জাহাজ চলাচলের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সম্মতি নিতে হবে। তারপর কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক সেন্ট মার্টিনগামী জাহাজ বা নৌযান চলাচলে অনুমতি দিতে পারবেন।

পরিপত্রে আরও বলা হয়, নভেম্বর মাসে দ্বীপে পর্যটক গেলেও দিনেই ফিরে আসবেন। রাতযাপন করতে পারবেন না। ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে পর্যটকেরা সেন্ট মার্টিনে গিয়ে রাতযাপন করতে পারবেন। কিন্তু পর্যটকের সংখ্যা প্রতিদিন গড়ে দুই হাজারের বেশি হবে না। তাছাড়া দ্বীপে রাতের বেলায় আলো জ্বালানো যাবে না, শব্দদূষণ সৃষ্টি ও বারবিকিউ পার্টি করা যাবে না।

Header Ad

সিটি কলেজ অন্যত্র সরিয়ে নেওয়াসহ ৯ দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের

সিটি কলেজ অন্যত্র সরিয়ে নেওয়াসহ ৯ দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা সিটি কলেজকে বর্তমান অবস্থান থেকে সরিয়ে নেওয়াসহ ৯ দফা দাবি জানিয়েছে ঢাকা ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষ। বুধবার (২০ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ঢাকা কলেজ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।

শিক্ষার্থীদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ঢাকা কলেজ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আ ক ম রফিকুল ইসলাম। এ সময় অধ্যক্ষ এ কে এম ইলিয়াসসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং পুলিশ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

তাদের ৯ দফা দাবিগুলো হলো-

১. দেড়শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আহত শিক্ষার্থীদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে হবে। এমনকি শিক্ষকরাও আহত হয়েছেন।

২. আমাদের স্থাপনায় সেনাবাহিনী সরাসরি হামলা ও ভাঙচুর করেছে। যা আমাদের জন্য লজ্জানজক। এ হামলায় সংশ্লিষ্ট জড়িত প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।

৩. বিশেষ করে দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তা যারা এই হামলার নির্দেশ দিয়েছে তাদের পদত্যাগ করতে হবে।

৪. ইতোপূর্বে সকল বিশৃঙ্খলার সঙ্গে সিটি কলেজ কতিপয় সন্ত্রাসী শিক্ষার্থীরা দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় এবং পরবর্তী সংঘর্ষ এড়াতে সিটি কলেজকে স্থানান্তর করতে হবে।

৫. সিটি কলেজের যেসব শিক্ষকরা এই নিন্দনীয় ঘটনা সরাসরি নির্দেশ দিয়েছে এবং জড়িত তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।

৬. এই ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্তে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে সশরীরে ক্যাম্পাসে এসে পরিদর্শন করতে হবে।

৭. এই হামলায় জড়িত সেনা ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ করতে হবে।

৮. বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সাত শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন এবং শত শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন তাই পরিকল্পিতভাবে ঢাকা কলেজের ১৮৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে হামলা করে বর্তমান সরকারতে ব্যর্থ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। যাতে সরাসরি সিটি কলেজ এবং পুলিশ জড়িত ছিল।

৯. ঢাকা কলেজের ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এই সকল দাবি-দাওয়া মেনে নিয়ে ঢাকা কলেজে শিক্ষার স্বাভাবিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।

এর আগে দুপুরে সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা সিটি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এবং উপাধ্যক্ষের পদত্যাগসহ ৭ দফা দাবিতে সড়ক অবরোধ করেন। এ সময় ঢাকা কলেজের বাস যেতে তারা বাধা দেন এবং সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা ঢাকা কলেজের ‘শঙ্খনীল’ নামে একটি বাস ভাঙচুর করে। এর পরপরই ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা প্রতিক্রিয়া জানিয়ে সায়েন্সল্যাবে গেলে তাদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।

এ ঘটনায় দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা সৃষ্টি হয় এবং সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এ ঘটনার পরপরই পুলিশ এবং সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়।

এর আগে গত ২৮ অক্টোবর সিটি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এবং উপাধ্যক্ষের পদত্যাগসহ ৭ দফা দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন কলেজটির শিক্ষার্থীরা। পরে ছাত্র আন্দোলন ঠেকাতে দীর্ঘ ২০ দিন বন্ধ রাখেন কলেজ কর্তৃপক্ষ। এর পর ১৯ নভেম্বর কলেজের একাডেমিক কার্যক্রম চালু হয়। শনিবার (১৬ নভেম্বর) কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক কাজী নেয়ামুল হকের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

Header Ad

ট্রাইব্যুনাল চাইলে বিচার কাজের অডিও ভিজ্যুয়াল প্রচার করতে পারবে

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ছবি: সংগৃহীত

‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৪’র খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। সংশোধিত অধ্যাদেশে অপরাধের দায় নির্ধারণ, অডিও ও ভিডিওর মাধ্যমে বিচারকাজ ধারণ ও সম্প্রচার, বিদেশি কাউন্সেলের বিধান সংযোজন করা হয়েছে।

বুধবার (২০ নভেম্বর) সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে প্রেস ব্রিফিং করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আব্দুর রশীদ।

‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৪’ এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, কিছু কিছু অপরাধের স্থল ঠিক করা ছিল বাংলাদেশের অভ্যন্তরে। এখন বাংলাদেশের বাইরেও যদি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের আমলযোগ্য কোনো অপরাধ সংগঠিত হয়, সেগুলোও নতুন সংশোধনীর মাধ্যমে বিবেচনায় নেওয়া যাবে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, একটি বিষয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে- পাবলিক হিয়ারিং হবে কি না। অনেক সময় দেখা যায় কেউ কেউ ছবি নিতে চান, কোর্ট প্রসিডিংয়ের ভিডিও-অডিও এগুলো রেকর্ড করতে চান। আমরা মডার্ন হয়েছি, প্রোগ্রেসিভ হয়েছি, আলাপ-আলোচনা হয়েছে যে কোর্টের ডিসকাশনে ছেড়ে দিতে পারি। পরে রেকর্ড হিসেবে সংরক্ষণের জন্য তারা অডিও-ভিডিও রেকর্ডিং করতে পারে। আইনে সেই প্রভিশনটা রাখা হয়েছে।

শেখ আব্দুর রশীদ আরও বলেন, ঐতিহাসিক প্রয়োজনে ট্রাইব্যুনাল এগুলো রেকর্ড করতে পারবে। তবে এগুলো বাইরে সম্প্রচার হবে না। গণমাধ্যমের এটা করার সুযোগ থাকবে না।

রাজনৈতিক দলকে শাস্তি দেওয়ার বিষয়ে কী আছে নতুন অধ্যাদেশে, সে ব্যাপারে জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব সাংবাদিকদের বলেন, এ বিষয়টি অধ্যাদেশে ছিল। তবে এ বিষয়ে কী হয়েছে, সেটি আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল আপনাদের জানাবেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সেন্টমার্টিনে যেতে নিবন্ধনসহ যা করতে হবে পর্যটকদের
সিটি কলেজ অন্যত্র সরিয়ে নেওয়াসহ ৯ দাবি ঢাকা কলেজ কর্তৃপক্ষের
ট্রাইব্যুনাল চাইলে বিচার কাজের অডিও ভিজ্যুয়াল প্রচার করতে পারবে
বিসিবির ঘোষিত পুরস্কারের অর্থ বুঝে পেলেন সাবিনারা
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৩৪
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিশাল নিয়োগ, নেবে ৫৩০ জন
খোদা বকশ-আলী ইমামরা গণতন্ত্রের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন : রিজভী
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে পথচারীর মৃত্যু
ব্যাংককে একান্তে সময় কাটাচ্ছেন রাফসান-জেফার!
নতুন আইজিপি হিসেবে নিয়োগ পেলেন বাহারুল আলম
হাসিনা সরকার বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করে ফেলেছে: আমিনুল হক
ডিএমপির নতুন কমিশনার শেখ সাজ্জাদ আলী
সেতু থেকে রেলের সচিব হলেন ফাহিমুল ইসলাম
২০২৫ সালের শুরুতে সমাবর্তনের ঘোষণা কুবি উপাচার্যের
ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, আহত অন্তত ২২
সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া: ২০১৮ সালের পর প্রথম প্রকাশ্যে
হাসপাতালের বকেয়া বিলের কারণে বাড়ি যেতে পারছে না সুস্থ নুহা-নাবা
শিক্ষার্থীদের সন্ত্রাসী আখ্যা দেওয়া গণমাধ্যম চিহ্নিত করা হবে: শফিকুল আলম
আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে আনতে চাই এমনটা বলিনি: মির্জা ফখরুল
এবার পাকিস্তানে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত