সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

দিনে ৪ ঘণ্টা কাজ করেই ক্যাটের বছরে আয় ২০ লাখ ডলার

ক্যাট নরটন। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনার ক্যাট নরটন মাইক্রোসফট এক্সেলের প্রশিক্ষক। বিভিন্ন ব্যক্তি, ব্যবসা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এক্সেলের প্রশিক্ষণ দেন তিনি। টিকটকে ‘মিস এক্সেল’ নামে একটি চ্যানেল চালু করেন ২০২০ সালে। ইনস্টাগ্রাম ও টিকটকে এখন তাঁর অনুসারী ১০ লাখের বেশি। নিজের একটা ওয়েবসাইটও আছে (miss-excel.com)।

এই উদ্যোগ থেকে বছরে তাঁর আয় এখন ২০ লাখ ডলার (বাংলাদেশি টাকায় ২১ কোটি ৯০ লাখের বেশি)! ২৯ বছর বয়সী সফল উদ্যোক্তা ক্যাট নরটনের শুরুটা কীভাবে হয়েছিল? এখন কীভাবে কাটে তাঁর একেকটি দিন? চলুন, তাঁর মুখেই শোনা যাক।

টিকটকে মাইক্রোসফট এক্সেল শেখানোর মাধ্যমে শুরু হয়েছিল করপোরেট আমেরিকার বাইরে আমার প্রথম যাত্রা। আমি টিকটকে মিস এক্সেল নামে প্রথম অ্যাকাউন্টে প্রথম ভিডিওটি পোস্ট করি ২০২০ সালে। সে সময় আমি থাকতাম মা-বাবার সঙ্গে। শিক্ষার্থী কোটায় ঋণ নিয়ে ফেঁসেই গিয়েছিলাম বলা চলে! যাকে বলে ঋণের চাপে চিড়েচ্যাপটা অবস্থা। কিন্তু কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই আমার ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায়। পেয়ে যাই এক লাখ ফলোয়ার। সে বছরের নভেম্বরে আমি আমার ওয়েবসাইটে এক্সেলের ওপর একটা কোর্স বিক্রি করতে শুরু করি। দুই মাসের মধ্যে আমার ‘প্যাসিভ ইনকাম’ (মূল পেশার পাশাপাশি তুলনামূলক কম পরিশ্রমের কাজ থেকে অর্জিত আয়) হয়ে যায় আমার পূর্ণকালীন চাকরি থেকে পাওয়া মাসিক বেতনের দ্বিগুণ। আমি তখন ব্যবস্থাপনাবিষয়ক পরামর্শক হিসেবে কাজ করতাম।

২০২১ সালের জানুয়ারিতে পূর্ণকালীন উদ্যোক্তা হওয়ার আশায় আমি চাকরিটা ছেড়ে দিই। বিভিন্ন ক্যারিয়ার স্কিলের ওপর আরও আটটি কোর্স তৈরি করি। ২০২১ সালের অক্টোবরে একটা গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলি আমি। কোর্স বিক্রি করে মাত্র এক দিনেই আমার আয় হয়ে যায় এক লাখ ডলার! এখন আমার বয়স ২৯ বছর। ‘মিস এক্সেল’ নামের উদ্যোগটি থেকে এখন আমার আয় বছরে ২০ লাখ ডলার। আমার এই উদ্যোগের সবচেয়ে ভালো দিক হলো, এখন আমাকে দিনে কাজ করতে হয় মাত্র চার ঘণ্টা করে। এবার জেনে নিন আমার একেকটা দিন কীভাবে কাটে।

সকালবেলায় ব্যক্তিগত সুস্থতাকে প্রাধান্য দিই:

সকালবেলা মেডিটেশনের অভ্যাস আমাকে শান্ত ও কেন্দ্রীভূত রাখে। আমি একটা ভার্চ্যুয়াল মেডিটেশন গ্রুপের সঙ্গে সকাল সাতটায় দিন শুরু করি। আমার বয়ফ্রেন্ড মাইক, আমার মা-বাবা ও মিস এক্সেলের সব সদস্য আমার সঙ্গে মেডিটেশনে যোগ দেয়।

সকালে ধ‍্যানে মগ্ন ক‍্যাট

মেডিটেশন শেষ করার পর মাইক ও আমি নাশতা বানাই। নাশতা সাধারণত করি বেক করা ওটমিল দিয়ে। তারপর বারান্দায় কফি খেতে খেতে আমরা সারা দিনের পরিকল্পনা সাজাই। এটা আমার খুব প্রিয় একটা কাজ। তারপর আমার ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক বাসায় আসেন অথবা এলাকার কোনো স্টুডিওতে আমি ‘হট ইয়োগা’ করি। তারপর মাইক ও আমি সাঁতার কাটি কিংবা বাসায় ‘সনা’ সেশন নিই।

দিনে কাজ করি ৩–৪ ঘণ্টা:

আমি কাজ করি মূলত দুপুরের দিকে। বাসায়ই আমার অফিস। এখানে আছে দ্রুতগতির ওয়াই–ফাই এবং একটি কনটেন্ট রেকর্ডিং স্টুডিও। সব মিলিয়ে জায়গাটা রিমোট ওয়ার্কের জন্য চমৎকার। আমি নিজের কাজ এমনভাবে সাজাই, যাতে কোনো সৃষ্টিশীল কাজের মাঝখানে কোনো বিশ্লেষণধর্মী কাজের জন্য দৌড়াতে হয় না।

প্রতি সোমবার আমি সৃষ্টিশীল কাজগুলো বেশি করি। যেমন লক্ষ্য স্থির করা, ব্যবসায়িক কৌশল ও কনটেন্ট আইডিয়া ঠিক করা। আমি সব সময় চিন্তা করি, আমার ব্যবসা কীভাবে আরও বড় হবে এবং কীভাবে আরও প্রভাব ফেলা যাবে।

কনটেন্টের ভিডিও চিত্র ধারণের সময়

মঙ্গলবার আমি কনটেন্টের ভিডিও চিত্র ধারণ, সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্ট সম্পাদনা এবং আমার করপোরেট পার্টনারদের জন্য ৬০ মিনিটের একটি এক্সেল ট্রেনিংয়ের আয়োজন করি। নিজেকে ভালো রাখতে কাজের মাঝখানে বিরতি নিতে ভুল করি না আমি। এতে আমার কর্মদক্ষতা বাড়ে এবং সপ্তাহে মাত্র ১৫–২০ ঘণ্টা কাজ করা সহজ হয়ে যায়।

সন্ধ্যায় কিছু শিখতে এবং নিজের ভালো লাগার কাজগুলো করি:

বেলা তিনটার দিকে মাইক ও আমি গাড়ি নিয়ে আমাদের বন্ধুদের সঙ্গে পাহাড়ি এলাকায় ঘুরে বেড়াই। প্রকৃতি আমাকে দৃঢ়, শান্ত ও সৃষ্টিশীল রাখে। তাই আমার কাছে বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। বাইরে ‘কোয়ালিটি টাইম’ কাটানোর পর আমরা রাতের খাবার খাই। বাসায় নতুন সব পদ রান্না করতে ভালো লাগে। বাসায় রান্না না হলে এলাকার কোনো রেস্তোরাঁয় খেতে যাই।

বয়ফ্রেন্ড মাইকের সঙ্গে ঘুরতে পছন্দ করেন ক‍্যাট

খাওয়া শেষে বই পড়ি নয়তো প্রামাণ্যচিত্র দেখি। আমার প্রিয় কিছু বিষয় হলো—মাইন্ডসেট, মেডিটেশন, এনার্জেটিকস ও কোয়ান্টাম ফিজিকস। আমরা সব সময় চেষ্টা করি রাত সাড়ে নয়টার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়তে। যাতে পরদিন সকালে মেডিটেশন করার জন্য যথেষ্ট বিশ্রাম পাই।

আমার ব্যবসা আমাকে স্বপ্নের মতো করে বাঁচতে দিয়েছে:

মাইক ও আমি তখনই সবচেয়ে ভালো সময় কাটাই, যখন আমরা মিস এক্সেলের জন্য কাজ করি, আর যখন একসঙ্গে দেশের বাইরে বেড়াতে যাই। ২০২৩ সালে আমরা মোট সাতবার ভ্রমণে বেরিয়েছি। ২০২২ সালের মার্চে মিস এক্সেলের আয় দিয়ে আমার প্রথম বাড়িটি কিনেছি। আমার স্বপ্নের বাড়িটি অ্যারিজোনার সেডোনায়। সেখান থেকে দেখা যায় রেড রক মাউন্টেন। মিস এক্সেলের কারণে আমি আমার কাছের মানুষদের সহযোগিতা করতে পেরেছি।

মায়ের সঙ্গে ক‍্যাট নরটন:

সব সময় চেয়েছিলাম আমার মা যেন দ্রুত তাঁর চাকরি থেকে অবসর নিতে পারেন। এ বছর আমার আর্থিক সহযোগিতা পাওয়ায় মা মেডিকেল রিসেপশনিস্টের চাকরি ছেড়ে অবসর নিতে পেরেছেন।

মায়ের সঙ্গে ক‍্যাট নরটন

আপনি যদি মূল পেশার পাশাপাশি অন্য কোনো কাজ শুরু করার ব্যাপারে দ্বিধান্বিত থাকেন, তাহলে আমি বলব, আর দেরি না করে শুরু করে দিন। শুরু করতে আপনার ভয় লাগতে পারে। কিন্তু চেষ্টা না করা পর্যন্ত আপনি কিছুই জানতে পারবেন না। সূত্র: সিএনবিসি, অনুবাদ: আলিয়া রিফাত। সৌজন্যে প্রথমআলো

Header Ad
Header Ad

রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার

ছবি: সংগৃহীত

চূড়ান্ত বাঁশি বাজার ঠিক আগে এক উত্তপ্ত ঘটনার জন্ম দেন রিয়াল মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার। এরিক গার্সিয়ার বিরুদ্ধে কিলিয়ান এমবাপের করা একটি ফাউলের প্রতিবাদে বেঞ্চে থাকা রুদিগার ক্ষিপ্ত হয়ে রেফারির দিকে আইস ব্যাগ ছুঁড়ে মারেন, যার ফলে তিনি সরাসরি লাল কার্ড দেখেন।

ঘটনা সেখানেই শেষ হয়নি। লাল কার্ড দেখার পর রুদিগার আরও উত্তেজিত হয়ে রেফারির দিকে তেড়ে যান, তবে ক্লাবের টেকনিক্যাল কমিটির এক সদস্য তাকে আটকান। পরে মাথা ঠাণ্ডা হলে রুদিগার নিজের আচরণের জন্য অনুতপ্ত হন এবং রোববার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রেফারি দে বুরগোস বেঙ্গোইচিয়ার কাছে ক্ষমা চান।

নিজের ভুল স্বীকার করে রুদিগার লেখেন, "গতরাতের আচরণের কোনো যুক্তি নেই। আমি সত্যিই দুঃখিত, এবং রেফারির কাছেও ক্ষমা চাইছি।" একইসঙ্গে তিনি নিজের পারফরম্যান্সের দুর্বলতার কথা স্বীকার করেন এবং দলের দুর্দান্ত দ্বিতীয়ার্ধের পারফরম্যান্সের প্রশংসা করেন।

রেফারির ম্যাচ রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, রুদিগার টেকনিক্যাল এরিয়া থেকে একটি বস্তু ছুঁড়েছিলেন, যদিও তা রেফারির শরীরে লাগেনি। এছাড়া লাল কার্ড প্রদর্শনের পর তাকে শান্ত করতে টেকনিক্যাল স্টাফদের এগিয়ে আসতে হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।

 

Header Ad
Header Ad

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা

ছবি: সংগৃহীত

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহারের মাধ্যমে বরণ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রদল। ঢাবি ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীদের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

রোববার (২৭ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সাক্ষাৎকার দিতে আসা শিক্ষার্থীদের মাঝে নোটবুক, কলম, পানি, বিস্কুট, সেলাইন এবং প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা ও মেডিসিন সরবরাহ করা হয়। পাশাপাশি অভিভাবকদের বিশ্রামের জন্য চেয়ারের ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করা হয়।

এ সময় নাছির উদ্দিন শাওনের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন ঢাবি ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমাম আল নাসের মিশুক ও আকিব জাবেদ রাফি, সহ সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ সেকান্দার, গণসংযোগ বিষয়ক সম্পাদক মানিউল আলম পাঠান শান্ত, সদস্য ইমদাদুল হক ও হাসিবুর রহমান সাকিব, মহসিন হল শাখার দপ্তর সম্পাদক মোঃ আবুজার গিফারী ইফাত, সহ ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক রায়হানা পারভীন, সহ-আইন সম্পাদক সাফওয়ান হাসান তামিম, কর্মী কাজী আবির, আব্দুল্লাহ অনন্ত, লুৎফুর কবির রানা, ক্রীড়া সম্পাদক (জসীমউদ্দিন হল শাখা) আব্দুল ওহেদ, কর্মী মাসুম বিন বশির এবং নাঈম চৌধুরী।

ছাত্রদল নেতারা নবীন শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সফলতা কামনা করেন এবং তাদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

Header Ad
Header Ad

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ দাবি করেছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম। একইসঙ্গে তাদের দুই সহকারীকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।

রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়। এতে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও টেন্ডার সংক্রান্ত তদবির বাণিজ্যে লিপ্ত ছিলেন এই দুই উপদেষ্টার সহকারীরা। অভিযোগ রয়েছে, মোয়াজ্জেম হোসেন প্রায় ৪ শত কোটি টাকা আয় করেছেন। একই ধরনের অভিযোগ রয়েছে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবী ও ডা. মাহমুদুল হাসানের বিরুদ্ধেও।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অভিযুক্তদের পেছনে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ছিল বলেই তারা এতদূর যেতে পেরেছে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে—তাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টারা কি দায় এড়াতে পারেন?

সংগঠনটি বলেছে, নৈতিক দায়বদ্ধতা ও জনমনে স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনতেই উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও নূরজাহান বেগমের পদত্যাগ করা উচিত। পাশাপাশি দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

এদিকে, দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক ইতোমধ্যে মোয়াজ্জেম হোসেন ও তুহিন ফারাবীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। গত বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেন এবং স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পিও তুহিন ফারাবীকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
নওগাঁয় গ্রাহকের আমানতের টাকা ফেরত না দেওয়ায় জাতীয় পার্টি’র নেতাকে গণধোলাই
পাকিস্তানের পাশাপাশি বাংলাদেশকেও পানি না দেওয়ার আহ্বান বিজেপি এমপির
এসআই নিয়োগের ফলাফল প্রকাশ, ৫৯৯ জনকে প্রাথমিক সুপারিশ
হাকিমপুরে গরীবের চাল ছাত্রলীগ নেতার গুদামে
চুরির অভিযোগে কুবির দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে আগবাড়িয়ে কিছু করার পক্ষে নয় ঢাকা
সাব-ইন্সপেক্টর পদে প্রাথমিক সুপারিশ পেল ৫৯৯ জন
দুই উপদেষ্টার এপিএস-পিও’র দুর্নীতির খোঁজে গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু
নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় জামায়াত
কক্সবাজার-১ আসনের সাবেক এমপি জাফর আলম গ্রেপ্তার
ভারতের দিকে তাক করা পাকিস্তানের ১৩০ পারমাণবিক বোমা
চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় তাওহিদ হৃদয়, বাড়ছে নাটকের রঙ
উত্তেজনার মধ্যেই যুদ্ধজাহাজ থেকে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল ভারত
ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না, একজন জীবনসঙ্গী দরকার: মিলা
টাঙ্গাইলে শ্রমিকদলের নেতাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধে ভারতের ১.১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির শঙ্কা
দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা